![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৫০ টি লাইফ চেইঞ্জ বাণী বা উক্তি যা আপনার জীবনের চিন্তাভাবনাকে বদলে দিতে পারে...
দু'মিনিট সময় খরচ করলে লাভ ব্যাতিত ক্ষতি হবে না মনে হয়..
* * যার কথার চেয়ে কাজের পরিমান বেশী, সাফল্য তার কাছেই এসে ধরা দেয়। কারণ, যে নদী যত গভীর তার বয়ে যাওয়ার শব্দ তত কম।
* * একজন জ্ঞানী জানেন যে তিনি কী জানেন না। আর একজন মূর্খ
নিজেকে সবসময় সবজান্তা মনে করে।
** আজ পর্যন্ত কোন ভিক্ষুক দাতা বা স্বাবলম্বী হতে পারে নি। যে হাত
নিতে অভ্যস্ত সে হাত কখনো দিতে পারে না।
* আমরা খ্যাতিমান হতে চাই। কিন্তু খ্যাতির জন্যে নীরব সাধনা ও প্রয়োজনীয় কষ্ট স্বীকার করি না। ফলে সাধনাও হয় না, খ্যাতির
শীর্ষেও পৌঁছতে পারি না।
* ব্যক্তিগত খেয়াল বা আবেগ আর জীবনের লক্ষ্যকে এক করে ফেলবেন না। লক্ষ্যকে যখন সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেবেন তখন তা আপনাকে আবেগের ঊর্ধ্বে নিয়ে যাবে।
* সুযোগের সাথে জড়িত ঝুঁকি গ্রহনে সাহসী হোন।
* যখনই আপনি অনুভব করবেন যে, আপনার শরীরের উপর নিজের নিয়ন্ত্রন রয়েছে, তখনই আপনি সুস্বাস্থ্যের সুপ্রভাতে উপনীত হবেন।
* নিরাময়ের জন্যে আপনার প্রথম প্রয়োজন এক প্রশান্ত মন।
* 'সমস্যা' শব্দটির পরিবর্তে 'সম্ভাবনা' শব্দটি বেশি ব্যবহার করুন।
* শৃঙ্খলা জীবনকে সমৃদ্ধ করে। লোহা ও চুম্বকের রাসায়নিক উপাদান এক হলেও সুশৃঙ্খল আণবিক বিন্যাসের কারণে চুম্বকের রয়েছে আকর্ষণী শক্তি যা লোহার নেই।
* ব্যর্থরা অবচেতনভাবে ব্যর্থতার সঙ্গে নিজেদের সংযুক্ত করে। সচেতনভাবে সাফল্যের সঙ্গে একাত্ম হলে সাফল্যই আপনার দিকে আকৃষ্ট হবে।
* সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ৪ গ্লাস পানি পানের অভ্যাস করুন।
এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে, সহজে পেটের কোন পীড়া হবে না।
* সহপাঠী বা প্রতিবেশীর সঙ্গে সুসম্পর্ক আর বন্ধুত্ব এক নয়। চেতনা ও আদর্শের মিল রয়েছে এমন কারো সঙ্গেই বন্ধুত্ব হতে পারে।
* কর্মস্থলে প্রতিযোগীকে সবসময় শ্রদ্ধা করুন। শক্তিশালী প্রতিযোগী আপনার মেধার সর্বোত্তম বিকাশে অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে।
* শোষিতরা শোষিতের হাতেই সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়।
যে কখনো সম্মান পায় নি সে জানে না অন্যকে কিভাবে সম্মান করতে হয়।
* আপনার সময় নেই-- এ অজুহাত গ্রহনযোগ্য নয়। কারণ সময় কোন কাজে ব্যয় করবেন তা নির্ধারণের অধিকার আপনার রয়েছে।
* আত্মকেন্দ্রিকতা ও 'আমারটা আগে' এ দৃষ্টিভঙ্গি জীবনকে এক ক্লান্তিকর বোঝায় পরিণত করে। আর বিনয়, সহানুভূতি ও উপকার যত ক্ষুদ্রই হোক জীবনকে প্রাণবন্ত ও হাস্যোজ্জ্বল করে তোলে।
