নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি \'স্মৃতিকাতরতা \' নামক ভীষণ এক রোগগ্রস্ত, সেই সাথে বিষাদগ্রস্থ মানুষ। আমার চিকিৎসার প্রয়োজন।

স্বপ্নবাজ সৌরভ

আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো .......

স্বপ্নবাজ সৌরভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কারবালার কথা মনে হয় কি?

১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:৪৯



'আল্লাহ মেঘ দে পানি দে...
গাইতে গাইতে পানি মাঙ্গার দল আর আসেনা।
ছোটবেলায় আসতো। বাড়ি বাড়ি গিয়ে উঠোনে পানি ঢেলে, পানি কাদায় গড়াগড়ি খেয়ে আল্লাহর কাছে পানি চায়তো। বৃষ্টি চায়তো। যাওয়ার সময় চাল, ডাল, তেল, মশলা, টাকা নিয়ে যেতো খিচুড়ি রান্না করে সিন্নি বিতরণের জন্য। মাঠেই রান্না হতো। সেই খিচুড়ির সুবাস ছুটে যেতো বহুদূরে, বাতাসে বাতাসে।

বাদ আসর মিলাদ। আসর গুরুত্বপূর্ণ সময়। হুজুর সুরা আসরের তাৎপর্য বয়ান করতেন। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কথা বলতেন। আমাদের মন থাকতো আকাশে, মেঘের দিকে তাকিয়ে বৃষ্টি খুঁজতাম। হুজুর মোনাজাত ধরতে ধরতে আকাশে মেঘ। কালো কালো বৃষ্টির মেঘের ঘনঘটা। যেন এখনি ঝরে পড়বে। কেউ কেউ আবার বলতো, 'হুজুওওর.... তাড়াতাড়ি শেষ করেন। '

মাঝপথে গুরুম গুরুম বৃষ্টি। আমরা মোনাজাত ধরা অবস্থায় দিতাম দৌড়। কেউ কেউ ভিজতো। মাটিতে গড়াগড়ি খেত । দারুণ উন্মাদনা।এখনকার হুজুরেরা মিলাদ পড়ান না। মিলাদ পড়া বিদাআত। মোনাজাত ধরা বিদাআত। এতে আল্লাহ নারাজ হন। অন্তর্যামীর অন্তর পড়ে ফেলতে শিখেছে।



এখনকার ছেলেরা কি এইগুলা কল্পনা করতে পারবে? টিনের চালে বৃষ্টির ফোঁটা। খড়ের চাল চুঁইয়ে লাল পানি, রং চা। কবে বৃষ্টি হয় কবে হয়না সেই খোঁজ কি রাখা হয়? বৃষ্টির শব্দের চেয়ে ফ্রি ফায়ারের টুশ টাশ শব্দ নিশ্চয়ই অনেক উপভোগ্য। একটা সময় ছিল যখন বৃষ্টি হচ্ছে মানে বল নিয়ে এক দৌড়ে মাঠে। ইচ্ছাকৃত সড়াৎ কাদায় পা পিছলে যাওয়া। শেষ কবে হা করে বৃষ্টির পানি গিলেছি মনে নেই। পানিতে ডুব দিয়ে টাপুরটুপুর বৃষ্টির শব্দের অদ্ভুত অনুভূতি শরীর ছুঁয়ে যায়নি বহুকাল। বৃষ্টি মানে ব্যাঙের ডাক। কলকল স্রোতের বিপরীতে মাছদের চঞ্চলতা। মাছ ধরার ধুম। এইসব কি এখনকার ছেলেরা টের পায়?

প্রচন্ড রোদ। মাটি ফেটে চৌচির। একের পর গাছ কাটা হচ্ছে। কমতে থাকছে সবুজ। বৃষ্টির দেখা নেই। কারবালার কথা মনে হয় কি? ধুধূ প্রান্তে পানির জন্য হাহাকার। তৃষিত চাতকের মত একদিন আমাদের কে আকাশ পানে চেয়ে থাকতে হবে। এক ফোঁটা জল দাও। আমাকে শান্ত কর। কি নিদারুণ আকুতি। সৃষ্টিকর্তা কি তখন শুনবেন? কেন শুনবেন?

