![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৭৬ প্রেসিডেন্ট জিয়া এ দেশটার জনসংখ্যা বিস্ফোরন নিয়ে যেভাবে ভেবেছেন বাকি এতগুলো বছর ধরে সেভাবে আর ভাবা হয়নি.......এখনো ভাবছেনা কেউ........ ডুবন্ত টাইটানিকের দশা হচ্ছে........ ডিসক্লেইমার : এই ব্লগের কোন প্রকার লেখালেখিতে কেউ
শুরুতেই বলে নেই - নাদিয়া শারমিনের জায়গায় আমার নিজের বোনও থাকতে পারতো।
সেটা মাথায় রেখেই বলছি - নাদিয়া শারমিনের মার খাওয়াটা বেশ খারাপ একটা ব্যাপার হইসে।
কিন্তু কাজের কথাটা বলতে গেলে বলতে হবে -
আমাদের ভেতরে নানা ধরনের ইন্সটিংক্ট কাজ করে.....
যেমন আমাদের ছেলেদের ভেতরে কাজ করে জেমস বন্ড ইন্সটিংক্ট......
আমাদের নায়ক অনন্ত জলিল সাহেবের কাজ কারবার দেখেন.....
ঝুঁকিপূর্ণ ৩ তলা - ৪ তলা থেকে ঝাপ দেয়ার দৃশ্যগুলো উনি নিজে করেন স্টান্ট ম্যান ভাড়া না করে....
ব্যাপারটা আর কিছুই না - স্রেফ জেমস বন্ড ইন্সটিংক্ট।
এরকম ইন্সটিংক্ট থেকে ইয়াং বয়সে অনেক ছেলে অনেক কিছু করে।
কেউ কেউ হেভী মেটাল রক স্টার হয় , ড্রাম ড্রুম বাজিয়ে , চিল্লা ফাল্লা করে দুনিয়া খবর করে ফেলবে !
কেউ কেউ রাজনীতিও করে , লিডার হয়।
কেউ কেউ আবার সাহসি পেশা গুলোতে যায় এই ইন্সটিংক্ট থেকেই।
যেমন পুলিশ , আর্মি , নেভি , এয়ারফোর্স এসব।
ছেলেদের বেলায় যেমন জেমস বন্ড ইন্সটিংক্ট কাজ করে , তেমনি একটা মেয়ের বেলায়ও টম্ব রাইডার লারা ক্রফট ইন্সটিংক্ট কাজ করতে পারে......
যদি কোন মেয়ের ভেতরে এই লারা ক্রফট ইন্সটিংক্ট কাজ করেই - তাহলে তাকে বলবো - সঠিক পেশা বেছে নিতে......
আর্মি , নেভি , এয়ারফোর্স , পুলিশ - ডোর ইজ ওপেন এভ্রিহয়্যার ফর দা গার্লস !
এমন কি প্রথম যে আর্মড সার্ভিস কোন পেশায় বাংলাদেশের মেয়েরা সুযোগ পেয়েছিলো সেটা ছিলো ১৯৭৬ সালের ৮ ই মার্চ ।
অনেকেই জেনে বোধহয় চমৎকৃত হবেন বাংলাদেশ মহিলা পুলিশ জিয়াউর রহমানই প্রতিষ্ঠা করেন ১৯৭৬ সালের ৮ ই মার্চ ।
সুতরাং নাদিয়া শারমিনের ভেতরে যদি অতি সম্ভব কোন লারা ক্রফট ইন্সটিংক্ট কাজ করে থাকে তাহলে তার পেশা নির্বাচনে ভুল হয়েছে।
কারন সাংবাদিকতা পেশার জন্য লারা ক্রফট ইন্সটিংক্ট না , সাংবাদিকতার জন্য দরকার আগাথা ক্রিস্টির 'মিস মার্পল' ইন্সটিংক্ট !
মিস মার্পলের মত বুদ্ধিমতি এবং সতর্ক দৃষ্টিসম্পন্ন হওয়া......
যদি আমার সাজেশন নাদিয়া শারমিনের মেজাজ আরও খারাপ করে দেয় তাহলে স্রেফ এটাই বলবো -
আপনি কি ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌর কে চেনেন ?
যদি না চিনে থাকেন নিজে একজন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক হয়ে তাহলে মাথায় বাজ পড়ার মত অবাক হবো।
যাইহোক - আমার এই স্ট্যাটাস যারা যারা পড়ছেন তাদের অনেকেই হয়তো ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌর কে না চিনে থাকতে পারেন।
ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌর হলেন সিএনএন'র চিফ ইন্টারন্যাশনাল করেসপনডেন্ট....
প্রধান আন্তর্জাতিক প্রতিনিধ.....
একই সংগে এবিসি নিউজের গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স অ্যাংকর....
ব্রিটিশ রানির কাছ থেকে সিবিই খেতাব পাওয়া
তার হোল্ড করা এই পজিশনটার ওজন বুঝতে পারেন ?
এবং এই পজিশনটার কতটুকু ক্ষমতা সেটা টের পেতে পারেন ?
হুম - এই নামকাঅয়াস্তে নয় , কামকাওয়াস্তে প্রভাবশালি এই জাঁদরেল সাংবাদিক যখন ইরানে গিয়েছিলেন তখন মাথায় ছিলো হেড স্কার্ফ !
ছিলোনা কোন দম্ভ কিংবা হু কেয়ারস ভাব।
বরং ছিলো যশ্মিন দেশে যদাচারের বুদ্ধিমত্তা।
নীচে আপলোড করা প্রথম ছবিটি সেই সাক্ষ্যই দিচ্ছে।
ইরান গিয়ে মাথায় হেড স্কার্ফ দেয়ায় তার সাংবাদিকতার জাত যায়নি....
ডেইলী মোশনে ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌরের ইরান সফর
ভিডিওটা দেখুন , ইরানি সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় এই মহিলা হাসছিলেন , মাথার হেড স্কার্ফ ঠিক করছিলেন।
ছিলোনা কোন জড়তা কিংবা অস্বস্তি , বিরক্তি।
অথচ হেড স্কার্ফ তার মোটেই কোন নিয়মিত পরিধার্য কিছু নয়।
বাংলাদেশের স্থানীয় একটা চ্যানেলের নারী সাংবাদিক হিসাবে আপনার কাছে ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌর নমস্য হওয়া উচিত।
স্বপ্নের আদর্শ হওয়া উচিত !
যদি তাতেও সন্তুষ্ট না হয়ে থাকেন , এবং আমাকে গালাগাল করতে চান আমার এই স্ট্যাটাসটা পড়ে তাহলে বলবো নীচের ছবিগুলো দেখুন।
চিনতে পারছেন কে ?
দুই গোলার্ধময় বিস্তৃত যার সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যেতো না সেই মহারানী ভিক্টোরিয়ার নাতনি কুইন এলিজাবেথ।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী মোহতারামা শেখ হাসিনা মাত্রই ৬ তারিখে কুইন এলিজাবেথের মেমোরিয়াল ভাস্কর্য উন্মোচন করলেন ব্রিটিশ হাইকমিশনে , পাশে দাড়িয়ে হাততালি দিয়েছেন দিপুমনি।
সেই কুইন এলিজাবেথের তুরস্ক এবং আরব আমিরাত সফরের ছবি এগুলো।
কি দেখছেন ?
রানির মাথায় হেড স্কার্ফ।
তাই না ?
যশ্মিন দেশে যদাচার !
আরব আমিরাতে শেখ জায়েদ মসজিদ পরিদর্শনের সময় হেড স্কার্ফ পরিহিত ব্রিটিশ রানি এলিজাবেথ
তুরস্কে একটি মসজিদে হেড স্কার্ফ পরিহিত ব্রিটিশ রানীকে কোরান শরীফ উপহার হচ্ছে
আপনি যদি সফল সাংবাদিক হতে চান তো আপনাকেও মিস মার্পলের মত সতর্ক , অনুসন্ধানি এবং বুদ্ধিমতি হতে হবে।
মেনে চলতে হবে যশ্মিন দেশে যদাচারের সুত্রটা।
ছাত্রদলের মিটিং কাভার করতে গেলে জিয়াকে নিয়ে সাবধানে কথা বলবেন
ছাত্রলীগের মিটিং কাভার করতে গেলে শেখ মুজিব নিয়ে সাবধানে কথা বলবেন
হেফাজতের মিটিং এ গেলে তাদের সাথেও তাদের সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে সাবধানে কথা বলবেন।
যদি মনে করেন এটা সম্ভব না আপনার পক্ষে তাহলে আপনি পেশা চেঞ্জ করুন।
টম্ব রাইডার লারা ক্রফট ইন্সটিংক্ট থাকলে আর কিছু হোক বা না হোক - চাইলে এভারেস্ট রাইডার নিশাত মজুমদার কিংবা ওয়াসফিয়া নাজরিন হয়ে যেতে পারেন।
বেটার লাক নেক্সট টাইম , সুস্থ হয়ে উঠুন.....
কমেন্ট সেকশনে আমার পক্ষে এবং বিপক্ষে যারা বলছেন - ২ পক্ষেই আমার পোস্টের মূল বিষয় নিয়ে মিস আন্ডারস্ট্যানডিং হচ্ছে।
নীচের অংশটুকু দেখুনঃ
হিজাব , বোরখা , স্কার্ফ এগুলা এই পোস্টের ইস্যু না
কোথাও সাংবাদিকতা করতে গিয়ে যদি পরিস্থিতি এমন হয় যে সেখানে তারা সাংবাদিককে ওদের কায়দা কেতায় কুর্নিশ না করলে আক্রমণ করবে তাহলে সেভাবেই কুর্নিশ করতে হবে।
যদি পরিস্থিতি এমন হয় যে ওরা ৩০ মিনিটের বেশী কথা বলবেনা , এর বেশিক্ষন ঐ সাংবাদিককে সেখানে থাকতে দেবেনা , তাহলে ৩০ মিনিটের ভেতরে ইন্টারভিঊ বা রিপোর্ট শেষ করতে হবে - তাহলে ৩০ মিনিটের ভেতরেই করতে হবে।
যদি পরিস্থিতি এমন হয় যে ওরা শর্ত দেবে কোন কোন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা যাবেনা , তাহলে সেই সেই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা যাবেনা - সেটা মেনেই সাংবাদিককে কাজ করতে হবে।
যদি ওরা শর্ত দেয় যে আমাদের এখানে রিপোর্টিং করতে আসলে মাথায় হিজাব দিয়ে আসতে হবে তাহলে হিজাব দিয়ে আসতে হবে।
যদি ওরা শর্ত দেয় যে আমাদের এখানে এই এই বিষয় নিয়ে কোন মন্তব্য করা যাবেনা , কোন তর্ক বিতর্ক করা যাবেনা তাহলে যাবেনা - এটা মেনেই রিপোর্ট শেষ করতে হবে।
যশিমন দেশে যদাচার বলতে আমি এটাই বুঝাইসি।
এটা পোশাক কিংবা মাথায় হেড স্কার্ফ বিষয়ক কিছু না।
ক্রিশিয়ান আমানপৌর কিংবা রানি এলিজাবেথের মাথায় হেড স্কার্ফ পড়াটা এই যশিমন দেশে যদাচারের একটা একজ্যাম্পল মাত্র।
সেটা আরো নানাভাবে হতে যেটা উপরে বললাম।
আর , হ্যা একই সুত্র "যশ্মিন দেশে যদাচার" - এটা পুরুষ সাংবাদিকদের জন্যও প্রযোজ্য ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭
দাসত্ব বলেছেন: আপনি ডিফেন্ড পাইসেন কোথায় ?
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪
নেয়ামূল হক বলেছেন: নিউজ নেগেটিভ করেন আন পজেটিভ তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ন কিভাবে সুষ্ঠ সুন্দর ভাবে সংবাদ সংগ্রহ করবেন?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩
দাসত্ব বলেছেন: হুম
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫০
ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: আপনার কথার যুক্তি আছে। হেফাজতের সমাবেশে একটু ঘোমড়া বোরখা পড়ে গেলেই ভাল হতো। ইরানের সাংবাদিকদের বলা হয়েছিল স্কার্ফ পড়তে, হেফাজত কোনো ড্রেস কোড দেয় নাই। আবা কর্মজীবী অনেক মহিলা যারা সেখান দিয়ে বাড়ী ফিরছিলেন তাদেরকেও অশালীন কথা শুনতে হয়েছে। আসলে শনিবারের একটা অঞ্চলকে অন্য দেশ ঘোষণা করা দরকার ছিল। কি বলেন (যস্মিন দেশে যদাচার)। কারণ সারা বাংলাদেশটা তো ইরান বা অন্য কিছু হয়ে যায় নাই। আর অপরিণতবোধের মানুষদের আচরণ নিয়ে কি বলবো যাদের দুধের দাঁত ওঠে নাই তাদের আক্কেল দাত উঠবে এটা ভাবা অন্যায়। হেফাজতের কোনো কর্মী নির্জের গামছ- বা স্কার্ফ খুলে নাদিয়ার হিজাব দিতে পারলে ভাল ওরা প্রশংসা পেতো। ত না করে মাইর দিছে।
বেহায়া মহিলাকে কোনো পুরুষ হাত পা দিয়ে মারতে পারে? এটা তো নারীর শরীর স্পর্শ করার মতো গুনাহ হয়ে গেল।।
যাই হেফাজত রে আমাদের হেফাজত করে লাভ নাই। ওনারা তো সোল এজেন্ট।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
দাসত্ব বলেছেন: এই পোস্টে এটা বলা হয় নাই যে নাদিয়া শারমিন হিজাব না পড়ার জন্য তাকে আক্রমণ করা হইসে।
খোদ প্রথম আলোতে যেটা আসছে সেটা হল- তার সাথে হেফাজতের লোকদের তর্কাতর্কি হইসে।
তার এই তর্কাতর্কি করাটা ঠিক হয় নাই।
তার দরকার ছিলো জাস্ট নিউজটা কাভার করা পরিস্থিতির দিকে খেয়াল রেখে , অফিসে এসে এডিটরের কাছে রিপোর্টটা পাঠানো।
আমার এই পোস্টের মূল কথা হিজাব পড়া নিয়ে না , বরং -
সাংবাদিকতা করতে গেলে যখন যেই পরিস্থিতি সেই পরিস্থিতিকে স্যাটিসফাই করে চলতে হবে।
মতিঝিলে যে পরিস্থিতি ছিলো তাতে নাদিয়া শারমিনের মোটেই উচিত হয় নাই কোন বিতর্কে জড়ানো।
ছাত্রদলের মিটিং কাভার করতে গেলে জিয়াকে নিয়ে সাবধানে কথা বলবেন
ছাত্রলীগের মিটিং কাভার করতে গেলে শেখ মুজিব নিয়ে সাবধানে কথা বলবেন
হেফাজতের মিটিং এ গেলে তাদের সাথেও তাদের সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে সাবধানে কথা বলবেন।
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫২
আমি মোঃ চয়ন বলেছেন: আমার একটা প্রশ্ন, যারা মারছে তারা কোন মাদ্রাসার হুজুর ???
এটা শুধু ঘিরে রাখার ছবি। মাইরের ছবি না।
ছবিটাতে ৩৫-৪০ জন মানুষ দেখা যাচ্ছে(দর্শক সহ)। যার মাঝে মাত্র ৫ জনের মুখে দাড়ি, গায়ে পাঞ্জাবি ও টুপি। বাকিরা কারা ???
