নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময়ের দর্পণ

সোহাগ তানভীর সাকিব

বাস্তবতাকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখানোর ক্ষুদ্র প্রয়াস।

সোহাগ তানভীর সাকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিরাপদ সড়ক চাই

০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০০



বিগত সপ্তাহ জুড়ে দেশের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা "নিরাপদ সড়কের দাবী নিয়ে আন্দোলন করে পুরা দেশ কাঁপিয়ে দিয়েছে। চায়ের দোকান থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যলয় পর্যন্ত সবচেয়ে আলোচিত বিষয় এখন "নিরাপদ সড়ক চাই"। যে চাওয়া কোমলমতি শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি এদেশের প্রতিটা নাগরিকের। এজন্য শিক্ষার্থীদের এই দাবী বা আন্দোলন যৌতিক আন্দোলন বলে সর্বজন স্বীকৃত।

আমাদের দেশে সড়ক বা মহাসড়ক অনিরাপদ নতুন কিছু নয়। তবে সম্প্রতি উদ্বেগ জনক হারে সড়কে বা যানবাহন জনিত কারণে প্রাণহানী বা অঙ্গহানীর ঘটনা ঘটছে। এবং ক্রমেই তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

সম্প্রতি ঢাকায় শহীদ রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের দু'জন শিক্ষার্থী সড়ক দূর্ঘনটায় প্রাণহানীর ঘটনায় স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের তোপে সরকারের টনক নড়ে। যানবাহন চলাচলে আইন সংশোধন করে নতুন আইন মন্ত্রী সভার আগামি বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হবে, এমন সংবাদ গণমাধ্যমে আমরা দেখেছি। নতুন আইন হবে ভালো কথা। কিন্তু আইন প্রনেতাদের এ বিষয়ও মনে রাখা জরুরী যে, আইন সংস্কার বা তৈরির চেয়ে আইন মানা বেশি জরুরী। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, আমাদের দেশে যারা আইন প্রনয়ন করেন কিংবা প্রনয়নকৃত আইন অমান্য করার অপরাধে অপরাধীর বিচার করেন অথবা মানুষের জান এবং মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব নিয়ে আইন শৃঙ্খলারক্ষা করেন তাদের অনেকেই আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নয়।

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে আমরা দেখেছি, সাধারণ মানুষের পাশাপাশি পুলিশ সদস্য থেকে শুরু করে আমলা, সাংসদ, বিচারক এমনকি মন্ত্রী পর্যন্ত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের গাড়ি বা চালকের লাইসেন্স নাই। এটা অত্যান্ত দুঃখ জনক এবং লজ্জাকর ব্যাপার। কারণ, যে বা যারা সাধারণ মানুষকে আইনের সবক দেয় সে বা তারাই যদি আইন না মানে তাহলে এর চেয়ে বড় লজ্জা জনক ব্যাপার আর কী হতে পারে!

আইন সবার জন্য সমান। আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে যেসব ক্ষমতাবান বা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা নিয়মিত ক্ষমতার অপব্যবহার করছে তাদের বিচার করবে কে? ক্ষমতার এই অপব্যবহারকারী দূর না হলে নিরাপদ সড়ক ডুমুরের ফুল ছাড়া আর কিছুই নয়।



অল্পকিছু দিন আগে আমি আর আমার একবন্ধু মহাখালী রেলগেট থেকে বাসে উঠেছি খিলক্ষেত যাব বলে। আমাদের গাড়ী রেলগেট সিগন্যাল অতিক্রম করছে; এমন সময় একজন ট্রাফিক পুলিশ গাড়ী থামিয়ে দেয়। গাড়ীর ভেতর উঠে আসেন তিনি। এমতাবস্থায় সকল যাত্রীর মনযোগ তখন পুলিশের ঐ সদস্য এবং গাড়ীর চালক, হেল্পার আর কনডাক্টরের দিকে।
"-গাড়ীর কাগজপত্র আছে?" জিজ্ঞাসা করে পুলিশ।
"-আছে।" জবাব দেয় হেল্পার। আমার মনে হল, গাড়ির শ্রমিক তিনজনের মধ্যে গেটে দাঁড়িয়ে থাকা হেল্পার লোকটি বস। কারণ, বাকী দু'জনের মধ্যে হেল্পার বয়সেও সিনিয়র। কথাবার্তায় পারদর্শী।

