নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সন্যাসীর স্বপ্ন

শিক্ষা যেখানে অসম্পূর্ণ, জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।

সন্যাসী

পরিবর্তন চাই- আপদমস্তক পরিবর্তন চাই। কুঠারাঘাত দিয়ে হলেও ভাঙতে চাই স্থবিরতার শৃঙ্খল।।

সন্যাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকার চলে ডালে ডালে....এলাকার নেতারা চলে পাতায় পাতায়

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৩৬





গল্প নয় সত্যি! নির্মম এবং নির্লজ্জ সত্যি! বীভৎস ছবিটার মতই শিরোণামটাও বিভৎস হতে পারত। কিংবা ছবিটা হতে পারত কোন অর্ধভুক্ত কৃষকের পেট কেটে হৃদপিণ্ড-যকৃত বের করে খাওয়া কিছু লোভী শকুনের। যে শকুনগুলো দেখতে অবিকল মানুষের মত।



বছরের বিশেষ কিছু সময়ে গ্রামাঞ্চলে প্রচুর মৌসুমী বেকার দেখা যায়। এরা বেশিরভাগই ভূমিহীন। মাইনে ভিত্তিতে অন্যের জমি চাষ করা কিংবা অন্য কৃষকদের বাড়িতে মজুরী দেয়াই এদের কাজ। এই মৌসুমী বেকারদের বেকারত্ব ঘোচাতে সরকার ৪০ দিনের কর্মসূচী নামক একটি 'কাজের বিনিময়ে টাকা' কর্মসূচী হাতে নিয়েছিল। কয়েক মাস পূর্বে এর প্রথম পর্যায় শেষ হয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে ২য় পর্যায় চলছে।



১ম পর্যায়ে প্রত্যেকটা ইউনিয়নের জন্য একটা করে ব্যাংক হিসাব খোলা হয়েছিল। হিসাব পরিচালনাকারী হিসেবে একজন সরকারী কর্মকর্তা ও একজন এলাকার মান্য ব্যক্তি ছিল। অনেক সরকারী কর্মকর্তার সদিচ্ছা থাকলেও গতবারে সরকারের দেয়া টাকার বেশিরভাগই হাতিয়ে নিয়েছিল ঐসব এলাকার নেতা-পাতিনেতারা। কিছু সত্যিকারের শ্রমিক দিয়ে কাজ করিয়ে বাকিটা তারা ইচ্ছামাফিক শ্রমিক দেখিয়ে নিজেদের লোকদের মধ্যেই টাকা ভাগ-বাটোয়ারা করেছে।



এবারে সরকার তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছে শ্রমিকের নামে হিসাব খোলা হবে এবং শ্রমিক নিজে ব্যাংকে গিয়ে টাকা তুলবে। হয়েছেও তাই। কিন্তু তাতে কি এইসব নেতাদের টাকা হাতরানো বন্ধ করা গিয়েছে? মোটেই না। বরং এবার তারা এই প্রশান্তি পাচ্ছে যে তাদের টাকাটা হালাল(!?) পথে আসছে।



এবারও তারা ইচ্ছামত নিজেদের লোক দিয়ে হিসাব খুলিয়ে নিয়েছে। কেবলমাত্র টাকাটা তোলার সময়ই এদের দেখা যায়। মাঠে মাটি কাটার সময় দেখা যায় না। এরা টাকাটা তুলে নিয়ে তাদের প্রিয় নেতার হাতে দেন, নেতা তাকে কিছু দিয়ে সন্তুষ্ট করেন। ব্যাস। তুমিও খুশী, আমিও খুশী। দ্বিতীয়ত, আরো দেখা যাচ্ছে যে, অনেক অনেক পরিবারের ৪-৫ জন শ্রমিক দেখানো হয়েছে। যেখানে একটি ইউনিয়নে মোট শ্রমিক নেয়া হবে ১২৯ জন।



সত্যিকারের শ্রমিকরা থেকে যাচ্ছে উপেক্ষিত। সরকারের নেয়া কর্মসূচীর ফলাফলও তথৈঃবচ। সর্বোপরি এতে সত্যিকারের শ্রমিকদের মধ্যেও দেখা দিয়েছে হতাশা এবং তাদের মধ্যেও প্রবেশ করছে অনৈতিকতার বীজ। আজ এক সত্যিকারের মহিলা শ্রমিককে বলতে শুনলাম, "মাডি কাডনের সোমায় য্যাগো দ্যাহা নাই হেরা এহেকজনে টাহা লইয়া বাড়তে গ্যাছে, আর মোরা এহনো এহিনে লাইন ধইরা খাড়াইয়া আছি। কাইল হইতে মুইও ১০ টায় যামু আর দুপারের মধ্যে আইয়া পরমু। দেখমু কেডা কি কয়?"