{ছবিটি আমার তোলা বা সংগ্রহ নয়। 'বর্ণান্ধ' নামের এক ব্লগার এই ছবি আমার পোস্টে দিয়ে গেছে।}
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪২
দাসত্ব বলেছেন: আমি মিডিয়া ওয়ালাদের কোন কথাই বিশ্বাস করিনা ।
নীজে নানা সোর্স থেকে জানার চেষ্টা করি
৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
জিয়াদ ইবনে হাফিজ বলেছেন: valo laglo
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪১
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ জিয়াদ ইবনে হাফিজ
৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: আলেমগণ নারীদের মোটা চাদরে শরীর আবৃত করার শালীনতাকে প্রাধান্য দেন কুরআনের নির্দশ মেনেই।
তবুও তাকে শারীরিক আঘাত করার কোনো সুযোগ নেই, সুন্দরভাবে বুঝিয়ে যদি মেয়েটিক স্থান ত্যাগ করতে বলা হতো, তবে মনে করি রিপোর্টার বোনটি এ থেকে একটি মহত শিক্ষা গ্রহণ করতো।
শারীরিক আঘাতের নিন্দা জ্ঞাপন করছি।
অবস্থার প্রেক্ষিতে মানানসই পোষাক পরে সব নারীই তাদের পছন্দের কর্ম বেছে নিতে পারেন।
জানিনা তিনি কেমনভাবে গিয়েছিলেন, সেই প্রেক্ষাপটে যদি শালীন পোষাকে যেতেন, আমার তো মনে হয় আলেমদের এই সমাবেশ সেটাকে প্রমোটই করতো।
আবারো শারীরিক আঘাতের নিন্দা জ্ঞাপন করছি।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১১
দাসত্ব বলেছেন: মাথায় স্কার্ফ পড়া না পড়া এখানে বিষয় না।
আপনিও আমার পোস্টের মূল কথা বুঝতে পারেন নাই।
৩ নাম্বার কমেন্টের রিপ্লাই দেখেন।
৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: সময়পুযোগি সুন্দর বিশ্লেষন ধর্মি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ দাসত্ব ভাই ,, উপরের ঘিলুবিহীন হাম্বার কমেন্ট দেখে হাসতেই আছি ,,
@হাম্বা , পোস্টে কোথায় এই অনাকাংখিত ঘটনা কে ডিফেন্ড করা হয়েছে ??
পোস্টে তো আলোচনা করা হয়েছে কিভাবে এই অনাকাংখিত ঘটনা গুলো এরিয়ে সুন্দর ভাবে সংবাদ সংগ্রহ করা যাই বা কোন পরিবেশে কিভাবে নিজে কে উপস্থাপন করা উচিত ,,
নাকি পোস্ট না পড়েই ল্যাদাতে চলে এসেছেন ???
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১১
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
দিশার বলেছেন: ভাই বাংলা তো এখনো সরিয়াহ আইন চালু করতে পারে নাই! বলে আপনার নিশ্চয় আফসোস লাগে? যাক ভালই কিসু ভন্ডামির ছবি দিসেন, রানীর কাপড় হাটুর উপর তোলা হলেও, মাথায় তো রুমাল সদৃস্শ একটা কিছু আছে! ইসলাম হেপাজত হয়ে গেল।
আসলে ভাই, নাদিয়ার কপাল তাই খারাপ, নাইলে ছাত্রী সংস্তার টিয়া পাখি ছাড়া কেও যায় মোল্লা দের আসে পাশে ?
৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: বাংলাকে আফগান বানানোর স্বপ্ন আপনার অধরাই থেকে যাবে। আফসোস ! ট্রাই করতে থাকেন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১২
দাসত্ব বলেছেন: দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ম্যা ম্যা ম্যা
বিরক্তিকর !
১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
সাংবাদিক যদি ইসলাম ব্যাতিত অন্য ধর্মের মানুষ অথবা নাস্তিক হন, তার কি করণীয়? তাকেও কি 'বোরখা' পড়ে সাংবাদিকতা করতে হবে?
এত খারাপ একটা ঘটনার দোষও দেয়া হল ভিক্টিমের উপরই। এরকম খারাপ একটা ঘটনাকেও এভাবে ডিফেন্ড করতে হল আপনার!!! পলিটিক্সের জন্য!!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
দাসত্ব বলেছেন: হিজাব , বোরখা , স্কার্ফ এগুলা এই পোস্টের ইস্যুনা।
কোথাও সাংবাদিকতা করতে গিয়ে যদি পরিস্থিতি এমন হয় যে সেখানে তারা সাংবাদিককে ওদের কায়দা কেতায় কুর্নিশ না করলে আক্রমণ করবে তাহলে সেভাবেই কুর্নিশ করতে হবে।
যদি পরিস্থিতি এমন হয় যে ওরা ৩০ মিনিটের বেশী কথা বলবেনা , এর বেশিক্ষন ঐ সাংবাদিককে সেখানে থাকতে দেবেনা , তাহলে ৩০ মিনিটের ভেতরে ইন্টারভিঊ বা রিপোর্ট শেষ করতে হবে - তাহলে ৩০ মিনিটের ভেতরেই করতে হবে।
যদি পরিস্থিতি এমন হয় যে ওরা শর্ত দেবে কোন কোন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা যাবেনা , তাহলে সেই সেই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা যাবেনা - সেটা মেনেই সাংবাদিককে কাজ করতে হবে।
যদি ওরা শর্ত দেয় যে আমাদের এখানে রিপোর্টিং করতে আসলে মাথায় হিজাব দিয়ে আসতে হবে তাহলে হিজাব দিয়ে আসতে হবে।
যদি ওরা শর্ত দেয় যে আমাদের এখানে এই এই বিষয় নিয়ে কোন মন্তব্য করা যাবেনা , কোন তর্ক বিতর্ক করা যাবেনা তাহলে যাবেনা - এটা মেনেই রিপোর্ট শেষ করতে হবে।
যশিমন দেশে যদাচার বলতে আমি এটাই বুঝাইসি।
এটা পোশাক কিংবা মাথায় হেড স্কার্ফ বিষয়ক কিছু না।
ক্রিশিয়ান আমানপৌর কিংবা রানি এলিজাবেথের মাথায় হেড স্কার্ফ পড়াটা এই যশিমন দেশে যদাচারের একটা একজ্যাম্পল মাত্র।
সেটা আরো নানাভাবে হতে যেটা উপরে বললাম।
আর , হ্যা একই সুত্র "যশিমন দেশে যদাচার" - এটা পুরুষ সাংবাদিকদের জন্যও প্রযোজ্য ।
১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৫
কলাবাগান১ বলেছেন: বারবারা ওয়াল্টারসের চেয়ে কিংবদন্তির সাংবাদিক নিশ্চয় ক্রিশ্চয়ান আমানপৌর না.....
বারাবারা যখন পশ্চিমা পোশাক পড়ে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সাক্ষাতকার নেন, তখন কি তার উপর বাশার ঝাপিয়ে পড়েছিলেন... মাথায় কাপড় না দেওয়ার জন্য?????
উগ্র ধর্মান্ধ লোকের কাছে, সে যেটা ভাল বুঝে সেটা সবাইকে পালন করতে হবেই....
আর আপনি প্রকারন্তরে ঐ মহিলা সাংবাদিককে মারা জায়েজ বলে প্রতিষ্টা করার অপপ্রয়াস করলেন.। ধিক!!!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
দাসত্ব বলেছেন: আবাল মার্কা কথা বলবেন না।
ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌরকে বাশার আল আসাদের সাক্ষাতকার নিতে পাঠান।
আমানপৌরের হেড স্কার্ফ পড়তে হবেনা।
বারবারা ওয়াল্টার্স্কে ইরানে পাঠান , হেড স্কার্ফ পড়েই রিপোর্ট করতে হবে।
সমঝা ?
অফটপিক -
ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌর বারবারা ওয়াল্টার্সের চেয়ে অনেক বড় কিংব্দন্তি সাংবাদিক- এটা আমার মত।
বারবারা ওয়াল্টার্স মাচ মোর টক শো বিনোদক দ্যান ফিল্ড জার্নালিস্ট।
বারবারার ক্যারিয়ার লেংথ ক্রিশিচ্যানের চেয়ে অনেক বড় যেহেতু বয়সে বড় প্রায় ৩০ বছরের ।
এরপরও এই ২ জনের অ্যাওয়ার্ড লিস্ট দেখলেই বোঝা যায় কে কতটুকু অ্যাচিভ করসে।
যদিও এটা মোটেই প্রাসঙ্গিক কিছু না ২ জনের ভেতরে কে কত বড় লিজেন্ড তাও বললাম।
১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ দাসত্ব ভাই!
কিন্তু অন্ধদের কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে উলুবনে মুক্ত ছাড়ালেন
আপনার বর্ণিত মিনিমাম এথিকস টুকু প্রতিটি ক্ষেত্রেই থাকা জরুরী। অনেক ক্ষেত্রেই থাকে না। অনেকে জানেনা। অভ্যস্ত হয়ে উঠে নাই এখনো..
সাদা পুলীশ কখনোই আইডি শো করে না! ছাত্ররা বাসে হাফ ষ্টুন্ড ভাড়া বইলা চিল্লায় - কন্ডাক্টর মামু কার্ড দেখান বললে নাখোশ হয়ে যায়; যেন ইগোতে লাগল!!
অবশ্য এই অভ্যস্থতা আনতে আমাদের সাংস্কৃতিক আয়োজনও কম।
বাইরের মুভীতে যেভাবে অফসারদের কার্ড শো করে একশনে যেতে দেখায়- আমাদের কালচারে সেটা এখনো আসে নাই। ফলে আমজনতাও অনভ্যস্ত!!
যাক- @চয়নের ছবি অনেক কথা বলে। অঞ্জন দাকে নিয়েও গুঞ্জন আছে...
আসলে এমন চমৎকার আয়োজনে একটু আধটু দূর্ঘটনা দৃষ্টিকটু হলেও ষড়যন্ত্রের তুলনায় নস্যি।
সরকারের ১০০০ ভাগ বাঁধার পরও যে সফল এবং বিস্ময়কর আয়োজন হয়েছে তাতে বিস্মিত হতেই হয়।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
১৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৮
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: @ স্বর্ণা, ঢাকা ক্লাব কিংবা বারিধারায় যেমন লুঙগি চলেনা, তেমনি একটা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সমাবেশে মাথায় স্কার্ফ বা উড়না বিহীন নারীর উপস্থিতি পরিবেশের সংগে যায়না
তারপরও বলছি: বোনটির প্রতি আঘাত করে থাকলে সেটা অপরাধই হয়েছে, হেফাযতের পক্ষ থেকে দু:খ প্রকাশ করে বিবৃতি দেয়া হয়েছে
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
দাসত্ব বলেছেন: আমার পোস্ট মোটেও হেড স্কার্ফ পরা বিষয়ক না।
আপনি ১০ নাম্বারের উত্তরটা দেখেন
১৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১০
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: এটা আমার বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হয়না, ফেসবুকে কারা ছড়িয়েছে :
'' নারী সাংবাদিক নির্যাতনের চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস...
অঞ্জন রায়ের পরিকল্পনায় হেফাজতে ইসলামকে বিতর্কিত করতে এই মিশন।
একুশে টিভি নারী সাংবাদিক নির্যাতনের গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে পরেছে। একুশে টিভিতে অনৈতিক কাজের জন্য চাকুরিচ্যুত সাংবাদিক অঞ্জন রায়ের প্রতিশোধের বলি হন সাহসী নারী সাংবাদিন নাদিয়া শারমিন। হামলার মুল পরিকল্পনা করেন বর্তমানে জিটিভির সাংবাদিক এবং শাহবাগ গনজাগরন মঞ্চের অন্যতম উদ্যেক্তা অঞ্জন রায়। হেফাজতের লংমার্চের আগের দিন ৫ এপ্রিল ধানমন্ডীর একটি বাড়িতে সাংবাদিক অঞ্জন রায়, সাংস্কৃতিক জোটের নেতা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু এবং ওলামায়ে ছু জঙ্গি নেতা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ গোপন বৈঠকে মিলিত হয়ে এই পরিকল্পনা চূড়ান্ত করে। যেহেতু হুজুরদের প্রোগ্রাম সেকারনে সেখানে ভিরাগত গিয়ে একাজ করতে গেলে ধরা পড়তে পারে। সেকারনে পরিকল্পনা মোতাবেক ফরিদ উদ্দিন মাসুদ তার অনুগত দুটি মাদ্রাসার ৮ ছাত্রকে হেফাজতের লংমার্চে পাঠিয়ে সাংবাদিক নির্যাতন করার কাজে সহায়তা করে। আর অঞ্জন তার অপমানের প্রতিশোধ নিতে বলে দেন যেন একুশের সাংবাদিকদের আঘাত করা হয়। নাসির উদ্দিন বলে দেন নারী সাংবাদিককে যেন আঘাত করা হয়। তাতে সাপও মরবে লাঠিও ভাংবেনা। এর মাধ্যমে হেফাজতকে নারী বিদ্ধেষী হিসেবে প্রমান করা সহজ হবে। তাদের এই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করতেই হেফাজতের সমাবেশে নারী সাংবাদিক শারমিন নির্যাতনের শিকার হন। এই গোপন তথ্য আমাদেরকে জানিয়েছে হামলায় অংশ নেয়া ফরিদ উদ্দিন মাসুদের এক মাদ্রাসা ছাত্র।
অন্যদিকে এটিএন নিউজ গতকাল হেফাজতের সমাবেশকে জামায়াতের বলে মিথ্যা সংবাদ প্রচারের কারনে জনতার রোষানলের শিকার হয় বলে জানা গেছে। ''
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯
দাসত্ব বলেছেন: দেখা যাক - কি পাওয়া যায়
১৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১০
দিশার বলেছেন: একই যুক্তি দেয় আরেক প্রকারের লোক, যারা ধর্ষণের দায় নারীর জামা কাপড় এর উপর দেয়।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
দাসত্ব বলেছেন: আপাতত ১০ নাম্বারের রিপ্লাইটা দেখতে বললাম।
এরপর আবার কোন ডান বাম কমেন্ট যাতে না দেখি
১৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
আস্তবাবা বলেছেন: াংবাদিক হিসেবে তার সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত ছিল।
সেখানে যারা গিয়েছিলেন, তাদের অনেকেই কঠর ধর্মীয় বিধিনিষেধ পালন করেন। সেখানে তার যাওয়া উচিত হয়নি, অথবা গেলেও এমন ভাবে যাওয়া উচিত ছিল যাতে তাদের মনে উগ্র আচরন তৈরি না হয়।
পিপল সাইকোলজি বুঝে কাজ সাংবাদিকদের করতে হয়।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
দাসত্ব বলেছেন: পিপল সাইকোলজি বুঝে কাজ করতে হবে যেকোন সাংবাদিককে।
সেটা পুরুষ সাংবাদিক হোক আর নারী সাংবাদিক হোক।
নাদিয়া শারমিনের সেখানে তর্কাতর্কি করার সাহস দেখানোটা ঠিক হয় নাই।
তার উচিত ছিলো ঝামেলা এড়ায়া রিপোর্ট শেষ করে এনে অফিসে সাবমিট করা।
১৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: @ কলাবাগান১ : বাশার আল আসাদের সাথে এই প্রেক্ষাপট মেলানোর কি সুযোগ আছে?
আর বাশারকে কি ইসলামের প্রতিনিধি হিসেবে কেউ উপাস্থাপন করে?
