![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখানে প্রকাশিত লেখা, মন্তব্য, ছবি, অডিও, ভিডিও বা যাবতীয় কার্যকলাপের সম্পূর্ণ দায় শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট প্রকাশকারীর..
সূরা বাকারার ২ নং আয়াতে বলা হয়েছে (ذَٰلِكَ الْكِتَابُ لَا رَيْبَ ۛ فِيهِ ۛ هُدًى لِلْمُتَّقِينَ) যালিকাল কিতাবু লা রাইবা ফিহি হুদাল্লিল মুত্তাকীন। যার অর্থ-- ''এটি সেই গ্রন্থ যাতে কোন সন্দেহ নেই এবং খোদাভীরু পরহেজগারদের জন্য এটি পথ নির্দেশক।'' আপাত দৃষ্টিতে মনে হতে পারে তেলা মাথায় তেল দেওয়া হয়েছে । যারা মুত্তাকী খোদাভীরু পরহেজগার তাদের আবার হেদায়াত দরকার কেন? হেদায়াত পেয়েই তো তারা মুত্তাকী হয়েছে। আয়াতে বর্ণিত ‘হূদা’ অর্থ সঠিক পথ নির্দেশনা। সঠিক পথ বলতে বুঝায় যে পথে দুনিয়াতে চলে গেলে খুব সহজে আল্লাহর সাক্ষাত পাওয়া যাবে সেই পথ। কাফেররা যেহেতু আল্লাহকে বিশ্বাসই করেনা সুতরাং তাদের জন্য এটা বিশ্বাস করাও কঠিন যে পুন:রায় তাদেরকে আল্লাহর কাছে হিসাব দিতে হবে। হিসাব দিতে হবে দুনিয়ার কৃতকর্মের। আল্লাহকে যারা অবিশ্বাস করে তারা মনে করে দুনিয়ার জীবনই শেষ জীবন। সেজন্যই এই মহাগ্রন্থ আল কুরআন তাদেরকে হেদায়াতের পথ দেখায় না। তবে একথা ঠিক যে দুনিয়ার প্রত্যেকের জন্য এই গ্রন্থের মধ্যে কল্যান রয়েছে। দুনিয়াবী কল্যান সবার জন্য কিন্তু উভয় জাহানের কল্যান কেবল মুত্তাকীদের জন্য।
অমুসলিমদেরকে আল কুরআনে কাফের বলা হয়েছে। ''কাফের'' শব্দটি আরবি, যার অর্থ ঢেকে রাখা। আলোর প্রতিফলনের সূত্র থেকে আমরা জানি আলো কেবল স্বচ্ছ কোন তল বা স্থির পৃষ্ঠে প্রতিফলিত হয়। ময়লাযুক্ত আয়না যেমন আলোকে প্রতিফলিত করতে করতে পারে না তেমনি কাফেরকেও এই গ্রন্থ হেদায়াত দেয় না। কোরআনের আলো তাদের অন্তরে পৌঁছে না। তবে যারা কোরআনের সংস্পর্শে থাকে আস্তে আস্তে তাদের অন্তরের মধ্যেও হেদায়াতের নূর পৌঁছে। কাফেরের অন্তরের আবর্জনা দূর হয়ে তারা মুত্তাকী হয়ে যায়।
হাদিসে বলা হয়েছে- ''প্রত্যেক মানব শিশুই ইসলামের আদর্শ নিয়েই জন্ম গ্রহন করে। অত:পর তার মা-বাবা তাকে অগ্নিপূজক কিংবা কাফের করে তোলে।'' সুতরাং বুঝা যাচ্ছে আপাত দৃষ্টিতে যারা কাফের, বর্তমানে ইসলামের নাম শুনলে যাদের গাত্রদাহ শুরু হয়ে যায় তাদের অন্তরেও হেদায়াতের আলো প্রতিফলনের জন্য একটুকরা স্বচ্ছ স্থান আছে। শুধু তাদের অন্তরের ময়লাটুকু দূর হওয়ার অপেক্ষা।
