নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

চেরাগ আলী ও কালো যাদু - সপ্তম পর্ব (চেরাগ আলী সিক্যুয়েল)

১৪ ই মে, ২০২৫ দুপুর ২:৪২


হঠাৎ করেই ছেলেটির এমন অদ্ভুত আচরণে ছেলেটির পিতা,মাতা উভয়ে বিচলিত হয়ে উঠলো । দু'জনই মন্দিরের চাতালে উঠে গিয়ে পুরোহিতের পা জড়িয়ে ধরে বিলাপ করতে করতে ছেলেকে বাচাবার জন্য কাকুতি-মিনতি করতে লাগলেন ।

পুরোহিতের চোখে মুখে উৎকণ্ঠা আর চিন্তার ভাজ । কি করবেন বুঝতে পারছেন না । পরিস্থিতি এমন যে, একেবারে কিছু না করলে একটু আগে বড়াই করে বলা সব কথার উপর জল পড়ে যাবে । অগত্যা তিনি ঘটে হাতে উঠে দাঁড়িয়ে নিম গাছের তলায় গিয়ে দাঁড়ালেন । তারপর ছেলেটির দিকে তাকিয়ে বিরবির করে মন্ত্র উচ্চারণ করে আঙুল উচিয়ে আদেশের সুরে বললেন, "এই আয় .... নেমে আয় বলছি ..... । পরপর বেশ কয়েকবার তিনি একই কথা বলে গেলেন । কিন্তু সে কথার কোন আছর ছেলেটির উপর পড়লো বলে মনে হলো না । সে আগের মতো নির্বিকার ভঙ্গিতে পা ঝুলিয়ে বসে থেকে দাঁত বের করে হাসতে হাসতে থুক থুক করে নিচে থুতু ফেলতে লাগলো । পুরোহিত দু' কদম পিছিয়ে গিয়ে ফের রাগত স্বরে বললেন, না নামলে টেনে নামাবো বলছি । মায়ের মন্দিরে এসব ধানাই পানাই চলবে না । আয় ..........আয় ..........নেমে আয় বলছি ।

চারপাশ থেকে সকলে তাকিয়ে আছে ছেলেটির দিকে । পুরোহিতের আদেশ পেয়ে ছেলেটি কি করে তা নিয়ে সকলের মাঝে তুমুল উত্তেজনা চলছে । এমন ঘটনা সাধারণ খুব একটা ঘটে না । কিন্তু যখন ঘটে তখন উৎসুক জনতার উৎসাহের কোন কমতি থাকে না ।

নিজের ইজ্জত বাঁচাবার খাতিরেই যেন পুরোহিত মশাই এবার আরো জোরে জোরে মন্ত্র উচ্চারণ করে ঘটের পানিতে ফু দিয়ে সেই পানি গাছে ছিটিয়ে দিতেই , ছেলেটি তরাক করে গোটা দুয়েক লাফ দিয়ে গাছের একেবারে মগ ডালে উঠে, ফ্যাক ফ্যাক করে হাসতে হাসতে বলল, "ও হে পুরোহিত , তোমার এসব মন্ত্রটন্ত্র এতো উপড়ে আসতে পারবে না । যাও ...যাও গে, বাড়ি গিয়ে ঘুমাও। তারপর ছেলেটি তার ক্রন্দনরত মায়ের দিকে তাকিয়ে বলল, "ও মা, তুমিও বাড়ি যাও । শর্মিলাকে ছাড়া আমি এ গাছ থেকে নামবো না । পারলে ওকে নিয়ে এসো।" বুঝলাম এ মধ্যে শর্মীলা নামের একটি মেয়ে জড়িত আছে । প্রেম ঘটিত ব্যাপার স্যাপার আরকি ।

ছেলের কথা শুনে তার মা হাউ মাউ করে কেঁদে উঠলেন। পুরোহিত মশাই তাকালেন ছেলেটির বাবা পরিমল বাবুর দিকে । পরিমল বাবু মুখ কাচুমাচু করে বললেন, "ওই চন্ডালের ঝি ই তো সব খেলো । ঠাকুর, কিছু একটা করুণ। আমার যে এ কূল ও কূল দু'কুল ই যেতে বসেছে ।"