হেফাযত যেহেতু ইসলামের প্রতিনিধিত্বের কথা বলছে, তাই প্রক্ষাপটটা সেই রকমই চায়
১৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
প্যারাসিটামল বলেছেন: মশারির হাতা, জিনস্, এগুলো পরে গেলে তাকে অপদসত করবে নাতো আদর করবে?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
দাসত্ব বলেছেন: আমার পোস্ট মোটেও হেড স্কার্ফ পরা বিষয়ক না।
আপনি ১০ নাম্বারের উত্তরটা দেখেন
১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর পোষ্টের জন্য।
উনি যদি উস্কানীমূলক কো্ন কথা বলে থাকেন তাহল সেটা ওনার দোষ।
তবে একজন নারী উপর হামলা ইসলামে কখনোই সমর্থন যোগ্য নয় সে যেই ঘটাক না কেন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
দাসত্ব বলেছেন: কথা ঠিক আছে আপনার।
১০ এর রিপ্লাই দেখেন।
যারা আমার পক্ষে বলতেসে তারাও মিসআন্ডারস্টুড করসে আমি কি বলতে চাইসি।
২০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২১
কলাবাগান১ বলেছেন: "এই গোপন তথ্য আমাদেরকে জানিয়েছে হামলায় অংশ নেয়া ফরিদ উদ্দিন মাসুদের এক মাদ্রাসা ছাত্র"
ঐ ছাত্র শুধু আপনাদেরকেই জানায় আর আপনারা তাকে স্বশরীরে সামনে আনতে পারেন না,
২১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
আসাদুজ্জামান সোহাগ বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ দাসত্ব ভাই!
কিন্তু অন্ধদের কমেন্ট দেখে মনে হচ্ছে উলুবনে মুক্ত ছাড়ালেন
আমিও সহমত
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
দাসত্ব বলেছেন: আমার পোস্ট মোটেও হেড স্কার্ফ পরা বিষয়ক না।
আপনি ১০ নাম্বারের উত্তরটা দেখেন
২২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৬
রামন বলেছেন:
আপনি কতটুকু নিচু মনের হয়ে থাকলে মাথায় কাপড় না দেয়ার কারণে নারী সাংবাদিককে প্রকাশ্যে জনসমুদ্রে প্রহার করাকে সমর্থন করলেন সেটা বুঝতে বাকি নেই।আচ্ছা আপনার নেত্রী যখন কাজে অকাজে পশ্চিমাবিশ্বে বেড়াতে যায় তখন তো তাকে সেখানকার পোশাক মিনি স্কার্ট, সার্ট পরিধান করতে দেখা যায় না । বলতে পারেন এ জন্য তাকে প্রহার তো দুরের কথা কখনও কোনো কটুকথা বলা হয়েছিল? আসলে ধর্ম বড় কথা নয়, এখানে সভ্যতাই মুখ্য। এরা মুখে শান্তির ধর্ম ইসলাম নিয়ে কথা বললেও এদের চরিত্র থেকে অসভ্যতা ও বর্বরতা দূর করতে পারেনি। দুঃখ হয় আপনি পশ্চিমের কোনো একটি সভ্য দেশে প্রতিপালিত হয়েও ধর্মের কারণে কিছু বর্বরদের পক্ষে সাফাই গেলেন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
দাসত্ব বলেছেন: রামন বলেছেনঃ ম্যা ম্যা ম্যা
আসেন তো বিরোধিতা করার জন্যই।
খালি অপেক্ষা করেন কখন নতুন ব্লগ পোস্ট করুম।
আর পায় কে ?
দল বাইন্ধা আইসা - এইটারে , সেইটারে ম্যা ম্যা করা।
১০ নাম্বারের রিপ্লাই পড়েন।
২৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮
যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: অন্যকে শ্রদ্ধা না করার যে উগ্র সংস্কৃতি আমাদের সমাজে বিস্তার লাভ করেছে সেই উগ্রতা থেকেই শারমিনের হেফাজতের মিছিলে যাওয়া আর সেই উগ্রতা থেকেই তাকে আক্রমণ করা হয়েছে. উগ্রতা সব ক্ষেত্রে খারাপ, সেটা ধর্মে বা জাতীয়তাবাদে অথবা প্রগতিশীলতার নামে.
দিশার বলেছেন: ...আসলে ভাই, নাদিয়ার কপাল তাই খারাপ, নাইলে ছাত্রী সংস্তার টিয়া পাখি ছাড়া কেও যায় মোল্লা দের আসে পাশে ?
আমাদের মাঝে মোল্লা উচ্চারণে তাদের প্রতি যে ঘৃনা ও তুচ্ছতার উগ্রতা থাকে, আমার মনে হয়, হেফাজতের প্রতিবাদ শুধু ধর্ম রক্ষার নয়, তৃণমূলের এই মানুষগুলোর আমাদের ডিজুস জেনারেশনের বিরুদ্ধে একটা শ্রেণী সংগ্রামেরও একটা বহিঃপ্রকাশ.
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
দাসত্ব বলেছেন: ১০ এর রিপ্লাই দেখেন।
যারা আমার পক্ষে বলতেসে তারাও মিসআন্ডারস্টুড করসে আমি কি বলতে চাইসি।
এবার বাকি টুকু বলি-
" আমাদের মাঝে মোল্লা উচ্চারণে তাদের প্রতি যে ঘৃনা ও তুচ্ছতার উগ্রতা থাকে, আমার মনে হয়, হেফাজতের প্রতিবাদ শুধু ধর্ম রক্ষার নয়, তৃণমূলের এই মানুষগুলোর আমাদের ডিজুস জেনারেশনের বিরুদ্ধে একটা শ্রেণী সংগ্রামেরও একটা বহিঃপ্রকাশ "----- ১০০ % সহমত
২৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
লাবনী আক্তার বলেছেন: একজন পুরুষের প্রতি নারীর যেমন শ্রদ্ধা থাকা উচিত তেমনি একজন নারীর প্রতিও পুরুষের শ্রদ্ধা থাকা উচিত। একটা মেয়ের গায়ে হাত তুলে তারা প্রমান করেছেন যে কাপুরুষ তারা।
নাদিয়া কে বলতে পারত তারা 'বোন আপনার মাথায় কাপড় থাকা উচিত বা মাথায় কাপড় দেন'।
একটা মেয়ের গায়ে হাত তুলে তারা আরও গুনাহগার হয়েছেন।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
দাসত্ব বলেছেন: এটা মাথায় কাপড় পড়া বিষয়ক বিষয় না।
নাদিয়া শারমিন এত বড় গ্যাদারিং এর খবর কাভার করতে যায়া তর্কাতর্কি করে কোন বুদ্ধির প্রিচয় দেয় নাই।
আপনি ১০ এর উত্তর দেখেন।
পক্ষে - বিপক্ষে , দুই দিকেই এটা মাথায় কি পরলো না পরলো সেই ইস্যু বানায়া ফেলসে।
এটা সেই ইস্যু না মোটেই
২৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
নীল বেদনা বলেছেন:
সহজ বাংলায় এককথায় যদি বলতে হয় সেটা হলো মাইর শুরু হয়ে গেছে।
হলুদ সাংবাদিকদের আবার মানবাধিকার! মানুষ হলে তবেই না মানবাধিকারের প্রশ্ন আসে। মনুষত্ব্য তো তারা বহু আগেই হলুদ গোলা জলের সাথে মিশিয়ে খেয়ে ফেলেছে।
এখন সাধারণ ইসলাম প্রিয় জনতা যখন প্রতিরোধ গড়ে তুলছে তখন চারদিকে নাকি কান্নার রোল পড়ে গেছে, ক্রনিক আমাশয়ে ভুগছে অনেকেই।
হেফাজতের সমাবেশে দাড়িয়ে ওদের মৌলবাদী বলা কিংবা বিক্ষিপ্তভাবে একপাশে দাড়িয়ে থাকা কয়েকজন কর্মীর ভিডিও ফুটেজ নিয়ে এটাকে সার্বিক উপস্থিতি হিসেবে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করতে থাকা দুপেয়ো জানোয়ারগুলোকে এরচেয়ে কতটা কম আপ্যায়ন হেফাজতের লোকজন করতে পারতো তা জানতে মুরগী ব্যাপারীর সাথে আলাপ করা ছাড়া উপায় নাই, আমাদের মাথাও তা ধরে না।
জানোয়ার যখন মানুষ বিভিন্ন কাজে লাগায় তখন সেটা মর্দা না মাদি সেটা কিন্তু দেখার সময় খুব কমই থাকে।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
দাসত্ব বলেছেন: এটা মাথায় কাপড় পড়া বিষয়ক বিষয় না।
নাদিয়া শারমিন এত বড় গ্যাদারিং এর খবর কাভার করতে যায়া তর্কাতর্কি করে কোন বুদ্ধির পরিচয় দেয় নাই।
আপনি ১০ এর উত্তর দেখেন।
পক্ষে - বিপক্ষে , দুই দিকেই এটা মাথায় কি পরলো না পরলো সেই ইস্যু বানায়া ফেলসে।
এটা সেই ইস্যু না মোটেই
২৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০০
ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: আর পুরুষ সাংবাদিকদের মাইর দেওয়া হলো কেন? টুপি ছিল না বলে। ও ব্যাটারা কি মহিলা সমিতির মেক আপম্যানের কাছ থেকে দাড়ি লাগিয়ে যেতে পারলো না?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
দাসত্ব বলেছেন: ১০ এর উত্তর দেখেন
২৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
নেক্সাস বলেছেন: কিসের মধ্যে কি দাসত্ব ভাই।
আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় আছে কিছু সাংবাদিক। আর আমাদের আছে কিছু মুই কি হনুরে টাইপ সাংঘাতিক ভাঁড়। এদেশে আছে সাংবাদিকতার আড়ালে কিছু দলীয় পা চাটা কুত্তা। যারা স্বাভাবিকভাবেই নির্লিপ্তভাবে সাদা কে সাদা আর কালো কে কালো বলতে পারেনা।
তবেএকজন সাংবাদিক নামধারী নারী কে শারিরিক নির্যাতনের নিন্দা জানাই।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
দাসত্ব বলেছেন: ফর্মূলা সবার জন্য সেইম
২৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
পিলাস লন বস
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
দাসত্ব বলেছেন: ১০ এর রিপ্লাইটা দেখেন।
প্লাস পরে দিয়েন
২৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
সমানুপাতিক বলেছেন: অদ্ভুত যুক্তি দিলেন । রামনের বক্তব্যের সাথে একমত । আপনার কথা অনুযায়ী আপনার নেত্রীকে পশ্চিমা বিশ্বভ্রমণের সময় মিনি স্কার্ট, সার্ট ইত্যাদি সরবরাহ করা আপনাদের নৈতিক দায়িত্ব ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
দাসত্ব বলেছেন: ১০ এর রিপ্লাইটা দেখেন।
বুইঝাও না বুঝার ভান করে আবাল মার্কা ফালতু কথা বলবেন না।
৩০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
রাফেল বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন তোমরা জেনে শুনে সত্য গোপন করনা , কিন্তু নাদিয়া সত্য খবর না বলে মিথ্যা কথা বলেছে । আর ঐ দিন যদি কাউকে মারার নিদেশ থাকতো তাহলে মনে হয় তার বেচে থাকা কঠিন হতো । যেকজন লোক মিথ্যাবাদী মহিলাকে মারতে চেয়েছিল তার চেয়ে বেশী মানুষ সেব করেছে । তাই মিথ্য অপবাদ না দিয়ে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত, কারন অন্য কোন পলিটিকেল সমাবেশ হলে আজ কবরে থাকতে হতো । নাদিয়ার উচিত আল্লাহর কাছে তাওবা পড়ে সত্যবাদী হওয়া ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
দাসত্ব বলেছেন: এটা সত্য রিপোর্ট মিথ্যা রিপোর্ট বিষয়ক কিছু না।
১০ এর রিপ্লাই দেখেন।
৩১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
আকাশ৮৬ বলেছেন: নাদিরা কে মারা সমর্থন করিনা ,তই এই দেশের সাংবাদিক দেখলে ভূমি আসে !!!! এত অসত্য কথা কই কেমনে ???
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭
দাসত্ব বলেছেন: ঠিকাছে
৩২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
সামির হোসাইন বলেছেন: এইডা ইরান না বাংলাদেশ
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
দাসত্ব বলেছেন: আরে গাধা - এটা হেড স্কার্ফ নিয়ে না।
১০ এর রিপ্লাই দেখ
৩৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌরের মত সবার নিশ্চয়ই একেক স্থানে যাবার জন্যে একেকরকম কস্টিউম থাকে না। হ্যাঁ এইটা ঠিক যে তার স্ট্রাটেজি বুদ্ধিদীপ্ত এবং শিক্ষণীয়। কিন্তু আপনার বলার ধরণ এবং শিরোনামের মধ্যে, "বোরখা পড় নাই, তাই মাইর খাইসো, ভালা হৈসে" জাতীয় মনোভাব দেখতে পাইলাম যাতে সেই ধর্মকীটগুলার প্রতি প্রচ্ছন্ন সমর্থন স্পষ্ট। ধিক্কার জানাই এই মানসিকতাকে। আর হেফাজতে ইসলামি মারার সময় তারে কৈসে "এত পুরুষের মধ্যে তুমি নারী কি কর?"। পোষাকটা এখানে বিবেচ্য না। সে নারী বৈলাই মাইর খাইসে। হিজাব পৈড়া আইলেও খাইতো।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
দাসত্ব বলেছেন: [১]
বোরখা পড় নাই, তাই মাইর খাইসো, ভালা হৈসে"
১০ এর রিপ্লাই দেখেন
[২]
"প্রচ্ছন্ন"
আমার কোন লেখালেখিতেই কোন কিছু প্রচ্ছন্ন থাকেনা।
যেটা থাকে প্রকটভাবেই থাকে , খোলাখুলি ভাবে থাকে।
[৩]
" পোষাকটা এখানে বিবেচ্য না। "
রাইট
[৪]
"হিজাব পৈড়া আইলেও খাইতো"
হিজাব , হেড স্কার্ফ এগুলা এখানে কোন ইস্যু না।
[৫]
" আর হেফাজতে ইসলামি মারার সময় তারে কৈসে "এত পুরুষের মধ্যে তুমি নারী কি কর? "
না আমি এটা ১০০ % স্টোরি ধরতেসিনা।
তার সেখানে এতবড় একটা গ্যাদারিং এ তর্কাতর্কিতে জড়ানো ঠিক হয় নাই।
[৬]
"ধর্মকীট"
ধর্ম প্রজাপতির ডেফিনেশনটা জানার ইচ্ছা কাজ করতেসে।
আপনার জানা থাকলে জানায়া যাবেন।
জাস্ট একটা উদাহরন রেখে যাই।
বাংলাব্লগ গুলাতে এক সময় মুসলমান দের নবী এই করসে ক্যান , সেই করসে ক্যান , মুসলমানরা এই রকম ক্যান , সেই রকম ক্যান - নানা ভাবে মুসলমান , ইসলাম , হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) কে ক্রিমিনালাইজ করা হইত , অপরাধীকরন করা হইত।
আজকে সে নাস্তিক ক্যান , ও নাস্তিক ক্যান - এটাকে ক্রিমিনালাইজ করা হইতেসে , অপরাধিকরন করা হইতেসে।
সব কিছুর-ই একটা সমান আর বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া থাকে।
কাউকে পছন্দ না হইলে অ্যাভয়েড করেন।
ক্রিমিনালাইজ করার ফলাফল সব সময় খারাপ
৩৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
রুদ্র মানব বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌরের মত সবার নিশ্চয়ই একেক স্থানে যাবার জন্যে একেকরকম কস্টিউম থাকে না। হ্যাঁ এইটা ঠিক যে তার স্ট্রাটেজি বুদ্ধিদীপ্ত এবং শিক্ষণীয়। কিন্তু আপনার বলার ধরণ এবং শিরোনামের মধ্যে, "বোরখা পড় নাই, তাই মাইর খাইসো, ভালা হৈসে" জাতীয় মনোভাব দেখতে পাইলাম যাতে সেই ধর্মকীটগুলার প্রতি প্রচ্ছন্ন সমর্থন স্পষ্ট। ধিক্কার জানাই এই মানসিকতাকে। আর হেফাজতে ইসলামি মারার সময় তারে কৈসে "এত পুরুষের মধ্যে তুমি নারী কি কর?"। পোষাকটা এখানে বিবেচ্য না। সে নারী বৈলাই মাইর খাইসে। হিজাব পৈড়া আইলেও খাইতো।
সহমত । বিষয়টা অন্য কুনু উদাহারণের সাথে না মিলানোই ভাল । হেফাজতে ইসলাম বিষয়টা স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ ও করছে । তাছাড়া অই মহিলা সাংবাদিকের পোষাক এত উগ্র ছিল না যে , হামলার জন্যে পোষাক দায়ি।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
দাসত্ব বলেছেন: বিষয়টা পোশাক সম্পর্কিত না।
১০ এর রিপ্লাই নোটিফাইড
৩৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
ক্লান্তিহীন পথচারী বলেছেন: এই পোস্টের সাথে আমি একমত হতে পারলাম না।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
দাসত্ব বলেছেন: আপনি এটাকে হেড স্কার্ফ বা হিজাব পরা সম্পর্কিত পোস্ট ধরে নিসেন বলে সহমত হইতে পারেন নাই সম্ভবত।
সি রিপ্লাই টু ১০
৩৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: একটা জিনিস, এই মেয়েটার পরিমিতি বোধের অভাব ঘটনাটা ঘটিয়েছে। এটা হওয়া উচিত ছিলো না।
একটা জিনিসতো মনে রাখা দরকার, মসজীদে যেমন পুজা হয় না তেমনি মন্দিরেও নামাজ পড়া যায় না। এটা না মেনে যে এগুলা করা শুরু করবে, তার মাইর ছাড়া আর কি জোটার কথা? বাসার একটা মিলাদেও তো ছেলে মেয়েরা আলাদা ঘরে বসে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৫
দাসত্ব বলেছেন: আপ্নিও মিস করলেন আমার পয়েন্ট।
কি পরলো সেটা বিষয় না এখানে
৩৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
নীলতিমি বলেছেন: অনেক আবাল অন্ধ পোস্টের থিম ধরতে পারে নাই দেইখা মর্মহত হইলাম !
