নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলার মাটি, আমার ঠিকানা

চাই মাতৃভূমির সমৃদ্ধি।

সাকিব বাপি

অলস একজন মানুষ। যে কাজটা করা দরকার সেটা একেবারে শেষ মুহূর্তে করাটা প্রায় অভ্যাসে পরিণত হয়েছে! চেস্টা করছি অলসতা ঝেড়ে ফেলতে! © আমার নিজের লেখা ও তোলা ছবি, যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব সত্ত্ব সংরক্ষিত। আমার অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।© আমার মেইল এড্রেস : [email protected]

সাকিব বাপি › বিস্তারিত পোস্টঃ

Cloud Atlas: মানব ইতিহাসের মহাকাব্য (মুভি রিভিউ)

১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮


আসুন শুরুটা করা যাক মুভির একটা সংলাপ দিয়েঃ

"Our lives are not our own, from womb to tomb, we are
bound to others, past and present, and by each crime
and every kindness, we birth our future."

"জীবনটা শুধুই নিজের জন্য নয় - জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত, এমনকি এই নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে যাবার পরেও মহাকালের খাতায় লিখে রাখা হয় আমাদের আমলনামা। প্রতিটি মানুষের কৃতকর্ম প্রভাবিত করে গোটা মানব সভ্যতাকে। একটুখানি মহত্ত্ব অথবা এক বিন্দু অন্যায় হয়ত অপাংক্তেয় মনে হতে পারে, কিন্তু এগুলোর মাধ্যমেই আমরা তৈরী করি আমাদের ভবিষ্যৎ।"

একেবারে সাদা চোখে এই কথাটুকুর মধ্যেই পুরো মুভিটা চলে এসেছে। মানুষকি শুধুই তার নিজের জন্যে বাঁচে? নাকি পুরো মানব জাতির অস্তিত্বটাই গড়ে উঠেছে তার পূর্ব এবং উত্তরপুরুষের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে? মোটাদাগে এই প্রশ্নেরই জবাব খোঁজা হয়েছে পুরো মুভিটা জুড়ে।

বলছিলাম Cloud Atlas
মুভিটার কথা। ডেভিড মিচেলের ২০০৪ সালের একই নামের বই থেকে অ্যাডাপ্টেড মহাকাব্যিক এই মুভির ব্যাপ্তিকে ছাড়িয়ে গেছে এর মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা গভীর জীবনবোধ। শুধুমাত্র মানুষের দায়বদ্ধতাই নয়, উঠে এসেছে যুগ যুগ ধরে চলে আসা অতীত আর ভবিষ্যতের অলঙ্ঘনীয় চক্রের কথা - যাতে বাঁধা পরে আছে সমগ্র মানবজাতি, এমনকি পুরো বিশ্ব - ব্রহ্মাণ্ডের নিয়তি।

পরস্পর সংযুক্ত ৬ টা ভিন্ন ভিন্ন গল্প নিয়ে এই মুভি, পুরোটাই দেখানো হয়েছে নন - লিনিয়ার টাইম লাইনে। উনিশ শতকের প্রাক শিল্পায়িত দুনিয়া থেকে ভবিষ্যতের এক প্রায় - ধ্বংসপ্রাপ্ত পৃথিবী - এই বিশাল সময় কাভার করা হয়েছে এই ৬ টি ঘটনাপ্রবাহ দিয়ে। হঠাৎ দেখলে সম্পূর্ন আলাদা আলাদা মনে হলেও প্রতিটিই একে অপরের সাথে সংযুক্ত। হয়ত অতীতের কোন অন্যায় পরিবর্তিত করে দিয়েছে গোটা দুনিয়াকে, বিপ্লব ঘটিয়েছে দেশে দেশে এমনকি পৃথিবীকে নিয়ে গেছে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
আবার অন্যদিকে, অতীতের মহৎ কীর্তি হয়ত কোন রক্ত মাংসের ব্যাক্তিকে করে তুলেছে দেবতার মত মহীয়ান।
প্রতিটা গল্পেই আছে সম্পূর্ন ভিন্ন আমেজের একটা ম্যাসেজ, যেটা আরো পোক্ত করেছে মুভির মূল থিমটাকে।

