![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৭৬ প্রেসিডেন্ট জিয়া এ দেশটার জনসংখ্যা বিস্ফোরন নিয়ে যেভাবে ভেবেছেন বাকি এতগুলো বছর ধরে সেভাবে আর ভাবা হয়নি.......এখনো ভাবছেনা কেউ........ ডুবন্ত টাইটানিকের দশা হচ্ছে........ ডিসক্লেইমার : এই ব্লগের কোন প্রকার লেখালেখিতে কেউ
যেই যুক্তিটা দেখানো হইসে সেটা খুব একটা শক্ত কোন যুক্তি না।
কারন ফাইলটা আমিও ডাউনলোড করসি।
তো প্রপার্টিস যেভাবে চেক করবেন -
ফাইলটা ওপেন করুন।
হোমের পাশে মাইক্রোসফট অফিসের যে গোল বাটন দেখেন সেখানে কার্সর নিন কিংবা লেফট ক্লিক করুন।
মেন্যু উইন্ডো ড্রপ ডাউন হবে।
এরপর 'Prepare' অপশনে ক্লিক করুন।
ডানদিকে মেন্যু উইন্ডো ওপেন হবে।
একদম ওপরে Property ক্লিক করুন।
ফাইল টেক্সট উইন্ডোর উপরে আর টুলসবারের নীচে যেই কাচা হ্লদেটে মার্জিনটা দেখছেন , সেখানে একেবারে বামে 'Document Property' দেখতে পাবেন।
সেখানে ক্লিক করুন।
Advanced Properties ড্রপ ডাউন হবে।
সেখানে ক্লিক করুন।
প্রপার্টিজ উইন্ডো পপ আপ হবে।
সামারি আর স্ট্যাটিস্টিক্স এই দুটোই মেইন সেকশন।
এবার আসুন আসল কথায়।
[১]
ডাউন লোড করে সেটার প্রপার্টিস এ যায়া সামারী সেকশনে অথোর আর কোম্পানি ব্ল্যাংকে আমার নিজের মত দাসত্ব আর সামহোয়ারইন লিখে সেভ করসি।
এটা কোন ব্যাপার না।
যারা জাস্টিস কন্সার্নে কিংবা ট্রাইব্যুনাল লীক্সে এটা আপলোড করসে , তারা আপলোড করার আগে প্রপারটিস এ যায়া adi , arabianhorse এইসব নাম অথোর আর কোম্পানি ব্ল্যাংকে সেভ করসে।
ব্যাপারটা এতটুকুই।
আমি যেটা সেইভ করসি সেটা যদি আমি কোথাও আপলোড করি , তারপর কেউ সেখান থেকে কেউ ডাউনলোড করে নেয় , সেই ডাউনলোডার ব্যক্তি সেই ফাইলটার প্রপার্টিস এ যায়া অথোর আর কোম্পানি ব্ল্যাংকে বাই টার্ন দাসত্ব আর সামহয়্যারইন দেখতে পাবে।
এটা কোন বিষয়ই না যেটা নিয়ে 'ইউরেকা' চেচানো যেতে পারে।
[২]
স্ক্রিনশটে দেখলাম এডিটিং টাইম ২৫৮৮ মিনিট।
বিডিটুডে থেকে যেই ব্লগটা শেয়ার করা হইসিলো , মুলত এটাই প্রাইম সোর্স ফেসবুকে রায় ফাঁস হওয়ার , সেটা আমি সেইভ করে রাখসিলাম।
সেখানে দেখলাম বলা আছে এডিটিং টাইম ২৫৮৭ মিনিট।
লাস্ট সেভড বাই হিসাবে 'ম্যাক বুক প্রো' নামে যেই ল্যাপটপ অ্যাডমিন পাওয়া যায় তার সাথে এই অতিরিক্ত ১ মিনিট এডিট হওয়ার যোগাযোগ পাওয়া যায়।
অরিজিনালি যখন লিক হইসে তখন এডিট হইসে ২৫৮৭ মিনিট।
এরপর বেলজিয়াম ওয়ালা কিংবা জাস্টিস কনসার্নওয়ালারা যখন আপলোড করসে আরো ১ মিনিট তারা এডিট করসে।
সে সময় তারা যে ল্যাপটপটা ব্যাবহার করসে সেটার অ্যাডমিন নেম ছিলো 'macbook pro-13' এবং সামারি সেকশনে তারা অথোর এবং কোম্পানি হিসাবে adi এবং arabianhorse এডিট করসে।
যদি বিশ্বাস না হয় তো - আপনি মেইন ফাইলটার শেষে 'The End' লিখুন কিংবা অন্যকিছু এডিট করুন , কন্ট্রোল এস চাপুন।
তারপর প্রপার্টিজ এ গিয়ে স্ট্যাটিস্টিক্স চেক করুন।