যাই হোক, " দেখান তো দেখি।" পুলিশ বলে।
হেল্পার গাড়ির কাগজ বের করতে ব্যস্ত। এমন সময় চালককে লক্ষ্য করে পুলিশের জিজ্ঞাসা।
"এই, আপনের লাইসেন্স আছে?"

চালক পুলিশের কথার উত্তর না দিয়ে ক্ষমতাশীন এমন জনৈক ব্যক্তির নাম বলে জানায়, এটা তার গাড়ী। এ বিষয়ে পুলিশ সদস্য ভ্রুক্ষেপ না করলে মুঠোফোন বের করে ঐ জনৈক ব্যক্তির কাছে ফোন করে চালক। ততক্ষণে হেল্পারের কাছ থেকে গাড়ির কাগজপত্র নিজের আয়ত্তে নেয় পুলিশের ঐ সদস্য।

"কাগজপাতি তো ঠিক নাই, দেখছি।" এই কথা বলে ওগুলো নিয়ে গাড়ি থেকে নেমে যায় পুলিশের ঐ সদস্য। কন্ডাক্টরের কাছ থেকে তিন'শ টাকা নিয়ে পুলিশের ঐ সদস্যের পিছু পিছু যায় হেল্পার ।

এদিকে গাড়ি চালক এবং জনৈক নেতার ফোনালাপ চলছে। ফোনালাপের মূলকথা হলো "পুলিশ গাড়ি ধরেছে আর ফোন দিয়েছিস? দু তিন শ টাকা দিয়ে বিদায় করতে পারছিস না?"
আমি এবং আমার বন্ধু যেহেতু চালকের পেছনের আসনেই বসেছিলাম, এজন্য ঘটে যাওয়া এসব ঘটনা পরিস্কার দেখছিলাম।

দু তিন মিনিট পরে হেল্পার লোকটি গাড়ির গেটের ওখানে আসে। যেখানে দাঁড়িয়ে আছে কন্ডাক্টর।
" তিন শ ট্যাহা পুলিশ নেয় হে? পাঁচ শ দে।" খুব-ই রাগান্বিত স্বরে হেল্পার কন্ডাক্টরকে বলে।
কন্ডাক্টর আরো দুই'শ টাকা বের করে দেয়। টাকা নিয়ে কাগজপত্র ছাড়িয়ে আনতে যায় হেল্পার।

এদিকে রাস্তায় গাড়ি থামানো দেখে অপর পাশ থেকে আরেকজন পুলিশ সদস্য দ্রুত গাড়ি সরাতে তাগাদা দেয় চালককে। ওদিকে কাগজপত্র নিয়ে তখনও ফেরে নি হেল্পার। তবুও গাড়ি খুব ধীর গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে অন্য অারেক পুলিশ সদস্যের তাগিদে।

যাত্রী উঠা নামা করানো হচ্ছে ভেবে; তাগিদ দেওয়া পুলিশ সদস্য এসে প্রথমে গাড়িতে পরে চালককে লাঠি দিয়ে আঘাত করে। তখন-ই ফিরে আসে হেল্পার। পুলিশের লাঠির আঘাত খেয়ে রাগান্বিত চালক। গাড়ির কাগজপত্র ঠিক না থাকার কারণে পাঁচ শ টাকা জরিবানা দিয়ে রাগান্বিত হেল্পার আর কন্ডাক্টর।