আসুন এক পলকে কিছুটা ধারণা নিয়ে নিই গল্পগুলো সম্পর্কে -

১)
১৮৪৯ সালের দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগর। অ্যাডাম ইউয়িং চ্যাথাম আইল্যান্ডে এসেছে তার শ্বশুরের পক্ষে ব্যাবসায়িক আলোচনা চালাতে। ফিরে যাওয়ার সময় সে তার কেবিনে আবিষ্কার করলো এক মাওরি দাসকে যে পালিয়ে চলে এসেছে জাহাজে। একদিকে কোন এক রহস্যজনক কারণে অ্যাডামের অসুস্থতা দিনকে দিন বেড়েই চলছে আর অন্যদিকে যুক্ত হয়েছে ঐ দাসের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ। কি হবে অ্যাডাম আর ঐ মাওরি দাসের নিয়তি?

২)
ইংল্যান্ড ১৯৩৬। রবার্ট ফ্রবিশার একজন অসম্ভব মেধাবী তরুণ মিউজিক কম্পোজার। একজন ওস্তাদ কম্পজারের অধীনে কাজ করে যাচ্ছে নিরন্তন। দিনরাত স্বপ্ন দেখে নিজের মিউজিক মাস্টারপিস 'ক্লাউড অ্যাটলাস' এর কাজ শেষ করা নিয়ে। কিন্তু নানান জটিলতায় বার বার আটকে যেতে থাকে তার কাজ। সম্ভাবনা জাগে তার সাধনার ফল চুরি হয়ে যাওয়ার। কি করবে সে?

৩)
স্যান ফ্রান্সিস্কো, ১৯৭৩। সাংবাদিক লুইসা রে অনুসন্ধান শুরু করেছে এক নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টের দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে, যা ঘটাতে পারে ভয়ানক বিপর্যয়। কিন্তু পদে পদে বাধা আসতে থাকে তার সামনে। কতটুকি কি করতে পারবে সে মানবজাতিকে এই সম্ভাব্য বিপর্যয় থেকে বাঁচাতে?

৪)
যুক্তরাজ্য, ২০১২। বয়োবৃদ্ধ বই প্রকাশক টিমোথি ক্যাভেন্ডিস তার ভাইয়ের কাছে সাহায্য চায় এক পাগলা লেখকের সাঙ্গপাঙ্গর হাত থেকে বাঁচার জন্য। বেঈমানী করে ভাই - চরম বিপদে ফেলে দেয় তাকে। কি করবে এখন বৃদ্ধ প্রকাশক?

৫)
নিও সিউল, ২১৪৪। মানব ক্লোনিং ছড়িয়ে পরেছে সবখানে। সোনমি - ৪৫১ তেমনি এক ক্লোন মানবী। কোন এক অপরাধের জন্য জবানবন্দী নেয়া হচ্ছে তার। কি তার অপরাধ? কি ঘটছে এর প্রযুক্তি নির্ভর ভবিষ্যৎ পৃথিবীতে?

৬)
বিগ আইল্যান্ড, দুনিয়া ধ্বংসের ১০৬ বছর পরে। পৃথিবীর বুক থেকে প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে মানব সভ্যতা। কিছু মানুষ বেঁচে আছে নিতান্তই আদিম, বর্বর সমাজব্যাবস্থায়। মৃতপ্রায় পৃথিবীতে মানুষের নিয়তি কি?

