নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবার জন্যে শিক্ষা। আমার জন্যে তো বটেই। নিজে আগে শিক্ষা নিয়ে আরেকজনের মাঝে তা ছড়িয়ে দেওয়া...এটাই থাকবে আমার লেখাগুলোর উদ্দেশ্য।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে মায়ানমারের রাখাইন স্টেটে স্থানীয় মেয়েরা কাজ করে যাচ্ছেন।
.
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সংখ্যা এখন প্রায় ১০ লক্ষ। আমাদের দেশে জনসংখ্যা অনুপাতে এমনিতেই কৃষি জমি'র পরিমাণ কম, তারপরও আমাদের দেশ এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে নিজ ভূমিতে আশ্রয় দিয়েছে। কিন্তু, প্রশ্ন হচ্ছে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাহায্য নিয়ে বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের যে সাহায্য দিয়ে যাচ্ছে, তা আর কত দিন চালানো যাবে? বাংলাদেশ কি পারবে এই বিশাল ভার বহন করতে?
মায়ানমারকে অবশ্যই তাদের দেশের জনগনকে ফিরিয়ে নিতে হবে এবং তা হতে হবে সম্মানের সাথে। যত দিন তারা সেটা না করছে, কত দিন আর রোহিঙ্গারা এভাবে মানবেতর জীবন সহ্য করবে সেটাই প্রশ্ন।
এই রোহিঙ্গারা যত দিন বাংলাদেশে আছে, তাদেরকে কি কর্মক্ষম করে তোলা যায়? বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা কি তাদেরকে কোন ভাবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজে লাগাতে পারেন? যদি পারেন, সেটা কিভাবে?
বাংলাদেশ-সহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে বার্মিজ লুঙ্গি, সেন্ডেল এবং আচারের আলাদা কদর আছে। মায়ানমারে কুটির শিল্পগুলো এ নিয়ে কাজ করে কয়েক কোটি ডলারের বাজার সৃষ্টি করেছে। যদি রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোকে ঘিরে এসব প্রডাক্টের ফ্যাক্টরী গড়ে তোলা যায়, তাহলে বাংলাদেশ হয়তো নিজের অর্থনীতিতে আরো কয়েক কোটি ডলার যোগ করতে পারতো।
আর, সেই সব প্রডাক্ট যদি 'রিফিউজিদের তৈরী' প্রচার করে ব্র্যান্ডিং করা যায়, তাহলে অন্যান্য দেশের ভোক্তারা সেগুলোকে ভালো দামে কিনে নেওয়ার সুযোগ পেতেন।
এজন্যে সবার আগে প্রয়োজন, সরকারের অনুমতি। তারপর, দরকার মাঠ পর্যায়ে সম্ভাব্যতা যাচাই করতে একটি ব্যবসায়িক গবেষণা। এরপরেই, দেশ ও বিদেশের ব্যবসায়ীদের আহবান জানানো যেতে পারে বিনিয়োগ করার জন্যে।
ছবিসূত্রঃ মিজিমা.কম
১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: জী, আমি পড়েছি উনার পোস্ট। আমারটা আরো স্পেসিফিক।
এই লেখাটি আমি আমার লিংকডইনে দিয়েছিলাম কয়েক মাস আগে, ইংরেজীতে। আজ বাংলায় দিলাম।
রোহিঙ্গাদের কাজে লাগাতে হলে তাদের দক্ষতা যাচাই করতে হবে সবার আগে। তারপর, কাজে লাগানোর ব্যবস্থা করা যায়।
মন্তব্য ও প্লাসে ধন্যবাদ নিরন্তর।
২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
সম্ভব
১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আসলেই সম্ভব। শুধু লুঙ্গি নয়, অন্যান্য গার্মেন্টস প্রোডাক্ট রোহিঙ্গাদের দিয়ে বানানো যায় কি না তা যাচাই করে দেখতে হবে।
ধন্যবাদ।
৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৭
কানিজ রিনা বলেছেন: অসাধারন উপস্থাপন,অভিন্দন।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। একটি মার্কেট রিসার্চের জন্যে দেশের ব্যবসায়ীদের এগিয়ে আসা প্রয়োজন।
শুভেচ্ছা।
৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার আইডিয়া।
সমস্যা হচ্ছে আমাদের মাথামোটা আমলা,কামলা, মন্ত্রীদের মাথায় এসব ঢুকবেনা।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:০১
