নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই ।
নীলার ডাকে ধড়পড় করে বিছানায় উঠে বসলো বেন অ্যালেকজান্ডার ।
আশে পাশে তাকিয়ে বুঝতে চেষ্টা করলো কি হয়েছে । সঙ্গে সঙ্গে পাল হারবারের স্মৃতি ফিরে এলো । হায় হায়, জাপানিজদের মতো রাশিয়া ও কি তাহলে আমেরিকায় ঢুকে পরেছে ? রাশিয়ান প্লেনগুলো থেকে কি একের পর এক বোমা হামলা হচ্ছে ? হায় ! ঈশ্বর ! এখুনি বুঝি ইমার্জেন্সির দোহাই দিয়ে ডেকে পাঠানো হবে ব্যারাকে । তারপর এক ঘণ্টার নোটিশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়ার মতো অন্য কোথাও ।
আর কত ? আর কতো প্রাণ ঝরলে শান্ত হবে পৃথিবীর রক্ত পিয়াসু যুদ্ধবাজ হায়েনার দল ? সাধারণ আমেরিকানরা তো যুদ্ধ চায় না । তারা খেয়ে পরে সাদা , কালো মিলে মিশে শাস্তিতে বসবাস করতে চায় ।
বেনের ঘুম ভাঙ্গার প্রথম ধাক্কাটা কেটে যেতে সে দেখতে পেলো, তার স্ত্রী রূপসী নীলা কপালের উপরে নেমে আসা চুলের গোছা সরাতে সরাতে বলছে, হ্যানি , এসো টিভিতে মজার একটা অনুষ্ঠান দেখাচ্ছে । সঙ্গে সঙ্গে বিরক্তিতে ছেড়ে গেলো দেহ,মন । সামান্য টিভির অনুষ্ঠান দেখার জন্য ওর এমন আরামের ঘুমটা ভেঙ্গে দিলো মেয়েটা । যুদ্ধ ফেরত সৈনিকের জীবন নিয়ে ফেরত আসার পর কিছুদিন তাদের জীবন অনেকটা এলোমেলো থাকে । সারারাত পার্টি হইহুল্লা করে কেটে যায় । গত রাতেও একটা পার্টি থেকে ফিরতে ফিরতে ভোর হয়ে গিয়েছি । এসেই ঘুম । দু ঘণ্টাও হয়নি ঘুমিয়েছে । এরই মধ্যে ঘুম থেকে তোলার অর্থ হচ্ছে, সাপের মুখে চুমু খাওয়ার মতো বিপদজনক ।
বিরক্তি চেপে রেখে বেন তাকালো নীলার দিকে । সকালের আলোয় জ্বলমল করছে নীলার সর্বাঙ্গ । মনে মনে বললো, মেয়েটা এতো সুন্দর কেন ? একটু আগে জেগে উঠা বিরক্তিটা মুর্হুতে নীলার সৌন্দর্যের আড়ালে ঢাকা পরে গেলো ।
বেন অত্যন্ত শান্ত গলায় বলল, "তুমি দেখ না তোমার মজার অনুষ্ঠান । আমার ঘুমের প্রয়োজন । একটু ঘুমাতে দাও প্লিজ । " কথাটা বলেই সে আবার শুয়ে পড়লো বিছানায় ।
নীলা কিন্তু নাছোড়বান্দা । সহজে ছাড়ার পাত্রী নয় । সে হামাগুড়ি দিয়ে বিছানায় উঠে এলো। তারপর বেনের উপর শুয়ে ঠোটে,গালে, কপালে চুমু খেতে খেতে মাথার চুলগুলো এলোমেলো করে দিতে দিতে বলল, উঠে পরো প্লিজ । এমন একটি দৃশ্য তোমাকে ছাড়া কিছুতেই দেখবো না ।
মধ্য বয়স্ক নারী অল্পতেই পুরুষ মানুষকে কাবু করে ফেলতে পারে । নীলার মধ্যে সে শক্তি মারাত্মক । নরম শরীরের উষ্ণতায় বেনের ঘুম ছুটে পালাল । তার শরীর একটু একটু করে ঐশ্বরিক সুখের নেশায় জেগে উঠছে । নীলা সেটা বুঝতে পেরে বেনের দশ দিগন্ত আলোকিত করে হাসতে হাসতে বলল, "নো দুষ্টামি । নো দুষ্টামি । "