লাস্ট সেভড বাই হিসাবে আপনার ল্যাপ্টপের কিংবা ডেস্কটপের অ্যাডমিন নেম চলে আসবে।
তার মানে কালকে যেটা দেখসি মূল শেয়ারিং এ ২৫৮৭ মিনিট এডিটিং টাইম আর আজকে যেই স্ক্রিন শটে দেখলাম ২৫৮৮ মিনিট - সেখানেই এই adi , arabianhorse এবং macbook pro-13 এর ব্যাপারটা ব্যাখ্যা পাওয়া যায়।
আমি নিজে যেটা এডিট করসি সেখানে এখন লাস্ট সেভড বাই হিসাবে আমার ল্যাপ্টপের অ্যাডমিন নেম দেখাচ্ছে প্রপার্টিজের স্ট্যাটিস্টিক্স সেকশনে।
সেখানে এখন এডিটিং টাইম দেখাচ্ছে ২৫৯১ মিনিট।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
আর সামারিতে অথোর আর কোম্পানি হিসাবে Dasotto আর Somewhereingblog তো আগেই সেইভ করসি।
কালকেরটায় ২৫৮৭ মিনিট এডিটিং টাইম আর আজকের ইউরেকা স্ক্রিন শটে ২৫৮৮ মিনিট এডীটিং টাইমেই বোঝা যায় - কালকে অরিজিনালি যেটা ফাঁস হইসিলো , সেটা বেলজিয়ামে কিংবা জাস্টিস কনসার্নে আপলোড করার আগে তারা তাদের ডাউনলোড করা ফাইলটাতে ১ মিনিটের মত এডিটিং করসিলো।
এই হচ্ছে সেই ইউরেকা ইউরেকা'র পাল্টা ইউরেকা।
সুতরাং -
অথোর নেম adi কেন ?
কোম্পানি নেম - arabianhorse কেন ?
লাস্ট সেভড বাই 'Macbook Pro-13' কেন ? -
এই প্রশ্নগুলো দিয়ে কোনভাবেই এই রায়টা যে নন-ট্রাইব্যুনাল সোর্স থেকে ফাঁস হইসে সেটা ধামাচাপা দেয়া যায়না।
কারন উত্তর অলরেডি দিয়ে দিসি উপরে।
বরং - কিভাবে এত অবিকল ভাবে সব মিলে গেলো এটাই সবচেয়ে বড় স্ক্যান্ডাল।
কোন উত্তর নেই।
এই রায় ট্রাইব্যুনালের না , এটা নন-ট্রাইব্যুনাল সোর্স থেকে ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চে পাঠানো ফরমায়েশি রায়।
আপনি পরীক্ষায় বোর্ড স্ট্যান্ড করলেন।
চারদিকে অভিনন্দন আর অভিনন্দন।
হঠাত জানা গেলো - আপনি ফাঁস হওয়া প্রশ্নে পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
ব্যাপারটা কেমন হল ?
এর চেয়ে ৮৫০ নাম্বার আর ৬ টা লেটার নিয়ে পাশ করাই কি ভালো ছিলো না ?
সেটাই বলসিলাম।
এই দেশে সব সাক্ষী সাবুদ থাকার পরও ৩ মাস আগের / ৬ মাস আগের চাঞ্চল্যকর খুনের মামলা গায়েব হয়ে যায়।
তদন্ত করে কোন কূলকিনারা করা যায়না।
সাগর রুনির মামলাটাই একটা জলজ্যান্ত উদাহরন।
সেখানে ৪২ বছর আগের অপরাধগুলো প্রমাণ করা এত সহজ না।
মোটেই সহজ না।
আপনি যতই নিশ্চিত হন না কেন যে এই লোক অপরাধি।
শাস্তি দিতে হলে অপরাধ প্রমাণ করে দিতে হবে।
ধর তক্তা মার পেরেক সিস্টেমে শাস্তি দিতে গেলে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের বোর্ড স্ট্যান্ডের অবস্থা হবে।
প্রথমে স্কাইপি কেলেংকারি
এরপর সুখরঞ্জন বালি কেলেংকারি
এরপর প্রসিকিঊশনের সাক্ষী ডিফেন্সের হয়ে সাক্ষী দেয়ার মত মুখে চুনকালি মাখানো লজ্জা।
এরপর রায় ফাঁস
আর কত ?
বোর্ড স্ট্যান্ড করার জন্য ক্রেজি হয়ে প্রশ্ন ফাঁস জালিয়াতি করে সারা রাষ্ট্র চোর হয়ে কি কোন লাভ আছে ?
তার চাইতে ভোটার রাইট আর ইলেকশন ক্যান্ডিডেসি রাইট বাতিল করে যাবজ্জীবন দিয়ে ব্যাপারটা মীমাংসা করা যেতোনা ?
