নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগার চাঁদগাজীর পোস্টে মন্তব্যের এক পর্যায়ে আমি জাতিসংঘকে সোজা বাংলায় একটা ফ্রড হিসেবে উল্ল্যেখ করেছি, বিপরীতে তিনি বললেন, আমার ধারণা ভুল। এই পোস্টে মূলত আমি জাতিসংঘের ভন্ডামির একটা নমুনা দেখাতে চাচ্ছি। যেটা অন্যদেরও দেখা উচিত, তাই পোস্ট করা।
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী কে?
উত্তর, প্রধানমন্ত্রী নিজেই। একটা দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা নিশ্চই এখানে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই! জাতিসংঘের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলা যায় নিরাপত্তা পারিষদকে, আসুন দেখাযাক সেই নিরাপত্তা পরিষদ আজীবনের জন্য কারা জিম্মি করে রেখেছে।
আসেন জাতিসংঘের গঠনতন্ত্রে ভলিয়াম ৫ এ আর্টিকেল ২৩ এর অনুচ্ছেদ ১,২,৩ দেখি। ----
নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য রাষ্ট্র ১৫ টি। পাঁচটি স্থায়ী (আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স) সদস্য, যারা গায়ের জোরে সিলেক্টেড। ১০টি সদস্য ২ বছর মেয়াদে গণতান্ত্রিক উপায়ে ভোটাভুটির মাধ্যমে নির্বাচিত। ৫+১০=১৫
এবার ভলিয়াম ৫ এ আর্টিকেল ২৭ এর ৩ নং অনুচ্ছেদ দেখা যাক--
কোনো সন্ত্রাসী দেশের বিরুদ্ধে সামরিক ব্যাবস্থা নিতে হলে এই ১৫টি রাষ্ট্রের মধ্যে ৯ টি রাষ্ট্রের 'হ্যা' ভোট লাগে। এবং এই ৯টি 'হ্যা' ভোটের মধ্যে গায়ের জোরে সিলেক্টেড পাঁচটি রাষ্ট্রের 'হ্যা' ভোট অবশ্যই লাগবে। আর গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত ১০ টি সদস্য রাষ্ট্রের যেকোন চারটি নির্বাচিত রাষ্ট্রের 'হ্যা: ভোট হলেই সন্ত্রাসী যেকোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেয়া যায়।
অর্থাৎ প্রস্তাব পাশ হতে ১৫টি রাষ্ট্রের ৯টির হ্যা ভোট লাগে। কিন্তু কলমের প্যাচ ঐখানেই, ৯টির মধ্য ৫টি স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের হ্যা ভোট অবশ্যক।
ধরুন নিরাপত্তা পরিষদের ১৫ টি রাষ্ট্রের ১৪ টি'ই হ্যা ভোট দিলো, কিন্তু 'না' ভোট দেয়া একমাত্র রাষ্ট্রটি স্থায়ী সদস্য অর্থাৎ আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এর যেকোনো একটি। তবে ১৪জন 'হ্যা' ভোট দিলেও ঐ প্রস্তাব পাশ হবে না!!!
এটাই ফ্রড জাতিসংঘের গণতন্ত্র, সারা পৃথিবীর সকল রাষ্টের ভোটে নির্বাচিত ১০ টি রাষ্ট্রের ৬ টি'ও যদি 'না' বলে তাও প্রস্তাব পাশ হবে, আর বিনা ভোটে গায়ের জোরে সিলেক্টেড ৫টি রাষ্ট্রের ১ টি রাষ্ট্রও যদি 'না' বলে তবে ঐ প্রস্তাব পাশ হবে না। অর্থাৎ সারা বিশ্বও যদি চায়, কিন্তু আমেরিকা একাই যদি বলে 'না' তাহলে ঐ 'না'ই জয়যুক্ত হবে। সুতরাং এই জাতিসংঘকে ফ্রড ছাড়া আর কি'ই বা বলা যায়।
এ পর্যন্ত মনেহয় শতবারের মতো ইসরাইলের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে জাতিসংঘে প্রস্থাব উঠেছে, প্রতিবারই আমেরিকা ভেটো দিয়েছে। যেহেতু জাতিসংঘের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী পাঁচটি স্থায়ী রাষ্ট্রের 'হ্যা' ভোট বাধ্যতামূলক, তাই সারা বিশ্বের সব দেশও যদি বলে হ্যা বিপরীতে আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য অথবা ফ্রান্স, এর একটি রাষ্ট্রও যদি বলে 'না', তবে না'ই জয় যুক্ত হবে। এই হচ্ছে জাতিসংঘের হাস্যকর গণতন্ত্র।