বেন কিন্তু ছাড়ল না । সে নীলাকে দু হাতে বুকের সঙ্গে জড়িয়ে ধরে ঠোটে,গালে চুমু খেতে খেতে বলল, কি এমন আহামরি অনুষ্ঠান দেখাচ্ছে তোমার টিভিতে যার জন্য তুমি এমনটা করছ ? নীলা তখন নিজেকে বেনের বাহু বন্ধন থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে বলল, "চলো নিজেই দেখবে । বেন আর কথা বাড়াল না । কেননা নীলাকে উপেক্ষা তার পক্ষে সম্ভব না ।
ফ্রেশ হয়ে ড্রয়িং রুমে এসে বেন দেখতে পেলো , সেখানে তার বাবা অবসর প্রাপ্ত কর্নেল টমাস মুলার অ্যালেকজান্ডার মা মিরিন্ডা অ্যালেকজান্ডার ও ছোট ভাই ববি অ্যালেকজান্ডারকে নিয়ে টিভি স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে আছে । টিভিতে তখন দেখাচ্ছে, "মার্কিন মহাকাশচারী নীল আর্মস্ট্রং চাঁদের মাটিতে প্রথম মানুষ হিসেবে পা রাখছেন । "
না সাইন্স ফিকশন লিখবো না । অ্যালেকজান্ডার পরিবারকে টিভি সেটের সামনে বসিয়ে রেখে আমরা চলে যাবো অন্যদিকে । কেননা -
এখান থেকেই আমেরিকানদের ধাপ্পাবাজির গল্পটা শুরু ।
রাশিয়ার সঙ্গে স্মায়ূ যুদ্ধের চাপে আমেরিকা তখন কোন ঠাসা । ১ম ও ২য় বিশ্ব যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত পুঁজি তখন রাশিয়ার কারণে ভেস্তে যেতে বসেছে । অন্যদিকে ভিয়েতনামের নাক বোচারা টুটি চেপে ধরেছে । জি হুজুর জি হুজুর করা ইউরোপিয় মিত্ররা তখন রাশিয়ার ভয়ে দূরে দাড়িয়ে তামাশা দেখছে । গোদের উপর বিষফোঁড়া মতো রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা তখন পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ দখলের পায়তারা করছে ।
একের পর এক ব্যর্থ মিশন চালাচ্ছে চাঁদে । যদি একবার সফল হয়ে যায় তাহলে আমেরিকাকে আর টিকতে হবে না । রাশিয়া হয়তো চাদে বোমা তুলে সেখান থেকে আমেরিকাকে লক্ষ্য করে বোমা ছুরবে । তাই যে করেই হোক রাশিয়ানদের আগে চাদের দখল নিতে হবে । কিন্তু আপাত অবস্থা যা তাতে চাঁদ তো দূরের কথা ভিয়েতনামের দখল রাখাই আমেরিকার জন্য কষ্টসাধ্য হয়ে যাচ্ছে । অন্যদিকে সদ্য প্রতিষ্ঠিত আমেরিকান মহাকাশ সংস্থা "নাসা" অর্থের অভাবে বন্ধ হতে বসেছে । " এমন পরিস্থিতিতে এমন কোন ঘটনা ঘটাতে হবে যাতে পুরো বিশ্ব হিরোশিমা, নাগাসাকিতে এ্যটোম বোমা ফেলার মতো চমকে উঠবে ।
তারই পরিপেক্ষিতে ১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই আমেরিকার টিভিগুলোতে মঞ্চায়িত হল বিশ্বের তাবৎকালের সব চাইতে ব্যয় বহুল, গোপন সাইন্স ফিকশন মুভি; " "Apollo 11। " সেখানে দেখানো হলো ১০:৫৬ পিএম EDT (স্থানাংকিত আন্তর্জাতিক সময় বা ইউটিসি (UTC) সময় অনুযায়ী ১৯৬৯ সালের ২১ জুলাই ০২:৫৬) মার্কিন মহাকাশচারী নীল আর্মস্ট্রং চাঁদের মাটিতে প্রথম মানুষ হিসেবে পা রাখার দুর্দান্ত অভিনয় করেন । এরপর পরোটাই ইতিহাস ।
এমন ফেক এক ভিডিও দিয়ে আমেরিকা আবার বিশ্ব জয় করে ফেললো । কিন্তু ইংরেজিতে একটি কথা প্রচলিত আছে, "Every action (force) in nature there is an equal and opposite reaction."