* নিয়ত বা অভিপ্রায় হচ্ছে মনের লাগাম। নিয়ত মনকে নিয়ন্ত্রন করে, দেহকে সঠিক পথে পরিচালিত করে, দেহ-মনে নতুন বাস্তবতার জন্ম দেয়।
* মুক্ত বিশ্বাস হচ্ছে সকল সাফল্য, সকল অর্জনের ভিত্তি। বিশ্বাসই রোগ নিরাময় করে, মেধাকে বিকশিত করে, যোগ্যতাকে কাজে লাগায়, দক্ষতা সৃষ্টি করে। ব্যর্থতাকে সাফল্যে আর অশান্তিকে প্রশান্তিতে রূপান্তরিত করে।
* সুন্দর প্রত্যাশা ও প্রত্যয় নিয়ে দিন শুরু করুন। ঘুম ভাঙতেই বলুন, শোকর আলহামদুলিল্লাহ/থ্যাঙ্কস গড বা প্রভু ধন্যবাদ, একটি নতুন দিনের জন্যে। দিনের সমাপ্তিও ঘটবে এইভাবে।
* যা করতে পারবেন না বা করবেন না, সে ব্যাপারে বিনয়ের সাথে প্রথমেই 'না' বলুন।
* কাউকে অভিনন্দন জানানোর সুযোগ পেলে আন্তরিকভাবে জানান।
* স্থান-কাল-পাত্র বুঝে হাসিমুখে কথা বলুন। হৃদয়ের আন্তরিকতা মুখের
হাসিতে শতগুনে প্রস্ফুটিত হয়।
* প্রস্তুতি ছাড়া যাত্রা পথের কষ্টকে বাড়িয়ে দেয়। স্বপ্ন ও বিশ্বাস পথ
চলার সে প্রস্তুতিরই সূচনা করে।
* প্রতিটি কাজ করার আগে অন্তত একবার নিজেকে জিজ্ঞেস করুন কাজটি আপনি কেন করবেন।
* নিজের কাছে নিজ সততা বজায় রাখুন। প্রতিটি কাজে আপনার পক্ষে যা করা সম্ভব, আন্তরিকতার সঙ্গে করুন।
* বুদ্ধিমান সবসময় কথা বা কাজের আগে চিন্তা করে। আর বোকারা চিন্তা করে (পস্তায়) কাজের পরে।
* একজন মানুষকে তার নাম ধরে সম্বোধন করুন। আলাপ-আলোচনায় একাধিকবার তার নাম উল্লেখ করুন।
* কাজ শেষ না হতে পারিশ্রমিক শোধ করবেন না।
* যে কোন সঙ্কটকে বিপদ না ভেবে নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন।
* দেহ হচ্ছে সেরা ওষুধ কারখানা। যখন যতটুকু প্রয়োজন ঠিক ততটুকু ওষুধই সে তৈরি করে। আর এ ওষুধ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে পুরোপুরি মুক্ত।
* দায়িত্ব নিতে ভয় পাবেন না। তাহলেই নতুন কিছু শিখতে পারবেন।
* কাজে উদ্যোগী না হলে প্রতিটি কাজই অসম্ভব মনে হয়।
* 'আমি এ বিষয়ে জানি না' এ কথাটি বলতে কখনও ভয় পাবেন না।
* 'আমি দুঃখিত' কথাটি সব সময় আন্তরিকতার সাথে উচ্চারন করুন।
* দীর্ঘসূত্রিতা ও আলস্যকে প্রশ্রয় দেবেন না। যখন যা করা প্রয়োজন, তখনই তা করুন।
* প্রকৃতির সাথে একাত্ম হোন। প্রকৃতি মন, দেহ ও আত্মার মাঝে সব সময় ভারসাম্য এনে দেয়।
* নীরব মুহূর্তে প্রতিদিন অন্তত একবার করে বলুন, 'আমি সাহসী'।
* একটি কাজ না করার পেছনে হাজারটি অজুহাত দেখানো যায়,
কিন্তু কাজটি করার জন্যে একটি কারণই যথেষ্ট।
* জীবনে ব্যর্থতার প্রধান দুটি কারণ হচ্ছে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের অভাব।
* সমস্যায় পড়লেই সমাধানের জন্যে উৎকন্ঠিত হবেন না। সমস্যাকে তার প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মধ্যে ছেড়ে দিন। প্রতিটি সমস্যার মধ্যেই নতুন সম্ভাবনা লুকিয়ে থাকে।