নিরাপত্তা পরিষদে যেই স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রকে এতো ক্ষমতা দেয়া হলো, আসেন এবার দেখি এই সিলেকশনে আয়তন এবং জনসংখ্যা বিষয়টা। এটাতো আরো অযৌক্তিক।
আয়তনে সর্ববৃহৎ এবং পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ৫৯.৬৯% মানুষের এশিয়া মহাদেশ হতে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য মাত্র ১টি
জনসংখ্যা এবং আয়তনে দ্বিতীয় (পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ১৬.৩৬%) আফ্রিকা মহাদেশ হতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্য হিসেবে কোনো দেশই নেই।
অথচ জাতিসংঘ নিরপত্তা পরিষদে স্থায়ী ৫টি সদস্য দেশের ৩টি'ই আয়তনে ষষ্ঠ এবং পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার মাত্র ৯.৯৪% এর ইউরোপ মহাদেশ হতে নেয়া।
এতো গেল আয়তন এবং জনসংখ্যা হিসাব, এবার ধর্মিও দিকটা একটু দেখি
পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তর ধর্ম ইসলাম হতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী কোনো সদস্য নেই। তৃতীয় বৃহত্তর ধর্ম হিন্দু ধর্ম হতেও জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী কোনো সদস্য নেই। একমাত্র চিন বাদে অন্য চারটিই খৃস্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ (খৃস্টান ধর্মের সাধারণ মানুষের প্রতি আমার শ্রদ্ধা রয়েছে, সমস্যা হল তাদের শাসকগোষ্ঠী, যারা পৃথিবীতে সন্ত্রাসের রাজ্য কায়েম করছে।)
আরো বলা যায়, থাক আর বলতে চাইনা, শুধু এতটুকুই বলবো, জাতিসংঘ নিজেই একটা অযৌক্তিক অর্গানাইজেশন
এখানে ক্লিক করে সরাসরি জাতিসংঘের ওয়েবসাই হতেই তার গঠনতন্ত্র দেখে আসতে পারেন
১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৫১
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
উনাকে প্রশ্ন করেছিলাম, "আপনি ইজরাইলকে দখলদার মনে করেন কিনা? " সরাসরি হ্যা অথবা না বলে উত্তর দেবেন। উনি সরাসরি 'না' না বলে ঘুরায় প্যাচায় 'না' বলেছে। বোঝাই যায় তিনি তিনি নিজেও একজন জায়নিস্ট। জায়ানিস্ট বললাম কারণ জায়ানিস্ট হতে ইহুদি হওয়া বাধ্যতামূলক নয়। হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলিম, খৃষ্টান, নাস্তিক, যে কেউ'ই জায়ানিস্ট হতে পারে। যেমন ধর্ম বিশ্বাসের দিক থেকে ইসরাইল রা ইহুদিবাদের জাতির পিতা "হার্জেল" নিজেও ইহুদি নয়, নাস্তিক ছিলো। ইসরাইল রাষ্ট্রের বৈধতায় যে বিশ্বাস করে সেই জায়োনিস্ট।
২| ১৬ ই মে, ২০২১ সকাল ১১:৩৪
স্প্যানকড বলেছেন: ফালতু অর্গানাইজেশন ! তেল মাথায় তেল দেয়া ছাড়া আর কোন কাম করে না। মুসলমানদের উচিত মুসলিম জাতিসংঘ করা।
১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:১৯
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