ক্যামেরা ও অভিনয় দক্ষতায় চন্দ্র জয়ের নাটক করে আমেরিকা সাময়িক উতরে গেলেও আমেরিকা ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত তাদের এই মিথ্যা নাটকের জন্য কথা শুনে যেতে হবে । আমেরিকার চন্দ্র জয়ের ভুয়া নাটকে সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছিলো ন্যাটো বা ইরোপিয় ইউনিয়ন । তাই তারা আমেরিকার চন্দ্র জয়ের প্রচার , প্রচারণার দায়িত্বটা নিজেদের কাধে তুলে নেয় ।
২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় , কিসিঞ্জার বলেছিলেন , দশটা মিথ্যা ছড়াও তার মধ্যে লোকে ৭টা বিশ্বাস করবে । একই পদ্ধতিতে মিথ্যা ছড়ানো হয়েছিলো হিটলারের বিরুদ্ধে । ঠিক তেমনি চাঁদে না গিয়েও চাঁদ জয়ের মিথ্যা ধাপ্পাবাজির কারণে আমেরিকা ৩য় বিশ্বযুদ্ধের হাত থেকে নিজেদের বাচিয়ে নেয় মোড়লগিরিও বাচিয়ে রাখে । কিন্তু ভিয়েতনাম থেকে লেজ গুটিয়ে পালায় ।
আমেরিকানদের এই মিথ্যার বিরুদ্ধে সর্ব প্রথম যিনি সোচ্চার হন , তার নাম হচ্ছে, বিল কেসিং । বিল কেসিং একের পর এক প্রশ্ন করে যখন নাসা ও আমেরিকার সরকারকে নাস্তানাবুদ করে ফেলেন । বিভিন্ন মিডিয়ায় ওপেন চ্যালেঞ্জ জানান । তখন আমেরিকা এই চ্যালেঞ্জ কে নতুন একটি নাম করন করেন , সেটা হচ্ছে "ষড়যন্ত্র তত্ত্ব। "
১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই পরে আমেরিকা নাকি আরও অনেকবার চাঁদে গিয়েছে, কিন্তু সেগুলোর সব কাগজে কলমে একটিরও ভিডিও প্রকাশ করার সাহস করেনি । কারণ আধুনিক প্রযুক্তিতে কোন ধাপ্পাবাজিই আর টিকবে না । যারা মঙ্গল গ্রহে ঘরবাড়ি তৈরি করার কথা ভাবছে , অথচ চাদে ভ্রমনের ভিডিও প্রকাশ করে না । এরপরও কিছু মানুষ এই ধাপ্পাবাজিকে বিশ্বাস করে এমন ভাবে কথা বলে, যেন তারা নিজেরাই ,চাঁদে গিয়ে বিড়ি সিগারেট খেয়ে এসেছে ।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমেরিকা শুধু মিথ্যা নাটকটা মঞ্চায়ন করে চুপ করে গেছে। বাকিটা পাবলিক করে দিয়েছে। দশটা মিথ্যা ছড়াও ছয় সাতটা এমনিতেই টিকে যাবে। নাসা কারো সাথে তর্কে বা কোন কিছু প্রমাণ করতে যায় না৷ যে যা ইচ্ছা বলুক৷তাতে তাদের কিচ্ছু যায় আসে না। এটাই তাদের হাতিয়ার।
২| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০১
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আমিও বিশ্বাস করি না অনেক আগেই ঢাকা ডাইড্রেষ্টস নামে এক ম্যাগাজিন পড়ে জানি
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এ নিয়ে অনেক অনেক প্রশ্ন আছে। কিন্তু মিমাংসা নেই। কারণ নাসা কিছু প্রমাণ করতে যায় না।
৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০২
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
এখন চাঁদে যাওয়া আরো সহজ হবার কথা।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আশা করছি, আগামী ২০ বছরের মধ্যে মানুষ সত্যিই চাদে পা রাখতে পারবে।
৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: পৃথিবীর সবচাইতে বড় মিথ্যাবাদী জাতিটার নাম কি?