* যে কোন ঘটনাকে সহজ ভাবে গ্রহন করাই হচ্ছে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি।
* প্রশান্ত মনই হচ্ছে শক্তির আসল ফল্গুধারা। মন প্রশান্ত হলে অন্তরের শক্তি জাগ্রত হয় এবং আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভবকে সম্ভব করে।
* প্রো-একটিভ হোন। প্রো-একটিভ মানুষের প্রতি অন্যরা আকৃষ্ট হয়। রি-একটিভ ব্যক্তি সবসময়ই মানুষের বিতৃষ্ণার কারণ হয়।
* কারও রুমে ঢোকার সময় আত্মপ্রত্যয়ের সাথে ঢুকুন।
* রাগান্বিত অবস্থায় কোন সিদ্ধান্ত নেবেন না।
* দৃষ্টিভঙ্গি বদলান জীবন বদলে যাবে।
* যার হারানোর কিছু নেই, তার ব্যাপারে সর্তক থাকুন।
* সাহসী ও ঝুঁকি গ্রহনে উৎসাহী হোন। সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। পেছনের দিকে তাকালে দেখবেন, কাজ করে অনুতপ্ত হওয়ার চেয়ে যে সুযোগ
আপনি হাতছাড়া করেছেন, তা নিয়েই অনুতপ্ত হচ্ছেন বেশি।
* কান পেতে থাকুন। সুযোগ অনেক সময়ই দরজায় খুব আস্তে করে টোকা দেয়।
* হেসে কথা বলুন। এতে আপনি শুধু নিজেই আনন্দিত হবেন না, অন্যরাও খুশি হবে।
* দিনে কমপক্ষে ২০ বার বলুন-- “আমি বেশ ভাল আছি।”
* কারও আশাকে নষ্ট করবেন না। হয়তো এই আশাই তার শেষ সম্বল।
* রাগ,অভিমান ও অভিযোগ বোকা ও দূর্বলরা করে। বুদ্ধিমানরা পরিস্থিতি পরিবর্তনে বুদ্ধি ও কৌশল প্রয়োগ করে।
* নিরাময়ের জন্য প্রয়োজন এক প্রশান্ত মন। আপনার মন ভালো তো সব ভালো।
* কোনো ঘটনার প্রেক্ষিতে সাথে সাথে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করবেন না। একটু থামুন। লম্বা দম নিন। মনকে জিজ্ঞেস করুন,”এ মুহূর্তে আমার কি করণীয়?”
* প্রতিটি কাজ শুরু হয় শুন্য থেকে। ধাপে ধাপে তা পুর্ণতা পায়।
* দুঃখবিলাস বা কোন কিছুই ভালো না লাগা আলস্যের একটি রূপ।
যারা কিছু করে না,তাদেরই আসলে কিছুই ভালো লাগে না। আর যারা ব্যস্ত তাদের কিছু ভালো না লাগার কোনো সুযোগ থাকে না।
তথ্যসূত্রঃ কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
স্বপ্নী বলেছেন: ঠিক বলেছেন। একমত..
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: পড়লাম। কথাগুলো বেশ। শুভেচ্ছা।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
স্বপ্নী বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা....
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট ।
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬
ফুলফোটে বলেছেন: আসলেই ভাল পোস্ট...তবে শেষ উক্তিটা মনে হয় সবার সাথেই মিলে যাবে...।।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪
স্বপ্নী বলেছেন: আমারও তাই মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯
সুফিয়া বলেছেন: খুব ভাল পোস্ট। ++++++++
সবগুলু উক্তি চরমভাবে সত্যি। তার চেয়েও সত্যি কথা হল আমরা সেগুলু মানিনা।