পুরোহিত কিছু একটা বলতে যাচ্ছিলো, ছেলেটি সেই মূর্হুতে আবার বলে উঠলো, "পুরোহিতের বুদ্ধিতেই তো তুমি মেরেছো শর্মিলার বাপকে । এখন তোমার ছেলেকে মরে সেই পাপ মুছে দিবো । যাও....যাও... বাড়ি গিয়ে চিতা সাজাও । দেরি করো না .... কথাটা বলেই ছেলেটি হো হো করে হাসতে লাগলো ।

পুরোহিত মশাই এবার অগ্নিমূর্তি ধারন করলেন, তার শরীর থরথর করে কাপছে । টপটপ করে ঘাম ঝরছে গাল বেয়ে । তিনি বুঝে গেছেন মন্ত্রতন্ত্র দিয়ে একে গাছ থেকে নামানো যাবে না । তাই তিনি ছেলেটিকে যে দুজন ধরে ছিলো তাদের দিকে তাকিয়ে বললেন, "এই যা তো টেনে নামা বদমাশটাকে গাছ থেকে ।

পুজারির কথা শেষ হতেই ছেলেটি যে ডালে দাঁড়িয়ে ছিলো সেটি হতে হাত পাচেক দুরে অপেক্ষা কৃত চিকন একটি ডালে এমন ভাবে লাফিয়ে উঠে গেলো যা দেখে উপস্থিত সকলে ভয়ে চিৎকার করে উঠলো । একজন স্বাভাবিক মানুষের জন্য এ এক প্রকার অসম্ভব । যে কোন সময় ডাল ভেঙ্গে ছেলেটি পড়ে যেতে পারে ।

পুরোহিতের আদেশ পেয়ে লোক দু'টো গাছের উঠার শত চেষ্টা করেও উঠতে পারলো না । যতবার উঠতে যাচ্ছিলো ততবারই পিছলে পড়ে যাচ্ছিলো । মনে হচ্ছিলো পেছন থেকে কেউ তাদের টেনে নামিয়ে দিচ্ছে । সকলে চেষ্টা বিফল হবার পরে । একটা বাঁশের মই আনা হলো । এবার দু'জনই মই বেয়ে গাছে উঠে গেলো । কিন্তু গাছে উঠলে কি হবে ; ছেলেটি যে ডালে দাঁড়িয়ে আছে সেখানে যাবার সাধ্যি কারো নাই । লোক দুটোকে গাছে উঠতে দেখে ,
ছেলেটি আরো উপড়ে উঠে গিয়ে একেবারে মগডালের চিকন একটি শাখায় পৌঁছে সার্কাসের পেশাদার অ্যাক্রোব্যাটের মতো দু হাত দু'দিকে ছড়িয়ে দিয়ে ঠায় দাড়িয়ে রইলো ।

যা দেখে উপস্থিত সকলে আবারো আঁতকে উঠলো । সর্বত্র গেলো , গেলো রব উঠলো । যে কোন মুহূর্তে ছেলেটি গাছ পড়ে যেতে পারে ।

গাছে উঠা লোক দুটো ছেলেটির কাছ থেকে হাত তিনেক নিচে একটা ডালে কিংকতব্যবিমুঢ় হয়ে দাড়িয়ে রইলো । তারা ছেলেটির কাছে যেতে সাহস পাচ্ছে না । তারা নিজেরাও ভয় পাচ্ছে আর একটু উপরে উঠলেই হয়তো ডাল ভেঙ্গে সকলে পড়ে যাবে মাটিতে । এতো উপর কোন ভাবে পড়ে গেলে মারা না গেলেও হাত পা ভেঙ্গে যে সর্বনাশ হবে তাতে কোন সন্দেহ নাই । চিন্তা করে দেখো কি ভয়াবহ এক পরিস্থিতি।

ঠিক তখনি হঠাৎ করে আর একটি অদ্ভুত ঘটনা ঘটলো । কোথা থেকে একটি দাঁড় কাক উড়ে এসে ঠিক ছেলেটি মাথার উপড়ের ডালে বসে কা কা করে তীক্ষ্ণ স্বরে ডাকতে লাগলো ।