যাহোক, লেখককে ধন্যবাদ।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৪
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
নীলতিমি বলেছেন: হেফাজত যেমন অন্যায় করেছে, তেমনই, সাংবাদিককেও কৌশলী হবার প্রোয়োজন ছিল !
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৪
দাসত্ব বলেছেন: হুম
৩৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এভাবে গণপিটুনি মোটেই সমর্থন যোগ্য নয়। তারা যা করেছে ভুল ও অন্যায়। তবুও বলতে হয় সেদিন মতিঝেলে একুশে টিভির নারী সাংবাদিক পাঠানো উচিত হয়নি। যদ্দেশে যদাচার বলে একটা কথা থাকে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৩
দাসত্ব বলেছেন: নারী সাংবাদিক পাঠানো সমস্যা না , এটাত কমন সেন্সের ব্যাপার - এত বড় একটা গ্যাদারিং এ যায়া ওদের সাথে তর্কাতর্কি করা কেমন বিপদজনক !
এখানে নারী পুরুশের কিছু নাই।
সবার জন্যই সমান পরিস্থিতি
৪০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
তাহিতি তাবাসুম বলেছেন: মানুষ শাসক শ্রেণীকে তেল দিতে খুব পছন্দ করে।মাদ্রাসার ছেলেগুলা অসচ্ছল পরিবার থেকে আসে,সুযোগসুবিধা বঞ্চিত,তারা ব্লগ কি জানবে না,এটাই স্বাভাবিক।ভাল পারিবারিক বা একাডেমিক কোন শিক্ষা তাদের নেই,তারা না জেনে অনেক ভুল কথা বলেবে।অনেক শিক্ষিত মানুষ এসব বুঝে ও তাদের টিটকিরি মারে।এটা কোন ধরণের মানসিকতা বুঝি না।আমাদের মিডিয়া এদের প্রতি সবচেয়ে বিরূপ।এরা মনে হয় মাদ্রাসার ছাত্র গুলোকে মানুষ মনে করে না,অনেক তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে,এদেরকে জঙ্গি হিসেবে উপস্থাপন করতে চায়।এরা কোন ভুল বা অন্যায় করলে অনেক বড় করে দেখায় আর এদের সাথে কোন অন্যায় হলে সেটা তেমন গুরুত্ব দেয় না।চ্যানেল ৭১ এ একবার এক সাংবাদিক কে দেখলাম সরাসরি এদের মৌলবাদি বলতে।আমার মনে হয় আপনি নাদিরা কে পেটানো সমর্থন করেননি,সাংবাদিকদের এদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে বলেছেন।
নাদিরাকে পেটানো আমি একেবারে সমর্থন করিনা,কোন মেয়েকে পেটানো উচিত না।
মজার ব্যাপার হল লাকিকে যখন মেরে হাসপাতাল এ পাঠানো হয় তখন আমাদের নারীবাদীরা চুপ ছিলেন।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩২
দাসত্ব বলেছেন: অনেক শিক্ষিত মানুষ এসব বুঝে ও তাদের টিটকিরি মারে।এটা কোন ধরণের মানসিকতা বুঝি না।আমাদের মিডিয়া এদের প্রতি সবচেয়ে বিরূপ।এরা মনে হয় মাদ্রাসার ছাত্র গুলোকে মানুষ মনে করে না,অনেক তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে,এদেরকে জঙ্গি হিসেবে উপস্থাপন করতে চায়।এরা কোন ভুল বা অন্যায় করলে অনেক বড় করে দেখায় আর এদের সাথে কোন অন্যায় হলে সেটা তেমন গুরুত্ব দেয় না।চ্যানেল ৭১ এ একবার এক সাংবাদিক কে দেখলাম সরাসরি এদের মৌলবাদি বলতে।আমার মনে হয় আপনি নাদিরা কে পেটানো সমর্থন করেননি,সাংবাদিকদের এদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে বলেছেন----------- এক্সাক্টলী
৪১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: কারও ধর্মানুভূতিতে আঘাত করার অধিকার সংবিধানে দেওয়া হয় নি। গণতান্ত্রিক দেশে পরমত সহিষ্ণুতা একটি অতি স্বাভাবিক আচরণবিধি। হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ নিয়ে যতই বিতর্ক সন্দেহ ও দ্বিধা থাকুক, এমুহূর্তে একে ‘অরাজনৈতিক এবং ধর্মীয় সম্মেলন’ হিসেবে না দেখার কোন যুক্তি নেই।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৯
দাসত্ব বলেছেন: হূম
৪২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুধু বলব হে আল্লাহ আমাদের সকলকেই তুমি হেদায়েত দাও আমরা আজ দলীয় করনে এমন ভাবে বিভক্ত হয়ে পরেছি যে কেউ কিছু উচিত কথা বললেও সেটাকে উচিত বলে মেনে নিতে পারিনা।
আফসোস শুধু আফসোস !!!
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৮
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
আহলান বলেছেন: আপনার ম্যসেজটা ক্লিয়ার। ধন্যবাদ .... তবে অনেকের কাছে বিষয়টা অস্পষ্ট .... পরিবেশকে যদি না বুঝতে পারি, তবে তার ব্যার্থতা আমার। মসজিদে হাফপ্যান্ট পরে যেতে পারি না। বিয়ের অনুষ্ঠানে ঘরে পরার ট্রাউজার পরে যেতে পারি না, অথচ হেফাজতে ইসলামের হুজুরদের কাছে সংবাদ সংগ্রহে ভারি শরীরে টাইট জিন্স পরে ঠিকই যেতে পারি ....
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৫
দাসত্ব বলেছেন: পোশাক কিন্তু ইস্যু না এখানে।
আপনি কি বুঝছেন জানিনা
৪৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: অনেক বুদ্ধিমান ব্লগারদেরও দেখছি আপনার পোষ্ট মাথার উপর দিয়া গেছে।
যারা এই পোষ্টে ত্যানা প্যাচাইতে আসছে তারা সমসময় শুশীল কথা বল্তে বল্তে এমন অবস্থ হযেছে যে, সব কিছুইতেই শুশীলতা খুঁজতে গিয়ে লেজেগোবরে করে ফেলে।
++++++++
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১১
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৫| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: তাহিতি তাবাসুম বলেছেন: নাদিরাকে পেটানো আমি একেবারে সমর্থন করিনা,কোন মেয়েকে পেটানো উচিত না।
মজার ব্যাপার হল লাকিকে যখন মেরে হাসপাতাল এ পাঠানো হয় তখন আমাদের নারীবাদীরা চুপ ছিলেন।
এরা তখন চুপ ছিলনা, চকলেট চুষছিল
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০০
দাসত্ব বলেছেন: এগুলা দেখেন , আরো পুরান কাহিনি -
৪৬| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
নানাভাই বলেছেন: ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌর অনেক মাইর খাইয়া আইজ ক্রিশ্চিয়ান আমানপৌর হইছেন।
আপনেও লড়াই চালাইয়া যান।
একদিন আপনেও নাদিয়া শারমিন হইবেক।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫০
দাসত্ব বলেছেন: ক্রিশ্চিয়ান আমানপোউর মাইর খায়া আজকের আমানপৌর হন নাই।
সতর্ক আর ইন্টেলিজেন্ট সাংবাদিকতা দিয়েই আমানপৌর হইসেন।
৪৭| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
বাঁধ ভেঙে যাই....... বলেছেন: অনেকেই লেখাটির মূল উদ্দেশ্য বুজতে ভুল করেছেন দেখা যাচ্ছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৯
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৪৮| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
দন্ডিত বলেছেন: সবাই মনে হয় ভুল বুঝতেছে। দেখি আমি ঠিক বুঝতে পারি কি না।
১) আমানপৌর মার্কিন নাগরিক। তিনি সেইসব যায়গায় পোশাক নিয়ে মাথা ঘামিয়েছেন যেগুলো মার্কিন আইনের আওতার বাইরে, অর্থাত অন্য দেশে। ওয়াশিংটন ডিসি কিংবা শিকাগোতে যদি ইরানীদের একটি বিশাল সমাবেশ হইত সেখানে কাভার করতে গেলে মনে হয় না তিনি স্কার্ফ পরে যাইতেন।
২) বাংলাদেশের আইনে যেহেতু পর্দা করতে বাধ্য করা যায় না, সেহেতু নাদিয়া শারমিন এর কোন দায় নাই পর্দা করার। তিনি অন্যদেশে যান নাই, সুতরাং কেউ যদি ওনার পোশাক নিয়া চার্জ করে তাহলে যে চার্য করছে সে অপরাধ করছে।(খিয়াল কৈরা, আমি মাইর পিটের প্রসঙ্গে যাই নাই।)।
৩) গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার হচ্ছে এত সমর্থন কারী লোক জন কি চায় বাংলাদেশ এমন একটা দেশে পরিণত হোক যাতে এইভাবে পোশাক নিয়া জবাবদিহী করার মত মানুষ সবজায়গায় পাওন যাবে?
অফটপিক:
এই লেখাগুলো পড়ছেন? সাম্প্রতিক সময়ের সাথে প্রাসঙ্গিক।
Click This Link
Click This Link
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯
দাসত্ব বলেছেন: আরে ভাই - আমেরিকার ভেতরেও যদি কোন একটা ইভেন্ট কেউ কাভার করে তাহলে তাকে সেই ইভেন্ট আয়োজকের শর্ত মেনে সাংবাদিকতা করতে হবে।
আর ২ নাম্বারে আপনি আবার হিজাব , হেড স্কার্ফ বিষয়টা নিয়ে আসলেন কেন বুঝলাম না।
আমি তো বলসি-ই সেটা মূল ইস্যু না।
সেটা একটা একজ্যাম্পল মাত্র।
নাদিয়া শারমিন এত বড় একটা গ্যাদারিং এ যায়া তাদের সাথে তর্কাতর্কি করাটা ঠিক হয় নাই।
আপনার ৩ নাম্বার পয়েন্ট ইনভ্যালিড , ঠিক যে কারনে ২ নাম্বার পয়েন্ট ইনভ্যালিড। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
ধৈর্য থাকলে আপনার লিংকে যাবো।
৪৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
স্বকীয়তা বলেছেন: বারবার ১০ নং কমেন্টের উত্তর দেখতে বলছেন। আপনার ১০ নং এর উত্তর যুক্তিসঙ্গত মনে হচ্ছেনা।
যশিমন দেশের কথাই যদি বলেন তাহলে তো বলতে হয় ইসলামের শান্তিপ্রিয় অনুসারীরা সেখানে সমাবেশ করেছিল জেনেই সেই সাংবাদিক ভয় না পেয়েই সেখানে উপস্থিত হয়েছিল। কারণ প্রকৃত মুসলিম এইরকম আচরণ করবেনা। আপনার কথাতেই পরিষ্কার হল যে হেফাজতে ইসলামের লোক আসলে প্রকৃত মুসলিম নয়, ভন্ড মুসলিম। তাই যশিমন ভন্ডের সমাবেশে গদাম নিয়া গেলেই যদাচার হইত।
১) কোথাও সাংবাদিকতা করতে গিয়ে যদি পরিস্থিতি এমন হয় যে সেখানে তারা সাংবাদিককে ওদের কায়দা কেতায় কুর্নিশ না করলে আক্রমণ করবে তাহলে সেভাবেই কুর্নিশ করতে হবে।
হেফাজতে ইসলাম কি ঘোষনা দিয়ে রেখেছিল যে মাথায় কাপড় না দিয়ে কোন মহিলা সেখানে যেতে পারবেনা?
মেয়েদের মাথায় কাপড় দেয়া কি বাংলাদেশের আইন? আইন না মানার অপরাধে আপনি বরং হেফাযতকে উপদেশ দেন, সাংবাদিককে দেবেন কেন? এটা এখনো যশিমন দেশ হয়ে যায়নাই।
২) যদি পরিস্থিতি এমন হয় যে ওরা শর্ত দেবে কোন কোন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা যাবেনা , তাহলে সেই সেই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করা যাবেনা - সেটা মেনেই সাংবাদিককে কাজ করতে হবে।
শর্ত যদি দিত তাহলেও একটা কথা ছিল। শর্ত যখন দেয়নাই তাই এই কথা বলার দরকার কি?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪
দাসত্ব বলেছেন: স্বকীয়তা বলেছেন: ম্যা ম্যা ম্যা
বিরক্তি কর !
ছাত্রলীগ আগে থেকে ঘোষণা দেয়না যে ওদের মিটিং এ শেখ মুজিবকে নিয়া কোন সাংবাদিক কোন কটূক্তি করতে পারবেনা। করলে এই করবো , সেই করবো।
এইটা নিজের কমন সেন্স থেকে বুঝে নিতে হয়।
আপনি কি চোখে দেখেন না ?
মাথায় কাপড় দেয়ার ত্যানা প্যাচাইতেসেন কেন ?
আমি কি বলসি অন্য কমেন্টগুলাতে সেটা দেখেন নাই ?
না বুঝার ভেক ধরেন , আজাইরা
৫০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার কথার যুক্তি আছে।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪
দাসত্ব বলেছেন: থ্যাংক্স
৫১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
নষ্ট ছেলে বলেছেন: ঘটনা সত্যি হলে নিন্দানীয় সন্দেহ নেই। তাছাড়া হেফাজত এর জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে। কিন্তু মিডিয়ার খবর এখন বিশ্বাস করাটা কষ্টকর।
বাংলানিউইজঃ
ছবি দেখে মনে হয়েছে এটা কি মাইর খাওয়ার আগের নাকি পরের?