আসলে মহিলা শ্রমিকটা খুব বোকা। সে জানে না যে সে যদি ১০টায় গিয়ে ১ টায় চলে আসে তাহলে তার নামটা কেটে ওখানে পছন্দের তালিকা থেকে আরেকটি নাম ঢুকবে। সে এতই বোকা যে সে জানে না এটাই এদেশের নিয়ম।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪২

রাজসোহান বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আর কি করতে পারবো :(

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪৯

সন্যাসী বলেছেন: সত্যিই তাই সোহান। দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নেই। আর এই ব্লগে প্রকাশ করে, কখনোবা গালি দিয়ে মনের গুমোট ভাবটাকে সরিয়ে দিতে চাই। তবুও সরেনা, গলার কাছে বিধে থাকে....

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪৯

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: :(

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৫৩

সন্যাসী বলেছেন: কেবলই দীর্ঘশ্বাস......

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪৯

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: সবক্ষেত্রে জুলুম, দুর্নীতি!

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৫৬

সন্যাসী বলেছেন: জুলুম ও দূর্নীতি আমাদের মজ্জায় মিশে গিয়েছে।

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৫০

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: আফসোস হয় নিজেদের দুর্ভাগ্যকে স্বরণ করে।। :(

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০০

সন্যাসী বলেছেন: আমার রাগ হয়...কিন্তু রাগটাকে নিজের মধ্যেই মিইয়ে দিতে হয়। মাঝে মাঝে হাত নিশপিশ করে। কিছু বলতে পারি না।

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৫০

আকবর হোসেন বলেছেন: ভাই একটা ভালো পোষ্ট দিছেন। কিন্তু নেতাদেরতো বাচতে হবে নাকি? তারা যদি আমাদের গলায় চিপে ধরে না রাখে তাহলে আমরা সবাই নেতাগিরি করব। নেতা ছাড়া দেশ চলবে না, নেতা বাচলে দেশ বাচবে। তাই আগে নেতাদের খেতে দিন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০২

সন্যাসী বলেছেন: ভাল কথা কইছেন ভাই। ওরাই বাঁচুক। বেঁচে থাকুক সর্দি কাশি।

বোল্ড করা অংশ কিন্তু একটা হাসির গল্পের নাম। সম্ভবত শিবরাম চক্রবর্তীর

৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০৬

নষ্ট ছেলে বলেছেন: আপনার পোস্ট পইড়া একটা ঘটনা মনে পড়ল। বছর খানেক আগে আমাগো গ্রামের মধ্যেই এক এম্পি আইছিল। আইয়া রাতা মুরগার মত মাথা উচা কইরা ঘোষনা দিল যে, গ্রামের মধ্যে যেই "এতিম খানা এবং মাদ্রাসা" আছে হেইডাতে তিনি এক লাখ ট্যাকা দান করবেন। মাস খানেকের মধ্যেই ঐ "এতিম খানা এবং মাদ্রাসা"র মধ্যে ৪৪ হাজার ট্যাকা আইসে। বাকী ট্যাকা গেছে থানার সভাপতি , নেতা-পাতি নেতাগো পেটে। মাগার এম্পি সাব ইচ্ছা করলে ট্যাকাটা সরাসরি ঐ প্রতিষ্ঠানের একাউন্টেও দিতে পারতেন।


আরেকটা কথা, ঐ ৪৪ হাজার ট্যাকার মধ্যে কয় ট্যাকা এতিম পুলাপাইনের পেটে গেছে আর কয় ট্যাকা মাদ্রাসার সভাপতি আর হুজুরগো পেটে গেছে এই পরিসংখ্যান আমার কাছে নাই :(

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৬

সন্যাসী বলেছেন: এইরামই হয়। সবখানে......সর্বক্ষেত্রে

৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৪

বিজ্ঞান বলেছেন: পোষ্টের লিখারটার চেয়ে ছবিটা অনেক বেশি কথা বলে

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৭

সন্যাসী বলেছেন: হয়তো। কিংবা ছবিটা হতে পারতো আরো বিভৎস কোন ছবি।

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৮

রাইসুল সাগর বলেছেন: আমরা নীতিহিন রাজনীতির জালে আবদ্ধ...। তাই শুধুই দীর্ঘশ্বাস আর একদিন বদলানোর সপ্ন দেখা ছাড়া কি বা করার আছে..।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৯

সন্যাসী বলেছেন: সত্যিই একদিন বদলে যাবে বাংলাদেশ...এরকম স্বপ্নই দেখি।

৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৫৬

পারভেজ আলম বলেছেন: এই যে বিষয়টা সামনে আনলেন এইটাও একটা রাজনৈতিক কাজ। এই রাজনৈতিক কাজটাও যদি নিঃসংকোচে একটা বিশেষ পর্যায় পর্যন্ত কইরা যাইতে পারেন তাইলে আর দীর্ঘশ্বাস ফেলতে হবে না। বরং মেহনতি মানুষের পাশে দাঁড়াইতে পারবেন।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৭

সন্যাসী বলেছেন: কীভাবে এটাকে আমি একটা বিশেষ পর্যায় পর্যন্ত নিয়ে যাব? আমার তা জানা নেই। জানা থাকলেও পরিস্থিতি আমাকে তা পারমিট করবে না। সুতরাং এই দীর্ঘশ্বাসকে লিপিতে পরিণত করা এবং অন্যদের বাহবা পাওয়াই হয়তো শেষ। এদেশে এখন এইসব ছোটখাট ব্যাপার নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় না।

সরকারী কোন অনুদান এলাকার নেতারা ভাগ-বাটোয়ারা করার পর যদি থাকে তবেই তা সত্যিকারের গরীবদের দেয়া হবে। কোন একটা ব্যাপারে এখানকার এক লোক এখানকার এম.পির কাছে সাহায্য লুটপাটের অভিযোগ করলে উপরোক্ত বাণীটি নাকি শুনিয়েছিলেন।

১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৪৯

আলিম আল রাজি বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৮

সন্যাসী বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস......