জাতিসংঘের বিলুপ্তি প্রয়োজন। পশ্চিমারা নিজেরাই কিছু কিছু ঝামেলা পাকিয়ে জাতিসংঘের মাধ্যমে সেটার সমাধান করিয়ে জাতিসংঘকে এক মহান সংগঠন হিসেবে দাড় প্রমাণ করার ধান্দা মাত্র। আদতে এটা পশ্চিমা শক্তির একটা খোলস মাত্র। নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী রাষ্ট্রের চরিত্র গুলোতো আরো ইন্টারেস্টিং। কেউ খুনি, কেউ চোর, কেউ বাটপার।
যেমন আমেরিকা, কলোম্বাস ইউরোপীয়দের আমেরিকার সন্ধান দেয়ার পর, ইউরোপিয়ানরা ঝাকে ঝাকে আমেরিকা যায়, এবং সেখানকার মূল আদিবাসী, "রেড ইন্ডিয়ান" দের খুন করে সেখানে বসতি স্থাপন করে। যাদের আমরা আমেরিকান হিসেবে জানি তারা আসলে ইউরোপিয়ান, এবং মূল আমেরিকানদের খুনি। এই খুনি হচ্ছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য।
ব্রিটিশঃ মধ্যপ্রাচ্য হতে কি পরিমান চুরিচামারি করছে সেটা বাদই দিলাম, আমাদের ভারত বর্ষ হতে কি পরিমাণ সম্পদ চুরি করছে জানেন? এটা নিয়ে অবশ্য একটা স্বতন্ত্র পোস্টই করা যায়, শুধু এতটুকু বলি, তাদের সম্পদ চুরি দেখে খোট ব্রিটিশই কৈফিয়ত চেয়েছিল, কেন ভারত হতে এত সম্পদ চুরি করা হলো। হ্যা সেই চোর'ই আজকে জাতিসংঘের পঞ্চ মোড়লের একজন।
ফ্রান্স, যারা টিকেই আছে আফ্রিকানদের শোষন করে, এমনকি এই আধুনিক সময়ে এসেও বন্ধ হয়নি এদের শোষণ, এটা নিয়েও বিস্তারিত পোস্টে করা যেতে পারে, কমেন্টে এতো লেখা যায় না। শুধু এতটুকুই বলি, যেসমস্ত আফ্রিকান ফরাসী শোষনের বিরুদ্ধে কথা বলেছে, তাদের কেবল হত্যাই করেনি, হত্যার পর তাদের মাথার খুলি এখনো তাদের জাদুঘরে রেখে প্রদর্শন কর বেরাচ্ছে। এই হচ্ছে জাতিসংঘের আরেক মোড়লের অবস্থা।
ঠিক আমাদের দেশের রাজনীতির মতো, চোর বাটপাররাই চেয়ারম্যান, মোম্বার, এমপি, মন্ত্রী হয়। এখানেও সেইম ব্যপার।
আমাদের চাঁদগাজী তাদের কথা, তাদের মতামতকেই বিশ্ব মতামত হিসেবে মনে করে
৩| ১৬ ই মে, ২০২১ সকাল ১১:৩৯
জটিল ভাই বলেছেন: জাতিসংঘ এক সুবিধাবাদী, আর আমার দেশের কিছু সুবিধাভোগী এর থেকে সুবিধা নিতে কতো কি করে! সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ
১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:২০
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন
৪| ১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:১৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সবচেয়ে ফালতু ও একপেশে অর্গানাইজেশন হলো জাতিসংঘ। আমেরিকার কারণে জাতিসংঘ ইজরাইলের স্বার্থরক্ষার প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে।
১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:২১
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
এদের আরো অযৌক্তিকতা তুলে ধরা যায়। কিন্তু বেশ অলস হয়ে গেছি, লিখতে মন চায় না।
ভালো থাকবেন, ভাই
৫| ১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: জাতিসংঘ যদি এগিয়ে না আসে তাহলে এই সমস্যা কিভাবে সমাধান হবে
১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:৩৩
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
যে নিজেই সমস্যা তৈরি করেছে, সে আবার কি করে সমাধান করবে!! জাতিসংঘ তো মূলত পশ্চিমাদের একটা খোলস মাত্র।