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: উত্তরটা সবার জানা
৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১৫
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
রোর বাংলায় সহজ একটি আর্টিকেল পড়েছিলাম।
মানুষ কি চাঁদে যায়নি? জেনে নিন সকল প্রশ্নের উত্তর!
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: রোর নাসার পক্ষে লিখেছে।
৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৭
রানার ব্লগ বলেছেন: চাদের বুড়ির বয়ফ্রেন্ড সাইদি কে চাদে দেখা গেছে। উনি বুড়ির সাথে ডান্ডাগুলি খেলতে গেছিলো।
১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: অনেকে চাদে জমি কিনেছে সামনে বাড়ি করবে। পাবলিক পারেও।
৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
এমন কথাবার্তা মার্কেটে এখনো চালু আছে নাকি,রাশিয়া ভাওতাবাজি প্রমাণ করেছে বিশ্বের কাছে?
৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:০৫
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রশ্নফাঁসের ফলাফল ব্লগ অবধি এসে গেছে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাই আপনি কি প্রশ্নপত্র হাতে পাইছেন ? কত করে বেচলেন জানাবেন , বেশি বেচলে বেশি কমিশন ।
৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যদি এরকমটা ভেবে শান্তি পান, তবে সমস্যা নেই।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৩৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সমস্যা হবার কথাও না । মানুষকে বুঝতে হবে সত্যটা জানতে হবে ।
১০| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
নতুন বলেছেন: বুঝতে পারলাম সিঙ্গারার মাঝে আলু কিভাবে গেছে এটা অনেকেই এখন বুঝতে পেরেছে।
প্রশ্ন হইলো রাশিয়া কেন এই চন্দ্র অভিজান যে ভুয়া সেটা প্রমান করছেনা?
সেই সময় প্রায় ৪ লক্ষ মানুষ যারা এই প্রজেক্টে কাজ করেছে এবং যারা তারপরেও নাসা এবং অন্য স্পেস এজেন্সির সাথে কাজ করেছে তারা কেউই এই কন্সপ্রেসি থিউরি পক্ষে গেলো না! তারা কেউই এই ভুয়া জিনিস জনগনের কাছে প্রমান করলো না।
১ জন বিল কেসিং সব কিছু বুঝে গেলো?
অল্প মানুষের মাঝে কোন জিনিস লুকিয়ে রাখা যায়। লক্ষ লক্ষ মানুষ যেখানে যড়িতো সেখানে এমন একটা তথ্য লুকিয়ে রাখা যায় না।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৪৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: শুধু মাত্র একজন বিল কেসিং নয় নাসার চন্দ্র অভিযানের বিরুদ্ধে অনেক মানুষ সোচ্চার হয়েছেন তাদের মধ্যে অভিযাত্রীরাও ছিলেন । কিন্তু অভ্যন্তরীণ বিষয় খুব কঠিন ভাবে গোপন করা হয় । কেউ কোন কিছু ফাঁসের পরিকল্পনা করলে তাকে সরিয়ে দিতে নাসা কুণ্ঠাবোধ করে না । এ ব্যাপারে তাদের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত । হয় সঙ্গে থাকো না হয় মরো । এভাবেই টিকে আছে মিথ্যা ।
১১| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১
অপু তানভীর বলেছেন: এই রকম হইলে তো খুবই বিপদের কথা । কারণ আমাদের হুজুর আজাহারী সাব কইছেন নীল আর্মস্ট্রং চাঁদে গিয়ে আযানের শব্দ শুনতে পাইছে এবং পৃথিবীতে আইসা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করছে ।
এখন আপনে কইতেছেন নীল সাব চাঁদেই যান নাই !