এই ঐশী গ্রন্থ আসলে তো সমস্ত মানুষের হিদায়াত এবং পথ প্রদর্শনের জন্যই অবতীর্ণ হয়েছে, কিন্তু এই নির্ঝরের পানি দ্বারা কেবল তারাই সিক্ত হবে, যারা ‘আবে হায়াত’ (সঞ্জীবনী পানি)-এর সন্ধানী এবং আল্লাহর ভয়ে ভীত-সন্ত্রস্ত হবে। আর যাদের অন্তরে মৃত্যুর পর আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে জবাবদিহি করার অনুভূতি এবং চিন্তা নেই, যাদের মধ্যে সুপথ সন্ধানের অথবা ভ্রষ্টতা থেকে বাঁচার কোনই উৎসাহ ও আগ্রহ নেই, তারা সুপথ কোথা থেকে এবং কেনই বা পাবে? সকাল তো তাদের জন্য, যারা ঘুম ছেড়ে চোখের পাতা মেলে জেগে ওঠে। ঘুমিয়ে থাকলে যেমন ভোরের আলোর দেখা পাওয়া যায় না, দরজা না খুলে যেমন ঘরের বাহিরে যাবার পরিকল্পনা করা বৃথা তেমনি বদ্ধ হৃদয় নিয়ে কোরআনের আলোর দেখা পাওয়া যাবে না। কুলসিত অন্তর নিয়ে চিন্তা করলে বেকুবের মস্তিষ্ক শুধু কুরআন থেকে দূরে যেতে থাকবে।
পবিত্র কোরআন মানুষকে সৌভাগ্য ও সফলতার দিকে পরিচালিত হবার সব উপায় বলে দিয়েছে। কাজেই যে ব্যক্তি সফলকাম হতে চায় তাকে অবশ্যই স্রষ্টার কাছ থেকে প্রেরিত দিক নির্দেশনার শরণাপন্ন হতে হবে। যে সব জিনিস তার দেহ কিংবা মনের জন্য ক্ষতিকর সেগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে। সূরা বাকারার ১৮৫ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- “পবিত্র কোরআন মানুষকে পথ প্রদর্শনের জন্য নাযিল করা হয়েছে।” তবে এটা অত্যন্ত স্পষ্ট যে, এ ঐশী গ্রন্থ থেকে কেবলমাত্র তারাই উপকৃত হবে, যারা সত্যকে বুঝতে চায় এবং সত্যকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুত থাকবে।
গোঁড়া ও সংকীর্ণমনা ব্যক্তিরা কখনও সত্যকে গ্রহণ করতে চায় না। সত্য তাদের কাছে প্রমাণিত হলেও তারা তা অস্বীকার করে। কোরআনের শিক্ষা তাদের কোন উপকারে আসে না। কাজেই কোরআনের পথনির্দেশনা তাদের মধ্যেই প্রভাব বিস্তার করে, যাদের মনে খোদাভীতি রয়েছে। সুতরাং এ আয়াতে বলা হয়েছে-“কোরআন খোদাভীরু ও পরহেযগার লোকদের জন্য পথ নির্দেশক।”
হাতে আলো থাকলেও কেউ যদি সেই আলো পথের দিকে না ধরে নিজের চোখের দিকে ধরে তবে সে ঐ আলো বা লাইট থেকে কোন উপকার তো পাবেই না বরং ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশি। তাই বলে কি আলোর দোষ দেয়া যাবে?