হঠাৎ হেফাজতে ইসলামের একজন কর্মী এসে তাকে ধমকের স্বরে বলেন, “পুরুষদের মধ্যে কেন এসেছেন।”
উত্তরে নাদিয়া বলেন, আমি একুশে টেলিভিশনের সাংবাদিক, দায়িত্ব পালন করতে এখানে এসেছি। একথা বলতে বলতে হেফাজত কর্মী তাকে পেটাতে শুরু করে। পরবর্তীতে আরো ১০ থেকে ১২জন হেফাজতে ইসলামের কর্মী এসে তাকে পেটাতে থাকে
তাকে ৫ থেকে ৬ বার মাটিতে ফেলে দেয় এবং বেধড়ক পেটাতে থাকে।
একপর্যায়ে ৫০ থেকে ৬০ জন কর্মী তাকে মারধর শুরু করে। এ সময় তিনি আশপাশের লোকজনের কাছে সাহায্য চাইলে কেউ এগিয়ে আসেনি বলে জানান নাদিয়া।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৪৮
দাসত্ব বলেছেন: এদেশের মিডিয়ার রিপোর্ট দেখেন , এইটা প্রথম আলো'র রিপোর্ট-
"এসএ টিভির বার্তা সম্পাদক বিপ্লব শাহরিয়ার প্রথম আলো ডটকমকে জানান, মহসিন কবীর ও খোরশেদ আলম হেফাজতের নেতা-কর্মীদের সাক্ষাত্কার নিচ্ছিলেন। তখন চারপাশ থেকে সংগঠনটির কর্মীরা তাঁদের পেটাতে থাকেন। "
কি মনে হয় ?
এদের কথা বিশ্বাস করে লাভ নাই।
৫২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:০০
শিপন মোল্লা বলেছেন: ধন্যবাদ দাসত্ব ভাই। চমৎকার পোস্ট
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০১
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ আবুশিথি
৫৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৬
সরকার৮৪ বলেছেন: এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
সাংবাদিক যদি ইসলাম ব্যাতিত অন্য ধর্মের মানুষ অথবা নাস্তিক হন, তার কি করণীয়? তাকেও কি 'বোরখা' পড়ে সাংবাদিকতা করতে হবে?
এই মানুষ কি জীবনেও পোস্ট পড়ে মন্তব্য করে না? অনেক পোস্টে দেখছি বিষয় একটা আর এর মন্তব্য আরেকটা। এইগুলারে পাত্তা দিয়েন না।
পোস্টের মুল বিষয় সাংবাদিকতা করতে হইলে মনে রাখতে হবে যশিমন দেশে যদাচার !
এই সাধারণ কথা দেখি অনেকে বুঝে না
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ ।
আমার ব্লগে আসেই অনেকে বিরোধিতা করার জন্য।
এইটার জন্য তারা লুঙ্গিতে কোঁচ মেরে রেডি থাকে
৫৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:২৬
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: হামলার শিকার হওয়া সেই নারিরাই আবার প্রাণ রক্ষা করেন হেফাজত সমর্থকদের,
চরম নারীবিদ্ধেষী হেফাজত সমর্থকের প্রাণ রক্ষা করল, এক নাস্তিক নারী (ছবি কথা কয় পর্ব ৫)
করুনা হয় হেফাজত সমর্থকদের জন্য !!!
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪৪
দাসত্ব বলেছেন: প্রশংসনীয় কাজ ।
ঐ মহিলা কে ধন্যবাদ
৫৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০১
ইনফা_অল বলেছেন: খেমটা নাচতে গেলে যেমন ঘোমটা চলে না। তেমনি যারা ঘোমটা পছন্দ করে তাদের সমাবেশে ঘোমটা পড়ে গেলে ইজ্জতের হানি হয়না।
আর অন্যের ঘরে যেয়ে কি তর্কাতর্কি চলে। আর নাদিয়া শারমিন নামটা তো মুসলমানই লাগে। তবে সমস্যা কি।
আর মারামারি ছাড়া কি নাদিয়া শারমিনকে কোনো ভাবেই নিবৃত্ত করা যেত না।
খোদ আফগানিস্তানে তালিবানদের কাছে আটককৃত British Journalist Yvonne Ridley এর সাথে তালিবানদের আচরন কি রকম হয়েছিল। আর সে আচরনের কারনে British Journalist Yvonne Ridley বর্তমান অবস্থা কি জেনে নিন এই লিংক এ যেয়ে... Click This Link
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
দাসত্ব বলেছেন: বাদ দেন , এদেরকে এসব বলে লাভ নাই।
৫৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০২
চৈতী আহমেদ বলেছেন: পোস্টটা পড়ে মাথায় আগুন ধরতে গিয়েও ধরেনি কারন আপনার ইন্সটিংক্ট থিউরির প্রভাব পড়েছে। ঐটা মাথায় নিয়ে শুধু ভাবতে পারছি, বন্যেরা বনেই সুন্দর ছিলো তাদেরকে মতিঝিলে নিয়ে এসে সময়ের সবচেয়ে জঘন্যতম প্রাণী অধিকার লংঘন করা হয়েছে। নাদিয়া শারমিনের উচিত ছিলো ডিসকাভারীতে আমরা যেমন দেখি তেমন খাঁচা সদৃশ্য কোনো গাড়ীতে নিজেকে পুরে ঐ বন্যপ্রাণী সমাবেশ ডিসকাভার করতে যাওয়া।
যাই হোক তবুও নাদিয়া শারমিনের উচিত পোস্টা পড়া।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৭
দাসত্ব বলেছেন: যেটা বলেছেন সেটা সৎ ভাবে বিশ্বাস করেন বলেই বলেছেন আশা করি।
আপনার মত সভ্য মানুষের মতিঝিলের বন্য প্রানিদের ব্যাপারে করা এই মন্তব্যটা আমি ব্যাপক ভাবে প্রচার করবো।
আমার নানার ৩ ভাই ছিলেন সি এস পি , নানার বাবা ছিলেন মহারাজা এডয়ার্ডের আমলে ব্রিটিশ সিভিল সার্ভেন্ট।
নানার দাদা ছিলেন মহারানি ভিক্টোরিয়ার আমলে ইংরেজি শিক্ষিত।
এরপরও আমাকে বলতে হচ্ছে - আমার নানার কুলে এমন বন্য প্রানি ছিলো।
তাই এই বন্য প্রানিদের অধিকার নিয়ে আমাকে মাথা ঘামাতে হবে।
আমি জানিনা আপনি কোন অতি বনেদি কুলের মেয়ে যে এই বন্যপ্রানি দেখে গা শির শির করেছে আপনার !
৫৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১০
উঠতি বুদ্ধিজীবী বলেছেন: বেশ ভালো লিখেছেন। +++
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৭
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২২
টাইম নাই রাস্তা বেশি বলেছেন: আমার কাছে মনে হয় বিষয়টা নারী/পুরুষ সাংবাদিকের না । বিষয়টা শুধুই সাংবাদিকতার । যদি হেফাজতের লোকরা এই কাজটা করে থাকেন , তারা কাজটা করেছেন ক্ষোভ থেকে । তাদের এই ক্ষোভ হচ্ছে হলুদ সাংবাদিকতার প্রতি । নাদিয়া শারমিনের দুর্ভাগ্য যে ক্ষোভের প্রকাশটা তার উপর দিয়ে গেছে । আর হিজাবের ব্যাপারটা বলি যে , উত্তেজিত অবস্থায় মানুষের মুখ থেকে অনেক কথা বের হয়ে আসে । এটাও অনেকটা সেরকম ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৭
দাসত্ব বলেছেন: কমেন্টটা প্রিসাইস হয় নাই।
৫৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: লেখক বলেছেন: যেটা বলেছেন সেটা সৎ ভাবে বিশ্বাস করেন বলেই বলেছেন আশা করি।
আপনার মত সভ্য মানুষের মতিঝিলের বন্য প্রানিদের ব্যাপারে করা এই মন্তব্যটা আমি ব্যাপক ভাবে প্রচার করবো।
আমার নানার ৩ ভাই ছিলেন সি এস পি , নানার বাবা ছিলেন মহারাজা এডয়ার্ডের আমলে ব্রিটিশ সিভিল সার্ভেন্ট।
নানার দাদা ছিলেন মহারানি ভিক্টোরিয়ার আমলে ইংরেজি শিক্ষিত।
এরপরও আমাকে বলতে হচ্ছে - আমার নানার কুলে এমন বন্য প্রানি ছিলো।
তাই এই বন্য প্রানিদের অধিকার নিয়ে আমাকে মাথা ঘামাতে হবে।
আমি জানিনা আপনি কোন অতি বনেদি কুলের মেয়ে যে এই বন্যপ্রানি দেখে গা শির শির করেছে আপনার !
ঊনারা আধুনিক কালের নারী ,
উন্মাদের সাথে টাদের কুনো পার্থক্য দেখিনা আমি ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৯
দাসত্ব বলেছেন: বাদ দাও
৬০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
Kawsar banggalii007 বলেছেন: যশিমন দেশে সদাচার।ঠিক।কিন্তু আমার মনে হয় ওই সাংবাদিক মহিলা হুজুরদের তাচ্ছিল্য করেই এখানে গিয়েছেন। শুধু সাংবাদিকতা নয় সব পেশায় যশিমন দেশে যদাচার প্রয়োজন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৫
দাসত্ব বলেছেন: ঠিক ধরসেন
৬১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
জেড সৈনিক বলেছেন: দাসত্ব ভাই আপনি ভুল করছেন। নাদিয়া শারমিন ওখানে সাংবাদিকতা করতে যান নাই, গিয়েছেন তার নারী অধিকার ফলাতে। তাই ওখানে জড় হউয়া সমাবেশের পালস না বুঝেই তর্কে জড়িয়েছেন। যাদেরকে তিনি কাভার করতে গিয়েছিলেন তাদের বিশ্বাস, চেতনা মতামতের প্রতি সৌজন্যসূচক সম্মান বোধ থাকলেও তিনি এ ধরনের একটি ঘটনা এড়াতে পারতেন, কিন্তুু তার সেটা ছিলো না। অন্য অনেক চ্যানেলের ও তো নারী সাংবাদিক ছিলেন, তারা তো নিরাপদ দুরত্বে ছিলেন। কিন্তুু শারমিন তার এডভেঞ্চার আর নারী অধিকার বিষয়ক ওভার কনফিডেন্সের কারনে আজ এই ঘটনার মুখোমুখি হলেন। এই ঘটনার মুল কারন ও ব্যার্থতা পয়েন্ট আউট করায় দাসত্ব আপনাকে ধন্যবাদ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৪
দাসত্ব বলেছেন: যাদেরকে তিনি কাভার করতে গিয়েছিলেন তাদের বিশ্বাস, চেতনা মতামতের প্রতি সৌজন্যসূচক সম্মান বোধ থাকলেও তিনি এ ধরনের একটি ঘটনা এড়াতে পারতেন, কিন্তু তার সেটা ছিলো না। ------ সেটাই
৬২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: এক্টা নাইট ক্লাবে যেমন কেউ বোরকা পইড়া যায়না, তেমনি একটি মিলাদ মাহফিলেও কেউ মিসিস্কার্ট পইড়া যাইবোনা। আপনার ড্রেসিংটা আপনার স্বাধীনতা, তবে স্বাধীনতার একটা স্থান কাল আছে কিন্তু।
পোষ্ট এবং ১০ নং রিপ্লাইয়ের পরেও যাদের বুঝা আসছেনা তাদের জ্ঞানের ঘাটতি আছে। নৈলে মাথাডা আওয়ামী চাবিতে লক করা।
প্রথমের গুলোতো জানাই আছে (ছবিগুলো), শেষ দুইটা আগে দেখা হয়নি, চ্রম
নেক্সাস ভাইকে ঠিক কোন কারণে জেনারেল কর্ছে বুঝে উঠতে পার্ছিনা। উনাকে সেইফ করার দাবী জানানোর দাবী জানিয়ে গেলাম।
৬৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: আরেক্কান কথা,
এই পোষ্টকি নির্বাচিততে গেছে? যায়নি।
মাগার কতো আজব কিসিমের পোস্ট যে আজকাল স্টিকিও হইয়া যায় তার কোন হিসেব নেই।
আম্রা চাই সামুকে উপ্রে টাইনা তুলতে, আর সামু তার মাথা মোটা মডুদের বুদ্ধিতে চায় নীচে নামতে, আমগো কি দোষ?
তয় এইসব চার্কাস দেইক্কা আমার খালি আসে
৬৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩
অগ্রপথিক... বলেছেন: ঐ মহিলা সমস্যা বাধাতেই গিয়েছিলেন, তার সাংবাদিকতার ইচ্ছা থাকলে অনেক কিছু মাথায় রেখেই যেতেন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৩
দাসত্ব বলেছেন: অনেক কিছু মাথায় রেখেই কাজ করতে হয় এই পেশায়
৬৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
তিক্তভাষী বলেছেন: দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ মিডিয়া রিপোর্টার বা টক শো মডারেটররা অ্যাকটিভিস্ট এর ভূমিকায় অবতীর্ন হচ্ছেন। এটাই সমস্যা। ব্যক্তি হিসেবে তাদের অ্যাকটিভিস্ট হতে কোন বাধা নেই, তবে পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় সচেতনভাবে ঐ ভূমিকা পালন হতে বিরত থাকাই কাম্য।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০২
দাসত্ব বলেছেন: দারুন মন্তব্য ! ১০০ % সহমত
৬৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
শ্রাবণধারা বলেছেন: খুব ভাল পয়েন্ট....বিশেষ করে ঐ কথাটা .... "সুতরাং নাদিয়া শারমিনের ভেতরে যদি অতি সম্ভব কোন লারা ক্রফট ইন্সটিংক্ট কাজ করে থাকে তাহলে তার পেশা নির্বাচনে ভুল হয়েছে। "
"সাংবাদিকতার জন্য দরকার আগাথা ক্রিস্টির 'মিস মার্পল' ইন্সটিংক্ট ! মিস মার্পলের মত বুদ্ধিমতি এবং সতর্ক দৃষ্টিসম্পন্ন হওয়া.." এটা যে একেবারেই নেই তা ঐ ছেলেদের পোশাকে হেফাযতিদের মিটিং কাভার করতে যাওয়াতেই বোঝা গেছে..।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০২
দাসত্ব বলেছেন: আমি বলি কি , সারিন্দা বাজায় কি !
আপনিও তো ভুল করলেন !
এটাতো পোশাক বিষয়ক কিছু না।
হেফাজতিদের মিটিং কাভার করতে গেলে ওদের সাথে শত্রুতা মুলক তুচ্ছ তাচ্ছিল্য পূর্ণ ভাবে কথা বলবেন না , তর্কাতর্কিতে জড়াবেন না।
এটা একজন সাংবাদিকের "হোয়াট টু ডু " লিস্টের কমন প্র্যাক্টিস।
উনি সেটা মানেন নাই।
৬৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
নােয়ফ চৌধুরী বলেছেন: পোস্টের মুল থিম না বুঝে অনেকেই ত্যানা প্যাচানিতে ব্যস্ত
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
দাসত্ব বলেছেন: হ
৬৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
রাজন আল মাসুদ বলেছেন: বাল ছাল পোস্ট প্রসব করার আগে জাইনা নিতেন উনি কি ড্রেস পরে গিয়েছিলেন, বুলেট প্রুফ ভেস্ট আর মাথায় হেলমেট.......এখন ওরনা কি হেলমেট এর উপর দিব? তর্ক করছেন এই সোর্স দিছেন প্রথম আলো'র, আর আপনার আগের পোস্ট এর শিরোনাম "কানে তুলা দিয়ে কঠোর অবস্থানে থাকুন : প্রথম আলো বোবা সেজে থাকা শত্রু , জনকণ্ঠের চেয়েও বিপদজনক"। খালি নিজেগো ফেভারে যেইটা যায় ঐটা সোর্স, ঐটা ঠিক আছে, বিশ্বাস করা যায়, অন্য সব সময় ফ্যাসিবাদী পত্রিকা। আর তর্ক করলেও, করছেন কি নিয়া? মেয়ে হইয়া কেন আসছেন এই জন্যে? এই দেশ এখনো আপনাদের স্বপ্নের আফগানিস্তান হয় নাই যে অবান্তর কথার কোনো জবাব একজন মেয়ে দিতে পারবে না। অবশ্য আপনারে এগুলা বলা বৃথা। আপনার প্রতিটা পোস্টই দালালি পোস্ট।
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
দাসত্ব বলেছেন: একদম ঠাডায়া থাপড়ায়া গালের চামড়া নরম করে ফেলবো।
ব্যাটা পোস্ট না পইড়াই কমেন্টে আসছিস রং বাজি করতে।
বের হ ব্যাটা !