এখন কার কথা বিশ্বাস করুম কর !
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: বর্তমান জামানায় মুসলিম ও ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে আরেক মূর্খ মুসলিম । এরা আবেগে নিজের কাঁথা ছিঁড়ে ফেলে অন্যের কাঁথা নিয়ে টানাটানি করে । ইসলামে অশিক্ষিত মূর্খের কোন কথার গুরুত্ব নেই ।
১২| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
কামাল১৮ বলেছেন: চাঁদে আজান শুনাও ভাঁওতাবাজী।আজান শুনে মুসলমান হওয়া সেটা তাহলে কি?এই যে আহাজারি মাহাজারি সারাদিন চিল্লায় এগুলিও ভাঁওতাবাজী।ভাঁওতাবাজিতে ভরেগেছে দুনিয়া।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এসব অবশ্যই ভাঁওতাবাজী। ইসলামে অশিক্ষিত, মূর্খের কথার কোন গুরুত্ব নেই ।
১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
অনামিকাসুলতানা বলেছেন:
অপু তানভীর বলেছেন: এই রকম হইলে তো খুবই বিপদের কথা । কারণ আমাদের হুজুর আজাহারী সাব কইছেন নীল আর্মস্ট্রং চাঁদে গিয়ে আযানের শব্দ শুনতে পাইছে এবং পৃথিবীতে আইসা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করছে ।
এখন আপনে কইতেছেন নীল সাব চাঁদেই যান নাই !
এখন কার কথা বিশ্বাস করুম কর !
আমার ও এক ই অ বস্থা ?
কন্সপ্রেসি থিউরি বিশ্বাস করতে হবে?
সোনাগাজী বলেছেন: প্রশ্নফাঁসের ফলাফল ব্লগ অবধি এসে গেছে।
এক মত।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: বিশ্বাস করা না করা আপনার ব্যাপার । কিন্তু তারা আছে , আমাদের আশেপাশে । হু হা হা হা
চোখ কান খোলা রাখুন সত্যটা জানার চেষ্টা করুণ । এক সময় সত্যটা জেনে যাবেন । আপনার মন ই সঠিক পথ দেখাবে ।
১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: চাঁদ দুই খন্ড করেছিলেন আমাদের নবী।সেটা আবার পড়েছিলো চোট্ট পাহাড়ের এই পাশে এক খন্ড অন্য পাশে আরেক খন্ড।চাঁদে গিয়ে সেটাও দেখা গেছে।তবে কি এটাও ভাঁওতাবাজী।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত করা ঠিক নয় । তাতে নিজের ক্ষতি বয়ে আনে । রসুল স: সত্যিই চাঁদকে দুই খণ্ড করেছিলেন । বিশ্বাস করা না করা আপনার ব্যাপার । মিজার বিশ্বাস করেন না কিন্তু টাইম মেশিন, হাইপার জাম্প এসব বিশ্বাস করেন । বাঙ্গালী এক আজব চিজ না দেখলে নিজের বাপকেও বিশ্বাস করতো না । আমার দেখে বলে , শেষ বয়সে বাপকে বৃদ্ধা আশ্রমে পাঠায় ।
১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিজ্ঞান অনিচ্ছুক তথা বিজ্ঞান হেটার্স দের সংখ্যা অনেক।
এরা কি চায় বোঝা মুশকিল।
অথচ বিজ্ঞানের সকল সুযোগ সুবিধা নিচ্ছে। গাড়ি বিদ্যুৎ বায়োলজি বিবর্তন আধুনিক চিকিৎসা সেবা লেটেস্ট মডেলের ফোন সবই নিচ্ছে কিন্তু বিজ্ঞানকে অস্বীকার করছে।
চাঁদে তো একবার যায়নি, ছয়বার গেছে। চার চাকার একটি ছোট গাড়িসহ গেছে চারবার। একটি রকেটের ককপিটে আগুন লেগে তিনজন নভোচারী মারাও গেছেন।
এরপরেও এরা নাসার চন্দ্রাভিযান বিশ্বাস করে না।
