নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময়ের দর্পণ

সোহাগ তানভীর সাকিব

বাস্তবতাকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানোর ক্ষুদ্র প্রয়াস।

সোহাগ তানভীর সাকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ট্রিট

২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:২৭



গ্রামের মেধাবী ছাত্র হাফিজ। এইচএসসি পরীক্ষা শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং করতে রাজধানী ঢাকা যায়। থাকে তার বড় মামা শরাফত হায়দারের বাসায়।

হাফিজের দাদা এবং নানা উভয় বংশে চাকুরিজীবি ঐ একজন-ই হাফিজের বড় মামা শরাফত হায়দার। তিনি একটি স্বনামধন্য বেসরকারী ব্যাংকের ফার্মগেট শাখার ম্যানেজার। পরিবারসহ ধানমন্ডিতে নিজস্ব ফ্ল্যাটে বসবাস করেন।
শরাফত হায়দার এবং মঞ্জিলা খানমের রয়েছে দু'টি কন্যা সন্তান। সাবিহা এবং সামিহা। ধানমন্ডি সরকারী বালিকা বিদ্যালয়ের ছাত্রী দুজন। সাবিহা পড়ে অষ্টম শ্রেণিতে আর সামিহা পড়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে। এছাড়া শরাফত সাহেবের বাসায় আরো একজন থাকেন। সেটা হলো শরাফত সাহেবের শ্বাশুরী আতিয়া বানু।

হাফিজের হায়ার সেকেণ্ডারী পরীক্ষা শেষ হলে মা হামেদা খাতুন বড় ভাই শরাফত হায়দারেরর সাথে মুঠোফোনে ছেলেকে কোচিং সেন্টারে ভর্তির ব্যাপারে কথা বলে। তার বাসায় হাফিজকে থাকার ব্যবস্থা করার কথাও জানায়। স্ত্রীর পরামর্শ ছাড়া বোনের ছেলেকে বাসায় স্থান দেওয়ার ব্যাপারে পাঁকা কথা দিলে স্ত্রীর রাগ করবে বলে, বাসায় থাকলে পড়াশোনার ক্ষতি হবে এই মর্মে নানা কাল্পনিক সমস্যার কথা শরাফত সাহেব গ্রামের সহজ সরল মূর্খ বোন হামেদা খাতুনকে জানায়। শিক্ষিত ভাইয়ের পরামর্শ মত হামেদা খাতুন ছেলেকে তাদের মফস্বলে-ই কোচিং করানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
মামা এবং মামীর ব্যবহারে আন্তরিকতার অভাব বলে হাফিজও তাদের বাসায় থেকে লেখাপড়া করতে আগ্রহী নয়।

আন্তরিকতার অভাব কেমন বলছি, শরাফত হায়দারের ভাই বোন বা তাদের পরিবার গ্রামে থাকে। তারা তেমন একটা শিক্ষিত বা চাকুরিজীবি না। অভাবের সংসারে শরাফত হায়দারের বাবা তাকে ছাড়া অন্য কোনো সন্তানকে লেখাপড়া করাতে পারেন নি। অপর দিকে পার্শ্ববর্তী গ্রামে তার শ্বশুর বাড়ির পরিবার মোটামুটি শিক্ষিত। শ্বশুর ছিলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। সুমন্দি বা শ্যালোকেরাও চাকুরি করে। ঢাকায় নিজস্ব ফ্ল্যাটে থাকে। তবে চাকুরি বা অর্থনৈতিক দিক দিয়ে স্ত্রীর ভাইদের চেয়ে শরাফত সাহেব এগিয়ে। এজন্য শরাফত হায়দারের কাছে সবার প্রত্যাশা একটু বেশি। এক্ষেত্রে নিজের পরিবারের চেয়ে স্ত্রীর ভাইদের পরিবার প্রধান্য পায় বেশি। এই যেমন শরাফত সাবেহের শ্বাশুরী ছেলেদের বাসায় না থেকে, থাকে মেয়ে জামাইয়ের বাসায়। অপর দিকে শরাফত সাহেবের মা একবার ডাক্তার দেখানোর জন্য ছেলের বাসায় এসেছিল। পুত্রবধু বলেছিল,
"- মা আপনি আসলে আমার ঝামেলা হয়। তার তাছাড়া মেয়েদের পড়া লেখারও ক্ষতি হয়। আপনি আসলে মেয়েরা পড়তে চায় না।"
তারপর আর কেনোদিন শরাফত সাহেবের মা ছেলের বাসায় যায় নি গ্রামের দরিদ্র কৃষক ছেলেদের কাছে থেকে।