৬৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২২
বৈরাম খাঁ বলেছেন: চৈতী আহমেদ বলেছেন: পোস্টটা পড়ে মাথায় আগুন ধরতে গিয়েও ধরেনি কারন আপনার ইন্সটিংক্ট থিউরির প্রভাব পড়েছে। ঐটা মাথায় নিয়ে শুধু ভাবতে পারছি, বন্যেরা বনেই সুন্দর ছিলো তাদেরকে মতিঝিলে নিয়ে এসে সময়ের সবচেয়ে জঘন্যতম প্রাণী অধিকার লংঘন করা হয়েছে। নাদিয়া শারমিনের উচিত ছিলো ডিসকাভারীতে আমরা যেমন দেখি তেমন খাঁচা সদৃশ্য কোনো গাড়ীতে নিজেকে পুরে ঐ বন্যপ্রাণী সমাবেশ ডিসকাভার করতে যাওয়া।
যাই হোক তবুও নাদিয়া শারমিনের উচিত পোস্টা পড়া
লাকী যখন আপনাদের সমাবেশে হামলার শিকার হয় তখন সমাবেশে বন্যপ্রাণী হয় না?তখন কেন লাকীকে বলেন নাই তোমার উচিত ছিল খাঁচার ভিতর বসে থাকা।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
দাসত্ব বলেছেন: সেখানে মানুষ ছিল , বন্য প্রানি ছিলোনা !
উন্নত বিশ্ব হলে এ ধরনের হেট এবং ডিস্ক্রিমিনেশন স্পিচের জন্য অনেক মাশুল দিতে হত কোর্ট কাচারিতে যায়া।
উনার মন্তব্যটা একটা ভয়াবহ অফেন্স এই পয়েন্টে।
যদিও মনেরটা মুখে এনে খোলাখুলি ভাবে বলার সততা দেখাইসেন।
৭০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
আলোকন বলেছেন: হনুদের গায়ে আগুন লাগানো পোষ্ট
পিলাস লন বস...
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
দাসত্ব বলেছেন: কারো গায়ে আগুন লাগানোর জন্য লিখি নাই।
তাও লেগে গেলে পানি ঢালার দায়িত্ব আমার না।
৭১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
তাশমিয়া বলেছেন: যশিমন দেশে যদাচার!
এখানে প্রশ্ন জাগে 'দেশ'টা তাহলে কেমন?
দেশটা আসলে কোন শুকনা কাঠের টুকরা না যে এককথায় বলে দেয়া যাবে।
এটি হেফাজতেরও(কিংবা লীগ বা বিএনপির) দেশ এবং নাদিয়া শারমিনেরও দেশ।
এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে ইসলামিক সম্মেলনে গিয়ে নারী সাংবাদিক হেনস্থা হবার ঘটনা এখানে নতুন।তবে সংবাদ সংগ্রহে গিয়ে সাংবাদিক হেনস্থা হবার ঘটনা নতুন নয়।এ ধরণের ঘটনায় পাবলিক রিয়্যাকশনই তৈরি করে দেশের সাংবাদিকতার অবস্থা কেমন হবে।
আমরা যদি মনে করতে শুরু করি ছাত্রলীগের বা ছাত্রদলের সম্মেলনে শেখ মুজিব কিংবা জিয়াকে নিয়ে প্রশ্ন তোলা অনুচিত এবং তুললে সাংবাদিককে শারীরিক আক্রমণ করা জাস্টিফায়েড তাহলে এমনই হবে আমাদের 'দেশ'।দল
দলগুলির ভয়ে সাংবাদিকরা একসময় চুপ হয়ে যাবে।
অন্যদিকে ঐসব জায়গায় একই প্রশ্ন তুললে কিংবা তর্ক করলেও সম্মেলনের পক্ষ থেকে লজিক্যালি ঐসব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া কিংবা আদৌ উত্তর দিতে অসম্মত হওয়া এবং সাংবাদিককে শারীরিক আক্রমণ না করাকে যদি সমর্থন করি তাহলে ধীরে ধীরে সেই 'দেশ'ই গড়ে উঠবে।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
দাসত্ব বলেছেন: আপনি যদি ছাত্রলীগের বা ছাত্রদলের সম্মেলনে গিয়ে মুজিব কিংবা জিয়াকে নিয়ে প্রশ্ন তুলতে চান তাহলে সেটা লারা ক্রফট ইন্সটিংক্ট।
আপনি তাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসাবে দাড়িয়ে যাচ্ছেন সেখানে শক্তি প্রয়োগের ভয় থাকা সত্ত্বেও।
সুতরাং আপনার উচিত পুলিশ সুপার হিসাবে সেখানে যাওয়া , সাংবাদিক হিসাবে না।
আর "দেশ " শব্দটা এখানে দেশকে মিন করতেসেনা।
স্থান-কাল-পাত্রকে মিন করতেসে।
৭২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
আল ইফরান বলেছেন: পোস্ট এবং ১০ নম্বর কমেন্টের রিপ্লাইয়ে প্লাস।
আপনি যেই পয়েন্টে কথা বলতে চেয়েছেন, সমস্যা হলো তা ম্যাক্সিমামের সিগনালের বাইরে দিয়ে গেছে অথবা অযথাই বিরোধীতা করার জন্য বিরোধীতা করছে।
এই ধরনের চ্যালেঞ্জিং পেশাগুলোতে বেসিক ইনস্টিংক্ট আর সিক্সথ সেন্স একটু চড়া হলে অনেক ক্ষেত্রেই লেভারেজ পাওয়া যায়।
নাদিয়া শারমিনের জন্য সহানূভুতি রইল।
হেফাজতে ইসলামের নামে তার উপর কোনপ্রকার উস্কানী ছাড়াই শারিরীক হামলার তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
ভালো থাকবেন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫১
দাসত্ব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৭৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
দন্ডিত বলেছেন: উত্তর আপনি ভালৈ দিতে পারেন। যাউকগা।
সংবাদমাধ্যম সম্পর্কে আপনাকে নিয়মিত বিষাদগার করতে দেখা যায়। এটা অস্বাভাবিক কিছু না। পৃথিবীর সকল দেশেই সংবাদমাধ্যম কোন না কোন মতাদর্শের প্রতি এলাইন থাকে।
নাহলে সিএনএন আর ফক্সের এত পার্থক্য থাকত না।
যাইহোক, আপনিতো সব খবরের প্রত্যক্ষদর্শী নন। তো আপনি কোন মাধ্যম থেকে খবর গ্রহন করছেন সেটা জানার ইচ্ছা ছিল। ভালৈ হৈত।
বাংলাদেশে কাউন্টার পান্চ বা অলটারনেট এর ইকুইভ্যালেন্ট কিছু আছে কি?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫০
দাসত্ব বলেছেন: বাংলাদেশের বর্তমান সময়ের সংবাদ মাধ্যম সম্পর্কে শুধু আমি কেন , সারা দেশের অগনিত মানুষের- ই বিষেদ্গার কাজ করছে।
শুধু যেসব মতাদর্শের লোকদের পিঠ বাচানোর জন্য এরা কাজ করছে তাদের কাছেই এসব মিডিয়া সুমিষ্ট !
কোন নির্দিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অ্যালাইনমেন্ট থাকতেই পারে , তাই সত্যটাকে মিথ্যা বানিয়ে নয়।
দরকার হলে নিউজটা কাভার তারা করবেনা।
কিন্তু যদি কাভার করে তাহলে সত্য ইনফোটা দেবে।
এদেশের মিডিয়া সব মিছা কোথায় ভরায়া রাখে নিজের দল কে ব্যাকাপ দেয়ার জন্য
আর আমি যেসব সোর্স থেকে খবর পাই তাদের প্রাইভেসি অব আইডেন্টিটি'র ব্যাপারে আমি ওয়াদাবদ্ধ।
সুতরাং সেটা জানানো সম্ভব না।
শেষের লাইনটা আরেকটু খুলে বলেন। আমি ঠিক বুঝতে পারি নাই।
৭৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
কালোপরী বলেছেন: ভাল লিখেছেন
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৭৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৪
শিপন মোল্লা বলেছেন: রাজন আল মাসুদকে খালি কানে ধরে বের করলে হবে এর পাচার মধ্যে দুই লাথি দিয়ে তারপর বের করেন। ব্যাটা আয়ছে চুলকায়বার।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
দাসত্ব বলেছেন: ব্লক করে দিসি
৭৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: লেখা ভালো লাগে নাই
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
দাসত্ব বলেছেন: তাতে সমস্যা নাই
৭৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৩
দমকল৮৬ বলেছেন: অনেক বছর আগে যখন আবাহনী -মোহামেডান ফুটবলের স্বর্ণযুগ ছিল তখন স্টেডিয়ামে আবাহনী মোহামেডানের আলাদা গ্যালারীর ভাগ ছিল ।
আইনগত বা সাংবিধানিক ভাবে আবাহনী বা মোহামেডানের গ্যালারিতে অন্য পক্ষের সমর্থকদের বসতে কোন বাধা ছিল না ।
কিন্তু এক পক্ষের সমর্থক অন্যপক্ষের গ্যালারীতে বসে হই চই করলে মাইর একটাও মাটিতে পড়ত না ।
সব জায়গায় আইন সংবিধান দেখলে চলে না । কিছু কিছু জায়গায় কমনসেন্স দেখানো লাগে ।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫১
দাসত্ব বলেছেন: সেটাই
৭৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৩
মামুন হতভাগা বলেছেন: হতাশ হইলাম
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫২
দাসত্ব বলেছেন: হতাশার নিরাময় "যশমিন দেশে যদাচার"
৭৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৫
সাধারন বলেছেন: শুধু সাংবাদিক নয় বা নারী সাংবাদিক নয় যে কোন ধরনের প্রতিপক্ষে বা অপছন্দের মানুষের গায়ে হাত তুলে বারবার আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া এখন বাংলাদেশের নিয়মিত ঘটনা।
নাদিয়ার গায়ে হাত তোলাটা কোন ভাবেই গ্রহনযোগ্য নয় আর সেক্ষেত্রে তার ভুল বা অপরাধ থাকলেও।
আপনার বিশ্লেষনটা ভাল লেগেছে।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৪
দাসত্ব বলেছেন: আইনগত ভাবে এটা অপরাধ।
কিন্তু যাদের মিটিং কাভার করতে গেসে তাদের সাঠে ঝামেলা বাধাইলে ড় রকম হবেই
৮০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২১
প্রতিবাদী বলেছেন:
বাধ্য হয়েই মন্তব্য করতেসি, দাসত্ব ভাই আপনি কি বুঝতে পারছেন না? এরা সবি বুঝে কিন্তু ইচ্ছে করেই আপনাকে ঠেলতেছে, এবং এটাই এদের অভ্যাস।
এরা মেজর এই মুহূর্তে এই ব্লগে আর সেই মেজরিটির দাপট দেখাচ্ছে এই মুহূর্তে কমেন্ট ফ্লাডীং করে, আর বেশিরভাগ কমেন্ট নেগেটিভ ভাবে ইউজ করতেছে আপনার পোষ্টের এক্সাম্পলটাকে, যাতে হুট করে যেকোনো নতুন ব্লগার কিংবা নিউট্রালদের মধ্যে একটা নেগেটিভ কনসেপ্ট ছড়িয়ে দিতে পারে।
বিশেষ করে এর আসল পয়েন্ট স্কিপ করতে ওস্তাদ মানুষ, এরা ভিন্ন একটা জিনিস দিয়ে আপনাকে ঘিরে ধরবে এবং সব শেষে এসে বলবে আপনার পোস্ট ভুয়া।
এদের ব্যাপারে আপনি ব্যান করেও কুলাতে পারবেন না। আর এই মুহূর্তে এই অবস্থার জন্যে কে দায়ী আপনিও জানেন।
যাই হোক আপনার প্রতি পূর্ণ সমর্থন রইলো।
আর বিচ্ছিন্ন কিছু মন্তব্যকারী কে শুধু বলবো, এই মুহূর্তে যদি আপনাদের দরদ উথলে উঠতেসে, আসেন ভিন্ন একটা জিনিস দেখাই যেটা নিয়ে আপনারা কোনোদিন একটা টা কিংবা একটা টু ও করেন নাই।
এইটা দেখে আসবেন তারপর দেখি সুন্দর করে কি কি মন্তব্য করতে পারেন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫
দাসত্ব বলেছেন: ওদের এসব গরু ঠেলাঠেলি কত দেখলাম।
ঐগুলাই নদীতে ভাইসা গেসে , গরু গরুর জায়গাতেই আছে।
৮১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৩৭
প্লাকিং বলেছেন: কমেন্ট আর কমেন্টের উত্তর দেখে বুঝা যায় যারা আপনার পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথে সহমত পোষণ করতেছেন তাদেরকে বিশেষ সমাদর করতেছেন। আর যারা বিপরীত কথা বলতেছেন বা যখন ভিন্ন পয়েন্টের কথা বলছেন তখন আপনার মুখে একটা মকারী ফুটে উঠতেছে। আপনার পোস্টে যে বিষয়টা প্রকটভাবে ফুটে উঠে সেটা হলো নাদিয়া শারমিন এর মাইর খাওয়াটা একদম সঠিক আছে। ইনিয়ে বিনিয়ে বারবার এই কথাটাই বলতে চেয়েছেন। ওটা কোন মিলাদ মাহফিল বা কোন দোয়া কালামের অনুষ্ঠান ছিল না। যার জন্য বার হাত ঘোমটা টেনে যেতে হবে। অনুষ্ঠানে আসার জন্য কোন ড্রেস কোডের কথাও বলা হয়নি। এমনও না যে নাদিয়া শারমীন কোন উগ্র পোশাক পড়ে গিয়েছিলেন। নারী পেটানো ইন্সটিংক্ট কেমনে জায়েজ করতে হবে তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হচ্ছে এই পোস্টখানা। যারা পিটিয়েছে তাদের মেন্টালিটি আর আপনার মেন্টালিটির মধ্যে তেমন ফারাক দেখি না। পারলে আপনি আরও দুইঘা বেশী মেরে দিতেন।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৬
দাসত্ব বলেছেন: মালটি নিক এসে চাল্লু বাজি করার কারনে ব্লক
৮২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩৩
দুরন্ত-পথিক বলেছেন: ভাইয়া,সত্যিই উলু বনে মুক্তো ছড়িয়েছেন।কারন এই লেখার অনেকে মানে উল্টো করে ফেলেছে।তবে আমি আপনার সাথে একমত।কারন ঐ সাংবাদিকের যে কমন সেন্সের অভাব আছে তা এখন স্পস্ট।সাংবাদিক রা পরিবেশ বুঝে কাজ এটাই তাদের ধরম।উনি হয়তো এই মাপের এখনো হতে পারেন নাই।তাই এই অবস্থা।তবু ও এটা কাম্য না।
১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৭
দাসত্ব বলেছেন: ব্যাপার না
৮৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০৫
উপপাদ্য বলেছেন: সাংবাদিকতায় বাংলাদেশে পেশাদারিত্বের অভাব, এখানে উদ্বত্য কে ভাবা হয় হেডম।
এইসব তথাকথিত অপসাংবাদিকদের হাড়ির খবর আমার জানা আছে। কোন এক সময় এদের সংগে উঠাবসা ভালোই ছিলো। ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকায় অনেকের ব্যাপারে অনেক কিছুই বলতে পারিনা চক্ষু লজ্জা আছে বলে।
বাংলাদেশে এই একটা মাত্র জাত সাংবাদিক যারা মাঝে মাঝে মনে করে তারাই সরকার, কখনো হাসিনা সরকার কিংবা কখনো এমরান সরকার।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭
দাসত্ব বলেছেন: সাংবাদিকতায় বাংলাদেশে পেশাদারিত্বের অভাব, এখানে উদ্বত্য কে ভাবা হয় হেডম
----- ঠিক
৮৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
চলতি নিয়ম বলেছেন: দাসত্ব ভাই, আপনার ব্লগে এখনো ব্লক না, টাই একটা কমেন্ট করার লোভ সামলাইতে পারলাম না। আপনি বলেছেন, হিজাব , বোরখা , স্কার্ফ এগুলা এই পোস্টের ইস্যু না তাহলে কোনটা ইস্যু সেটাই বুঝতে পারলাম না। আর যেসব উদাহরণ দিয়েছেন সেটাও এই লাইন টার সাথে কনফ্লিক্ট করে।
অনেকে ছাত্রলীগের কুকাম দিয়ে হেফাজতে ইসলামের এই ঘটনাকে জাস্টিফাই করতে চাচ্ছে সেটা কতটুকু লজিক্যাল? আমার মনেহয় এটা নির্বুদ্ধিতা।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮
দাসত্ব বলেছেন: কি বুঝেন নাই ?
