১| ০৭ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৩৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

২| ০৭ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৩:০৬

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ সামিয়া, সমস্যা এখানেই।

ডানা ছোট থাকলে তখন চারদিকে উৎসাহ (তথাকথিত) দেয়ার মানুষদের অভাব হয়না। আবার সেই ডানাই যখন বড়ো হয়ে আকাশে মেলে দিয়ে নিজের মতো করে একটু-আধটু স্বাধীনতার স্বাদ পেতে চায়, তখন তা কেটে-ছেঁটে ছোট করে দেয়ার মতো মানুষদেরও অহরহ দেখা পাওয়া যায় আশেপাশেই। আয়রনি হলো, পূর্বের উৎসাহদাতাদের কেউ কেউ দ্বিতীয় দলে নিজেদের নাম অন্তর্ভুক্ত করে তারস্বরে গলা ফাটাবে-ডানা বেশি বড়ো হয়ে গেছে, এই বলে কমপ্লেইন করবে। ইনফেরিওরিটি কমপ্লেক্স থেকে করে এরা এরকম? হয়তো বা।

ভালো হয়; ছোট্ট এই জীবনে যদি কোনো সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য থাকে, চুপচাপ তার দিকে এগিয়ে যাওয়া। নিজের ভালোলাগাকে প্রাধান্য দিয়ে যদি সাময়িক সময়ের জন্য হোঁচট খেতে হয়, তাও ভালো।

ডানা বরং শক্ত হয় তাতে আরো - বৈরী বাতাস/প্রতিকূল পরিবেশের বিরুদ্ধে ভবিষ্যতে লড়াই করার জন্য।

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আপনি কি বলতে চাচ্ছেন?

৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:০৫

নকল কাক বলেছেন: মহৎ যারা, কষ্টও তাদের সাথী,
নিশীথ রাতে একলা পথ চলা।
ভাঙা স্বপ্নের টুকরো গায়ে বিঁধে,
মুখে হাসি, বুকে অব্যক্ত জ্বালা।

আকাশে তাদের মেঘের আনাগোনা,
সাফল্যের আলো আসে ধীরপায়ে।
যন্ত্রণার আঁচে দগ্ধ হয় মন,
অদেখা তপস্যায় গড়ে ওঠে প্রাণ।

নিশব্দ কান্না গোপনে জমে,
মানুষ ভাবে — আহা! কত শক্ত!
কিন্তু গভীর ব্যথাই তো দেয় সাহস,
পাহাড়ের মতো দৃঢ়তা গড়ে তোলে।

হয়তো এই দহনই বেঁচে থাকার গান,
তবু যন্ত্রণার ছাইয়েই জন্ম নেয় প্রাণ।

৫| ০৮ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি তো স্পেসিফিক কিছু বলিনি

এজন্যই আমার বুঝতে বেগ পেতে হয়েছে।

৬| ০৮ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ডানাকে উড়তে শিখতে হবে নিজের বুদ্ধিতে। কিন্তু ডানারা ভাবে 'পাছে লোকে কিছু বলে'। ডানাকে প্রগতিশীল হতে হবে, প্রতিক্রিয়াশীল নয়।