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪
দাসত্ব বলেছেন: এত বেশী দেশপ্রেমিক দেশ চিন্তাবিদ হওয়া ভালো না।
স্বার্থপর হয়ে গ্যালারিতে থাকেন।
২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৪
আনদালুসিয়ার অশ্বারোহী বলেছেন: হুম !!!!!!!! ভাবার বিষয় ????????
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪
দাসত্ব বলেছেন: যেই যুক্তি দেখানো হইসে সেটা হাল্কা
৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৬
নাম বলবো না বলেছেন: সচিব সাহেবদের যুক্তিও অসাধারন," প্রথমত মামলার রায় হয় সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে। মন্ত্রণালয় থেকে রায় লেখা হয় না, সুযোগ নেই এবং সংরক্ষণের প্রশ্নই আসে না।"
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৪৫
দাসত্ব বলেছেন: এক কান শুনলো , আরেক কান বের করে দিলো
৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৬
আমি ভূমিপুত্র বলেছেন:
আম্বা হিসাব চলে দুইন্যার সব হিসাবের বাইরে ভাই....সুজা কুনু জিনিস ( কেইসের জেনুইন নন পলিটিকাল বিচার ) রে না প্যাচাইলে তাগের আর কীয়ের পেটের ভাত হজম.....
এই রায় ফাঁস সরকার করছে সরকার নিজেও কী তা জোরালো ভাবে অস্বীকার করছে??? আমার দেখামতে করেনাই।।তারায় এই কথা ও কয়নাই, রায় অইন্য পক্ষ ফাঁস করছে...
খালি কইছে ষড়যন্ত্র.....হা হা হা
তারায় মুনে মুনে পাবলিকরে কইতাছে, "দ্যাখ আবালের দলেরা ক্যামনে বিচার বিতর্কিত করে শিখ্যা ল আমাগের কাছ থিক্যা।"
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৪৫
দাসত্ব বলেছেন: আম্বা হিসাব চলে দুইন্যার সব হিসাবের বাইরে ভাই --- তা আর কইতে !
৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৮
রাহাত উদ্দিন রিফাত বলেছেন: বিচারের নামের তামাশা দেখার আরও অপেক্ষায় আছি।
একটা জিনিস প্রমাণিত। আর সেটা হল, সত্য যেভাবেই লুকানো হোক না কেন, সত্য প্রকাশ হবেই।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৪৬
দাসত্ব বলেছেন: ব্যাপারটা জটিল ।
চাওয়া পাওয়ার মিল ঘটানোর জন্য যেমন ইচ্ছা তেমনে করলে এটার লং লাস্টিং ইফেক্ট থাকবে।
৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩০
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: আপ নার কথা বুঝতে পেরেছি বাট যার হারায় তাই কেবল বুঝে।
যার সন্তান মারা গেছে,সেই বুঝে সন্তান হারানোর বেদনা।
সাকা রাজাকার কিনা জানিনা,রাজাকার হলে বিচার হওয়া উচিত।
ফাসির উপযুক্ত হলে ফাসি,খালাসের উপযুক্ত হলে খালাস।
ন্যায় বিচার হওয়া উচিত .
post ++++
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৪৯
দাসত্ব বলেছেন: আমাকে কনভিন্স করেন যে অপরাধ প্রমাণ করতে পারসে।
আমি ও ক্যাপিট্যাল পানিশমেন্টের পক্ষে থাকবো।
সব লেজে গোবরে করে ধর তক্তা মার পেরেক সিস্টেমে রায় দিয়ে মিস্টি বিতরন।
এগুলার লং লাস্টিং খারাপ প্রভাব থাকবে।
এত নাচার কিছু নাই।
এখন সব রঙিন লাগলেও , আজ থেকে ১০ কিংবা ২০ বছর পরে যখন ফিরে তাকাবেন - তখন টের পাবেন - এভাবে জালিয়াতি করে বোর্ড স্ট্যান্ড করার চেয়ে অনেস্ট ভাবে ৮৫০ + ৬ টা লেটার পাওয়া ভালো ছিলো।
দেখেন , কথা সত্য হয় কিনা
৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই ফাইলটি গতকাল প্রকশিত হয়েছে! বা ফাঁস হয়েছে বলছে।
বলা হচ্ছে আইনমন্ত্রনালয়ের অফিস থেকে ফাস হয়েছে!
আসলে পুরোটাই বানোয়াট। দামি ম্যাকবুকে এডিট করা, রায়ের কন্টেন্ট চুরি করেছে জাজের কম্পুউটার থেকে। যেভাবে গত ডিসেম্বরে চুরি করেছিল স্কাইপির সেভ করা ফাইল।
রায়কে বিতর্কিত করার জন্যই বলা হচ্ছে আইন মন্ত্রনালয় থেকে ফাঁস করেছে! যার কোন প্রমান নেই।
কিন্তু সাকার পরিবার ও সাকা এইটা আগে জানলো কিভাবে?