জাতিসংঘের বিলুপ্তি প্রয়োজন। মূলত পশ্চিমারা নিজেরাই কিছু কিছু ঝামেলা পাকিয়ে জাতিসংঘের মাধ্যমে সেটার সমাধান করিয়ে জাতিসংঘকে এক মহান সংগঠন হিসেবে দাড় করাবার ধান্দা মাত্র। আদতে এটা পশ্চিমা শক্তির একটা খোলস মাত্র। দেখবেন বড় বড় সমস্যা, যেখানে পশ্চিমা স্বার্থ জড়িত, সেখানে জাতিসংঘ কিছুই করতে পারে না, কারণ সে সিস্টেম, ভলিউম ৫ এ আর্টিকেল ২৭ এর ৩ নং অনুচ্ছেদের মাধ্যমে আগেই ঠিক করে রেখেছে।
আসলে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী রাষ্ট্রের চরিত্র তো আরো ইন্টারেস্টিং। কেউ খুনি, কেউ চোর, কেউ বাটপার।
যেমন আমেরিকা, কলোম্বাস ইউরোপীয়দের আমেরিকার সন্ধান দেয়ার পর, ইউরোপিয়ানরা ঝাকে ঝাকে আমেরিকা যায়, এবং সেখানকার মূল আদিবাসী, "রেড ইন্ডিয়ান" দের খুন করে সেখানে বসতি স্থাপন করে। যাদের আমরা আমেরিকান হিসেবে জানি তারা আসলে ইউরোপিয়ান, এবং মূল আমেরিকানদের খুনি। এই খুনি হচ্ছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য। অবশ্য কলোম্বাস নিজেও প্রচুর আমেরিকান আদিবাসী খুন করেছে।
ব্রিটিশ: এরা মধ্যপ্রাচ্য হতে কি পরিমান চুরিচামারি করছে সেটা বাদই দিলাম, আমাদের ভারত বর্ষ হতে কি পরিমাণ সম্পদ চুরি করছে জানেন? এটা নিয়ে অবশ্য একটা স্বতন্ত্র পোস্টই করা যায়, শুধু এতটুকু বলি, তাদের সম্পদ চুরি দেখে খোট ব্রিটিশই কৈফিয়ত চেয়েছিল, কেন ভারত হতে এত সম্পদ চুরি করা হলো। হ্যা সেই চোর'ই আজকে জাতিসংঘের পঞ্চ মোড়লের একজন।
ফ্রান্স, যারা টিকেই আছে আফ্রিকানদের শোষন করে, এমনকি এই আধুনিক সময়ে এসেও বন্ধ হয়নি এদের শোষণ, এটা নিয়েও বিস্তারিত পোস্টে করা যেতে পারে, কমেন্টে এতো লেখা যায় না। শুধু এতটুকুই বলি, যেসমস্ত আফ্রিকান ফরাসী শোষনের বিরুদ্ধে কথা বলেছে, তাদের কেবল হত্যাই করেনি, হত্যার পর তাদের মাথার খুলি এখনো তাদের জাদুঘরে রেখে প্রদর্শন কর বেরাচ্ছে। এই হচ্ছে জাতিসংঘের আরেক মোড়লের অবস্থা।
ঠিক আমাদের দেশের রাজনীতির মতো, চোর বাটপাররাই চেয়ারম্যান, মোম্বার, এমপি, মন্ত্রী হয়। এখানেও সেইম ব্যপার।
আমাদের ব্লগার চাঁদগাজী আবার এই চোর বাটপার, খুনিদেন কথা এবং তাদের মতামতকেই বিশ্ব মতামত হিসেবে মনে করে।
৬| ১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:০২
নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: জাতিসংঘের বাজেটের কোন কর অংশ কোন দেশ দেয় সেটাও চেক করেন। ইউনেস্কো, ইউনিসেফ, পিস মিশন বাদ দিলে এটা অনেকটা কথা বলার প্ল্যাটফর্মের মত। যদিও উল্লেখ্য করার মত কন্ট্রিবিউশন আছে ওই সংস্থাগুলোর।
সব থেকে বড় কথা, "strong will do what they can, weak will suffer what they must" এটাই শেষ কথা সবখানে যতই আমরা নিজেদের শ্রেষ্ট প্রজাতি দাবি করি না কেন।
১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:৪৩
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
এ ব্যাপারে যাস্ট এতটুকুই বলবো, এলাকায় দেখবেন কিছু মোড়ল গজায় যারা চুরি বাটপারি করে বড়লোক হয়, এবং দান খয়রাত করে নিজেকে মহান বলে প্রতিষ্টিত করতে চায়। আপনেও কি তাদের মহান বলবেন?