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: মায়ানমার গার্মেন্টস খাতে অনেক টাকা আয় করে। রোহিঙ্গারা কি সেই ধরণের স্কিল নিয়ে এসেছে আমাদের দেশে? সেটা রিসার্চ করে দেখতে হবে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুবই ভাল প্রস্তাব রেখেছেন । এ প্রসঙ্গে মনে পরে ২০১৭ সালের শেষ দিকে আমেরিকা সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভয়েস অব আমেরিকাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ব্যক্ত করেছিলেন । প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন যতদিন পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়া না হয়, ততদিন তাদের অস্থায়ীভাবে থাকার ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে সব রোহিঙ্গাকে পরিচয়পত্র দেয়া হচ্ছে। তাদের তালিকাভুক্ত করে রাখা হচ্ছে । তিনি আরো বলেছিলেন যে নোয়াখালীর হাতিয়ায় মেঘনা নদীর বুকে জেগে ওঠা ভাষান চরে ( পুর্ব নাম ঠেঙ্গার চর ) ৫-১০ লাখ লোক রাখা যাবে ( সুত্র দৈনিক ইনকিলাব ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭)
ভাষান চরে প্রাথমিকভাবে এক লাখ রোহিঙ্গাকে পুনর্বাসন করার উদ্যোগও নাকি শুরু হয়েছে । এরই মধ্যে পুনর্বাসন কেন্দ্রে বেড়িবাঁধ, বাসস্থান, সাইক্লোন শেল্টার, অভ্যন্তরীণ সড়ক, লাইট হাউজসহ ৯০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে বলে জানা যায়( সুত্র Click This Link ) । সংবাদ ভাষ্যটি হতে আরো জানা যায় ভাসানচরে গত ১০ মাস যাবত রোহিঙ্গা পুনর্বাসনের জন্য বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণে কাজ করছে প্রায় ২০ থেকে ২২ হাজার শ্রমিক। চরটির আয়তন প্রায় ৪০০ বর্গ কিলোমিটার (দৈর্ঘ্য ১২ কিলোমিটার এবং প্রস্থ্য ১৪ কিলোমিটার) সেখানে নাকি নির্মান করা হচ্ছে থাকার ঘর, খেলার মাঠ, পুকুর, মসজিদ, হাসপাতাল, সড়ক, লাইট হাউজ, গার্ডেন, সাইক্লোন শেল্টার, সোলার সিস্টেম। তৈরী হচ্ছে ১হাজার ৪ শ’ ৪০টি টিনশেড পাকাঘর। প্রতিটি শেডে রয়েছে ১৮টি রুম। যার দুই পাশে আছে বাথরুম আর কিচেন। ৪ সদস্যের পরিবারকে দেয়া হবে ১ টি রুম। মেঘনায়ে জেগে উঠা এ চরের নিরাপত্তার স্বার্থে নির্মান করা হয়েছে ১৪ কিলোমিটার বেঁড়ি বাঁধ। ভাষান চর বিচ্ছিন্ন দ্বীপ হওয়ায় রোহিঙ্গাদের কারণে নোয়াখালীতে এর বিরুপ কোন প্রভাব পড়বে না বলেও উল্লেখ করা হয়েছে । স্থানীয়দের মতে ভাসান চরে কেবল ১ লাখ নয়, ১০ লাখ রোহিঙ্গা পুনর্বাসনের পর্যাপ্ত জায়গা আছে।
এমতাবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে রোহিঙ্গাদেরকে সেখানে পরিবেশ সহায়ক কৃষি কাজ যথা ফলমুল , শাকসব্জি সহ গবাদিপশু ও নিবীড় মংস চাষ প্রকল্পে নিয়োজিত করা যায় । জানা যায় বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের বেশীর ভাগই নীজ দেশে কৃষিকাজে নিয়োজিত ছিল , ফলে এ বিষয়ে বলতে গেলে তারা বেশ অভিজ্ঞ ও দক্ষ । প্রয়োজন শুধু তাদেরকে সেখানকার পরিবেশ ও জলবায়ু উপযোগী কৃষিকাজের জন্য তথ্য উপাত্ত ও প্রয়োজনীয় উপকরণ ও কারিগরি সেবার যোগান দেয়া । উল্লেখ্য যে, প্রায় ৪০০ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের কৃষি সহায়ক ভুমিতে রোহিঙ্গাদেরকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে তারা একটি মোটা অংকের কৃষি সম্পদ উৎপাদনে ভুমিকা রাখতে পারবে । যদিউ পররাস্টমন্ত্রীর ভাষ্যমতে বর্তমানে বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের পেছনে প্রতি মাসে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার তথা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয় করছে যা বছরে দাড়ায় প্রায় ৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। তবে এই টাকার কিছু অংশ আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকেও আসে বলে জানান তিনি ( সুত্র : দৈনিক ইত্তেফাক ১১ মার্চ, ২০১৯ : Click This Link )