অফিস থেকে বাসায় ফিরে শরাফত সাহেব স্ত্রীকে জানায় ছোট বোন হামেদা ফোন করেছিল। হাফিজের ব্যাপারেও স্ত্রীকে অবগব করে সে। সবকিছু জেনে এবং বুঝে রাতে শরাফত সাহবের স্ত্রী মঞ্জিলা খানম ননদ হামেদার কাছে ফোন করে। হাফিজকে ঢাকা পাঠিয়ে দিতে বলে। বাসায় থেকে পড়াশোনায় হাফিজের কোনো অসুবিধা হবে না জানায়। হাফিজের প্রতি তাদেরও যে দায়িত্ব আছে সেটা তুলে ধরে মঞ্জিলা খানম। বড় ভাবীর কথায় হামেদার চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়ে আনন্দোশ্রু। ভাই ভাবীর কথা মত কোচিং সেন্টারে ভর্তি খরচসহ সামান্য কিছু হাত খরচের টাকা সাথে দিয়ে হামিদা খাতুন ছেলে হাফিজকে ঢাকায় বড় ভাই ব্যাংক কর্মকর্তা শরাফত হায়দারের বাসায় পাঠায়।
অন্য কোনো উপায় না থাকার কারণে অনিচ্ছা শর্তেও হাফিজ বড় মামার বাসায় গিয়ে ওঠে।

পরের দিন হাফিজের মামা শরাফত হায়দার অফিসে যাওয়ার পথে হাফিজকে সাথে নিয়ে বের হয়।
"- ভর্তির টাকা পয়সা সব নিয়ে এসেছিস তো?" হাফিজকে জিজ্ঞেস করে শরাফত হায়দার।
" মা দশ হাজার টাকা আসার সময় দিয়ে দিয়েছে।" মামাকে নিজের অর্থনৈতিক ব্যাপারে অবগত করে হাফিজ।
" দেশে বর্তমানে ব্যাংকিং অবস্থা খুব-ই খারাপ। বেসরকারী ব্যাংকের অবস্থা তো আরো করুন। দেশের টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে। পুঁজি না থাকার কারণে ইতোমধ্যে বেশ কিছু ব্যাংক দেওলিয়া হয়ে গেছে।"
ততক্ষণে শরাফত হায়দার সাহেবের গাড়ি ধানমন্ডি থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ চলে এসেছে।
" পেপার পত্রিকা কি কিছু পড়িস?" হাফিজকে তার মামার জিজ্ঞাসা।
" হুম, পড়ি।" জবাব দেয় হাফিজ।
" আর এখন তো ফেসবুকেই এসব খবর দেখা যায়। ফেসবুক আইডি আছে?"

মামার প্রশ্নের উত্তর মাথা নেড়ে হ্যাঁ সূচক উত্তর দেয় হাফিজ।
" বড়ই চিন্তায় আছি। টাকা পয়সার চিন্তা। নতুন একটা ফ্ল্যাট কেনার কথা হচ্ছে। কিছু টাকা শট আছে বলে পাকা কথা এখনও দিতে পারি নি। আর তাছাড়া আরেকটা গাড়ি কেনা প্রয়োজন। একগাড়িতে বাসার সবাই চলাচল করা সমস্যা।"