এ আয়াতে কী কী শিক্ষণীয় বিষয় হলো:
১) পবিত্র কোরআনের জ্যোতি কেবল তখনই আমাদের অন্তরকে প্রভাবিত করবে যখন আমরা সত্যকে গ্রহণ করার জন্য তৈরী হব। মাটি কিংবা ময়লার মধ্যে আলোর বিকিরণ ঘটেনা, আলো কেবল স্বচ্ছ আয়নার মধ্যেই প্রতিফলিত হয়।
২) এটি একেবারে একটি হিদায়াত ও পথ নির্দেশনার গ্রন্থ। কিন্তু এর থেকে লাভবান হতে চাইলে মানুষের মধ্যে কয়েকটি মৌলিক গুণ থাকতে হবে। এর মধ্যে সর্বপ্রথম যে গুণটির প্রয়োজন সেটি হচ্ছে, তাকে “মুত্তাকী” হতে হবে। ভালো ও মন্দের মধ্যে পার্থক্য করার ক্ষমতা তার মধ্যে থাকতে হবে। তার মধ্যে মন্দ থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার ও ভালোকে গ্রহণ করার আকাঙ্খা এবং এ আকাঙ্খাকে বাস্তবায়িত করার ইচ্ছা থাকতে হবে। তবে যারা দুনিয়ায় পশুর মতো জীবন-যাপন করে, নিজেদের কৃতকর্ম সঠিক কি না সে ব্যাপারে কখনো চিন্তা করে না, যেদিকে সবাই চলছে বা যেদিকে প্রবৃত্তি তাকে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছে অথবা যেদিকে মন চায় সেদিকে চলতে যারা অভ্যস্ত, তাদের জন্য কুরআন মজীদে কোন পথ নির্দেশনা নেই।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১০
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন............আমিন
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪২
হাবিব বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ লেখা.........যুক্তি আছে...।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১১
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ......অনেক ধন্যবাদ
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
সেলিম৮৩ বলেছেন: যারা কাফির তারা মূলত বিভ্রান্ত, তারা কখনই সুপথপ্রাপ্ত নয়। অাপনি ঠিকই বলেছেন, হ্যা, পরহেযগার, মুত্তাকী ছাড়া কোরঅানের পথনির্দেশ মেনে চলেনা। মূলতঃ যারা কোরঅানকে অস্বীকার করে এরা নিজেদের প্রতি নিজেরা জুলুম করে। এদের অন্তর কলুষিত হয়ে গেছে, মোহরকৃত হয়ে গেছে। এরা যেদিন তার রবের সামনে দাড়াবে সেদিন চরম হতাশা, গ্লানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়বে। চোখগুলা ছানাবড়া হয়ে যাবে। এরা যা নিয়ে দুনিয়ায় হাসি তামাশা করতো সেই অাযাব এদের গ্রাস করে ফেলবে। এরা একটু কি ভাবেনা! তাদের নিজেদের শরীরের দিকে তাকিয়ে কি বোঝেনা!! কি অভিনব এবং কি নিপুন করে তাকে তৈরী করা হয়েছে!!! প্রকৃিতর দিকে তাকিয়ে কি বোঝেনা কিভাবে এগুলো মানুষের খেদমতে পারফেক্ট করে তৈরী করা হয়েছে!!!!!!!!!! না কি এগুলো কাফের, মুসরিকরা নিজেরাই তৈরী করেছে? এরা প্রকৃতপক্ষে অন্ধ, বধির, অন্তরহীন।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৩
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন:
কাফেরেরা আসলে বুঝে না।
অনেকে বুঝেও না বুঝার ভান করে.......।
ওদের জন্য আল্লাহর কাছে হেদায়াতের দোয়া করি
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১
ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সাত সাগরের মাঝি 2 @ সেলিম 23- জনাব, কাফেরদের চিন্তায় দুজনেই অস্হির হয়ে গেছেন দেখছি !
কাফেররা বিভ্রান্ত , কাফেররা সুপথপ্রাপ্ত নয় , কাফেররা আসলে বুঝে না । মানলাম ।
আপনাদের নিজেদের খবর কি ? আপনারা বেশী বুঝে, বেশী মুত্তাকি হয়ে, বেশী পরহেজগার হয়ে ,কোরআনের পথনির্দেশ বেশী মেনে চলে কি লাভ হয়েছে ?
72/73 ফিরকায় বিভক্ত হয়ে নিজের মধ্যে কিলাকিলি, মারামারি করছেন । সুন্নি/শিয়া/কাদিয়ানী/মাযহাব/লা-মাযহাবী/ওহাবী/বেরেলভীদের কারা সঠিক, কারা নাযাতি সেটা ঠিক করতে পারেন না, আবার আসছেন কাফেরদের উপদেশ দিতে !!!
খুব তো হেদায়েত পেয়েছেন, তো আধুনিক পৃথিবীর শিক্ষা-দীক্ষা,জ্ঞান-বিজ্ঞান, অর্থনৈতিক-সামরিক শক্তিতে আপনাদের অবস্থানটা কোথায় ? ভেবে দেখেছেন ?