উপরে উল্লেখিত কৃষিকাজ ছাড়াও এ পোষ্টে বর্ণিত কর্মসংস্থানমুলক প্রকল্পে তাদেরকে নিয়োজিত করার অপার সম্ভাবনাতো রযেই গেছে । তবে রোহিঙ্গাদেরকে তাদের নীজ দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য সর্বাধিক প্রায়োরিটি দিয়ে দ্বিপাক্ষিক ও আন্তজাতিক পর্যায়ে কুটনৈতিক প্রক্রিয়া অবশ্যই চালিয়ে যেতে হবে একই সাথে। মনে রাখতে হবে মানবিক দৃষ্টিকোন হতে এটা শুধুই একটি সাময়িক ব্যবস্থা এর বেশী কিছু নয় । দুর্ণীতিমুক্ত সর্বাত্তক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রোহিঙ্গাদেরকে মুল ভুখন্ডের লোকালয় হতে ঐ দ্বিপচরে রাখাটাই এ মহুর্তে সবচেযে বেশি নিরাপদ হবে । শুনা যাচ্ছে ইতোমধ্যেই স্থানীয় ও বিবিধ প্রকারের দুষ্টদের সহায়তায় রোহিঙ্গারা বিভিন্ন ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়ছে , যা জাতির জন্য অশনি সংকেতই বটে । তাই এ বিষয়ে কালক্ষেপনের আর সময় নেই ।
ধন্যবাদ মুল্যবান পোষ্টটি দিয়ে আলোচনার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:১৭
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: খুব ভালো একটি মন্তব্য।
২০১৬-১৭ সালে, মায়ানমার শুধু রেডি মেইড গার্মেন্টস থেকে আয় করে ১৮৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। খাবার জাতীয় প্রোডাক্ট এক্সপোর্ট করে ৪৩.৯০ বিলিয়ন ডলারেরও উপরে। (তত্থ্যসূত্রঃ বিশ্বব্যাংক)
রোহিঙ্গাদের কি দক্ষতা আছে, সেটা আগে যাচাই করে নিতে হবে। আমি এখন পর্যন্ত তাদের কি কি স্কিল আছে, তার উপর কোন রিসার্চ আর্টিকেল পাইনি।
বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের নিয়ে অনেক আগে থেকেই কাজ করছে আন্তর্জাতিক মেডিকেল হেলথ সংস্থা এম,এস,এফ। তাদের কাছ থেকে হয়তো ভালো তথ্য পাওয়া যেতে পারে এ ব্যাপারে।
তবে, রোহিঙ্গাদের অবশ্যই নিজ দেশে নিয়ে যাওয়ার একটি 'সেইফ কোরিডর' তৈরী করে দিতে হবে মায়ানমারকে। এজন্যে, বাংলাদেশ যে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা করছে, সেটা অনেক সাহায্য দেবে।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪২
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আমি রাখাইন স্টেটের একটি গার্মেন্টসের দু'টি ছবি যোগ করেছি। এইগুলো আশা জাগানিয়া।
৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩০
মাহমুদুর রহমান জাওয়াদ বলেছেন: সুন্দর ভাবনা।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০২
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আরও গবেষণার প্রয়োজন আছে। ধন্যবাদ।
৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: রোহিঙ্গারা আমাদের দেশে আশ্রয় নিয়েছে। এক কথায় তারা আমাদের মেহমান।
তাদের দেখভাল করা আমাদের রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব।
৭১ এ ৭০ লাখ বাঙ্গালী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। ভাতর সরকার তখন সাধ্যমত করেছে।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:০৬
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আসলে মেহমান হোন পরিচিতি থেকে। অপরিচিত কেউ বেশি দিন মেহমান থাকা উচিৎ নয়। আর, যিনি মেহমানদারী করবেন তার সম্পদের লিমিটেশন থাকলে মেহমানকে সেটা বুঝতে হবে। মেহমানদারের উপর কোন কিছু চাপিয়ে দেওয়া উচিৎ নয়।
ধন্যবাদ।
৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫১
ল বলেছেন: রোহিঙ্গারা তাদের দেশে ফিরে গিয়ে বড় বড় ফ্যাক্টরি স্থাপন করুক ..............