গতকাল বা এই দুইদিন নিশ্চয়ই সাকার পরিবারের সাথে সাকার দেখা হয়নি।
রায় আগামি কাল ঘোষনা হবে, এই অবস্থায় গুরুত্বপুর্ন আসামির সাথে শাক্ষাৎ অনুমতি দেয়ার কথা নয়।
নিশ্চই এটা সপ্তাহখানিক বা মাসখানেক আগের ছাগু পরিকল্পনা, যা সাকার পরিবারের ও আইনজীবিদের ভাল ভাবেই জানা ছিল। সাকাকেও জানিয়ে দেয়া হয়েছিল আগেই।
এসব থেকেই পরিষ্কার বোঝা যায় ট্রাইবুনাল ও রায় কে প্রশ্নবিদ্ধ করার একটা সুপরিকল্পিত ছাগু ক্রাইম।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৫০
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৭
দুরন্ত-পথিক বলেছেন: সব রায়ই ছিল পূর্বনির্ধারিত । আর ফাঁস হওয়া জিনিস টা বোধ হয় এই সরকার এর একটা ট্রেডিশন হয়ে গেল । যাই হোক ওনারা হরতাল আর জ্বালাও পোড়াও
এ পারদর্শী হলেও অবশ্যই দেশ চালাতে কচি - কাচার মত আচরণ করছে , সেটা একটা শিশু ও বোঝে ।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৫০
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৬
কনকাঞ্জলি বলেছেন: Even if the document is leaked, does it prove of SQ's innocence? Hacking or whatever took place, its just an endeavor to save that heinous criminal..
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৫২
দাসত্ব বলেছেন: আমাকে কনভিন্স করেন যে অপরাধ প্রমাণ করতে পারসে।
আমি ও ক্যাপিট্যাল পানিশমেন্টের পক্ষে থাকবো।
সব লেজে গোবরে করে ধর তক্তা মার পেরেক সিস্টেমে রায় দিয়ে মিস্টি বিতরন।
চাওয়া পাওয়ার মিল ঘটানোর জন্য যেমন ইচ্ছা তেমনে করলে এটার লং লাস্টিং ইফেক্ট থাকবে।
এখন সব রঙিন লাগলেও , আজ থেকে ১০ কিংবা ২০ বছর পরে যখন ফিরে তাকাবেন - তখন টের পাবেন - এভাবে জালিয়াতি করে বোর্ড স্ট্যান্ড করার চেয়ে অনেস্ট ভাবে ৮৫০ + ৬ টা লেটার পাওয়া ভালো ছিলো।
দেখেন , কথা সত্য হয় কিনা।
১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৭
ভোরের সূর্য বলেছেন: ১-
, ফাইলটা তৈরি হয়েছে ২৩শে মে ২০১৩ তারিখে রাত ১২টা ১ মিনিটে! প্রশ্ন নাম্বার এক, রাত ১২টা ১ মিনিটে কোন অফিসে কাজ চলে?
২- টোটাল ২৫৮৮ মিনিট ধরে এই ফাইল এডিট করা হয়েছে, ছাগুরা মনে হয় অনেক সময় দিসে এইটার পিছে।
৩- তারপরে দেখা যাচ্ছে যে ফাইলটা লাস্ট সেভ করেছে যে ইউজার তাঁর নাম ম্যাকবুক প্রো ১৩" (অনেক ক্ষেত্রে আসল ইউজার এর বদলে পিসির জেনেরিক নাম ইউজ করা হয় এই দেশে, যেমন আমার শ্যালকের ল্যাপটপের ইউজার নেম হল "এসার পিসি", উইন্ডোজ ইন্সটল করার সময় দোকানদার বানায় দিসে), প্রশ্ন নাম্বার দুই সরকারি অফিসের টাইপিস্ট আলম (যার নাম উল্লেখ করা হয়েছে খবরের সুত্রে) ম্যাকবুক প্রো কবে থেকে ইউজ করা শুরু করল?
৪ - এছাড়াও দেখা যাচ্ছে যে ফাইলের অথর এর নাম "আদি", আলম না, যেমনটি বলা হয়েছে খবর সুত্রে। আর তাঁর অরগানাইজেশন/কম্পানির নাম হচ্ছে
"অ্যারাবিয়ান হর্স"!! আইন মন্ত্রনলায় কবে থেকে অ্যারাবিয়ান হর্স হইল?
@উপরের কথাগুলোএকজনের @আর আমার @সাধারণ @সেনস যা বলে:
১, ফাইলটা তৈরি হয়েছে ২৩শে মে ২০১৩ তারিখে রাত ১২টা ১ মিনিটে! প্রশ্ন নাম্বার এক, রাত ১২টা ১ মিনিটে কোন অফিসে কাজ চলে?