মোটামোটি এই ছয়টি ঘটনাকে কেন্দ্র করেই এগিয়ে গেছে মুভির গল্প। উপরে আমি শুধুমাত্র কিছুটা ধারণা দেবার চেস্টা করেছি মুভিটার স্টোরীলাইন সম্পর্কে, প্রতিটা ঘটনার প্রায় সবটুকুই বাদ দেয়া হয়েছে স্পয়লার এড়ানোর জন্য।

এখন আসুন দেখি কেন এই মুভিটা এত অসাধারণ। কেন এটাকে অনেকেই ২০১২ র শ্রেষ্ঠ মুভি বলছেন।

প্রথমেই আসা যাক অসম্ভব শক্তিশালী স্টোরিলাইনের কথায়। তিন ঘন্টার মুভি, তাও আবার নন - লিনিয়ার টাইম লাইনে, এলোমেলো ভাবে দেখানো হয়েছে। কিন্তু এক মূহুর্তের জন্যও বিরক্ত লাগেনি। মুভির প্রতিটা সিকোয়েন্সে আপনি শিহরিত হবেন, আপনার সামনে উন্মচিত হবে মানব জীবনের কোন একটা নতুন দিক। মানব চরিত্রে ক্ষুদ্রতা যেমন আপনার সামনে তার সমস্ত দুর্বলতা, ভয়, লোভ আর কুরিপু নিয়ে ধরা দিবে ঠিক তেমনি দেখতে পাবেন মহত্ত্বের জয়গান। দেখতে পাবেন যুগে যুগে মানুষ একটুও বদলায়নি, বয়ে নিয়ে চলেছে পূর্বপুরুষের লিগ্যাসি। তাই শুভ আর অশুভের সংঘাত লেগেই রয়েছে, চলছে সত্য আর অসত্যের চিরন্তন দ্বন্দ।

মুভিটাতে চরম বাস্তবতার ছবি যেমন আঁকা হয়েছে তেমনি তুলে আনা হয়েছে মানব মনের গহীনে লুকিয়ে থাকা অজ্ঞতার আঁধারকে, যেটা কুসংস্কারের রূপ নিয়ে বার বার পিছিয়ে দিয়েছে মানুষের উন্নতির প্রশস্ত ধারাটাকে। চমৎকার ভাবে দেখানো হয়েছে ভালোবাসার ক্ষমতা আর প্রিয়জনের জন্য হদয় উজার করা হাহাকারকে - যেটা শোক আর ভয়কে রুপান্তরিত করেছে শক্তিতে, ভেঙ্গে দিয়েছে কুসংস্কার অর অজ্ঞতার শৃঙ্খল।

স্বাধীনতার জন্য মানুষের চিরায়ত তীব্র আকাঙ্খা আর শোষকের বিরুদ্ধে দানা বেধে ওঠা বিল্পব আপনার ভিতরটাকে কাঁপিয়ে দিবে। দেখতে পাবেন যুগে যুগে উত্থান ঘটেছে নিত্য নতুন ধরনের শৃঙ্খলের, উদ্দেশ্য একটাই - যেভাবেই হোক পায়ের নিচে দাবিয়ে রাখতে হবে মুক্তিকামী জনতাকে। এই পরাধীনতা আর শোষণ - বঞ্ছনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদী মানুষের সাহসী হুঙ্কার আপনাকে স্বপ্ন দেখাবে নতুন করে। দেখাবে আশার আলো - অত্যাচারীর অস্ত্র কখনো আটকে রাখতে পারেনি মুক্তিকামী মানুষকে।

দোষে গুণে মিলেই মানুষ - এই পাঠটাও হয়ত মনে পড়ে যেতে পারে নতুন করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যে মানুষের গুনটারই জয় হয় সেটাও চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে মুভিটা। অনুপ্রেরণা পাবেন জীবনের অন্ধকার দিকটাকে সযত্নে পরিহার করে নতুন করে শুরু করার।

মুভিটার সবচেয়ে বড় সার্থকতা হচ্ছে এটাতে যেমন ব্যক্তি মানুষের আবহমান কাল ধরে বয়ে নিয়ে চলা লিগ্যাসি উঠে এসেছে, তেমনি উঠে এসেছে পুরো মানব সভ্যতার নিখুঁত ধারাবিবরণী। ইতিহাস বার বার ফিরে আসে, আর মানুষ আবর্তিত হয় ঐ চক্র ধরে - মুভিটা দেখে এই কথাটা বার বার মনে হবে।