কিন্তু সাঈদী চাঁদে গেছে এটা তাদের দৃঢ় বিশ্বাস।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: বিজ্ঞানকে অস্বীকার কে করলো ভাই ? বেশি জ্ঞানি হয়ে গেলে সমস্যা । ছয়বার নয় আমেরিকানেরা চাদে যাওয়ার বহুবার চেষ্টা করেছে । আমেরিকানদের আগে রাশিয়ার যান চাদে অবতরণ করেছে , ভেঙ্গে পরেছে এসব সবাই জানে । কিন্তু এখানে কথা হচ্ছে, মার্কিনিদের চাদে মানুষ পাঠানোর ভাওতাবাজি নিয়ে । নিজের বক্তব্য প্রকাশ করুণ । কাকে চাদে দেখা গেছে কাকে যায়নি এসব কথা বলা অবান্তর । খুব সস্তা কথাবার্তা এসব ।
১৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: হাসুম না কান্দুম ডিসিশন লইবার পাচ্ছিনে।
আমার মতো নাদান পাব্লিকের কাছে গাছের মগ ডালও মংগলগ্রহ
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩০
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: প্রিয় জুল ভার্ন আপনি আমার নভযানে উঠে আসুন একসাথে চাদে যাই ।
১৭| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৪৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এটা আসলে একটা তত্ত্ব । যদিও আমেরিকান পন্থিদের কাছে এটি ষড়যন্ত্র তত্ত্ব । কিছু প্রশ্নের ধার থাকলেও এসবকে পাত্তা না দেবার বাসনা থাকে আমেরিকান পন্থিদের কাছে । যাকগে , আসলেই গিয়েছে কিনা নাকি যায়নি তা নিয়ে আসলে বিতর্কই চলবে কোন সমাধান হবে না ।
আর নতুন ভাই বলেছে রাশিয়া কেন প্রমাণ করল না যে আমেরিকা একটা ভাঁওতামি করছে ! তবে হ্যাঁ লক্ষ মানুষের মধ্যেও অনেক বষয় লুকিয়ে রাখা যায় সেই পদ্ধতিও দুনিয়ায় আছে !!
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমেরিকা যেসব বিষয়গুলোকে এড়িয়ে যেতে চাইবে বুঝবেন সেখানেই ঘাপলা রয়েছে । এটা তাদের জাতিগত বৈশিষ্ট্য । কিছু নাদান সাদা চামড়া দেখলেই হুজুর হুজুর করে তাদের বলা কথাকে দৈব্য বাক্য মনে করে এটাও আমাদের জাতিগত বৈশিষ্ট্য
১৮| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: কিছু মনে করবেন না ভ্রাতা; এসব বিষয়ে লেখার আগে আরো ভাল করে বিস্তারিত পড়াশুনা করা উচিৎ!
দুনিয়ায় কত কিসিমের পাগল আছে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: পাগলে পাগল চিনে কুত্তায় চিনে গু , এটা পুরাতন কথা ভাই । সবাইকে নিজের পাল্লায় মাপা উচিত নয় দাদা
১৯| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:১৯
অধীতি বলেছেন: প্রথম থেকে ভালই লাগতেছিলো। বেন আলেকজান্ডার ও তার বউয়ের কাহিনির ভেতর চাঁদের গল্প ভালো লাগল না। চাঁদে যাওয়াটা ভুয়া হইলেই কি না হইলেই কি। পৃথিবীর কৃত্রিম আলোর জন্য যে জোৎস্নার আলো ম্লান হয়ে গেলো সেটাই বরং বেশি ভাবায় আমাকে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন । দারুণ ব্লগিং হলো ...........
২০| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ ভোর ৫:৩৭
জিকোব্লগ বলেছেন:
গলুও চাঁদে গিয়েছিলো। বিশ্বাস না হলে নিচের ছবিটি দেখুন।
চাঁদ থেকে উহা প্রশ্ন ফাঁস করার কেরামতি শিখে এসেছে। আর
গলু নিজে যা , অন্যেকেও উহার মতনই উহার কাছে মনে হচ্ছে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: গলু'র সাথে আপনিও ছিলেন দেখি , গুল্লুর হাতের গ্লাপসটা বেশ সুন্দর ।
২১| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৮:৩৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
রোর বাংলায় সহজ একটি আর্টিকেল পড়েছিলাম।
মানুষ কি চাঁদে যায়নি? জেনে নিন সকল প্রশ্নের উত্তর!
