নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্যবস্থাপত্র -নীলার জন্য মিথ্যা বলাই যায়

০২ রা জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩



নীলার সাথে দেখা করার কথা সাড়ে পাঁচটায় । মতিঝিল থেকে টিএসসি পৌছতে সময় লাগবে আধা ঘণ্টা । তাই পাঁচটায় বের হলে, পৌছতে খুব একটা দেরি হবে বলে মনে হয় না। এমনিতেই দেরী করাতে আমার জুড়ি মেলা ভার । আশা করি নীলা বিষয়টা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবে । প্রেমিকাদের অনেক কিছু ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখতে হয় । প্রেমের বয়স যতো বাড়ে তাদের ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিটাও ততো লম্বা হতে থাকে । এক সময় ক্ষমা ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট থাকেনা।

হাতের কাজ দ্রুত শেষ করে বের হবার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, ঠিক সে সময়, বস ডেকে পাঠালেন । বিরক্তি নিয়ে কপাল কুচকে বসের অফিসের দরজায় দাঁড়াতেই দেখতে পেলাম, হাত নেড়ে নেড়ে তিনি ফোনে কারো সাথে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় করছেন ।

দরজার গ্লাসের ভেতর দিয়ে আমাকে বাহিরে দাড়িয়ে থাকতে দেখে হাতের ইশারায় ভেতরে ডাকলেন । আমি ভেতরে ঢুকে, জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে ওনার দিকে তাকাতেই উনি বললেন, "বুঝলে জগলু, এদের নিয়ে আর পারবো না । ব্যবসা বন্ধ করে দিতে হবে । তিন মাস আগের শিপমেন্ট , অথচ এখনো নাকি হাতে পায়নি । এটা কোন কথা হইলো ? তুমি এক কাজ করো তো, জে এন্ড জে কোম্পানির ফাইলটা নিয়ে এসো । "

আমি মনে প্রমোদ গুনলাম । হায় আল্লাহ্‌ , এই বুঝি ভেস্তে গেলো নীলার সঙ্গে দেখা করার পরিকল্পনা । কারণ, জে এন্ড জে গ্রুপ হচ্ছে , একটি চাইনিজ কোম্পানি । প্রতিবার মাল ডেলিভারি নেবার পর তারা এমন একটা নাটক সাজায় । এর পরেও জে এন্ড জে গ্রুপ এ মাল ডেলিভারি করার কারণ হচ্ছে, ওই কোম্পানির একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হচ্ছেন , এমডি স্যারের আপন শালা । আমার কাছে অবশ্য অন্য রিপোর্ট আছে । জে এন্ড জে গ্রুপের টাকাটা দেশে আসবে না । ওটা ডিফল্ট হিসাবে দেখানো হবে । এক কথায় অর্থ পাচার । অর্থনীতির ভাষায় যাকে মানি লন্ডারিং বলে ।

আমি কাঁচুমাচু হয়ে বললাম, "বস, কাল সকালে বসলে হয় না ? আজ একটু কাজ ছিলো । তিনি মাথা নিচু করে টেবিলের ড্রয়ারে কিছু খুঁজছিলেন বা খুজার ভান করছিলেন । চুরি,চামারি করার আগে মানুষের চরিত্রে প্রকৃতিগত ভাবে কিছু পরিবর্তন আসে । কেউ কেউ নিজেকে অতি চতুর প্রমাণ করতে গিয়ে এ ধরনের ভুল করে বসে । আমার কথা শুনে বস অর্ধেকটা মাথা তুলে চশমার উপর দিয়ে তাকালেন । ফরসা মুখে কালো ফ্রেমের চশমা আর মাথা ভর্তি ঝগড়া বাদামী চুলে বসকে ভয়ংকর ক্লাউনের মতো লাগলো। আমি চোখ সরিয়ে নিলাম ।

তিনি এবার সোজা হয়ে বসলেন, তারপর শীতল দৃষ্টিতে আমার আপাদ মস্তক চোখ বুলিয়ে নিয়ে বললেন, কি এমন কাজ আছে তোমার, যার জন্য তুমি কোটি টাকার হিসাব ফেলে রেখে বাহিরে যেতে চাইছো ?