অথচ এসব চোর বাটপার না থাকলে হয়তো মানুষের দান সদকা গ্রহণেরই দরকার হতো না।
৭| ১৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: জাতিসংঘ নিশ্চিতভাবে ক্ষমতাবানদের তাঁবেদারি করে-ওদের খেলা আমরা সবাই বুঝি। কিন্তু হাতের কাছে মোক্ষম তথ্য নথি না থাকার জন্য প্রমান করতে পারিনা।
১৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৩:১০
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
প্রচুর প্রমান আছে, আসলে আমারা সেটা খোঁজার চেষ্টা করি না, বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা নেই আছে ফতোয়াবাজি। ঠিক যেমনটা ছিল মোঙ্গলদের হাতে আব্বাসিয় খেলাফত পতনের পূর্বের খলিফা মুসতাসিম বিল্লা এবং তার দরবারের অবস্থা। বুদ্ধিবৃত্তিক চার্চা ব্যতিত মুক্তি নাই। বুয়েটে চান্স পাওয়া ছাত্রদের মেধাবী বলা হয়, সত্যিই যদি কেবল মেধাবীরাই বুয়েটে চান্স পেতো তবে সেখানকার কোনো ছাত্র-ছাত্রীই ছাত্রলীগ বা ক্ষমতাশীল রাজনৈতিক দলের তোষামোদি করতো না। সেখানে খুনাখুনিও হতো না। যাইহোক, এই হচ্ছে দেশের সব্বর্চ বিদ্যাপীঠের মেধাবীদের মেধা, তাহলে অন্যদের অবস্থা একটু বুঝে দেখেন!!!!
৮| ১৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৩:১১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই সময় জাতিসংঘের হেড অফিসে গরু বেধে রাখার দরকার । উপযুক্ত একটা গোয়ালঘর ওটা
১৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৫
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
জাতিসংঘের বিলুপ্তি অথবা সংসধন দরকার, অন্যথায় বিশ্ব চরম বিপদে পতিত হবে
৯| ১৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৪:০৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দেশে দেশে বিদ্যমান সংঘাত, সংঘর্ষ এবং যুদ্ধকে স্থায়ীভাবে বন্ধ করে শান্তি ও
নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠা হলেও
বাস্তবতার নিরিখে জাতিসংঘ তার সেই সব উদ্দেশ্য পূরণে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।
বিশ্ব থেকে যুদ্ধ বিগ্রহ পুরোপুরি বন্ধ হয়নি বরং কোন কোন ক্ষেত্রে বেড়েছে। যে উদ্দেশ্যে
জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা হয় তা থেকে এখনো যোজন যোজন দূরে বিশ্বসংস্থাটি। নিরাপত্তা ও
স্বাধীনতা রক্ষার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জাতিসংঘ তা কেবল কাগজেকলমে সীমাবদ্ধ।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে দুর্বল ও নিরীহদের উপর সবলদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে অ্যাকশানে
যেতে পারেনি জাতিসংঘ। জাতিসংঘ বিভিন্ন সময় ব্যবহৃত হয়েছে বড় রাষ্ট্রগুলোর প্রভাব
বিস্তারের হাতিয়ার হিসেবে। জাতিসংঘ বৃহৎ শক্তিগুলোর দালালি করে তাদের
স্বার্থ রক্ষা করেছে! জাতিসংঘ বৃহৎ শক্তির তল্পিবাহক না হয়ে জাতি-ধর্ম- নির্বিশেষে
সবার এবং সকল রাষ্ট্রের আশা ভরসার প্রতীকে পরিণত হোক সেটাই কামনা।
১৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৯
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
মুখে মুখে যে উদ্দ্যেশ্যের কথা বলে এটাকে গঠন করা হয়েছিল গঠনকারীদের অস্তরে সেটা ছিল না। তাদের মনে ছিল জাতিসংঘের মোড়কে নিজেদের ক্ষমতা কুক্ষিগত করার দুরভিসন্ধি। নিজেদের সকল পাপকে জায়েজ করার প্রচেষ্টা। এই রেজ্যুলেশনই তার সবচেয়ে বড় প্রমান।
১০| ১৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: জাতিসংঘ হচ্ছে পৃথিবীকে নিয়ন্ত্রণ করা জন্য বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থাও আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের মতোই এ্যামেরিকা ও তার চামচাদের একটা প্রতিষ্ঠান। এর মাধ্যমে, কোনো দিনও কোনো অত্যাচারিত জাতির স্বার্থ সংরক্ষিত হয়নি। ভিয়েতনাম, বাংলাদেশ, ইরাক, লিবিয়া সিরিয়া-সবদেশেই ওই সন্ত্রাসীদের হামলা জাতিসংঘ সমর্থন করেছে বা নীরবে দেখেছে।
অধিকৃত এলাকা থেকে শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে ইসরাইলকে সরানোর জন্য জাতিসংঘে প্রস্তাব পাস হয়েছিলো। কিন্ত সেটা কে বাস্তবায়ন করবে?