এক কথায় একটা মাস্টার পিস মুভিটা। অসম্ভব গতিময়তায় ভরপুর সেলুলয়েডে তুলে আনা একটি মহাকাব্য এটা - মানব সভ্যতার মহাকাব্য, মানবজীবনের মহাকাব্য। ভালবাসা, সংগ্রাম আর বিল্পবের মহাকাব্য।

মুভিটার একমাত্র সমস্যা হচ্ছে এর নন - লিনিয়ার টাইম লাইন। গল্পগুলো ঘটনাক্রম অনুসারে না দেখানোর ফলে মুভিটা বুঝতে বেশ সময় লাগে। একবার দেখে বুঝে ফেলাটা অনেকটাই কষ্টসাধ্য। আর একবার খেই হারিয়ে ফেললে বিপদ - পরের অংশটুকু বুঝতে পারাটা প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে যাবে। তাই এই মুভি দেখার সময় মানসিকভাবে তৈরী হয়ে বসুন, বোঝার চেস্টা করুন প্রতিটি সিকোয়েন্স - গ্যারান্টি দিচ্ছি, পুরোটা সময় একটা ঘোরের মধ্যে কেটে যাবে আপনার। মুভি শেষে স্তব্ধ হয়ে বসে থাকবেন কিছুক্ষণ, হয়ত মহাবিশ্ব আর মহাকালের কাছে নিজের ক্ষুদ্রতার কথা চিন্তা করে কাটিয়ে দিবেন আরো কিছুটা সময়।

মুভির সংলাপ অসম্ভব শক্তিশালী। মাঝে মাঝেই ধাক্কার মত খাবেন সংলাপ শুনে। অভিনয়ের কথা আর কি বলব। সত্যি কথা বলতে কয়েকটা গল্পে টম হ্যাঙ্কসকে আমি চিনতে পারিনি মুভি শেষ হওয়া পর্যন্ত!! পরে সন্দেহ হওয়ায় চেক করে দেখে পুরো আকাশ থেকে পড়েছিলাম! তো হ্যাঙ্কস হচ্ছেন গুরুদের গুরু, তার অভিনয় তো ভালো হতেই হবে। কিন্তু অন্য যারা আছেন তাদের অভিনয় কেমন হয়েছে? এক কথায় চমৎকার! হ্যালি বেরী, জিম স্টুর্গেস, হিউ গ্র্যান্ট, হুগো ওয়েভিং, কিথ ডেভিড - কাকে রেখে কার কথা বলব! অভিনয়ে একে অপরকে ছাড়িয়ে গেছেন তারা। জটিল স্টোরীলাইনের এই মুভিকে সফল ভাবে পর্দায় এনে ভালোই মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন পরিচালক ত্রয়ী - Lana Wachowski, Tom Tykwer এবং Andy Wachowski, স্যালুট তাদেরকেও!

শেষ করছি এই মুভি সম্পর্কিত কিছু চমৎকার ফ্যাক্ট দিয়ে -
১) ১০০ মিলিয়ন ডলার বাজেট নিয়ে দুনিয়ার সবচেয়ে খরুচে ইন্ডিপেন্ডেন্ট প্রডাকশনের মুভি এটা।
২) লুইসা রের বাসার নম্বর ৪৫১, ক্লোন মানবীর নামও সোনমি - ৪৫১। ৪৫১ নম্বরটা নেয়া হয়েছে রে ব্রাডবুরির বিখ্যাত সায়েন্স ফিকশন 'ফারেনহাইট ৪৫১' থেকে। বইপত্র পুড়িয়ে ফেলতে এই তাপমাত্রার দরকার পরে।
৩) এই মুভির অনুপ্রেরণা এসেছে হারম্যান মেলভিলের বিখ্যাত উপন্যাস 'মবি ডিক' আর স্ট্যানলি কুব্রিক এর সায়েন্স ফিকশন মাস্টারপিস '২০০১: অ্যা স্পেস অডিসি' থেকে।
৪) মুভির ৩ জন ডিরেক্টর মুভির সেটে একসাথে হয়েছিলেন মাত্র একদিনের জন্যে! তারা দুটি আলাদা টিমে কাজ করেছিলেন। একটি টিমের দায়িত্বে ছিলেন টম টাইকার আর অন্য টিমের দায়িত্বে ছিলেন অ্যান্ডী এবং লেনা ওয়েচস্কি।