উত্তরঃযিনি এই যুক্তি তুলে ধরেছেন তিনি মনে হয় এখনও স্টুডেন্ট।চাকরির জগতে ঢুকেন নাই।
ব্যাংক আওয়ার ১০টা থেকে ৪টা কিন্তু ভিতরে কতক্ষন কাজ চলে সবাই জানে।
নরমালি ১০-৫টা অফিস আমরা বলি বরং খুব কম অফিস আছে যেখানে ৫টার মধ্যেই বন্ধ হয়ে যায়।অনেক অফিসে অনেক রাত অবধি কাজ চলে। আর এরকম একটা গুরুত্বপূর্ণ বিচারের রায়ের ব্যাপারে রাত দিন কোন ব্যাপার না।
২)টোটাল ২৫৮৮ মিনিট ধরে এই ফাইল এডিট করা হয়েছে, ছাগুরা মনে হয় অনেক সময় দিসে এইটার পিছে।
উত্তরঃ যেকোন রায় শুধু সাকা কে ফাঁসি দেয়া হল সেটাই শেষ নয়।
সেখানে সব কিছু ডিটেইল দেয়া থাকে যেমন কি কি অভিযোগ আছে।কি কি প্রমাণিত এবং কোন গুলা না কেন না।ইত্যাদি তাতে রায় কয়েকশ পৃষ্ঠা হইয়।এই রায়ের মুল ১৭২পৃষ্ঠা।এটার পিছে টোটাল ৪৪ ঘন্টা বা ২৫৮৮ মিনিট ধরে এই ফাইল এডিট করা কোন ব্যাপার না।
৩)ইউজার নেম ম্যাকবুক প্রো১৩ হয়েছো তো কি হয়েছে? একজন সরকারি কম্পিউটার অপারেটর কি এটা ব্যাবহার করতে পারেন না? ম্যাকবুক প্রো১৩ কি খুব আহামরি জিনিস যে ব্যাবহার করতে পারেন না?বরং সরকার ট্রাইবুনালের জন্য এরকম ভাল পিসি ব্যাবহার করবে। কম্পিউটার অপারেটর কোন পিসি ইউজ করেছে কি করেনি এটা খুব বাচ্চাদের মতন যুক্তি।
৪)এছাড়াও দেখা যাচ্ছে যে ফাইলের অথর এর নাম "আদি", আলম না, যেমনটি বলা হয়েছে খবর সুত্রে। আর তাঁর অরগানাইজেশন/কম্পানির নাম হচ্ছে
"অ্যারাবিয়ান হর্স"!! আইন মন্ত্রনলায় কবে থেকে অ্যারাবিয়ান হর্স হইল?
উত্তরঃ কোডনেম দিয়ে ফাইল সেভ করা কি যায়না? সব ফাইল তো আইন মন্ত্রনলায় দিয়ে সেভ করা হয় না। সেখানে সেটা বাংলাদেশি হর্স হলেই বা কি।
পরিশেষে এটাই বলছিঃ
যদিও এ ঘটনা কোনভাবেই প্রমাণ করে না যে, সাকা চো নির্দোষ।কিন্তু এত ঝামেলা করার দরকার কেন।এমনিতেই তো সাকার ফাঁসি হওয়া উচিত কিন্তু মাঝ খান থেকে বিতর্কিত করার দরকার কি ছিল রায়ের প্রক্রিয়াকে? এটা কি শুধুই জামাত এর চাল নাকি এর সাথে স্বয়ং আওয়ামীলিগ জরিত?তা না হলে কিভাবে এত গোপন বিষয় ফাঁস হল।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৫২
দাসত্ব বলেছেন: হুম
১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫৩
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
এই রায় ট্রাইব্যুনালের না , এটা নন-ট্রাইব্যুনাল সোর্স থেকে ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চে পাঠানো ফরমায়েশি রায়।
আপনার ঐ বক্তব্যের অনুকূলে যে ব্যাখ্যাটা আপনি দিয়েছেন তা' আমার কাছে প্রাথমিকভাবে খুবই ইন্টেলিজেন্ট প্রচেষ্টা ,মনে হয়েছে। আর আমার কাছে আপনার ঐ ব্যাখ্যার কোন খুঁত ধরা পড়েনি। হয়ত আমি তেমন বুদ্ধিমান নই।
তবে এখনও আপনার ঐ বক্তব্য খন্ডন করার মতো একটি মন্তব্য এখনও পর্যন্ত আসেনি। অপেক্ষায় থাকি। কেউ পারে কি-না দেখি।
রায় প্রদান করার পর এত অল্প সময়ে রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে পোষ্ট তৈরী করে সবার সামনে তুলে ধরেছেন। এটি অবশ্যই একটি প্রশংসনীয় কাজ। A work of intelligence. Also a smart job, no doubt.
Very good and thank you very much.