এশিয়া ও আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের উচিত আলাদা একটা জাতিসংঘ তৈরী করা।
ইরাকে , আফগানিস্তান, লিবিয়া সিরিয়াতে হামলা হয়, কিন্ত ইসরাইল নিরাপদ থাকে। কারণ অত্যাচারিত হলেও মুসলমান নামধারীরা নির্বোধ এবং শত ভাগে বিভক্ত। তাই তারা কখনোই একসাথে কোনো পদক্ষেপ নিতে পারবে না। এটা ওরাও জানে।
পারলে অনেক আগেই এ্যামেরিকা আর ইসরাইলকে শায়েস্তা করা যেতো।
১৬ ই মে, ২০২১ রাত ৯:২১
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
আরেকটা ইন্টারেস্টিং ব্যপার তুললেন, এই আই এমএফের ভোটিং ক্ষমতা আছে ২০টা দেশের। তার মধ্যে সবার ভোটের পাওয়ার সমান না। এর মধ্যে আমেরিকার ভোটের পাওয়ার সবচেয়ে বেশি, এতই বেশি যে, ২০টার মধ্যে ১০টা দেশের ভোটের পাওয়ার আর আমেরিকার একার ভোটের পাওয়ার একই।
এইগুলা ধরে ধরে জাদুঘরে পাঠানো দরকার। মানুষ জাদুঘরে গিয়ে গিয়ে ফ্রড দেখবে।
১১| ১৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২১
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের ইন্জিনিয়ারেরা, ডাক্তারেরা, শিক্ষকেরা, রাজনীতিবিদেরা, প্রশাসনের লোকেরা, ইউরোপিয়ান ও ইসরায়েলী সমপেশার লোকদের তুলনায় অনেক অনেক কম দক্ষ।
১৬ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৩৫
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
হ্যা কথাটা ১০০% সত্য, একটুও মিথ্যে বলেন নি, বাংলাদেশের ইন্জিনিয়ারেরা, ডাক্তারেরা, শিক্ষকেরা, রাজনীতিবিদেরা, প্রশাসনের লোকেরা, ইউরোপিয়ান ও ইসরায়েলী সমপেশার লোকদের তুলনায় অনেক অনেক কম দক্ষ।
কিন্তু পাল্লা একদিকে যাচ্ছে কেন? অন্যটাও বলেন, চুরি চামারি, বাটপারি, খুন খারাপি এসবেও ইউরোপিয়ানরা খুবই দক্ষ
জানি বলবেন না। কারণ, স্বজাতীর আকামের কথা কেউ বলতে চায় না, বিভিন্নভাবে ঢাকার চেষ্টা করে
১৬ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৩৭
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ইন্টারেস্টিং হলো, জাতিসংঘ নিয়ে সুবিধা করতে না পেরে ইউরোপে নামছেন।
১২| ১৬ ই মে, ২০২১ রাত ৮:১৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: জাতিসংঘের অবস্থা অনেকটা বাংলাদেশের মত। যে কোন মূল্যে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে তারা সকল স্বার্থ ত্যাগ করতে রাজী।
১৬ ই মে, ২০২১ রাত ৯:২৩
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
জাতিসংঘ তো তৈরিই করা হইছে পশ্চিমাদের সব ভণ্ডামো ঢেকে রাখার উদ্দেশ্যে
১৩| ১৬ ই মে, ২০২১ রাত ১১:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এসব বিষয়ে লেখার মতো দরকারী পরিমাণ দক্ষতা আপনার আছে বলে আার মনে হয় না।
১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ৯:৫৬
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
তো! আমি কি কোথাও বলেছি, এ বিষয়ে আমি বিশ্বের সেরা লিখতে পারদর্শী। আমি নির্দ্বিধায় এবং সততার সাথে কোনো মোচড়ামুচড়ি না করে সরাসরি সত্য স্বীকার করছি। কিন্তু নিজের ব্যপারে আপনি এভাবে স্টেটলি সত্য স্বীকার করতে পারবেন না, এর জন্য সততা লাগে। দক্ষাতার ফুটা পয়সা মূল্য নেই যদি সততা না থাকে। আপনি যে পশ্চিমাদের বন্দনায় ব্যতিব্যস্ত, তাদের দক্ষতা থাকতে পারে কিন্তু সততা নাই, একেকটা ফ্রড। চিন্তা করেন, গাজায় বোমা মেরে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মিডিয়ার অফিস উড়িয়ে দিছে, অথচ নিলজ্জ আমেরিরা এখনো দ্বিধান্বিত যে নিন্দা জানবে কিনা!!!