তাহলে দেখে ফেলুন মুভিটা আর বুঁদ হয়ে থাকুন এক মহাকাব্যিক উপাখ্যানে! সবশেষে শুধু একটা কথাই বলি, আমার দৃষ্টিতে এই মুভিটা ২০১২ সালের বেস্ট মুভি। তাই আমার বেস্ট পিকচারের অস্কার যাবে এর কাছে।
আমার রেটিং : ১০ এ ৯.৫

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

তাহমিদুর রহমান বলেছেন: Thanks 4 share



View this link

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

সাকিব বাপি বলেছেন: welcome!

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

ডাসট ইন দা উইনড বলেছেন: Nice review

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮

সাকিব বাপি বলেছেন: thanks!

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আমার খুব পছন্দের মূভি।
রিভিউ বেশ ভাল হৈসে ॥

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮

সাকিব বাপি বলেছেন: ধন্যবাদ! :)

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

তৌহিদুল ইসলাম তুহিন বলেছেন: মুভি দেখে অনেক ভালো লাগছিল। সেই ভালোলাগায় আবারো পানি পড়ল। ধন্যবাদ ভাই। অনেক ভালো লাগছে রিভিউ পরে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১০

সাকিব বাপি বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ...
সত্যি অসম্ভব ভালো লাগার মতই একটা মুভি এটা।
ভালো থাকুন সব সময় ... :)

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৮

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: ছবিটা দেখা আছে। প্যারালাল কয়েকটা ঘটনা চলার ব্যাপারটা অভিনব।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৩

সাকিব বাপি বলেছেন: হুম...অভিনবই বটে!

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

ড. জেকিল বলেছেন: দেখিনাই :( দেখে নিবো।

সুন্দর রিভিউ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৪

সাকিব বাপি বলেছেন: তাড়াতাড়ি দেখেন ... দেখে ফিডব্যাক দিয়েন।
ধন্যবাদ! :)

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৭

ডি মুন বলেছেন: দেখতে হবে

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩০

সাকিব বাপি বলেছেন: দেখে ফেলুন...
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: যাক কাউকে পাওয়া গেল, যে এই মুভিটার মর্মার্থ উপলব্ধি করেছে এবং উপভোগও করেছে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

সাকিব বাপি বলেছেন: এই মুভিটা অনেকেরই মাথার উপরে দিয়ে গেছে ... অনেকেই বুঝতে না পেরে ফালতু মুভি বলে দিয়েছে ... :( :(

৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনার মুভি রিভিওটা অনুসরনিয়। মুভিটা দেখেছি। আপনি যথার্থই বর্ননা করেছেন।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

সাকিব বাপি বলেছেন: ধন্যবাদ! :)

১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

সাদরিল বলেছেন: মুভিটা অনেকদিন ধরে পড়ে আছে পিসিতে।দেখবো দেখবো করে দেখা হয় নাই।রিভিউ পড়ে দেখার আগ্রহ হচ্ছে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

সাকিব বাপি বলেছেন: দেখে ফেলুন...ভালো মুভি।

১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার রিভিউ। মুভিটার স্টোরিলাইন আর ফিলোসফিক্যাল ভ্যালু বেশ উচ্চস্তরের হবে বলে মনে হচ্ছে। দেখতেই হবে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

সাকিব বাপি বলেছেন: দেখে ফেলুন, ভাই। আপনার ভালো লাগবে আশা করা যায়... :)

১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০০

আরজু পনি বলেছেন:

:)
দেখবো আশা করি ।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্যে ।।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

সাকিব বাপি বলেছেন: দেখে ফেলুন..চমৎকার মুভি। :)

১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪০

ডা. অমিতাভ অরণ্য বলেছেন: দেখার জন্য হাত নিশপিশ করছে! কিন্তু কয়বার দেখতে হবে তাই ভাবছি! :||

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

সাকিব বাপি বলেছেন: মোটামুটী ৩ বার দেখলেই হবে!! :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.