লেখক বলেছেন: রোর নাসার পক্ষে লিখেছে।
রোর নাসার পক্ষে লিখেছে আপনি নাসার বিপক্ষে লিখেছেন এইটুকুই পার্থক্য।
০৮ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
২২| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:০৫
বিটপি বলেছেন: মানুষ চাঁদে যেতেই পারে। এটা এমন কঠিন কাজ বলে আমার মনে হচ্ছেনা। কিন্তু ভিডিওটা যে একদম ভুয়া, সেটা ভিডিওর কোয়ালিটি দেখেই বুঝা যায়।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: চিন্তা করে দেখুন একবার; হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে চাঁদে গিয়েছে নিজের দেশের পতাকা নিয়ে , অথচ সেটা নাকি কুচকে গেছে । পতাকা দিয়ে কি কেউ নাক মুছে নাকি ? আসলে ওটা বাতাসে নড়ছিল বলে আমার বিশ্বাস । আমেরিকানদের চাঁদে বাতাস ও আছে
২৩| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: শুধু মাত্র একজন বিল কেসিং নয় নাসার চন্দ্র অভিযানের বিরুদ্ধে অনেক মানুষ সোচ্চার হয়েছেন তাদের মধ্যে অভিযাত্রীরাও ছিলেন । কিন্তু অভ্যন্তরীণ বিষয় খুব কঠিন ভাবে গোপন করা হয় । কেউ কোন কিছু ফাঁসের পরিকল্পনা করলে তাকে সরিয়ে দিতে নাসা কুণ্ঠাবোধ করে না । এ ব্যাপারে তাদের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত । হয় সঙ্গে থাকো না হয় মরো । এভাবেই টিকে আছে মিথ্যা ।
বিল কেসিং তো এটেনসন সিকার হইতেই পারে। আর তার কাছে বেশি টাকাও নাই তার কাছে প্রযুক্তিও নাই।
রাশিয়ার কাছে প্রযুক্তি এবং টাকা এবং আমেরিকার এই ভুয়া দাবি মিথ্যা প্রমান করে দুনিয়ার সামনে তাদের মুখোস খুলেদেবার সুযোগ। আর আপনার কি মনে হয় রাশিয়া তাদের প্রযুক্তি দিয়ে আমেরিকার নভজানের উপরে নজর রাখার চেস্টা করেনাই????????????????
রাশিয়া দেখলো আমেরিকা ভুয়া নভজান চালাইলো। ভুয়া ছবি বানাইলো। ভুয়া মুভি বানাইয়া জনগনের কাছে হিরো হইলো?
আর রাশিয়া চুপ করে বসে রইলো? তারা এই ভুয়া দাবি প্রমান করার জন্য কিছুই কইলো না??????????
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: রাশিয়ার উচিত চান্দে মানুষ পাঠানো কাউকে না পাইলে আমি জীবনের রিক্স নিয়া আপনার মুখের দিকে তাকাইয়া যাইতে রাজি আছি । আমি গেলেই দুধ কো দুধ জল কো পানি প্রমাণ হয়ে যাবে ।
২৪| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
নতুন বলেছেন: এই ভিডিওতে মজা কইরা কিছু প্রশ্নের জবাব দেয়া আছে দেখতে পারেন।
২৫| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমি কিন্তু আপনাকে পাগল বলি নাই - মন্তব্য বুঝে উত্তর দিবেন। আরেকজনকে হেয় করে নিজেকে এত স্মার্ট ভাবাটা মোটেই ভালো উদাহরণ নয়!