১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৪

মাহমুদডবি বলেছেন: রাজনৈতিক দলগুলিকে সাবধান করে দেই বাম্গালী যদি আবার অস্র ধরতে বাধ্য হয় তদের পরিনতি হানাদারের চাইতেও খারাপ হইব।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৯

সন্যাসী বলেছেন: বাঙালীর সে মেরুদণ্ড বোধ হয় ভেঙে যাচ্ছে। এখানে আমার একটা লেখা আছে পড়ে দেখতে পারেন

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪০

কিছুক্ষণ বলেছেন: রাজসোহান বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আর কি করতে পারবো :(

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪৪

সন্যাসী বলেছেন: কেবলই দীর্ঘশ্বাস!

১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯

মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: সত্যি, গ্রামীন এ-সব প্রকল্পগুলোর সঠিক প্রয়োগ হচ্ছে না। স্থানীয় প্রভাবশালেদের পকেটে অথবা মাস্তান টাইপ লোকদের পকেটে টাকা চলে যাচ্ছে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। এ জন্য আমি আমাদের সিস্টেম কে দোষারূপ করবো। কেননা এটা তারা প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে না রেখে অশিক্ষিত-লোভী রাজিতিক কর্মীদের উপর ছেড়ে দিচ্ছে। আর এই সব লোকদের আয় ইনকাম বলতে ঠকবাজি ছাড়া আর কিছু নাই। আমাদের প্রশাসনের আরো বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নিতে হবে, যদি সরকান আদৌ দরিদ্রদের উন্নয়নের ব্যাপারে ভেবে থাকে.....


দাদা দীর্ঘশ্বাস ফেলে লাভ নেই। আসুন প্রতিরোধ গড়ে তুলি......

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪৬

সন্যাসী বলেছেন: মিটুল, প্রতিরোধ গড়ে তোলা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমাজের সকল স্তরই কলুষিত। যাদেরকে নিয়ে প্রতিরোধ গড়ার চিন্তা করবে তারাই সামান্য অনৈতিক সুবিধা পেয়ে বেইমানী করবে।

১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৮

মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: @লেখক....ঠিক বলেছেন দাদা। আমরা সত্যি অসহায়!!!!

২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪০

সন্যাসী বলেছেন: সত্যিই আমরা অসহায়।

১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪২

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ঠিক।ছবিটা আরো বীভৎস হতে পারতো।হওয়া উচিৎ ছিলো।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪০

সন্যাসী বলেছেন: ছবিটা হতে পারত কোন অর্ধভুক্ত কৃষকের পেট কেটে হৃদপিণ্ড-যকৃত বের করে খাওয়া কিছু লোভী শকুনের! যে শকুনগুলো দেখতে অবিকল মানুষের মত!

১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৯

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: কী বলবো সন্নাসী ভাই? সর্বত্রই এবং পদে পদে আমরা শোশিত হচ্ছি। এর থেকে যে উত্তরণের পথ, ঘুরে দাঁড়ানো এরও কোনো লক্ষন নেই।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:১৭

সন্যাসী বলেছেন: সত্যিই কোন লক্ষণ নেই। অনেকদিনপর আপনাকে দেখলাম। ভাল লাগল।

১৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪২

গরম কফি বলেছেন:
সব জায়গায় দুর্নীতি । কার হিসাব কে নিবে?

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫২

সন্যাসী বলেছেন: তাই-ই ভাই। কার হিসাব কে নিবে?

১৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪১

জিসান শা ইকরাম বলেছেন: এটাই নিয়ম। আমাদেরকে দেখতে হ্য়- কোন দল কম দুর্নিতী করে ;)
কোন দল কম চুরি করে ;)। এরপর আমরা তাদের ভোট দেই।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৬

সন্যাসী বলেছেন: সত্যিই। আমাদেরকে দেখতে হ্য়- কোন দল কম দুর্নিতী করে

এভাবে আর কতদিন যে চলবে কে জানে!

১৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪৩

জয়েনটু বলেছেন: গরম কফি বলেছেন:
সব জায়গায় দুর্নীতি । কার হিসাব কে নিবে?

২০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৫২

অরক্ষিত মাহফুজ বলেছেন: জয়েনটু বলেছেন: গরম কফি বলেছেন:
সব জায়গায় দুর্নীতি । কার হিসাব কে নিবে?
সহমত ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.