১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫৮
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আপনি যা বলছেন তাতে আমি আপত্তি করছি না।
আমার বক্তব্য হচ্ছে, যত দিন না তারা ফিরে যায়, তত দিন যেন কর্মক্ষম থাকে।
এটা বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশকে আলাদা একটি সুনাম এনে দিবে।
ধন্যবাদ।
৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০৩
ইসিয়াক বলেছেন: রোহিঙ্গারা তাদের দেশে ফিরে যাক । যথেষ্ট হয়েছে ।
১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:০৭
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: দেশে ফিরে যাক নিরাপদে।
ধন্যবাদ।
১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:১৭
সুপারডুপার বলেছেন: আইডিয়াটা ভালো ও চমৎকার।
কিন্তু কে ফ্যাক্টরি নির্মাণ করবে ? কে তাদের কাজে নিবে ?
কারণ, বাংলাদেশের মানুষই অনেক। নতুন কোনো ফ্যাক্টরি হলেও , বাংলাদেশের মানুষরাই আগে কাজে ঢুকতে চাবে। রোহিঙ্গাদের কে প্রায়োরিটি দিবে?
আইডিয়াটা যদি, যে ফ্যাক্টরি নির্মাণের সামর্থ রাখে তার মাথা থেকে আসে , তাহলে বাস্তব হওয়ার সম্ভবনা আছে। না হলে এটা সুশীল সমাজের মতন হবে, ' কথায় সাড়ে ষোলোআনা , কাজে জিরো '
১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: ফ্যাক্টরি নির্মাণের সামর্থ যারা রাখেন, তাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে। এতে কোন দ্বিমত নেই। আর, তাতে শ্রম দিবেন বাংলাদেশী ও রোহিঙ্গারা।
ধন্যবাদ।
১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৪০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আইডিয়া দিয়েছেন, ভালো। সমস্যা হচ্ছে, কোন দেশ তাদের উদ্বাস্তুদের নিয়ে কর্মপরিকল্পনা করেছে কি না, আমার জানা নেই। আর আমাদেরই তো কয়েক লাখ বেকার। নিজেরাই কাজ পাচ্ছিনা, অন্যদের কীভাবে দিবো!!??
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কি করছে বুঝিনা। রোহিঙ্গারা গলার কাঁটা হয়ে যাচ্ছে। অবিলম্বে একটা ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হবে
১৬ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৮:৩০
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: রোহিঙ্গাদের নিয়ে অনেক কাজ হচ্ছে। আমার মনে হয়, আমার বুদ্ধিটাও অচিরেই কাজে লাগানো হবে। ধন্যবাদ।
১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৯ ভোর ৫:৪০
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বাংলাদেশিদের কারিগরি ও ভাষাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতেই যেখানে কোনো সরকারের কোনো মাথাব্যাথা নেই, সেখানে রোহিঙ্গার কর্মসংস্থান নিয়ে ভাববার সময় আছে কারো ?
১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০৪
শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: ভাবলে অবাক হওয়ার কিছু দেখি না। আমার মতো অনেকেই হয়তো চিন্তা-ভাবনা করছেন। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৯ দুপুর ২:২৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: গতকাল এই টপিকের উপর ব্লগার চাঁদগাজীর একটা লেখা পড়েছিলাম। সরকারের উচিত তাদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়ার আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি কর্মক্ষম, দক্ষ লোকদের কাজে লাগানো।
এভাবে বসিয়ে বসিয়ে খাওয়ানোর ফল ভালো হচ্ছে না, হবে না।