তিন তিনটি মানুষ গাছে থাকার পরেও কাকটি কাউকে ভয় পাচ্ছে না । দেখতে দেখতে আরও কয়েকটি কাক উড়ে এসে বসলো পাশের দোচালা ঘরগুলোর চালের উপর । সবগুলো কাকের চোখ রক্ত বর্ণ । দু ' একটার চোখ বেয়ে তাজা রক্ত ঝরছে। প্রচণ্ড ক্রোধে তারা টিনের চালে ঠোঁট দিয়ে আঘাত করছে । ধারালো, সূচালো নখ দিয়ে নিজেদের মুখে আঘাত করে ক্ষত বিক্ষত করে তুলেছে। ঠিক সে সময় সূর্যটাও হুট করে মেঘের আড়ালে চলে গেলো। মুহূর্তে সকাল বেলাতেও সন্ধ্যার মতো অন্ধকার নেমে এলো । সূর্য মেঘের আড়ালে চলে যেতেই টিনের চালায় বসে থাকা কাকগুলো এক সাথে কা কা শব্দে ডানা ঝাপটাতে ঝাপটাতে উড়ে গিয়ে নিম গেছের উপর চক্রাকারে উড়তে লাগলো।

দৃশ্যটা দেখেই পূজারী প্রায় চিৎকার করে বলে উঠলেন, "পিশাচ ; পিশাচ ভর করেছে । পরিমল..... ও পরিমল... তোমার ছেলেও উপর সুধাংশুর পিশাচ ভর করেছে । ওই কাকগুলোই হচ্ছে পিশাচের বাহক । হায় ভগবান! তুমি রক্ষা করে। মা ... মা গো ....। রক্ষা করো মা । "

পুরোহিতের কথায় উপস্থিত সকলে ভয়ে,আতংকে হায়! হায়! করে উঠলো। গ্রামের মানুষ অল্পতেই যেমন খুশি হয় তেমনি অল্প বিপদেই আতংকিত হয়ে পড়ে ।

ছেলেটির মা অদূরে দাঁড়িয়ে মুখে শাড়ির আচল ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছিলেন । পূজারির কথায় তিনি ভয় পেয়ে ছেলের দিকে তাকিয়ে গলা ছেড়ে কাঁদতে কাঁদতে ছুটে এসে পূজারির পায়ে পড়ে জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন। সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটির বাবা পরিমল বাবু , ও পূজা দিতে আসা কয়েকজন নারী তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে মন্দিরের চাতালে উঠার সিঁড়ির উপর শুইয়ে দিয়ে চোখে মুখে পানি ছেটাতে লাগলো ।

এবার পুরোহিত মশাই সকলের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলে উঠলেন," সকলে দ্রুত মন্দির থেকে বের হয়ে যাও।" মন্দিরের ভেতর তখনো জনা বিশেক লোক এদিক ওদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল । তারা ভীত হলেও পূজারির কথায় তাদের মধ্যে কোন ভাবান্তর দেখা গেলো না । সকলে এরপর কি হয় তা দেখার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে ।

তা দেখে পুজারী ফের বললেন, "বেশ ! থাকতে চাও থাকো । আমি চললাম । আমার পক্ষে এ পিশাচের মোকাবেলা করা সম্ভব নয় ।" কথাটা বলেই তিনি ছুটলেন মন্দিরের দরজা বন্ধ করতে ।

এ সময় আধ ময়লা ধূতি চাদর পড়া এক বৃদ্ধ ব্যক্তি যে কিনা এতক্ষণ দূরে দাড়িয়ে নীরবে সব দেখছিলেন তিনি এবার এগিয়ে এসে পুরোহিতের সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, "একটা কিছু উপায় করুণ ঠাকুর । সবাইকে এমন বিপদে ফেলে আপনার যাওয়া কি ঠিক হবে ? ছেলেটা যে নির্ঘাত মারা যাবে ।"

পুরোহিত বললেন, "সে চেষ্টা কি করিনি ? নিজে চোখে ই তো দেখলে সব ।"

এরপর পুরহিত মশাই ছেলেটির বাবার দিকে তাকিয়ে বললেন, "যত দ্রুত পারো ছেলেকে মহকুমার শিব মন্দীরের বড় ঠাকুরের কাছে নিয়ে যাও । তিনি যদি কিছু করতে পারেন । "

এমন সময় গাছের উঠে লোক দু'জনের মধ্য হতে যে ছেলেটির বেশি কাছে ছিলো সে, উফফ মাগো , যা..... যা ভাগ ভাগ বলে গাছ থেকে ছেঁচড়ে অনেকটা নিচে নেমে গাছ আকড়ে ধরে কোন ভাবে নিজের পতন রোধ করলো। গাছের দিকে তাকিয়ে দেখি কয়েকটি কাকে একের পর এক উড়ে এসে লোক দুটোকে ঠোকরাতে শুরু করেছে ।