I will be waiting for refutation of your above conclusion by the visitors through their comments. And so far none has succeeded in doing that, no doubt.
+++
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৫২
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫৭
জানতে চায় বলেছেন: ভাই , সরকারী কোন অফিসে কি 'Macbook Pro-13' প্রোগ্রাম ব্যাবহার করে ?
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৫৪
দাসত্ব বলেছেন: কি যে বলেন এসব !
ম্যাকবুক প্রো ১৩ হল ১৩ ইঞ্চি মনিটরের অ্যাপল ল্যাপটপ যেটার অপারেটিং সিস্টেম ম্যাকিন্টশ।
আর পোস্ট পড়ে এটাই বুঝছেন যে ম্যাকবুক প্রো-১৩ সরকারি অফিসে ব্যবহারের কথা বলসি ?
ধন্যবাদ
১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:২১
বঙ্গদর্পণ বলেছেন: ওয়েবসাইটে যে কথিত রায়ের কপি দেওয়া হয়েছে, সেটি ১৬৫ পৃষ্ঠার। আর গতকাল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া পূর্ণাঙ্গ রায়টি ১৭২ পৃষ্ঠার। দুটো রায় মিলিয়ে দেখা গেছে, ওয়েবসাইটে পাওয়া রায়ে দোষী সাব্যস্তকরণ ও সাজার বিষয়ে কোনো কথাই নেই। কিন্তু মূল রায়ে অভিযোগ ধরে ধরে প্রমাণ, দোষী সাব্যস্তকরণ ও সাজার উল্লেখ রয়েছে।
মূল রায়ের প্রথম অংশে রয়েছে বিচারকের নাম, প্রসিকিউটরদের নাম, আসামিপক্ষের আইনজীবীদের নাম, ভূমিকা, কার্যবিবরণী, ঐতিহাসিক পটভূমি, ১৯৭৩ সালের ট্রাইব্যুনাল আইনের নানা বিষয়ের সংজ্ঞা, বিভিন্ন বিদেশি আইনের প্রসঙ্গ, ত্রিপক্ষীয় চুক্তি এবং ১৯৫ জন পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধীর ক্ষমা, যে কারণে এই বিচার হতে দেরি ইত্যাদি। ওয়েবসাইটে প্রকাশিত কথিত রায়ে এসব থাকলেও হুবহু মিল নেই, অনুচ্ছেদগুলো এলোমেলো।
মূল রায়ের সঙ্গে কথিত রায়ের অধিকাংশ অনুচ্ছেদের মিল কীভাবে হলো, জানতে চাইলে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আবদুল হান্নান খান প্রথম আলোকে বলেন, এর আগে ট্রাইব্যুনাল আরও ছয়টি রায় দিয়েছেন। প্রতিটি রায়ের মৌলিক কাঠামো এক। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, ২৫ মার্চ, ১৪ ডিসেম্বর, গণহত্যা, ট্রাইব্যুনালের সংজ্ঞা—এগুলো সব রায়েই এসেছে। এসব ঘটনা তো আর বদলাবে না। কাজেই অতীতের ছয়টি রায় পড়ে যে কারও পক্ষে এই জিনিসগুলো লেখা সম্ভব। আর সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে যে ২৩টি অভিযোগ সেগুলোও সবাই জানেন। কিন্তু মূল বিষয় হলো কোন কোন অভিযোগের ক্ষেত্রে কী দণ্ড দেওয়া হয়েছে, কেন দেওয়া হয়েছে, সেগুলো কথিত রায়ে নেই। কাজেই রায় ফাঁস হওয়ার অভিযোগের কোনোই ভিত্তি নেই। এই রায়কে প্রশ্নবিদ্ধ করতে এ ধরনের অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সূত্র: প্রথম আলো
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৫৫
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:০৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যখন এই যুদ্ধাপরাধী থুক্কু মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার চলাকালে যখন আসামীদের বিরুদ্ধে বিভিন্নি স্বাক্ষী কেউ যৌতুক, চুরির দায়ে জেল খাটা ব্যাক্তি এবং তাদের প্রদত্ত স্বাক্ষীতে ব্যাপক গরমিল হওয়ার পরও তেমন কিছু বলিনি। এরপর যখন স্কাইপির কেলেংকারী প্রকাশ হইল তখন বুঝা গেল যে এটা ক্যাঙ্গারু কোর্টের বিচার। এই বিচারে আন্তর্জাতিক মানতো দূরে থাকুক দেশী আইনেরও লঙ্ঘন। যেমন দেশী ফৌজদারী আইনে চাক্ষুস স্বাক্ষী না থাকলে অথবা শক্তিশালী আলামত না পাওয়া গেলে কাউকে খুনের জন্য ফাসী দেওয়া যায় না। তারপর মিথ্যা স্বাক্ষীর জন্য শাস্তির বিধান থাকলেও ICTতে এটা রাখা হয়নি। কাজেই মানুষ মুখে শুইনা কাউকে হত্যার জন্য অভিযূক্ত করা সভ্য আইনের দৃষ্টিতে যুক্তিযূক্ত না। মজার কথা হল যাদের এখন বিচার হইছে ও চলতেছে তাদের অধিকাংশের বিরুদ্ধে ১৯৭১ এর ১৬ই ডিসেম্বর হতে ১৯৭৫ পর্যন্ত কোন থানায় মামলা ও এজাহার নাই।
