নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অধিকার বঞ্চিত পৃথিবীর উত্তরাধীকারি

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন

অপরিপক্ক কৃষক

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একেই বলে ধর্ম ব্যবসা।

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৩৫


আমাদের এলাকা থেকে কিছুটা দূরে একটা হাসপাতাল হয়েছে, হাসপাতালের নাম "আল- (কিছু একটা হবে এখন মনে আসছে না)"। হাসপাতালের সাইনবোর্ড তিন ভাষায় লেখা হয়েছে, বাংলা, ইংলিশ, আরবি। সমস্যা হলো আরবি নামটা মাঝখানে রেখে বাংলা এবং ইংরেজি নাম দুই পাশে দেয়া হয়েছে। সাধারণ ধর্মীয় আবেগপ্রবণ জনতা হয়তো এটা দেখে আবেগান্নিত হয়ে হুমরি খেয়ে পড়বে। প্রতিটা ভাষার প্রতি সম্মান রেখে বলছি, আরবি বা অন্যকোন ভাষায় সাইনবোর্ড লেখার বিরোধি আমি নই, তবে যে দেশের মানুষ মায়ের মুখ খেকে বাংলা ভাষা শেখে সেদেশে বাংলাকে পাশে রেখে আরবি ভাষাকে গুরুত্ব দেয়ার বিপক্ষে এবং এটাকে সাধারণ মানুষের ধর্মীয় আবেগকে ব্যাবহার করে ব্যবসার ফন্দিই মনে হয়েছে।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:১৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
এই ব্যাপারটা খেয়াল করেছি। ভালো পোস্ট দিয়েছেন।

১০০% হালাল সাবান একধাক্কায় লাক্সের মার্কেট ডাউন করে দিয়েছিলো।

ধন্যবাদ।

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




হু, তবে সেটা দেশিও ব্রান্ড ছিল। তাছাড়া বিদেশি ব্রান্ডকে ডাবানোর কারণে বাহবার দাবিদার

২| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩৯

বিটপি বলেছেন: মানুষকে এত বোকা মনে করার কিছু নেই। আমাদের এলাকায় ৩০/৪০ টা মুসলমানের দোকান থাকার পরেও হিন্দু মালিকানার শ্রীদূর্গা মিষ্টান্ন ভান্ডার ফাটিয়ে ব্যবসা করে। মসজিদে মিলাদের মিষ্টি পর্যন্ত সেই দোকান থেকে যায়। দিনশেষে কোয়ালিটি ডাজ ম্যাটার। কোয়ালিটি ঠিক থাকলে ইসরাইলের পণ্য বর্জন করে কেউ ইরানের পণ্য কিনবে না।

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৬

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:


তবুও ধর্মীয় নাম ব্যাবহারে কিছুটা রেন্সপন্স পায়ই

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৫৩

বিটপি বলেছেন: যখন 'জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর' নাম ছিল, তখন মানুষ বলত 'জিয়া এয়ারপোর্ট'। যখন নাম দিয়েছে 'হযরত শাহজালাল (র) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর', যখন মানুষ বলে ঢাকা এয়ারপোর্ট। এই দুইয়ের মধ্যে কোন নামটা ধর্মকে বেশি রিপ্রেজেন্ট করে?

ধর্মীয় নামের রেস্পন্স দুই একবার হতে পারে, কিন্তু ব্যবসা টিকানোর জন্য কোয়ালিটির বিকল্প নেই।

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৭

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



শাহজালাল নামটা বেশ বড় হয়ে যায়, তাই অনেকেই উচ্চারনের সুবিধার্থে ঢাকা এয়ারপোর্ট বলে। কোয়ালিটি? বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ কোয়ালিটিই বোঝে না। একজনের দেখাদেখি ব্যবহার করে, সেই সাথে 'বিদেশি' ট্যাগ লাগালেই হয়, বিদেশি অমুক, বিদেশি তমুক। এইযে বাঙালি হাই কমোড ব্যাবহার করে, এটাৃ ঐ সাদা চামড়ার মানুষের দেখাদেখি, অথচ হাই কমোডে বসলে যেভাবে ছলাত ছলাত করে পানি ছিটে আসে তাতে বাঙালির কেমন লাগে আমার জানতে মনে চায়। অথচ লো-কমোডে মলত্যাগ কতইনা স্বস্তিদায়ক।

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১৯

কামাল১৮ বলেছেন: অনেকের ধারনা ঔষধের চেয়ে ধর্মের রোগ সারাবার ক্ষমতা বেশি।এমন আহাম্মকের অভাব নাই বাংলাদেশে।

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪২

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




তা আছে বৈকি

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এটাকে সরাসরি ধর্ম ব্যবসা বলা যায় না, বড়জোর মার্কেটিং পলিসি বলা যেতে পারে। ব্যবসায়ীরা মানুষের সেন্টিমেন্ট বুঝেই মার্কেটিং করে। মাজার, মাদ্রাসা এবং বিভিন্ন পীর ফকিরের আস্তানা, এগুলো হচ্ছে সরাসরি ধর্ম ব্যবসা।

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৪

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



ব্যাবসার জন্যই তো মার্কেটিং

৬| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: এজন্যই আমি ধর্ম পছন্দ করি না।

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪০

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



ডাক্তারের কাছে গিয়ে রোগিকে হয়রানি হতে হয়। ভুলভাল চিকিৎসা দিয়ে অনেক রোগীকে মেরেও ফেলে। এজন্য কি আপনি ডাক্তারি অপছন্দ করেন?

৭| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


মার্কেটিং পলিসি নতুন রুপ পাচ্ছে।

১৯ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৫

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



মার্কেটিং থেকেই তো ব্যাবসা।

৮| ১৯ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২৯

কালো যাদুকর বলেছেন: বাংলাতে লিখাই ভাল ৷ অনেক মানুষ ইংরেজী বা আরবী বোঝে না। এভাবে সাইনবোর্ড লেখা ঠিক হয়নি।

৯| ২০ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮

বিটপি বলেছেন: লো কমোডে বসা স্বস্তিদায়ক হতে পারে, কিন্তু কি জানেন, প্যান্ট পড়ে আপনি লো কমোড বাঁ প্যানে বসতে পারবেন না। হয় আপনাকে লুঙ্গি পড়তে হবে, অথবা প্যান্ট খুলে কোথাও রেখে তারপর বসতে হবে। তবে হাই কমোডে পানি ছিটকে আসার সমাধান একটা আছে। আপনাকে পিঠ লাগিয়ে বসতে হবে যাতে মল সরাসরি পানিতে না পড়ে।

তবে আমার কাছে হাই কমোডে বসতে ঘেন্না লাগে আসলে পানি ছিটকে আসার জন্য নয়। অন্য একজনের উদোম থাই যেই সিটে রেখে কাজ সেরেছে, সেই একই জায়গায় আমাকেও বসতে হবে - এই ভেবে। আমি সাধারণত টিস্যু ব্যবহার করি। তাতে কাজ হয়না কিন্তু সান্তনা এই আর কি?

আরেকটা কারণে ঘেন্না লাগে। এক পিচ্চিকে দেখেছি কমোডের না তুলেই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মূত্রত্যাগ করতে। এই ভেজা সীটের উপরেই আরেকজন এসে বসবে। তার থাইয়ে মূত্র লেগে নাপাক হবে, সে টেরও পাবেনা - এই ভেবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.