আর কাফেরদের দেশে যাওয়ার জন্য আপনারা মুমিনরা এত পাগল কেন ? জানাবেন দয়া করে ?
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: একটা প্রশ্ন: আপনি কি কোরআন কখনো পড়েছেন? নাকি মানুষের মুখে মুখে শুনেছেন?
৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮
পলাশবাবা বলেছেন: ভাই, ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ এর সাথে কিরকম আচরন করতে তার একটা instruction কোরআনের খুঁজে পেয়েছি।
63. And the servants of the Most Gracious are those who walk on the earth Hawna, and when the foolish address them they say; "Salama.'' [ 25:63 ]
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫০
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ এর জন্য সুন্দর একটা আয়াত এটা।
মনে হয় শয়তান ওনাকে দেখে ভয়ে থাকে সবসময়।
৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনো মন্তব্য করবো না।
ধর্ম আর রাজনীতি এই দুই বিষয়েই আমি সাবধান থাকতে চাই।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৩
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ধর্ম আর রাজনীতি এই দুই বিষয়েই আমাদের জন্য জরুরী
৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪
ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ পলাশ বাবা -@ সাত সাগরের মাঝি - জনাব , কাফেরদের হেদায়েত আর নসিহত করতে এসে এত দ্রুত হাল ছেড়ে দিলে চলবে ? খালি ব্লগে পোস্ট লিখে মারহাবা, আলহামদুলিল্লাহ্, যাযাকাল্লাহ , খুব সুন্দর হয়েছে এসব কমেন্ট -এ খুশী হলে হবে ?
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: আপনি হেদায়াত চান না......... আপনি বিরোধিতা করতে বেশি পছন্দ করেন
৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮
ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সাত সাগরের মাঝি 2 - জনাব, হেদায়েত কি এত সহজ জিনিস ?
নূহ নবী নয়শ বছর চেষ্টা করেও নিজের কউম, এমনকি নিজের ছেলেকে পর্যান্ত নিজের মতে আনতে পারেনি ।
নবী মুহাম্মদ পারেনি নিজের চাচা আবু তালিবকে হেদায়েত করে ইসলামের পথে আনতে , আর আপনি গুটি কয়েক পোস্ট লিখে মানুষকে হেদায়েত করতে চান ? এত সোজা ?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: হেদায়াত আল্লাহর হাতে ...আমরা শুধু স্মরণ করিয়ে দিতে চাই।
৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯
পলাশবাবা বলেছেন: @ ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ
আস সালামু আলাইকু ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতু [ as instructed 25:63 ]
হেদায়েত আর নসিহত করতে এসে এত দ্রুত হাল ছেড়ে দিলে চলবে ?
<< আপনাকে তো রিসোর্স দেয়া হয়েছে। সেটা ব্যবহার করে নিজে হেদায়াত হবার চেষ্টা করেন ভাই। আমরা শুধু আশা করতে পারি আপনি হেদায়েত হবেন। আপনার টাইপ টা তো দেখা যাচ্ছে অনেক জনপ্রিয়। কুরআন শরীফে আপনার টাইপ নিয়ে অনেক কিছু আছে।
<< Have We not made for him two eyes. And a tongue and two lips. And shown him the two ways [ ৯০ঃ৮-১০ ]
<< By Nafs, and Ma Sawwaha (Who apportioned it। Then He showed it its Fujur and its Taqwa.Indeed he succeeds who purifies it.And indeed he fails who Dassaha.) [৯১ঃ ৭-১০]
<< Verily, We guided him to the way, whether he be grateful or ungrateful [৭৬ঃ৩]
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০০
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: ওরা সব কিছু বুঝেও না বুঝার ভান করে............
১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১
আরোগ্য বলেছেন: কোরআনের আলো সর্বত্র পৌঁছে যাক এটাই কামনা করি।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮
সাত সাগরের মাঝি ২ বলেছেন: সবার নিজ নিজ স্থান থেকে চেষ্টা করলেই তা সম্ভব
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯
ব্লু হোয়েল বলেছেন: আল হামদুলিল্লাহ । যাযাকাল্লাহু ।