ছাত্রদলের মিটিং কাভার করতে গেলে জিয়াকে নিয়ে সাবধানে কথা বলবেন
ছাত্রলীগের মিটিং কাভার করতে গেলে শেখ মুজিব নিয়ে সাবধানে কথা বলবেন
হেফাজতের মিটিং এ গেলে তাদের সাথেও তাদের সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে সাবধানে কথা বলবেন।
তর্কাতর্কি করা যাবেনা
৮৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
চনচল বলেছেন: দাসত্ব ভাই, আপনার লেখার মুল থিম না বুঝে অনেকেই তরর্ক করছে অথবা তরর্কের খাতিরে পোষাকটা বারবার টেনে আনছে
কারন আমরা তো ডিজি টাল
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫
দাসত্ব বলেছেন: ধান্দাটা আমি বুঝি !
এরা কি পরিমান মেয়েদেরকে অপমান আর হ্যারেস করে ওদের আওয়ামী রংবাজি'র সাথে "জি হুজুর " না করলে সেটা আমার ভালো করে জানা আছে।
আর এদের অধিকাংশ-ই নয়া নয়া বালেগ হইসে ব্লগে।
নড়াচড়া ধরতে পারা সেকেন্ডের ব্যাপার।
এরা পলিটিক্স খেলতে আসছে।
নাদিয়া শারমিন লীগের পোলাপানের হাতে ইঞ্জূরড হইলে চুপ মাইরা থাকতো সব।
এখন নারীবাদি সাজছে - সব পলিটিকাল ধান্দায় যেমনে শামিম ওসমান খাঁটি মুসলমান সাজছে হেফাজতের সাথে যায়া !
উপরে দেখেন , একজনের একটা কমেন্টের রিপ্লাইতে অনেকগুলা ছবি দিসি।
সব আওয়ামীদের হাতে নানা জায়গায় মেয়েরা বিটেন হইসে।
জিগান এগুলা নিয়া , টু শব্দও করবোনা !
কারন ঐখানে পলিটিক্স আপস্ট্রিম !
৮৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
দন্ডিত বলেছেন: আমি এইগুলির কথা বলছিলাম,
http://www.counterpunch.org/
http://www.alternet.org/
বাংলাদেশে কি জুলিয়ান এসান্জ এর মত মতাদর্শের উর্ধে থাকা কর্মী পাওয়া যায়? নোয়াম চমেস্কির মত ধীশক্তিসম্পন্ন লোকজন আছে?
উত্তর হচ্ছে নাই। এরকম নিরপেক্ষ থেকে সত্যি বলতে কিছু প্রিরিকুজিট লাগে, যেমন
১) সংশয়ী হওয়া(ধর্মীয় ক্ষেত্রে নয়, তবে ধর্মও একটা বায়াস। ধার্মিক হলেও "ফার রাইট" হলে সংশয়ী হওয়া যায় না)
২) ইন্সটিনটিভ ডিসট্রাস্ট টু এনি অথোরিটি।
এই বৈশিষ্ট্য আমাদের দেশে কারও আছে?
সোজা কথা হচ্ছে নাই। নানারকম বায়াসড ফিল্টার সংবাদকে নানারকম রং দেয়। যেমন এখন আমার দেশ খুললে কোন পজিটিভ ঘটনা পাবেন না। শুধু এখন না, গত চার পাচ বছরই এটি নেগেটিভ খবর দিয়েছে। আমি নিশ্চিত নির্বাচনের পর যতদিন পর্যন্ত সরকারের ব্যর্থতা আওয়ামীদের উপ্রে চাপানোর দরকার হবে না, ততদিন আমার দেশ পজিটিভ লিড পাব্লিশ করবে।
প্রশ্ন হচ্ছে দেশকি নির্বাচনের পরদিনই ঠিক হয়ে যাবে? উত্তর হচ্ছে না।
বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম প্রকাশ করে নিজ নিজ "ফিল্টার" কে, নট নিউজ।
সবারই পিঠ আছে, পেট আছে। কারও সিরামিকের ইণ্ডাস্ট্রি আছে, কারও জ্বালানীর কনসাল্টেন্সি আছে, কারও পদ্মা সেতু বেচে দেয়ার দরকার আছে, কারও এশিয়া এনার্জি/টাল্লো/অক্সিডেন্টাল/নাইকো থেকে হালুয়া রুটি খাওয়ার দায় আছে। সুতরাং এই পেট এবং পিঠের অস্তিত্ব যতদিন আছে, পলিটিক্যাল প্রসেস যতদিন "পিঠ" বাচাবে, এবং "পেট" পুরন করার সুযোগ দিয়ে যাবে ততদিন এইসব দালালী চলবে, মিথ্যার বেসাতি চলবে।
আপনি যদি বলেন আপনি পুরো সত্য জানেন তাহলে আপনিও হয় হিপোক্র্যাট নয় বোকার স্বর্গে বাস করছেন। কিভাবে আপনার সোর্স বিয়ন্ড কোশ্চেনেবল হইল? আমরা খুব সহজে একটা তথ্য মেনে নেই যদি সেই তথ্য আমাদের বিশ্বাসের সাথে তথ্যটি সাংঘর্ষিক না হয়। সাংঘর্ষিক না হলে আমরা সংশয়ের প্র্যাকটিস করি না। সহজ উদাহরন দিচ্ছি ইমরান এইচ সরকার জিয়ার কবর উঠাইতে বলে নাই কোনদিন। কিন্তু যেহেতু সে আওয়ামী লীগের কর্মী সুতরাং জেনারেল পার্সেপশন অফ এন আওয়ামী কর্মী হচ্ছে সে জিয়াকে গালাগালি করবে, জিয়াকে আইএসআই এর এজেন্ট বলবে, রাজাকার বলবে, ইত্যাদি। সুতরাং একজন আওয়ামী কর্মী জিয়াকে রাজাকার বলছে এইটা মানতে কষ্ট হবে। যেমন কষ্ট হবে শফিক রেহমান যায় যায় দিনে "হেফাজতে ইসলাম" স্ট্যান্ডার্ডে ইসলাম অবমাননা করেছিলেন(আসলে করেন নাই, আরবী একটা ল্যাঙ্গুয়েজ, রিলিজিয়ন না)। কিন্তু এইটা মানতে কষ্ট হবে কারন বিএনপির জেনারেল পার্সেপশনের সাথে এই ব্যাপারটা সাংঘর্ষিক।
সংবাদমাধ্যম হচ্ছে নিজেদের মতাদর্শের সাথে মেলা জিনিসপত্রের রিপোর্ট করা। উদাহরন দেই প্রথম আলু থেকে।
প্রথম আলু যেই আওয়ামী/বাম ঘরানার "আপোষকামী" বুদ্ধিজীবিকে রিপ্রেজেন্ট করে তাদের সাথে "ছাত্রলীগ" ঠিক যায় না। এইজন্যে ছাত্রলীগের কুকর্মের কথা পাব্লিশ করতে তারা বেশ যত্ন দেখায়। ছাত্রলীগের কুকর্ম নিয়ে উইথ ফটো লীড বেশ কয়েকটা করেছে তারা। কয়েক ক্ষেত্রে বিএনপি ঘেষা পত্রিকার থেকেও আগে করেছে এবং বেশ কয়েকটি ছাত্রলীগের ছবি আছে যা প্রথম পাব্লিশ করেছিল তারাই। যেমন রংপুর পলিটেকনিকের ঘটনাটা। এর কারন কি সেইটা বুঝতে হইলে তাদের অপএড গুলার দিকে নজর দিতে হবে।
এই সরকারের প্রথম কয়েকবছরে অপএড এর মুল সুর ছিল, আওয়ামী লীগ "নট ব্যাড" সরকার চালাইতেছে কিন্তু "ছাত্রলীগের জন্যে তাদের সব অবদান পানিতে পরতেছে।
আরেকটু ভিতরে গেলে বোঝা যাবে এরা আসলে বিরাজনীতিকরনের পক্ষে, বিশেষত ছাত্র রাজনীতি উঠাই দেওনের পক্ষে।
একই সাথে পরথম আলু "রিকনসিলিয়েশনের" পায়তারা করে। পাকিস্থানের দুইতিনজন লোকজন যারা বাংলাদেশ নিয়া ভালো কথা বলে তাদের ফলাও করে কলাম ছাপে। এই রিকনসিলিয়েশনের তোড়জোড় কিন্তু ঐ আপোষকামীতা আর কায়েমী স্বার্থবাদী চিন্তাধারারই ফসল।
পরথম আলু শহর কেন্দ্রিক সুশীল সমাজ যারা প্রধানত আওয়ামীর প্রতি সফট কর্ণার রাখে কিন্তু আওয়ামী দু:শাসনের ফলে তাদের "হার্টব্রোকেন" অবস্থা তাদের ভিউ প্রকাশ করে। তারা বুরোক্র্যাসি চায়, রাস্টার রাজনীতি চায় না। আওয়ামী লীগের সাথে তাদের সম্পর্ক অভিমানী প্রেমিকার মত, ভালোবাসে কিন্তু রাগ ভুলতে পারে না।
পক্ষান্তরে বিম্পি যেহেতু বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজে বেশী বেইল পায় না, তাই তাদের গুনার টাইম নাই। বিম্পির কাছে পরথম আলুর কোন দাবী নাই।
আবার নুরুল কবীরের নিউ এইজের ডাইমেনশন কিন্তু পুরাই আলাদা। আমাদের বর্তমান সরকার এর সবচেয়ে কাজের সমালোচনা করছে নিউএইজের অপএডগুলা। আন্তর্জাতিক রাজনীতির ক্ষেত্রেও নিউ এইজের ভিউ ডেইলি স্টার/পরথম আলুর থেকে আলাদা।
আমার দেশ যেটা করে সেইটাকে সাংবাদিকতা বলে না। তাদের উপসম্পাদকীয়গুলোও মানহীনতা এবং পুনরাবৃত্তিতে ভরপুর। আন্তর্জাতিক ব্যাপারে তাদের কোন ইউনিক দৃষ্টিভঙ্গি নাই। ১০০ শতাংশ প্রতিক্রীয়াশীল পত্রিকাটি চলে বিভিন্ন স্কুপ নিউজ করে। এই পত্রিকা যদি সারা দেশও পরে তাও দেশের মননে কোন কন্ট্রিবিউশন এরা রাখতে পারবে না। প্রতিক্রীয়াশীলতা দিয়ে কন্সট্টাকটিভ কিছু করা যায় না।
যাই হোক অনেক কথা বইলা ফেললাম। কি বলতে গেছিলাম ভুলে গেছি।
মেইন কথা হচ্ছে, বায়াস, বায়াস এভরিহোয়ার।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫১
দাসত্ব বলেছেন: আপনি থিয়োরিস্ট সল্যুশন মেকার বলে আমার মনে হল। ইন্সাল্ট হিসাবে নিবেন না।
এত বড় কমেন্টে আমি আসলে আমার মত সল্যুশন পাই নাই।
আমার কথা হচ্ছে কোন মিডিয়ার রাজনৈতিক অ্যালাইনমেন্ট থাকতে পারে ।
ভালো।
তাহলে অপছন্দের দলের নিউজ কাভার না করুক।
হাসিনা এন টিভিকে কাছে ঘেষতে দিতনা।
অথবা যদি কাভার করতেই হয় - নিউজ এডিট করবেন , করেন।
৫ মিনিটের জায়গায় ২ মিনিট দিবেন - ভালো।
কিন্তু যেটা যেভাবে বলা হইসে , যেটা যেভাবে ঘটসে সে আনঅল্টার্ড ভাবে দেখান।
সমস্যা নাই।
বাংলাদেশের মিডিয়া কি করে সেটা আমরা দেখতেসি।
আর আপনার দেয়া লিংকগুলোর সাথে আমি আসলেই আগে কখনো পরিচিত ছিলাম না।
সেজন্য ধন্যবাদ।
৮৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মিতক্ষরা বলেছেন: আমানপুরকে ইয়াসির আরাফাত চরম অপছন্দ করতেন। তিনি ইরান সরকারের সমালোচনার জন্য বিখ্যাত।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
দাসত্ব বলেছেন: হুম , জানি সেটা
৮৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫২
মিতক্ষরা বলেছেন: "আমার দেশ যেটা করে সেইটাকে সাংবাদিকতা বলে না। তাদের উপসম্পাদকীয়গুলোও মানহীনতা এবং পুনরাবৃত্তিতে ভরপুর। আন্তর্জাতিক ব্যাপারে তাদের কোন ইউনিক দৃষ্টিভঙ্গি নাই। ১০০ শতাংশ প্রতিক্রীয়াশীল পত্রিকাটি চলে বিভিন্ন স্কুপ নিউজ করে। এই পত্রিকা যদি সারা দেশও পরে তাও দেশের মননে কোন কন্ট্রিবিউশন এরা রাখতে পারবে না। প্রতিক্রীয়াশীলতা দিয়ে কন্সট্টাকটিভ কিছু করা যায় না"
@দন্ডিত, আমার মূল্যায়ন খুব স্বাভাবিক ভাবেই আপনার থেকে ভিন্ন। আমার দেশের উপসম্পাদকীয়গুলো মোটামুটি মানসম্পন্ন। ফরহাদ মাজহারের বেশ কয়েকটি লেখা রীতিমত অসাধারন হয়েছে। শফিক রেহমান ও অন্যান্য কয়েকজনও ভাল লিখেছেন। বিচারপতি নাসিম আর শাহবাগ আন্দোলনের বিরোধিতা করে পত্রিকাটি বেশ লাইম লাইটে আসে। এসব বিষয়ে ফরহাদ মাজহারের চমৎকার উপসম্পাদকীয়গুলো এর সফলতার অন্যতম কারন। পয়েন্ট বাই পয়েন্ট ধরে চমৎকার গুছিয়ে লিখেছেন। পত্রিকাটির সমস্যা হল এরা মূলত রাজনীতি কেন্দ্রিক যেখানে প্রথম আলো চিকিৎসা, রান্না সহ সব বিষয়গুলোকে আকর্ষনীয় করতে চায়।
৮৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৯
ইনফা_অল বলেছেন:
যশ্মিন দেশে যদাচার !
