নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।
২০২৪ সালে তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি ৩৮.৪৮ বিলিয়ন ডলার, অপ্রচলিত বাজারগুলোতেও বেড়েছে প্রবৃদ্ধি
অপ্রচলিত বাজারগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জাপানে ১.১২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের আরএমজি পণ্য রপ্তানি হয়েছে।
২০২৪ সালে বাংলাদেশ ৩৮.৪৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের তৈরি পোশাক (আরএমজি) রপ্তানি করেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) বাজারে। যেখানে রপ্তানির পরিমাণ ৫০.৩৪ শতাংশ। সে হিসেবে ইইউতে রপ্তানি হয়েছে ১৯.৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের তৈরি পোশাক।
তৈরি পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ'র সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল জানান, রপ্তানির দিক থেকে ইইউয়ের পরেই রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে রপ্তানির পরিমাণ ৭.২ বিলিয়ন ডলার (মোট রপ্তানির ১৮.৭২ শতাংশ)। আর যুক্তরাজ্যে রপ্তানির পরিমাণ ৪.৩ বিলিয়ন ডলার (মোট রপ্তানির ১১.২৫ শতাংশ)।
জার্মানি, স্পেন ও ফ্রান্সে যথাক্রমে ৪.৮৩ বিলিয়ন ডলার, ৩.৪২ বিলিয়ন ডলার ও ২.১৪ বিলিয়ন ডলার মূল্যের আরএমজি পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এছাড়া কানাডায় রপ্তানির পরিমাণ ১.২৪ বিলিয়ন ডলার।
এদিকে প্রচলিত বাজারগুলোর বাইরে অন্যান্য বাজারেও পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি করেছে বাংলাদেশ। যেমন- জাপান, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, তুরস্ক ও রাশিয়ায় রপ্তানির পরিমাণ ৬.৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা মোট তৈরি পোশাক রপ্তানির ১৬.৪৬ শতাংশ।
এসব দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জাপানে ১.১২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের আরএমজি পণ্য রপ্তানি হয়েছে।
এছাড়াও অস্ট্রেলিয়ায় ৮৩১ মিলিয়ন ডলার, ভারতে ৬০৬ মিলিয়ন ডলার, তুরস্কে ৪২৬ মিলিয়ন ডলার ও রাশিয়ায় ৩৪৩ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পরিমাণ রপ্তানি হয়েছে।
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: পোশাক শিল্পে আমাদের ভয় নেই।
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৪২
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: শুধু তৈরি পোশাকের উপর নির্ভর করে থাকলে কপালে দু:খ আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৩৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
এসব ডাটা ব্লগারদের কাজে দিবে না।