ফলশ্রুতিতে, চালক বেপরোয়া হয়ে চালায় গাড়ি। হেল্পার বেপরোয়া হয়ে যত্রতত্র যাত্রী উঠা নামা করায় এবং সিটিং সার্ভিস হাওয়া শর্তেও গাড়িতে অতিরিক্ত যাত্রী তোলে। আর কন্ডাক্টর বেপরোয়া হয়ে নেয় অতিরিক্ত ভাড়া।

গাড়ি কিন্তু বৈধ হলো না। অবৈধ-ই রইল। তবুও পাঁচ শ টাকা ফাও জরিমানা দিতে হলো। আমার প্রশ্ন হলো এখানে সব চেয়ে বড় অপরাধ করলো কে?
অবৈধ গাড়ি যারা চালাচ্ছে তারা, নাকি যে অবৈধ ভাবে টাকা গ্রহণ করে অবৈধ গাড়ি অবৈধ ভাবে চালানোর সুযোগ করে দিল সে?


এবার আরেকটা ঘটনা বলি। মহাখালী বাসস্ট্যান্ডেরর বিপরীত পাশে "মেট্রোপলিটন হাসপাতালের প্রবেশ পথ সংলগ্ন ক্লিন ফুয়েল স্টেশন।


একদিন সকালে হেঁটে আসছি। ক্লিন ফুয়েল স্টেশনের বহিরাগম পথে প্রধান সড়কে একটা সিএনজি চালিত অটোরিকশার চালকের সাথে ট্রাফিক পুলিশের এক সদস্যের বাগবিতণ্ডা দেখে পাশে দাঁড়াই।

এখানেও ঐ একই বিষয় নিয়ে তর্ক বিতর্ক। গাড়ির কাগজপত্র। অটোরিকশা চালক বৈধ কাগজপত্র দেখানোর পরেও পুলিশের ঐ সদস্য গাড়ির চাবি ফেরৎ দেয় না।

কিছু সময় পর আরেকজন পুলিশ সদস্য আসে।
"কি হয়েছে?" জিজ্ঞাসা করে।
" বেয়াদব, চরম বেয়াদব।" চাবি আটকে রাখা পুলিশ সদস্য উত্তর দেয়।

পাশে দাঁড়িয়ে আমি দরিদ্র অটো চালক বেয়াদবি করলোটা কোথায়, বুঝতে পারলাম না। যদি পুলিশের ঐ সদস্যের কাছে, গাড়ি আটকানোর সাথে সাথে টাকা বের করে না দেওয়া বেয়াদবির সামিল হয় তাহলে ঠিক আছে।

যাই হোক, আমি বুঝতে পারি। সকাল বেলা সবে মাত্র গাড়ি নিয়ে বের হওয়া দরিদ্র অটো চালকের কাছে পুলিশের ঐ সদস্যকে খুশি করার মত টাকা না থাকার কারণে পুলিশ সদস্য কর্তৃক নাজেহালের শিকার হতে হচ্ছে।

পুলিশের সদস্য হয়ে বেআইনি কাজ করেছে, এমন উদাহরণ হয়তো অনেক আছে। তবে পুলিশের সব সদস্য যে অসৎ তা কিন্তু নয়। আবার অসৎ পুলিশ সদস্যের সংখ্যাও হয়তো কম নয়।

এই সব অসৎ পুলিশ সদস্যদের জন্য সমস্ত পুলিশ ডিপার্টমেন্টের ভাবমূর্তি আজ প্রশ্নবিদ্ধ। সাধারণ মানুষের কাছে পুলিশ সদস্য মানেই ঘুষখোর এবং অসৎ একজন ব্যক্তি। পুলিশের প্রতি সাধারণ মানুষের এই নেতিবাচক মনোভাবের জন্য দায়ী পুলিশ-ই। তাই যদি না হবে তাহলে শিশু-কিশোরেরা "পুলিশ কোন চ্যাটের বাল" বলে অাখ্যায়িত করবে কেন??