মুন্নিসাহা লিবিয়াতে:
Click This Link
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
দাসত্ব বলেছেন: দেখসি এটা যদিও ইস্যূ সেটা না আপনি যেটা বুঝছেন।
৯০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৪
দন্ডিত বলেছেন: @মিতক্ষরা
উপসম্পাদকীয় নিয়া আমার সাথে মিলবে না আপনার। আমার মতে বাংলাদেশে সেরা উপসম্পাদকীয় আছে নিউ এইজ এ। প্রথম আলু এর কাছাকাছি নাই।
যাই হোক, আমার দেশে যেকোন রিপোর্টের ভাষা খুব দুর্বল এবং চরম পেশাদারিত্বের অভাব। মাহমুদুর রহমান একজন "ফার রাইট" এক্সট্রিমিস্ট টাইপ ব্যটা। তার প্রভাব বিভতস ভাবে আমার দেশের রিপোর্টগুলোতে ফুটে ওঠে। সামান্য মোমবাতি জ্বালানোর মাঝে "মঙ্গলপ্রদীপ/হিন্দুয়ানী" ইত্যাদি খুজে পাওয়া মাহমুদুর রহমানের মানসিক অসুস্থতার প্রকাশ ঘটায়।
এই ব্যাটা নিজে কিন্তু ক্ষমতায় থাকা কালে কম "কতৃত্ববাদী" ছিল না। জ্বালানী নীতির বিরোধিতাকারীরা রাষ্ট্রদ্রোহী জাতীয় মন্তব্য তারই ছিল।
আমাদের দেশে "জুলিয়ান এসাঞ্জগিরি" শুধু বিরোধী দলে থাকলেই মানুষ করে। ক্ষমতায় গেলে সবাই নিপীরক হয়ে উঠে।
এদের সাথে চমেস্কি/অরুন্ধতী রয়ের তুলনা করলে তাদেরই অপমান করা হয়।
৯১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৫২
নীল জানালা বলেছেন: মেয়ে মানুষ পিটানিটা কি "নবিজী ইন্সটিংক্ট" না "আল কোরআন ইন্সটিংক্ট"। দাসত্ব সাহেব, আপনের পোস্ট আগাগোড়া পড়লাম। লেখার স্টাইলটা ভালো লাগসে। ভাবলাম পড়তে পড়তে কোথাও গিয়া হয়তো পাবো ঐসব পুরুষদের সমালোচনা যারা নারীর কোন "ইন্সটিংক্ট" পছন্দ না হৈলে পিটানো শুরু করে। কিন্তু তাদের সম্বন্ধে কোথাও কিসু বলেন্নাই।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
দাসত্ব বলেছেন: ঘটনাটার ভিডিও বের হইসে।
সেখানে দেখবেন একজন হুজুর-ই তাকে সেইভ করতসে।
সবাই যে সমানভাবে খারাপ না সেটা বুঝবেন আশা করি।
নাদিয়া শারমিনের উপর হামলা , ৬ ই এপ্রিল
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
দাসত্ব বলেছেন: নবীজি ইন্সটিংক্ট , কোরান ইন্সটিংক্ট এই সব শব্দ ব্যবহার করবেন না দয়া করে।
হ্যা , আপনার পয়েন্টটা ঠিক ধরসেন যে আমি ওদের সমালোচনা করার ব্যাপারটা স্কিপ করে গেসি।
তবে একেবারেই যে করি নাই সেটাও না - ব্লগটার শুরুতেই ছিলো এটা -
সেটা মাথায় রেখেই বলছি - নাদিয়া শারমিনের মার খাওয়াটা বেশ খারাপ একটা ব্যাপার হইসে।
৯২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
সিফাতুল্লাহ বলেছেন: আমার কথাটা এখানে অ প্রাসংগিক হলেও বলি -
সহিংসতা যেমন অপরাধ, সহিংসতার উস্কানি ও তেমন অপরাধ।
আমরা খবরে কেবল সহিংসতার খবর দেখি যখন লীগ ভিন্ন অন্ন কেউ (বিশেষ করে ইসলামিক নামধারী সংগঠণ গুলো) এ কাজ করে। কিন্তু এই সহিংসতার পেছনের উস্কানিদাতা আর উস্কানিমূলক আচরণের খবর পাই কেবল যখন সহিংসতা লীগ, বাম, এদের দ্বারা হয়।
ভাললাগে না এই হলুদ সাংবাদিকতা।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
দাসত্ব বলেছেন: হুম
৯৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৫৮
আলুমিয়া বলেছেন: আপনার লেখা আর ছবি দেখে বুজলাম -ঐ দিনটিতে মতিঝিল আফগানস্থান বা ইরান হয়ে গিয়েছিল। তাই নাদিয়া শারমিনের মাথায় স্কার্ফ পরে বা হিজাব পরে যাওয়া উচিত ছিল। ঠিক বুঝলাম তো? যদি তাই হয় তা হলে বাংলাদেশেও খুব শিগ্রী নিচের ছবিটার মত কিছু দেখতে পাবেন। এবং ওটাকেও যুক্তিসিদ্ধ করার জন্য আপনার মত কেউ হয়ত লিখবেন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২২
দাসত্ব বলেছেন: গরু নতুন করে হিজাব/স্কার্ফ/বোরখার দিকে ঠেলার কারনে ব্লক করা হল।
ট্রিটমেন্ট আরো কড়া করে দিতাম।
মেজাজটা ভালো থাকায় হাল্কার উপরে ছেড়ে দিলাম।
শয়তানি কম করা ভালো !
৯৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
লাইট ইয়ার বলেছেন:
যস্মিন যদাচার,
না বুঝলে খাইবা মার.......
৯৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৪
শেলী বলেছেন: ভাই, ভিডিওতে যে দেখলাম নাদিয়াকে বাচানোর চেষ্টা করছেন হেফাজতের ভাইয়েরা।
Click This Link
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
দাসত্ব বলেছেন: হুম, বাঁচানোর চেষ্টাও তারা করসে
৯৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১৯
একজন নিশাচর বলেছেন: দাসত্ব ভাই,
ধন্যবাদ আপনার পোস্ট এর জন্য। উপরে অনেককেই বিষয়বস্তুর বাহিরে কমেন্ট করেছেন বলে মনে হল। তাদের জ্ঞাতার্থে কিছু কথা বলি।
আমি একটা ইউনিভার্সিটির রিসার্চ সহকারী হিসেবে কাজ করছি প্রায় ১৭ মাস হল। এ পর্জন্ত প্রায় ছাত্র-শিক্ষক-ম্যানেজার-প্রোজেক্ট অফিসার-ফিল্ড অফিসার-লোকাল কমিউনিটি মিলিয়ে ৩০০ এর উপরে ইন্টারভিউ নিতে হয়েছে। ওনাদের সবার ইন্টারভিউ নেয়ার আগে তাদের কাছ থেকে সম্মতি নেয়ার একটা বিধান থাকে। এই সম্মতি পত্রে কিছু কিছু ব্যাপার উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক। কয়েকটি সংক্ষেপে তুলে ধরছি।
যার ইন্টারভিউ নেব তারঃ
* কথা বলার মত যথেষ্ট সময় আছে কিনা? (২০-২৫ মিনিট)
*তিনি চাইলে যে কোন প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যেতে পারেন।
*ইন্টারভিউ চলাকালীন (অনুমোদিত ২০-২৫ মিনিট) সময়ে তিনি চাইলে ইন্টারভিউ প্রত্যাহার করতে পারবেন।
*আমি যে বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলব তার একটা ছোট্ট সার সংক্ষেপ। (উদাহরণ সহ)
* তিনি আমার সাথে কথা বলতে আগ্রহী কিনা
* তার সাথে যে কথা বলা হবে সেটা ভবিষ্যৎ অনুসন্ধানের জন্য রেকর্ড করা হবে। এতে তার সম্মতি আছে কিনা।
উপরে কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করলাম। এই বিষয়গুলো মেনেই আমার ইন্টারভিউ নিতে হয়।
এতে কি এই বিষয়টি স্পষ্ট নয় যে আমি যার সাথে কথা বলছি তাকে কোন প্রকার জোর জবরদস্তি করছি না?
নাদিয়া শারমিন কেন তর্কে জড়াতে গেলেন সেটাই আমার বোধগম্য নয়।
ইন্টারভিউ নেয়া বা তথ্য সংগ্রহ করার একটা নিয়ম হচ্ছে - আপনাকে যেন কোন ভাবেই তারা (যার তথ্য সংগ্রহ করছেন) প্রতিপক্ষ না ভাবেন। ভেবে থাকলে হয় আপনি সঠিক তথ্য পাবেন না, না হয় আপনার কাজ বাধাগ্রস্থ হবে। যার একটিও কাম্য নয়।
এবার ড্রেস এর ব্যাপারে একটু বলিঃ
ফ্রান্স ও ইউএসএ থেকে আমার দুজন বস এসেছিলেন। ওনাদের নিয়ে যখন স্কুল ভিসিট করতাম তখন ওনারা ওড়না-ফতুয়া-স্কার্ট পরেই যেতেন। যতক্ষন গাড়িতে না উঠতাম ততক্ষন পর্যন্ত মাথার কাপড় নামাতেন না।
ওনারাও কিন্তু ওনাদের ওয়েস্টার্ন ড্রেস (যেটা গেস্ট হাউজে পরতেন) পরতে পারতেন। কিন্তু তীব্র গরমের মধ্যেও ওনারা ঠিকি আমাদের সংস্কৃতির সাথে মিশে যায় এমন ড্রেসই পড়েছিলেন। এটাই নিয়ম।
----------------------
ফুটনোটঃ
দ্বৈতনীতিঃ সাংবাদিক নাদিয়া হামলার শিকার হলে আপনি গর্জে উঠেন আর সাংবাদিক অপর্না সিংহ হামলার শিকার হলে আপনি চুপ থাকেন
৯৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
গেস্টাপো বলেছেন: একটা কথা
আমাদের সবাইরে ছুটুবেলা থিকা শেখানো হয় নারী-পুরুস সবাই সমান।বাট মাইরের সময় সমান থাকে না ক্যান
একটা মিনি হাম্বারে কেউ পিডাইছে শুনলেই পুলকিত হই।যে মাইর খাইছে যেয় হেফাজতের সমাবেশকে জামাতের কইয়া মিথ্যাচার করলো ক্যান।তাও আবার মতিঝিলের সেই জায়গায় দাঁড়াইয়া
হেয় পোশাকের জন্য না হলুদ সাংবাদিকতা,নিকৃষ্টমানের আওয়ামী দালালি এবং চরম মিথ্যাবাদিতার জন্য মাইর খাইছে
রিমেম্বার মাইর সবার জন্য সমান
জয় বাংলা
৯৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার গুরুত্বপূর্ন লেখা, আমি ভাল তো জগত ভাল এই উক্তিটি আজ আমাদের জন্য বড় বেশি সত্য হয়ে দেখা দিয়েছে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
দাসত্ব বলেছেন: হুম
৯৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০২
মিতক্ষরা বলেছেন: নাদিয়ার ঘটনাটিআমি পুরো জানিনা বলে ঐ বিষয়ে আমি কোন কমেন্ট করিনি। এখন মানুষজনের মন্তব্য পড়ার পর কিছুটা ধারনা হল। যা বুঝলাম তা হল : নাদিয়া কারো সাথে তর্কে জড়িয়েছিলেন, একজন কেউ তাকে শারীরিক আক্রমন করেছিল এবং একজন তাকে রক্ষা করছিল। যেহেতু ওটা হেফাজতের সমাবেশ, আক্রমনকারী এবং রক্ষাকারী দুজনেই বোধকরি হেফাজত কর্মী।
ঘটানটি ব্যপক বিশ্লেষনের দাবী রাখে। প্রথমেই বলে রাখি ঘটনাটি নিন্দনীয় এবং গর্হিত। কিন্তু এটা কি হেফাজতি চরিত্র না বাংগালী চরিত্র সেটাও বিশ্লেষনের দাবী রাখে। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় দেখেছি বইমেলা, গানের কনসার্ট বা ঐজাতীয় অনুষ্ঠানে সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্ট অত্যন্ত জঘন্য মাত্রায় হয়ে থাকে। হেফাজতের সমাবেশে ঠিক সেরকম কিছু ঘটেনি। ঘটেছে শারীরীক আক্রমন যা অসহিষ্ণুতার প্রতীক। হতে পারে তা কর্মজীবী নারীদের প্রতি তাচ্ছিল্যমূলক মনোভাবের প্রকাশ। কিন্তু এটা সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্টের মত গর্হিত নয়। এখানে আমি নাদিয়ার ঘটনাটিকে হালকা করতে চাইছি না বরং ঘটনাটির বিশ্লেষন করছি।
এখন প্রশ্ন হল: এসব অসহিষ্ণুতা কি বাংগালীর চরিত্র নয়? খেলার মাঠে বহু বাংগালী খেলোয়ার রেফারীকে পিটিয়েছেন। সর্বোচ্চ শিক্ষাংগনে দুই দলের মারামারি নিত্যকার ঘটনা। অথচ এসব নিয়ে কেউ খুব বেশী মাথা ঘামায় না। নাদিয়ার ঘটনায় মিডিয়া মাথা ঘামিয়েছে - সেজন্যে ধন্যবাদ। কিন্তু বাকী ঘটনাগুলো যখন উপেক্ষিত হওয়াটা অনুচিত।
১০০| ০১ লা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
মিত্রাক্ষর বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে...
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
১০১| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
এরিস বলেছেন: ভাই, লেখা পড়বো না কমেন্ট পড়বো বুঝতে পারছিনা। আমার কম বুদ্ধি দিয়ে যতদূর বুঝেছি, লেখাটা নাদিয়া শারমিনকে নিয়ে নয়, হিজাব বা স্কার্ফ নিয়েও করা নয়, কারো মার খাওয়াটাকে সাপোর্টও দেয়া নয়, মুল আলোচ্য বিষয় হল নিজের পারদর্শিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে পেশা নির্বাচন, পেশাদারিত্ব, পেশার প্রয়োজনে যে কোন প্রতিকূল পরিবেশে নিজেকে গ্রহণযোগ্য করে তোলা। বুঝলাম না এতো ঝামেলা মার্কা কমেন্ট কেন হল?? আমি কি থিম বুঝতে ভুল করলাম??
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
দাসত্ব বলেছেন: হ্যাঁ
১০২| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৫০
ছন্ন ছাড়া০০০১ বলেছেন: ++++
১০৩| ২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অসভ্যের দল আড়ি পেতেই থাকে কিভাবে মুসলমান ও ইসলামকে বদনাম করা যায়। পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩
বিষন্ন পথিক বলেছেন: আপনি যদি রাজনৈতিক কারনে এই ঘটনা ডিফেন্ড করেন তাহলে ভিন্ন কথা, কারন আপনি তাদের সহযোগী দলগুলোর কট্টর সমর্থক। নিরপেক্ষ চিন্তার মানুষ কিন্তু এই ঘটনা তালেবানি আলামত ধরে নিতে বাধ্য।