যদি সুষ্ঠ বিচারের মাধ্যমে কেউ দোষী সাব্যস্ত হয় তার মৃত্যুদন্ড হয় হৌক। তা অবশ্যই সমর্থন করি। কিন্তু যেনতেন ভাবে ও মিথ্যা স্বাক্ষীর মাধ্যমে কাউকে ফাসী দেওয়া আরেক খুন। জনকন্ঠরতো কোন কথাই নাই প্রথম আলোও এই ICT নিয়া স্বাক্ষী জেরার বিষয়ে পুরা রিপোর্ট ছাপায় না। আমরা দেখছি যে হলমার্ক বিষয়ে কিভাবে দুদক সোনালী ব্যাংক পরিচালনা পরিষদকে নির্দোষ বলছে। তাই ICT নিয়ে অবাক হওয়ার মত খুব বেশী কিছু দেখি না।
বটম লাইন হচ্ছে ১৯৯১ সালে বিএনপিকে সমর্থন দেওয়ার কারণেই জামাতকে রাজনৈতিক কুমতলবে এই বিচার। আজকে জামাত আলীগের সাথে জোটে থাকলেতো কথাই ছিল না, নিদান পক্ষে জামাতীরা আলাদা থাকলেও হাসিনা কোনদিন এই বিচারের ইস্যু আনত না।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
দাসত্ব বলেছেন: এটাই আমি বলতে চাইতেসিলাম।
আমাকে কনভিন্স করেন যে অপরাধ প্রমাণ করতে পারসে , আমি ক্যাপিটাল পানিশমেন্টের পক্ষে থাকবো।
হিয়ারসে দিয়ে [অমুকের কাছে শুনসি , তমুকের কাছে শুনসি] মৃত্যুদণ্ড দেয়া যায়না।
এই টাইপ কাজ কারবারের ইফেক্ট বেশ খারাপ হবে ভবিষ্যতে।
চাইলেই যাবজ্জীবন দিয়া এটা সাবসাইড করা যাইতো।
১৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি ব্যক্তিগতভাবে বারবার বলে এসেছি, আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই। কিন্তু তার অর্থ এই নয় যে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার প্রতিফলন হবে সেই বিচারে।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪০
দাসত্ব বলেছেন:
হিয়ারসে দিয়ে [অমুকের কাছে শুনসি , তমুকের কাছে শুনসি] মৃত্যুদণ্ড দেয়া যায়না।
এই টাইপ কাজ কারবারের ইফেক্ট বেশ খারাপ হবে ভবিষ্যতে।
চাইলেই যাবজ্জীবন দিয়া এটা সাবসাইড করা যাইতো।
১৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১১
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: The file containing the verdict was found in the D Drive of a computer located at the 6th floor of the Secretariat Building of the Ministry of Law and Parliamentary Affairs. In this drive there was a folder entitled ‘Alam’ within which there was a subfolder ‘Different Courts n Post Creation’ within which there was another subfolder titled ‘War Crimes Triubunal’. In this subfolder there was yet another subfolder titled ‘Chief Prosecutor – War Tribunal’. This subfolder contained a file titled ‘saka final – 1’ which contained the draft verdict against Salahuddin Quader Chowdhury. When the verdict was finalised the name of the file was changed from ‘saka final – 1’ to ‘ICT BD Case NO. 02 of 2011 (Delivery of Judgment) (Final)’.
The folder titled ‘Alam’ belongs to a computer operator (by the same name) of the Secretary in Charge of the Ministry of Law.
কম্পিউটারের লোকেশন এবং ফোলডার ট্রি যেভাবে উল্লেখ করা হয়েছে তাতে ফাইলের প্রোপার্টি নিয়ে ভাববার কোন দরকার দেখিনা। তদন্ত হতে পারে ফাইলটি চুরি যাওয়া নিয়ে। কিন্তু তাতে কোন ফল হবে না, যারা পিঠ বাঁচাবে তারাই তদন্ত করবে। তবুও তদন্ত রিপোর্ট দরকার, এই মিথ্যা রিপোর্ট থেকে সত্যটাই হয়ত আরো স্পষ্ট হবে।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
দাসত্ব বলেছেন: হুম , এখন স্বীকার না করে উপায় নাই।
সে কারনে স্বীকার করে শাহবাগ থানায় জিডি করসে।
কিন্তু চালাকি করসে।
বলতেসে - ট্রাইব্যুনালের কম্পিউটার থেকে লিক হইসে।
ল মিনিস্ট্রি'র কম্পিঊটার থেকে না।
কিন্তু আমরা যা বুঝার বুঝে নিসি।
কিন্তু আসল প্যাচ তো সেটা না।
রায় মে ২৩ থেকে লেখা শুরু হইলো কেন ?
১৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
চনচল বলেছেন: আল্লাহর কাছে শুক্রিয়া, "বিচারাধীন পরের মামলা গুলোর রায় প্রকাশ না পাওয়ায়"
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩০
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
নীল_সুপ্ত বলেছেন: উপরে একজন লিখেছেনঃ
যদিও এ ঘটনা কোনভাবেই প্রমাণ করে না যে, সাকা চো নির্দোষ।কিন্তু এত ঝামেলা করার দরকার কেন।এমনিতেই তো সাকার ফাঁসি হওয়া উচিত কিন্তু মাঝ খান থেকে বিতর্কিত করার দরকার কি ছিল রায়ের প্রক্রিয়াকে? এটা কি শুধুই জামাত এর চাল নাকি এর সাথে স্বয়ং আওয়ামীলিগ জরিত?তা না হলে কিভাবে এত গোপন বিষয় ফাঁস হল।
প্রশ্নটা তো সেইখানেই... যদি এতো গভীরে জামায়াত ঢুকেই যায় তাহলে এই সরকারের তো লজ্জায় পদ ই ছেড়ে দেয়া উচিত... যদিও লজ্জা আওয়ামী ভূষণ নয় !!
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩০
দাসত্ব বলেছেন: হুম।
১৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
nurul amin বলেছেন: এতক্ষনে ট্রায়বুনাল স্বীকার করে নিয়েছে আর কোন যুক্তির প্রয়োজন নেই ।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৯
দাসত্ব বলেছেন: হুম , লোক হাসানোর পরেই তারা নখ খসাইছে।
স্বীকার করে নিয়ে শাহবাগ থানায় জিডিও করেছে।
তবে মোড় ঘোরানোর চেষ্টা করতেসে যে এটা ট্রাইব্যুনাল এর কম্পিউটার থেকে লিক হইসে।
কিন্তু সেটা তো সত্য না।
লিক হইসে ল মিনিস্ট্রির কম্পিউটার থেকে।
আর যেই কম্পিউটার থেকেই হোক - রায় মে ২৩ তারিখ থেকে লেখা শুরু হইলো কেন ?
২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
nurul amin বলেছেন: কারণ আমরা ঐ
জাতি, যারা সামান্য নাটকের এক
চরিত্র "বাকের ভাই" এর
যাতে নাটকে ফাসি দেওয়া না হয়, তার
জন্য মিছিল করেছি। তারা মনে করে আমরা কিছু বুঝি না।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১৪
দাসত্ব বলেছেন: তারা সব বুঝে
২১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:০৯
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: না বলা কথা হল রায় বানানো হয় বেলজিয়ামে আর এডিটেড হয় আইনমন্ত্রনালয়ে। এটা এখন দিনের মত পরিস্কার। তবে দুঃখ জনক হইলো এইটা আমাদের বিচারপতিরা খালি বানানভুল এডিট ছারা আর কোন সংযোজন বা বিয়োজন করতে পারলেন না??
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০১
দাসত্ব বলেছেন: হুম
২২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:২৫
বাঁধ ভেঙে যাই....... বলেছেন: ব্যাপারটা ক্লিয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০১
দাসত্ব বলেছেন: ধন্যবাদ
২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১:৩৩
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: প্রিয়তে গেলো .....
২৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
ইন্দ্রজিত পুরোহিত বলেছেন: আউয়ামী ব্যাপারগুলা কেন জানি সবসময় খুব সেলফ ফাকিং টাইপের হয়। যেমন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর রায় ফাঁস হওয়ার পরে আউয়ামী খোঁইয়াড় থেকে একেবারে অকাট্য যুক্তি সহকারে উপস্থাপন করা হইলো, অনেক মচতকার মচতকার যুক্তি দেয়া হইলো এবং সরকারী বিভিন্ন জায়গা থেকে বলা হইলো যে আসলে যে রায় ফাঁস বলা হইতেসে সেইটা কোন রায় না, একটা বিভ্রান্তি। অথচ এখন (এখন মানে ঐ ঘটনার পরের মাস দুই তিন থেকে বর্তমান পর্যন্ত) বিভিন্ন জনকে এই মামলায় গ্রেফতার করতেসে, বিচার হচ্ছে এটসেট্রা এটসেট্রা ...
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২০
নেয়ামূল হক বলেছেন: এক কলংক মুক্তি আর কত কলংকের জন্ম দেবে কে জানে?