দেশের সকল পুলিশ সদস্য যদি সৎ এবং নীতিবান হয়ে আন্তরিকতার সাথে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করে, তাহলে শুধু সড়ক মহাসড়কের নয় আমার মনে হয় দেশের যাবতীয় সমস্যার আশি ভাগ সমাধান হয়ে যাবে।



দেশের যেকোন আন্দোলন-ই বিরোধী দল বা বিএনপি-জামায়াতের চক্রান্ত বলে সরকারী দল অভিহিত করে থাকে।
অপর দিকে বিরোধী দলও অরাজনৈতিক এসব আন্দোলন কাজে লাগানোর চেষ্টা করে।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীরা সরকারী দলের রোষানলে পড়েছিল তারেক রহমানের ফোনালাপ ফাঁস হওয়ার পর এখন "নিরাপদ সড়ক" চাই আন্দোলনে সরকার কঠোর অবস্থান নিয়েছে বিএনপি নেতা আমির খসরু মাহমুদের ফোনালাপ ফাঁস হওয়ার পর।

কথা হলো, যেকোন শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করার অধিকার দেশের প্রতিটা নাগরিকের আছে। আওয়ামিলীগ, বিএনপি, জামায়াত বা জাতীয় পার্টি দিয়ে কথা নয়। কথা হলো কোন ইস্যু নিয়ে আন্দোলন করছে এবং আন্দোলন শান্তিপূর্ণ কিনা সেটাই বড় কথা। শিশু কিশোরদের "নিরাপদ সড়ক চাই" আন্দোলন যদি যৌতিক হয়ে থাকে তাহলে এই আন্দোলনে বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মিদের সন্তানেরা বা ছাত্র সংগঠন শামিল হওয়াও যৌতিক।

কিন্তু শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে শাসক গোষ্ঠির অঙ্গ সংগঠন কর্তৃক হামলা কতটা যৌতিক, এই প্রশ্নের উত্তর কি কারো জানা আছে?
আন্দোলন করতে গিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা যদি অযৌতিক বা বিশৃঙ্খল কিছু করে থাকে সেটা নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব পুলিশ বা আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনীর। বেআইনি কাজ করার অপরাধে পেটালে পুলিশ পেটাবে। কিন্তু ছাত্রলীগ বা যুবলীগ পেটানোর কে? আবার প্রকাশ্য হামলা করার অপরাধে ছাত্রলীগের নেতা কর্মির নামে মামলা-ই বা হয় না কেন??

শাসক গোষ্ঠির সব সময় মনে রাখতে হবে গণতান্ত্রিক দেশে জনগণের জন্য সরকার; সরকারের জন্য জনগণ নয়।

কোমলমতি শিশু কিশোরেরা যখন আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতাবানের কিভাবে ক্ষমতা অপব্যবহার করে রাস্তায় চলাচল করে সেই বিষয়টি চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাচ্ছিল ঠিক তখন-ই তাদের ওপর নেমে আসে বিভৎস্ব নগ্ন হামলা।

রাজধানীর উত্তরা, মিরপুর এবং ঝিগাতলায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা অত্যান্ত নিন্দনীয়।

শিক্ষার্থীদের আন্দোলন এতদূর হয়তো গড়ানো না যদি ঘটনার সাথে সাথে নৌমন্ত্রী পদত্যাগ করতেন। কারণ সড়ক দূর্ঘনটায় নিহতদের নিয়ে নৌমন্ত্রীর একটু হাসি-তামাসাতে যেমন পুরা দেশ কেঁপে উঠেছে তাঁর পদত্যাগেও হয়তো এক নিমিষে পুরাদেশ স্বাভাবিক হয়ে যেত। খুশি হয়ে শিক্ষার্থীরাও হয়তো ক্লাসে ফিরে যেত।