লোক দুটো হাত দিয়ে আপ্রাণ চেষ্টা করেও নিজেদের বাঁচাতে পারছে না । প্রতিটি ঠোকরের সঙ্গে তাদের শরীর থেকে মাংস ছিঁড়ে নিচ্ছে কাকগুলো। মুহূর্তের মধ্যে লোক দুটো পড়নের পোশাক রক্তে ভিজে উঠলো । কাকগুলো এতোটাই আক্রমণাত্মক যে ভয়ে তারা এক হাত দিয়ে গাছের ডাল ঝাপটে ধরে অন্য হাত দিয়ে কাক তাড়াবার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যেতে লাগলো । তা দেখে পূজারী চিৎকার করে উঠলেন , হাঁদারাম তোরা এখনো ওখানে কি করছিস নাম , জলধি । পূজারি কথা শুনে লোক পড়িমরি করে গাছ থেকে নেমে এলো ।

ছেলেটি এবার সেই চিকন ডালের উপর একপায়ে দাঁড়িয়ে আকাশের দিকে মুখ করে চোখ উল্টে মুখ বাকিয়ে, নাকি স্বরে বিরবির করে বলতে লাগলো , "তোদের সব কটা'কে নেবো। একটাও বাঁচতে দেবো না । প্রথমে নেবো ছেলেকে ; তারপর নেবো ওর বাপকে ; তারপর নেবো ওই পুরোহিতকে । সব কটাকে নেবো । একটাও বাঁচতে পারবে না ।"

এরপর সে আকাশ বাতাস কাপিয়ে হেসে উঠলো । কাকগুলো এবার ঝাপিয়ে পড়লো মন্দিরের ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকা উপস্থিত লোকজনের উপর।

পূজারির কথাই ঠিক ।

ছেলেটির এমন আচরণ দেখে এখন আর কারো মনে আর সন্দেহ রইলো না যে, কিছুদিনে আগে জলে ডুবে মরা শর্মিলার বাপ মুচি সুধাংশুর প্রেত আত্মা ভর করেছে ছেলেটির উপর ।

এরপর আর মন্দিরের ভেতর দাঁড়িয়ে তামশা দেখার মতো সাহস কারো মধ্যে অবশিষ্ট রইলো না । পুরোহিতসহ যে, যে দিকে পারলো ছুটে বের হয়ে গেলো মন্দির থেকে ।

ছেলেটির বাবা,মা আর আমি আমরা তিনজন দাঁড়িয়ে রইলাম মন্দিরে। ক'য়েক শ কাক তখন মাথার উপর উড়ে নিঃশব্দে চক্রাকারে উড়ছে । সে এক অবর্ণনীয় দৃশ্য । এমন দৃশ্য সচরাচর দেখা যায় না ।



চলবে .........

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭

যামিনী সুধা বলেছেন:




এই গার্বেজ রাখার জন্য সামুই কি সঠিক যায়গা?

১৪ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:২৭

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সাহিত্য বুঝতে হলে মাথায়, ঘিলু থাকতে হয়। ঘিলুর পরিবর্তে গু থাকলে সবকিছুকেই গার্বেজ মনে হয়৷ এতে সাহিত্য বা সাহিত্যিকের কোন হাত নেই।

পুরূষ হয়ে নারী আইডি নিয়ে আর্বিভূত হয়েছেন,,ট্রান্সজেন্ডার হয়ে গেলেন নাকি? আমেরিকায় এদের খুব ডিমান্ড শুনেছি :)

২| ১৫ ই মে, ২০২৫ রাত ২:৪৩

যামিনী সুধা বলেছেন:



১ নং কমেন্টটা করাতে এখন বুঝা যাচ্ছে যে, আপনার মান, জ্ঞান, সাহিত্য, সবই ভুয়া ধরণের; দেখছেন, সবকিছু কত সোজা হয়ে গেছে!

১৫ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:২২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আঘাত করলে পাল্টা আঘাত খাওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয় বস । এটা দুনীয়ার নিয়ম । আমার টাইপট হচ্ছে, তিন বারের পর আর কাউকে সুযোগ না দেওয়া । আমি আমার নিজেস্ব জগতে থাকতে ভালবাসি । এখানে কেউ বাগড়া দিলে ছেড়ে দেওয়ার প্রশ্ন ই উঠে না । তবুও আপনাকে আঘাত করার জন্য আন্তরিক ভাবে দু;খিত ।

৩| ১৫ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৫:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।

১৬ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:৫৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.