সংসদ ভবনের দক্ষিণ-পূর্ব মোড়ের সিগন্যালে দাঁড়িয়ে আছে গাড়ি। শরাফত হায়দার তার অর্থনৈতিক সংকট তুলে ধরে গ্রাম থেকে আসা সহজ সরল ভাগ্নের কাছে। যদিও এসব বলার কোনো প্রয়োজন নাই তারপরও বলে।
"শহর মানেই খরচ। এখানে পানি পর্যন্ত কিনে খেতে হয়। দু চার দিন গেলেই বুঝতে পারবি ব্যাপারটা কি।"
গাড়ি সিগন্যাল অতিক্রম করে এগিয়ে চলে। শরাফত সাহেবও বলেই চলে.......
" তোর মাকে আমি সবকিছু বলেছি।"
" টাকা পয়সার সমস্যা না হলে তোর কোচিংয়ে ভর্তির এই সামান্য টাকা আমি-ই দিয়ে দিতাম।"
গাড়ি শরাফত হায়দারের অফিসের সামনে চলে আসে। শরাফত সাহেব গাড়ি থেকে নেমে ড্রাইভারকে বলে........
"সাইফুল, গাড়ি পার্কিং করে হাফিজকে সাথে করে ভার্সিটি এ্যাডমিশন কোচিংয়ে ভর্তি করে দিয়ে বাসায় পাঠিয়ে দিও।"
"- গাড়ি করে কি বাসায় রেখে আসব?" সাইফুল ড্রাইভার তার স্যার শরাফত সাহেবকে জিজ্ঞেস করে।
" না, গাড়ি নিয়ে যেতে হবে না। ওকে পাবলিক বাসে তুলে দিলেই যেতে পারবে।" ড্রাইভারের কথার জবাব দিয়ে শরাফত সাহেব হাফিজকে জিজ্ঞেস করে......
"কি রে, যেতে পারবি না?"

মামাকে ঘাড় নেড়ে হ্যাঁ সূচক জবাব দেয় হাফিজ।
শরাফত সাহেব অফিসের লিফটে প্রবেশ করে। আর হাফিজ সাইফুল ড্রাইভারের সাথে কোচিং সেন্টারে ভর্তি হতে বের হয়।
(সংক্ষেপিত)



-সোহাগ তানভীর সাকিব
এপ্রিল-২০১৮
তেঁজগাও, ঢাকা-১২১৫

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৫২

কাইকর বলেছেন: বাহ...অনেক সুন্দর লেখেন আপনি।ভাল লাগলো পড়ে

২৭ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: আমার লেখা পড়ে আপনার ভালো লেগেছে, জেনে খুশি হলাম। ভালো থাকবেন। আপনার জন্য রইল শুভ কামনা।

২| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১৭

হবা পাগলা বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ব্লগে আমি নতুন। আমার ব্লগটা একটু ঘুরে আসার নিমন্ত্রণ রইলো।

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: নিমন্ত্রণ গ্রহণ করিলাম। ধন্যবাদ।

৩| ২৭ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:২৩

বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন: ভাইয়া বাকিটুকু কই, নাকি এখানেই সমাপ্তি!
এটা কি ঠিক হলো পাঠকের সাথে!!!
:-B

২৭ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: আপু, আমি লেখাটির প্রথম অংশ পোষ্ট করেছি মাত্র।

৪| ২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।।


বাকিটুকু কি পাওয়ার সম্ভবনা আছে ।।

২৮ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: গল্পটি লেখা এখনও শেষ হয় নি। তাই বাকী অংশটুকু পোষ্ট করবো কিনা শিওর নাই।

গল্পটি পড়ে মতামত জানানোর জন্য অান্তরিক ধন্যবাদ।

৫| ২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর। আ‌রো সাবলীল লেখা চাই।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: লেখাটি পড়ে মতামত প্রদানের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আপনাদের দোয়া থাকলে সাবলীল লিখে অবশ্যই পোষ্ট করবো।

৬| ২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: গল্পটি যেখানে শেষ করেছেন সেটার ও একটা অর্থবোধক সমাপ্তি রয়েছে। তবে আর একটু হলে মন্দ হত না।
বর্তমানে আমরা সবায় দুঃখী। কেউ নিজের প্রয়োজন মেটাতে না পেরে কেউবা মনের মত বিলাসিতা করতে না পেরে!!!