১৪| ১৬ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৪৩
কামাল১৮ বলেছেন: সীমা লংঘন করা ঠিক না।
১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ৯:৫৯
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
হ্যা
১৫| ১৬ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: বুঝতে চেষ্টা করছি।
১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:০০
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৬| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:২৯
নীল আকাশ বলেছেন: আপনি আর কাজ পেলেন না! একজন নির্বোধ ব্লগারের অর্থহীন কথাবার্তার আবার উত্তর দিতে গেলেন?
পোস্ট এবং লেখা অবশ্যই ভালো হয়েছে। যা যা লিখেছেন সবই ধ্রুব সত্য।
এবং যতদিন মুসলিমরা মাথা তুলে না দাঁড়াবে, এইরকম পরিস্থিতির কোন উন্নতি হবার কোন সুযোগ নেই।
জাতিসঙ্ঘের অনৈতিক কাজ নিয়ে লিখতে গেলে মহাকাব্য হয়ে যাবে।
আজকে যদি পালেস্টাইনে মুসলিমদের জায়গায় খ্রীষ্টান থাকতো কিংবা ইয়াহুদী, আজকে থেকে ত্রিশ বছর আগেই নিরাপত্তা পরিষদ ইজ্রায়েল'কে এটম বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়ার আইন পাঁচমিনিটেই পাশ করে ফেলতো।
১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:১২
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
একেবারেই সত্য বলেছেন আজকে যদি পালেস্টাইনে মুসলিমদের জায়গায় খ্রীষ্টান থাকতো কিংবা ইয়াহুদী, আজকে থেকে ত্রিশ বছর আগেই নিরাপত্তা পরিষদ ইজ্রায়েল'কে এটম বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়ার আইন পাঁচমিনিটেই পাশ করে ফেলতো। এর প্রমাণ হচ্ছে পূর্ব তিমুর নামক রাষ্ট্রটি। দক্ষিন পূর্ব এশিয়ার এই দেশটি ৯০% খৃষ্টান ধর্মাবলম্বী। এজন্য চাইবামাত্র ১৯৯৯ সালেই জাতিসংঘের তত্বাবধায়নে ইন্দেনশিয়া হতে দেশটি স্বাধীনতা লাভ করে। অথচ ৭০ বছরেও কাশ্মীর সমস্যার সমাধান হয় না। একটা গণভোট পর্যন্ত জাতিসংঘ আয়জন করতে পারে না! প্যালেস্টাইন সমস্যার সমাধান হয় না।
১৭| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৫২
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: "এমন একজন ব্লগার যিনি মস্তিষ্ক দিয়ে মলত্যাগ করেন আর পশ্চাৎদেশ দিয়ে পানাহার করেন, তার সমালোচনা করা আর শুয়োরের সঙ্গে কুস্তি লড়া একই কথা।" --উৎস, ব্লগীয় জ্ঞানকোষ
১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:১২
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
মারাত্মক কথা বলেছেন।
১৮| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১:০৪
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ধরুন আপনার যুক্তি মেনে নিয়ে জাতিসংঘ পুনর্গঠন করা হলো। স্থায়ী পরিষদের সদস্য হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হলো নিম্নোক্ত রাষ্ট্রগুলো:
- এশিয়া থেকে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ইন্দোনেশিয়া আর হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ ভারত;
- মধ্যপ্রাচ্য থেকে সৌদি আরব আর আফ্রিকা থেকে নাইজেরিয়া ও মিশর;
- এবং আর দক্ষিণ আমেরিকা থেকে ব্রাজিল।
এবার বলুন ফিলিস্তিনিদের নিয়ে যদি কোনো ভোটাভুটি হয়ে তবে এদের মধ্যে কোন রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের পক্ষে ভোট দিবে আর কে মার্কিনিদের ছায়াতলে সমবেত হবে ?
আপনি যেভাবে বিশ্বরাজনীতিকে সরলীকরণ করছেন তার সাথে বাস্তবের ছিটেফোঁটা সম্পর্ক নেই।
আগে মুসলিম দেশগুলোকে দুর্নীতি, হিংস্রতা ও কুপমুন্ডকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং জ্ঞান বিজ্ঞানে উন্নতি করতে হবে। তানাহলে 'দিল্লি হনুজ দূর আস্ত"। যেই লাউ সেই কদু হবে।
১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:১৪
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা ব্যতিত মুক্তি নেই, এটা আমিও বলি। একই সাথে জাতিসংঘের ব্যাপারে যা বলেছি সেটাও তো মিথ্যা নয় তাইনা?
