![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাত দলের সমন্বয়ে গঠিত ইসলামী জোটের শীর্ষ নেতা বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রধান আমিরে শরিয়ত মাওলানা শাহ আহমাদুল্লাহ আশরাফ এর গতকালের বাংলাদেশ প্রতিদিনের মন্তব্য খুবই উদ্বেগজনক। ইসলামী সমমনা সকল দলকে বুঝাতে হবে যুদ্ধাপরাধীদের রায় মানে ইসলামের বিরুদ্ধে রায় না। নরপশু জামায়াত-শিবিরের ধ্বংসযজ্ঞ প্রতিহত করা মানে ইসলামকে প্রতিহত করা নয়। শাহবাগে তরুণ প্রজন্মের যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে আন্দোলন ইসলামের বিরুদ্ধে আন্দোলন নয়। যারা ইসলামকে পুঁজি করে রাজনৈতিক সুবিধা নিতে চায় সেই জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি বন্ধের দাবি করা মানে ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি বন্ধের দাবি করা নয়।
সাত দলের সমন্বয়ে গঠিত ইসলামী জোটের শীর্ষ নেতাদের বঝাতে হবে জামায়াত-শিবিরে মানা মিথ্যা প্রচার করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করচ্ছে। তারা আপনাদের তাদের শক্তি হিসেবে ব্যাবহার করে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে রাজনৈতিক সুবিধা নিতে চাচ্ছে। যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচানোর চেষ্টা করচ্ছে। আপনারা জামায়াত-শিবিরের বিভ্রান্তিতে বিভ্রান্ত হবেন না।
একই সাথে এই কাউন্সিলিং টা প্রতিটি মসজিদ, মাদরাসা সাধারন জনগণ যদি সম্ভব হয় প্রতিটি ঘড়ে ঘড়ে গিয়ে করতে হবে এবং সবাইকে জামায়াত-শিবির থেকে দূরে ও জামায়াত-শিবিরের মিথ্যা প্রচারে বিভ্রান্ত হতে না করতে হবে।
আর এই কাউন্সিলিং মুভমেন্ট টা করতে হবে “ডোর টু ডোর” অথবা “হেড টু হেড” কাউন্সিলিং এবং এই কাউন্সিলিং মুভমেন্ট এর উদ্যোগ নিতে হবে সকারের নীতিনির্ধারকদের। তা হলে ভাল ফলাফল পাওয়ার আশা করচ্ছি।
এই কাউন্সিলিং মুভমেন্ট টা এখন খুবই জরুরী। তাই সকারের নীতিনির্ধারকদের ও শাহবাগ আন্দোলনের প্রধানদের বলবো আর দেড়ি না করে জামায়াত-শিবিরের এই তাণ্ডব প্রতিহত করতে কাউন্সিলিং মুভমেন্ট আজ এবং এখন শুরু করুন।
©somewhere in net ltd.