নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেস্ত সময়ের ফাঁকে যারা আমার ব্লগ পরেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ
সরকার সমর্থন করুন আর নাইবা করুন ভালো কাজের জন্য অব্যশই সরকার এর প্রশংসা করাটা আমাদের নাগরিক দায়িত্ব যেমন ধরুন প্রতি বার ঈদ আসলেই লঞ্চ ডুবির দুর্ঘটনা দেখতে হয়। শত শত মানুষ প্রাণ হারায় লঞ্চ ডুবিতে অনেকের লাশ পর্যন্ত খুজে পাওয়া যায় না। তবে সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে এবং নৌ পরিবহন মন্ত্রনালয় ও এর সাথে সংস্লিষ্ট ব্যবসায়ী সহ সকলের প্রচেষ্টায় আবহাওয়া খারাপ থাকার পরও কোনো দুর্ঘটনা ঘটে নি তাই সবাই কে জানাই ধন্যবাদ কিন্তু নদী পথে মৃত্যুর মিছিল থামলেও থামে নি সড়ক পথে শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে কেউ হারিয়েছে মা , কেউ হারিয়েছে বাবা ,কেউবা হারিয়েছে সন্তান আপন জন হারানোর বেদনা সান্তনা দিয়ে কমানো সম্ভব নয়। প্রতি বার সড়ক দুর্ঘটনার পর মানুষ বেস্ত হয়ে উঠে চালক এর কতো বছর সাজা হয় তা নিয়ে ফলে চলক এর গাফিলতি ছারাও আরো অনান্য যে সব কারণে সড়ক দুর্ঘটনা হয় সে গুলো রয়ে যায় অজানা ফলে বার বার একই পয়েন্টে গুলোতে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটতে থাকে। তবে আসার কথা পরিস্তিতি উন্নতির জন্য দফায় দফায় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ও জাতীয় সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে নিরাপত্তা কাউন্সিল এর সভায় নানা রকম সিধান্ত নিচ্ছেন।সরকার অনেক সিদ্ধান্ত নেয় অনেক আইন করে কিন্তু আইনের শক্ত প্রয়োগের অভাবে তা শুধু কাগজে কলমে রয়ে যায় যেমন ধরেন সি এন জি মিটার ছারা চালানো অবৈধ হলেও ঢাকায় কোনো সি এন জি নিয়ম মেনে মিটারে চলে বলে মনে হয় না।সবাই জানে সবাই দেখে কেউ কিছু বলে না। মহাসড়ক গুলোতে সি এন জি এখন ভয়াবহ মৃত্যু ফাদ। একই রাস্তায় দ্রুত গতির বাস আর সি এন জি চলা কখনোই সম্ভব নয় এটা সামন্য মস্তিস্ক খাটাইলেই বুঝা যায়। ধন্যবাদ সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী কে আমি বেক্তিগতো ভাবে তাকে পূর্ণ সমর্থন করি মহাসড়কে কোনো ভাবেই সি এন জি প্রবেশ করতে দেয়া যাবে না সামান্য জোরে একটা বাস ধাক্কা দিলেই ওই সি এন জি চেপটা হওয়া আকাশে উইরা যায়।সি এন জি বানানো হইসে শহরের ভিতরে চলার জন্য মহাসড়ক দিয়ে এক জেলা থেকে আরেক জেলায় যাবার জন্য নয়। এরকম ভাবে চলতে থাকলে এরপরে রিকশা চলা শুরু হবে মহাসড়কে। সমনের ঈদ কে সমনে রেখে দুর্ঘটনারোধ ও রাজধানীকে যানজটমুক্ত করতে বেশ ক’টি সুপারিশ করা হয় সভায়। এর মধ্যে রয়েছে-দুর্ঘটনা রোধে মহাসড়কে যান চলাচলের গতিবেগ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার নির্ধারণ করা হয়েছে।সড়কের বাঁকগুলোতে বাধ্যতামূলকভাবে ডিভাইডার নির্মাণ, কোন চালক আট ঘণ্টার বেশি গাড়িতে থাকতে পারবে না, ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলতে পারবে না, চালকদের সঙ্গে লাইসেন্স থাকতে হবে, সড়ক-মহাসড়কের পাশে সব বাজার ও পশুর হাট সরিয়ে দিতে হবে। সভায় যে সব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে সেগুলো বাস্তবায়ন করলে আমার বিশ্বাস সড়ক দুর্ঘটনায় শতকরা ৮০ ভাগ কমে যাবে তবে তার জন্য প্রয়োজন হবে আইনের শক্ত প্রোয়োগ ও সাধারণ মানুষের সমর্থন
২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭
ভিটামিন সি বলেছেন: জনসচেতনতামুলক পোষ্ট। আমার সমর্থন রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