আমি কি বলবো খুঁজে পাচ্ছি না । মুখের উপর তো আর বলা যায় না, "এসব হচ্ছে, আপনার টাকা পাচার করার একটা নাটক । এ নাটক জুন মাস পর্যন্ত চলবে । আয়কর রির্টানে ডিফোল্ট হিসাবে বিষয়টা দেখাবেন । " আবার এও বলা যায় না, গার্লফ্রেন্ড এর সাথে দেখা করতে যাবো তাই অফিস টাইমের পরেও আপনার চুরি,চামারির ফাইল নিয়ে বসতে পারবো না।

হুট হাট মিথ্যা আমার মুখে আসে না । প্রাইভেট চাকরীতে বস্ যা বলেন সেটাই রাইট । তাদের অফিসের ফাকে ফাকে হাজারটা কাজ থাকবে । ছেলে, মেয়েকে স্কুলে নিয়ে যাওয়া, নিয়ে আসা থাকবে । গার্লফেন্ডের সাথে ডেট করা থাকবে । বন্ধু,বান্ধবের সাথে কফি শপে আড্ডা বা লাঞ্চ থাকবে । শুধু তার অধীনস্থ কর্মকর্তা কর্মচারীদের কিচ্ছু থাকবে না । তারা সকালে অফিসে আসবে। চোখ, কান, মুখ বুঝে কাজ করবে মাস শেষে সেলারী নিয়ে সন্তুষ্ট থাকবে । এর বেশি কিছু আশা করা পাপ ।

অনেক ভেবে চিন্তে জুতসই কোন মিথ্যা খুজে না পেয়ে কাঁচুমাচু স্বরে বললাম, "একটু হাসপাতালে যাবো বস্। হাসপাতাল শব্দটা এমনিতেই মুখে চলে এলো । কেন এলে জানি না। কিন্তু, হাসপাতাল শব্দটা শুনে বসের চোখ, মুখ, ভ্রু কুচকে এক জায়গায় চলে এলো । সে অবস্থায় আমার মুখে দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে চেয়ারে হেলান, দিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, "হাসপাতালে! হাসপাতালে কি,?

বসের প্রশ্নে মেজাজটা তেতে উঠলো। মনে মনে বললাম,আরে গাধার বাচ্চা, অফিস ছুটির পর আমি হাসপাতালে গিয়া কি করমু সেইটা শুইন্না তুই কি করবি? তুই যে সন্ধ্যার পরে চাঁদ তারা হোটেলে গিয়া, মাল খাইয়া টাল হইয়া পইরা থাকিস সেইটা কি আমি জিজ্ঞাসা করি ? মানুষের মনের ভেতরে কি চলে তা যদি অন্যজন জানতে পারতো , তাহলে কুরুক্ষেত্র হয়ে যেতো ।

নিজেকে দীর্ঘক্ষণ সংযত রাখতে পারে একমাত্র শয়তান। ভালো মানুষ সব পরিস্থিতিতে বেশিক্ষন নিজেকে সংযত রাখতে পারে না । একটা সময় পর এটোম বোমার মতো বিস্ফোরিত হয়ে যায় । এ কারণে কর্পোরেট লেভেলে, ভালো মানুষ বেশি দূর আগাতে পারে না । তাই তাদের প্রমোশন ও খুব সহজে হয় না ।

আমি মুখে কিছু বললাম, না মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলাম । দাড়িয়ে রইলাম না বলে বলা যায়, মনে মনে গুছিয়ে নিতে লাগলাম এরপর কি বলবো । কারণ এরপর যা বলবো সেটা কংক্রিট হতে হবে । বুং ভাং কিছু বললে ধরা পরে যেতে পারি। তখন সেটা আরেকটা যন্ত্রনা হয়ে দেখা দিবে । এ ধরনের ছোট খাটো ভুলের জন্য অনেক সময়, অনেক বড় ধরনের মাসুল গুনতে হয়। তবে নীলা'দের জন্য মিথ্যা অবশ্যই বলা যায়। কথায় আছে না, "পেয়ার কিয়া ডরনা কিয়া । "
শুধু একটু কৌসুলি হতে হবে । তা না হলে, বেকারের খাতায় নাম উঠে যেতে সময় লাগে না। প্রাইভেট চাকরীর কোন ভরসা নাই । সকালে আছে তো বিকালে নাই । অতএব সাধু সাবধান ।

কি হলো, কথা বলছো না কেন? বললে না, হাসপাতালে কেন যাবে ?
আমি তখনো ভেবে পাচ্ছি না কি বলবো । চোখে, মুখে করুণ একটা ভাব আনার চেষ্টা করেও পারছি না । আমার চেহারাটাই কেমন যেনো গোপাল ভাড় টাইপের সব সময় খুশি খুশি একটা ভাব জেগে থাকে । সহজে করুণ ভাব জাগিয়ে তোলা যায় না । বসের মুখের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে , হুশশশশশ করে একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললাম , "আছে বস্ একটা বিষয় আছে । বিষয়টা জরুরী । তবে, আপনাকে সেটা বলতে চাচ্ছি না।

