![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর যামানায় তাহাজ্জুদ ও সাহারীর আযান বেলাল (রাঃ) দিতেন এবং ফজরের আযান অন্ধ ছাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনু উম্মে মাকতূম (রাঃ) দিতেন। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘বেলাল রাত্রে আযান দিলে তোমরা খানাপিনা কর, যতক্ষণ না ইবনু উম্মে মাকতূম ফজরের আযান দেয়’। [বুখারী হা/১৯১৯, মুসলিম হা/১০৯২, নায়ল ২/১২০ পৃঃ]
.
বুখারীর ভাষ্যকার হাফেয ইবনু হাজার আসক্বালানী (রহঃ) বলেন, ‘বর্তমান কালে সাহারীর সময় লোক জাগানোর নামে আযান ব্যতীত যা কিছু করা হয় সবই বিদ‘আত’। [ফাৎহুল বারী ‘ফজরের পূর্বে আযান’ অনুচ্ছেদ ২/১২৩-২৪]
.
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, ‘খাদ্য বা পানির পাত্র হাতে থাকাবস্থায় তোমাদের মধ্যে যদি কেউ ফজরের আযান শোনে, তবে সে যেন প্রয়োজন পূর্ণ না করে পাত্র রেখে না দেয়’। [আবূদাঊদ, মিশকাত হা/১৯৮৮]
২| ১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৪১
একাল-সেকাল বলেছেন: ৫ ওয়াক্ত ফরজ সালাত ব্যাতিত অন্য কোন সালাতের জন্য আযানের প্রচলন বর্তমানে আছে বলে আমার জানা নাই। বিশ্বের কোন দেশে প্রচলিত আছে তাও কখনও শুনি নাই। তবে যে সময়ের কথা বলা হয়েছে, তখন সঠিক সময় নির্ধারন করে সাহারী করা খুবই কঠিন ব্যাপার ছিল, (হয়ত) সে জন্যই এই হাদিস টি এসেছে। এ ব্যাপারে বিস্তারিত ব্যাখ্যা আমিও জানতে চাই। ধণ্যবাদ আপনাকে।।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫
আবু আফিয়া বলেছেন: তাহাজ্জদ নামাযের জন্য কোন আযানের নিয়ম ইসলামে আছে কি না আমার জানা নেই, আপনি বিষয়টি নিয়ে আরো গবেষণা চালাতে পারেন।