আমি কোন ব্লগার কে এভাবে অসম্মান করিনা- সরাসরি আক্রমণ করি না! আমি বলেছি তাদেরকেই যারা এই তত্ত্ব দাঁড় করিয়েছে।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনাকে আঘাত দিয়ে কথা বলিনি দাদা । বাংলা বহু বলা একটা প্রবাদ ব্যবহার করেছি । আমি ও কাউকে আঘাত করে কথা বলিনা । সত্যি বলতে এখানে যা লিখেছি সেটা আমার জ্ঞানের আওতার বাহিরে নয় । কিন্তু আপনি বললেন , আরো পড়ে লিখতে । ক্যামন যেন লাগলো । শুধু পড়লে হয় না দাদা লিখতেও হয় ।
২৬| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:১২
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: এই ভাওতাবাজির প্রমাণ নাসার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে ২০০৯ সালে ফটোশপে ইডিট করা তিন জন ইন্ডিয়ানের ছবি এখনো আছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে তিনজন ইন্ডিয়ান নাগরিক স্পেস এ গিয়ে ছবি সেলফি তুলতেছে। হাহা
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ছবিটা শেয়ার করুন প্লিজ । তবে স্পেসে যাওয়া নতুন কোন বিষয় না ।
২৭| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: কেউ যদি আঙ্গুল দিয়ে চাঁদ খন্ডিত করতে পারে। তাহলে মানুষ কেন চাঁদে যেতে পারবে না?
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৯
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: "মানুষ চাঁদে যেতে পারবে না সেটা তো কেউ বলে নাই । অবশ্যই পারবে । পারা উচিত । প্রযুক্তি এখন অনেক শক্তিশালী ও আপডেট । কিন্তু কোন এক রহস্যজনক কারণে আমেরিকা, রাশিয়া,চীন চাঁদে প্রকাশ্য অভিযান পরিচালনা করছে না । আমেরিকার বেশ কয়েকজন প্রেসিডেন্ট এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়ে আবার পিছিয়ে গেছেন । " কেন সবাই পিছিয়ে যায় সেটাই রহস্য । তবে আমি মনে করি, রাশিয়া বা চীনের উচিত চাদে গিয়ে আমেরিকান কুচকানো পতাকাটা খুজে বের করা । যদি না চাদের বুড়ি সেটাকে অন্য কোন কাজে ব্যবহার করে না ফেলে ।
২৮| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২১
ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: এই যে দেখুন ইন্ডিয়ানদের চাঁদে যাওয়ার ছবি।
১৬ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৮
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এইটা ফেক পেইজ ভাই । নাসার এ রকম অনেক ফেক পেইজ রয়েছে
চাইলে আপনেও একটা খুলতে পারেন )
২৯| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: রাশিয়ার উচিত চান্দে মানুষ পাঠানো কাউকে না পাইলে আমি জীবনের রিক্স নিয়া আপনার মুখের দিকে তাকাইয়া যাইতে রাজি আছি । আমি গেলেই দুধ কো দুধ জল কো পানি প্রমাণ হয়ে যাবে ।
দুনিয়াতে ট্যাকা ছাড়া কেউই কিছু করেনা।
প্রথম চাদে মানুষ পাঠাইছে রাজনিতিক ভাবে আমেরিকারে বড় দেখাতে।
ঐখানে গিয়া দেখছে পাথ্থর ছাড়া আর কোন কিছু নাই। তাই পরে আর যাবার জন্য ট্যেকা খরচা করেনাই।
লাভ ছাড়া দুনিয়াতে কেউ কিছুই করেনা।
২২ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সেটাই কথা , কিন্তু তবুও সেটার মধ্যে যদি দেশের স্বার্থ থাকে তবে মেনে নেওয়া যায় কিন্তু যদি আমাদের মতো অর্থ পাচার হয় তাহলে আর কিছুতেই মেনে নেওয়া যায় না ।
৩০| ১৬ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি অতি পুরানা ভাওতাবাজী একটা খবর নিয়ে এখনো পরে আছেন ইহাই অষ্টম আশ্চার্য।
২২ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: যাক শেষ পর্যন্ত বলেই ফেললেন পুরাটাই আমেউরিকানদের ভাওতাবাজি ছিলো ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৪
রবিন.হুড বলেছেন: এতো বড় মিথ্যা কিভাবে এখনো টিকে আছে?