ব্লগে নতুন। আমার ব্লগে আপনার দাওয়াত, সময় করে একটু ঘুরে আসবনে দাদা।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০১

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: ব্লগের নতুন সদস্য হিসেবে যুক্ত হওয়ার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন। বেশি বেশি লেখুন, পড়ুন এবং মন্তব্য করুন।

৭| ২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

শামচুল হক বলেছেন: অনেক ভালো লাগল। লিখতে থাকেন সাথে আছি।

৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৮| ৩০ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২২

ওমেরা বলেছেন: অনেক বাস্তব একটা গল্প লিখেছেন খুব ভাল লাগল তবে মনে হল গল্পটা এখনো শেষ হয়নি ।

ধন্যবাদ।

৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: হুম, আপু গল্পটা শেষ হতে আরো অনেক বাকী।

গল্পটি পড়ে মতামত জানানোর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

৯| ১৮ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৭:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ঈদ মোবারক।

১০| ২৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:১৪

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: মামা তো দেখা যায় একটা চরম কপট লোক। ভাগ্নেকে ইনিয়ে বিনিয়ে এমনভাবে বলছে যেন ভাগ্নে ভবিষ্যতে আর কোনো সহযোগিতা না চায়। সুন্দর করেই মামা চরিত্রটিকে ফুটিয়ে তুলেছেন। এই মানসিকতার মামার কাছে থেকে পড়াশুনা করা কতটা সম্ভব হবে আল্লাহ মাবুদ জানে।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: আমাদের চারপাশে এমন চরিত্রের মামা আছে অনেক। যাদের কাছে কোন সহযোগিতা পাওয়া যায় না কিন্তু সহমর্মিতা পাওয়া যায়।

গল্পটি পড়ে মতামত প্রদানের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। আশা করি, আমার অন্যান্য পোষ্টগুলো পড়েও এমন সুচিন্তিত মতামত দিবেন।

১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪৫

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকারভাবে বর্ণনা করেছেন মানুষের পশুত্বের একটি দিক।

লেখায় অসীম ভালোলাগা ব্লগার সোহাগ তানভীর সাকিব।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৪

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: মানুষের মুখোশের আড়ালের মানুষকে আমি আমার লেখনির মাধ্যমে সবার সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করেছি।

লেখাটি পড়ে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। উৎসাহও কিছুটা বেড়ে গেল। আশা করি, আমার অন্যান্য পোষ্টগুলোও পড়ে সুচিন্তিত মতামত দিবেন। ধন্যবাদ।

১২| ১১ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: কি আর বলবো আপু, পরের পর্ব এখনও লেখা হয় নি। গল্পটি মাথায় আছে কিন্তু ব্যবস্তার কারণে লিখে শেষ করা হচ্ছে না।

তবে আমার অন্যান্য লেখা পড়ার আমন্ত্রণ রইল। আশা করি, আমার অন্যান্য লেখা পড়ে সুচিন্তিত মতামত দিবেন। ধন্যবাদ।

১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০

এ.এস বাশার বলেছেন: চমৎকার লেখেছেন। পরের অংশটুকুর অপেক্ষায় রইলাম।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: লেখাটি পড়ে মতামত দেওয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: বাহ! অনেক সুন্দর লেখনী। ভালো লেগেছে পড়ে। শুভকামনা।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: আপনার জন্যও রইল অফুরন্ত শুভ কামনা।

১৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: :)

১৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাকিবভাই,

মামা - ভাগ্নের প্রথম পর্যায়ে সাক্ষাতকার বেশ ভালো লাগলো । দেখা যাক মামা মামিকে ম্যানেজ করে কীভাবে বাকি পর্বে নিজের মুখোশটা ধরে রাখেন।।

অনেক কমেন্ট জমে গেছে। আশাকরি দ্রুত প্রতিমন্তব্য দেবেন।

অনেক অনেক শুভকামনা আপনাকে ।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫২

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: সাহস এবং উৎসহ দিয়ে সব সময় পাশের থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। এবং আশা করি এভাবেই সব সময় পাশে থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.