১৯| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১:২২
কল্পদ্রুম বলেছেন: জাতসংঘ ঠিকমত কাজ করতে পারলে আর নানান দেশ নিয়ে নানান জোট থাকার প্রয়োজন হতো না। উত্তর কোরিয়ার মতো একটা মর্বিড দেশের অস্তিত্ব থাকার কথা না। কিন্তু এটা এখনো আমাদের মতো ছোট দেশগুলোর কথা বলার একটি প্লাটফর্ম। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘ কাজ করেছিলো। প্যালেস্টাইনি যুদ্ধাহতদের জন্যে মানবিক সাহায্য করে যাচ্ছে। শক্তিশালী দেশগুলোর খামখেয়ালি এবং স্বার্থের চাপে জাতিসংঘের নিজেরই ভবিষ্যৎ কী!
১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:১৮
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
এই টুকটাক মানবিক সহায়তা করেই জাতিসংঘের মোড়কে পশ্চিমা শক্তি নিজেদে মহৎ করে তুলে ধরে। আর ব্যর্থ জাতিসংঘকেও সফল হিসেবে প্রচার করে, কারণ জাতিসংঘ হচ্ছে তাদের পাপকে জায়েজ করার মেশিন
২০| ১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ৯:৪০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: অনেক বাচ্চাকালে যখন পাঠ্যবইয়ে 'ভেটো' শব্দটা শুনি, তখন ভেবেছিলাম, এটা বোধ হয় ভোটেরই অন্য নাম। কিন্তু যখন শুনলাম, এটা না বোধক এবং কেবল ৫টি রাষ্ট্রের এই ক্ষমতা আছে। তখন থেকেই জানি, এটা গণতন্ত্র নয়। সংখ্যাগরিষ্ট মানুষের মতামতের যেখানে মূল্য নেই, সেই প্রতিষ্ঠান আসলে খুব বেশি কাজের না হওয়াই স্বাভাবিক।
১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:২০
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
জাতীদ্বয়কে জাতিসংঘ নামক পশ্চিমা পাপকে জায়েজ করার মেশিন হতে বেরিয়ে আসতে হবে
২১| ১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ৯:৪২
রানার ব্লগ বলেছেন: জাতিসংঘ ঠুটা জগন্নাথ!!
ইজরায়েল এর ব্যাপারে আমার একটা প্রশ্ন আছে, ইজরায়েলের ১৪ লাখ মুসলিম নাগরিক কখনোই ফিলিস্তিনের ব্যাপারে মুখ খলে নাই কেনো??
১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ১০:২২
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
সেটা তাদেরকেই জিজ্ঞসা করেন। আমি আপনাকে প্রশ্ন করছি, বাংলাদেশের জনগণ ভোট চোর সরকারকে মেনে নিচ্ছে কেনো?
২২| ১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ১১:১৯
নতুন নকিব বলেছেন:
যথার্থ বলেছেন। তবে, এরকম অনাকাঙ্খিত পোস্ট দিয়ে গাজী ভাইকে আর বিব্রত করবেন না, প্লিজ! +
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৫৪
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
আমারো ইচ্ছে ছিল না, কিন্তু ফেঁসে গিয়ে একটা প্রশ্ন করলে আরেকটা উত্তর দেয়। সরাসরি সত্য বলতে পারে না। তাই বাধ্য হয়ে এমনটা করতে হয়।
২৩| ১৭ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:২৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চলতে থাক তথ্যসমৃদ্ধ লেখা ও বাহাস।
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৫৫
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
তারকাছ থেকে স্টেট উত্তর পাওয়া যায় না।
২৪| ১৭ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন:
সেটা তাদেরকেই জিজ্ঞসা করেন। আমি আপনাকে প্রশ্ন করছি, বাংলাদেশের জনগণ ভোট চোর সরকারকে মেনে নিচ্ছে কেনো?
১৯৭৫ সালের পর থেকেই মেনে নিচ্ছে ।
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১১:৫৭
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
আপনার প্রশ্নের উত্তরও নিশ্চই পেয়েছেন
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মে, ২০২১ সকাল ১১:১৪
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
খুবই চমৎকার বিশ্লেষণ।
চাঁদগাজীর কথা বাদ দিন, উনি জাতিসংঘ আর ইসরাইলের সাহায্যে চন্দ্র অভিযানে যাওয়ার প্রস্ততি নিচ্ছেন।