বলতে চাচ্ছো না ? তিনি আরো বিস্মিত হয়ে কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে রইলেন ।
আমি বললাম, "ডাক্তার দেখাতে যাবো বস্। একজনের সাথে এপয়েন্টমেন্ট ঠিক করে রেখেছি সাড়ে পাঁচটায় দেখা করার কথা । মিথ্যা হচ্ছে , আগ্নেয়গিরির লাভার মতো একবার চেম্বার ছেড়ে বের হলে , নিজের মতো পথ খুঁজে নেয় ।

কি দেখাবে, না মানে, বলতে চাচ্ছি, কি হয়েছে তোমার? দিব্যি তো দেখছি ভাল আছো । এর মধ্যে, কি এমন হয়ে গেল যে, এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে ডাক্তার দেখাতে হবে?

আমি, এবার একটু জোড়েই বললাম, বিষয়টা পারসোনাল বস্, আপনার না জানলেও চলবে।
আমার কথায় উনি যারপর নাই বিস্মিত হলেন । মুখের উপর কেউ এভাবে কথা বলতে পারে সেটা তিনি হয়তো কল্পনায়ও চিন্তা করতে পারন নাই। বন্দুকের নল থেকে গুলি বের হয়ে গেছে , এখন আর ফিরিয়ে আনা যাবে না । আমি চোখ মুখ কুচকে ওনার দিকে না তাকিয়েই আবারো, বললাম, বিষয়টা গোপন স্যার । আপনাকে বলা যাবে না । বিস্ময়ে এবার উনি চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ালেন , কি ব্যাপার জগলু ? ঘটনা কি ? কোন গুপ্ত রোগটোগ বানিয়ে বসো নিতো ?

আমি কিছু বললাম না । মাথা হেট করে রইলাম । শালায়, কি সব চিন্তা করে । গুপ্ত রোগ টোগ আবার কি রে, চোদনা ? আমি তোর মতো মদখোর, মাগীবাজ নাকি রে শালার পুত যে গুপ্ত রোগে ভুগবো ? মনে মনে ঠিক করে ফেললাম, বিষয়টা নিয়ে বুইড়াটারে একটু নাচাবো । এতো কিছু থাকতে বুড়া ভামটার , কিনা গুপ্ত রোগের কথা মাথায় এলো ? আমার বয়সে এই শালা নিশ্চয়ই এইসব গুপ্ত রোগটোগে ভুগেছে ।

আমাকে চুপ থাকতে দেখে বসের অস্থিরতা বেড়ে গেলো । উনি নানা রকম সন্দেহের দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে রইলেন । সন্দেহটা আর একটু বাড়িয়ে দেবার জন্য আমি বাম হাত দিয়ে প্যান্টের চেনের পাশটা একটু চুলকিয়ে বা পাটা সামান্য ফাঁক করে আন্ডারওয়ারটা টান দিয়ে ছেড়ে দিয়ে সোজা হয়ে দাঁড়ালাম । দৃশ্যটা নি:সন্দেহে দৃষ্টি কটু ।

বস আর নিতে পারলেন না , চোখ দুটো বড় বড় করে চিৎকার করে উঠলেন, কি হলো , মুখ বন্ধ করে আছো কেন ? আর এটা ক্যামন অসভ্যতা ? তুমি এইভাবে প্রকাশ্য আন্ডারওয়ার টানাটানি করছো ক্যান ?

আমি তেমনি নির্বিকার ভাবে মাথা নিচু করে দাড়িয়ে রইলাম। কিছু বললাম না । বলাটা ঠিক হবে না । পরিস্থিতিটা খুব সাবধানে হেন্ডেল করতে হবে ।
দরজার দিকে তাকিয়ে দেখি সেখানে ছোট খাটো একটা জটলা জমে গেছে । সবাই ভাবছে , আজ আমার খবর আছে । নাটকের শেষ দৃশ্যটুকু দেখার জন্য অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছে সবাই । ভিড়ের মধ্যে একাউন্টেন্ট সামসু মিয়াকে দেখতে পেলাম । মজার একটা দৃশ্য দেখার জন্য তার আগ্রহটাই যেন অন্য সবার চেয়ে বেশি । কারণ গত মাসে ওনাকে একটা হালকা ঢলা দিয়েছিলাম , এবার সেই ঢলার মজাটা নেওয়ার সুযোগ উনি কিছুতেই মিস করবেন না ।