দেশের স্বার্থের চেয়ে ব্যক্তিগত স্বার্থ যার কাছে বড় যে আর যাই করুক না কেন, সেচ্চায় পদত্যাগ করবে না। কারণ, আমাদের দেশীয় রাজনীতিতে দায় বা বর্থ্যতা স্বীকার করে সেচ্চায় পদত্যাগ করার সংস্কৃতি নেই।

যাই হোক, কোমলতি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং হামলাকারীদের দ্রুত বিচারের তাওতায় এনে বিচার করার দাবি জানাচ্ছি।
একটা কথা কি, আগুন সম্পূর্ণরূপে না নিভিয়ে শক্তি প্রয়োগ করে চাপা দিয়ে রাখলে কখনও না কখনও জ্বলে উঠবেই। জ্বলে ওঠার-ই কথা।

পরিশেষে, দেশের লাখ লাখ শিক্ষার্থীদের কণ্ঠে প্রতিধ্বনিত হওয়া দাবির সাথে একাত্মা প্রকাশ করে বললাম, নিরাপদ সড়ক চাই।


সোহাগ তানভীর সাকিব
গল্পলেখক

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাকিবভাই ,

আপনি বোধহয় প্রথম পাতায় পোষ্ট করার সুযোগ পাননি ? সুন্দর ভাবে সমসাময়িক পরিস্থিতি তুলে ধরেছেন। পুলিশের ঘুষ নেওয়ার কথা বললে সেটা শেষ করা যাবে না। আবার এই সব দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশদের চিহ্নত না করাটাও সরকারের অপদার্থতা স্বরুপ।

পরিশেষে আপনার সঙ্গে সহমত দিচ্ছি যে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর হামলায় অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে দ্রুত শাস্তির দাবি জানাচ্ছি ।

অনেক শুভকামনা প্রিয় সাকিবভাইকে।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: প্রিয় চৌধুরি ভাই,
আপনি তো মনে হয় আমার কয়েকটি লেখা পড়েছেন। আচ্ছা ভাই, আমার লেখার মান কি একেবারেই খারাপ?
প্রথম পাতায় প্রকাশ হওয়ার মত নয় কি? তবুও আমি প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ পায় না কেন?

কবে যে অ্যাডমিনদের নজরে আসব আল্লাহ-ই জানে।

যাই হোক, আমার লেখাটি যে পড়েছেন এজন্য আপনাকে অন্তরিক ধন্যবাদ।

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

ভাইয়ু বলেছেন: দেশের বর্তমান গলদগুলো খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপিত হয়েছে৷ লেখাটা এত কম রিচ পেয়েছে দেখে মর্মাহত হলাম৷ সবশেষে আপনার সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছি৷

০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০২

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: হ্যাঁ ভাই। আমি সব সময় বাস্তবতা অবলম্বনে বা সমসাময়িক বিষয়গুলো নিয়ে লেখার চেষ্টা করি।
আর রিচ কম হওয়ার কারণ হলো, আমি এখনও প্রথম পাতায় লেখা প্রকাশের সুযোগ পায় নি।
যাই হোক, আমার লেখাটি পড়ে সুচিন্তিত মতামত প্রদানের জন্য অাপনাকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ। আশা করি, আমার অন্যান্য লেখাগুলো পড়েও এমন মতামত দিবেন।

৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাকিবভাই,

প্রথম পাতায় আপনার সেফ স্ট্যাটাস চেয়ে আমার একটি পোষ্ট আছে। আমি আপনার লিংকটি পাচ্ছিনা। আপনি দয়া করে একটি কমেন্ট করে লিংকটি দিয়েন। সাথে সাথে এই কমেন্টটা ডিলিট করবেন প্লীজ।

৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০২

বিজন রয় বলেছেন: অঅপনি নাকি এখনো প্রথম পাতায় একসেস পান নাই?

০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: হুম। কি জন্য আমাকে প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না বুঝতেছি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.