আরো কিছুটা সময় বসের ধৈর্যের পরীক্ষা নিয়ে, বসের দিকে মাথাটা একটু এগিয়ে নিয়ে গিয়ে বললাম, বস বিষয়টা গুরুতর । আপনার না জানাই ভালো । কথাটা বলতে বলতে আবার পায়ের কুচকি চুলকালাম । আরো ভালো হতো, যদি হাতটা এরপর শুকে দেখতে পারতাম , বিষয়টা চুড়ান্ত নোংরামি হবে বলে প্লানটা মাথা থেকে বাদ দিলাম ।

বস এবার চোখ মুখ কুচকে চেয়ারে বসতে বসতে বললেন, ঠিক আছে তুমি যাও; ডাক্তার দেখিয়ে কাল অফিসে আসো । আমি বিমর্ষ বদনে মাথা নেড়ে ঘর থেকে বের হয়ে যাবার জন্য পা বাড়াতেই , উনি পেছন থেকে বলে উঠলেন, দাঁড়াও । আমি ঘুরে দাঁড়ালাম, বস মানি ব্যাগ থেকে দুটো এক হাজার টাকার নোট বের করে দিয়ে বললেন, এটা রাখো । ভালো মতো ডাক্তার দেখিয়ে ওষুধ পাতি খেয়ে সুস্থ হয়ে অফিসে আসবে । দু দিন ছুটি নাও , কাল তোমার আসতে হবে না । আর, একটা কথা মনে রাখবে ; অফিসে ঢুকার পর এখানে ওখানে যখন তখন চুলকা চুলকি করা অফিস ম্যানারের মধ্যে পরে না । আমি যেন এটা আর না দেখি বুঝতে পেরেছো ।? আমি এমন ভাবে মাথা নাড়লাম যার অর্থ , বুঝতে পেরেছি । তারপর সুবোধ বালকের মতো টেবিল থেকে নোট দু'টো তুলে নিয়ে বের হবার জন্য পা বাড়াতেই, তিনি পেছন থেকে বললেন, ব্যবস্থা পত্রটা আমাকে দেখাবে । কথাটা মনে রেখো কিন্তু ।

বসের শেষ কথাটায় আমি টাসকি খেয়ে ফাপরে পরে গেলাম। এই রে ! নতুন আর এক যন্ত্রণার উদয় হলো । এখন কাজ কর্ম ফেলে সত্যি সত্যিই গুপ্ত রোগের ব্যবস্থাপত্র যোগার করতে হবে ।

শেষ ।
০২। ০১। ২০২৩

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১২

সোনাগাজী বলেছেন:




বাংগাদেশের মানুষ সহজেই অসততাকে কাজে লাগায়।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সব মাছে গু খায় নাম পড়ে ঘাউড়া মাছের

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫২

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: প্রাইভেসির সাথে compromise?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ঠিক তাই

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এমন সমস্যা একবার আমার সাথেও হয়েছিল।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আরে তাই নাকি , লিখে ফেলেন , পড়ে ফেলবো ।

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: হয় এরকম হয়।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৫৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হ্যা , এক জীবনে অনেক কিছুই হয়, নীলাদের জন্যই হয় ।

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

নীল আকাশ বলেছেন: মজা পেলাম। কিছু লাইনে দাঁড়ি এক বর্ণ দূরে বসেছে। ঠিক করে দিয়েন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৫৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: অবশ্যই দিবো । তার জন্য পুরোটা আবার পড়তে হবে । আমি জানি অনেক ভুলভাল আছে । ধন্যবাদ পড়ার জন্য ।

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২

জুল ভার্ন বলেছেন: এমন গল্প কিম্বা ঘটনা অহর্নিশ ঘটে থাকে। পড়ে মজা পেয়েছি। +

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: গতকাল অফিস ছুটির পরেও অফিসে বসে ছিলাম, আর্মি গল্ফ ক্লাবে একটা বিয়েতে যাবো দেখে, অসল বসে থাকায় লেখাটা,লিখে ফেললাম। একটা,প্রেমের গল্প লিখতে গিয়ে এটা হয়ে গেল। ধন্যবাদ দাওয়াতি মন্তব্য করার জন্য৷

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: গুপ্ত রোগের বিষয়টা ঘোলাটে রয়ে গেলো...
জাতি বিষদ জানতে চায়।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: বিবিধ যৌন বাহিত রোগ যা অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাবনের জন্য হয়ে থাকে ।

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩২

রানার ব্লগ বলেছেন: চিন্তা করবেন না আজকাল ব্যাবস্থাপত্র নীলখেতে পাওয়া যায় !!!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: জগলু'র আপাততো সেটা জানা নেই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.