পুকুর ভরাট হচ্ছে। আগুন লাগছে এখানে ওখানে। আগুন নেভানোর পানি নেই। পানির স্তর নেমে যাচ্ছে গভীরে। কোন বোধ শক্তি কাজ করছে না কারো। তৈরি হচ্ছে সুউচ্চ রিয়েল এস্টেট বিল্ডিং গুলো। রিয়েল এস্টেট বিল্ডিংয়ে কংক্রিটের আবেগহীন দেয়াল বেয়ে বৃষ্টির পানি পড়ে ঠিকই কিন্তু মাটির গন্ধ পাওয়া যায় না। আর রিয়েল এস্টেট তো কখনো মেঘমল্লার শোনে না।

তবে দালান কোঠার সুসজ্জিত বুক শেলফে 'গীতবিতান' শোভা পায়। সেই গীতবিতানে রবীন্দ্রনাথ একাই ভিজতে থাকেন। ভিজতেই থাকেন......


মেঘ রাজা গোমরাইয়া রইছে
মেঘ দিবো তোর কেডা


তাতে কি? কে এতো ভাবে?


----------------
ছবিঃ ইন্টারনেট

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:০০

সন্ধ্যা রাতের ঝিঁঝিঁ বলেছেন: বৃষ্টি হলেই পুকুরে ডুব দিয়ে শব্দ শোনার চেষ্টা, মাছ ধরার হৈচৈ চারদিকে সেসব কর্পোরেট দুনিয়া থেকে কবেই উবে গেছে। এক নিমিষেই অতীতে নিয়ে গেলেন। ধন্যবাদ।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:২৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
এর বাইরেও অনেক কিছু বাদ গেছে।
আতীতের তারনায় লেখা। আপনাকে স্পর্শ করেছে সেই বৃষ্টির ফোঁটা।
ভালো লাগলো।

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:৫৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: বাদ আসর মিলাদ। আসর গুরুত্বপূর্ণ সময়। হুজুর সুরা আসরের তাৎপর্য বয়ান করতেন। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কথা বলতেন। আমাদের মন থাকতো আকাশে, মেঘের দিকে তাকিয়ে বৃষ্টি খুঁজতাম। হুজুর মোনাজাত ধরতে ধরতে আকাশে মেঘ। কালো কালো বৃষ্টির মেঘের ঘনঘটা। যেন এখনি ঝরে পড়বে। কেউ কেউ আবার বলতো, 'হুজুওওর.... তাড়াতাড়ি শেষ করেন। [/sb


-----এটা যারা দেখেছি শুধু তারাই বিশ্বাস করবে এখনকার হুজুররা তো ইউটিউবেই ব্যস্ত থাকে সমালোচনা / আলোচনায়;
আল্লাহর কাছে হাত তুলে দোয়া করার সাথে সাথেই বৃষ্টি নামে এটা ভাবতেই দ্বিধায় ভূগবে এ প্রজন্ম।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:২৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আল্লাহর কাছে হাত তুলে দোয়া করার সাথে সাথেই বৃষ্টি নামে এটা ভাবতেই দ্বিধায় ভূগবে এ প্রজন্ম।


আমার লাইফে দুই একবার মিস হতে দেখেছি। একবার মনে আছে বৃষ্টি হলো না। সেই সপ্তাহ হে আবার এলো, সম্ভবত তিন / চার দিন পর। বৃষ্টি হয়েছিল পরের বার।

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেকেই মনে করবে আপনি কথাগুলো সঠিক বলেননি।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:২৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আমার নিজেরো মনে হতে পারে। বৃষ্টির ব্যপারটা অনেকেই বিশ্বাস করবে না হয়তো।
আমি আমার পোষ্টে বানিয়ে লিখতে পারি না।

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:৫৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি মুমিন মুসলমান। ঈমান আমার সবচেয়ে বড় সম্পদ। আমাদের একটা জমি ছিল অন্যের দখলে। তার উপর ছিল তিনটা মামলা। একটা মামলার রায়ে আমরা হেরেও গেছি। অনেকেই বলেছে এ জমি না আমরা দখল করে খেতে পারব, আর না বিক্রি করে খেতে পারব। আমর স্ত্রী শুনলেন গ্রাম্য এক মহিলা দোয় করলে কবুল হয়। তিনি সেই মহিলা দিয়ে দোয়া করালেন। অত:পর এজমালী সেই জমি বিক্রি হলো। খরচ-খরচা গিয়েও আমি আমার ভাগের ষাট লক্ষ টাকা পেয়ে গেলাম এবং আরো বাইশ লক্ষ টাকা পাওয়ার অপেক্ষা। ক্রেতা বললেন, আপনারা শুধু বলবেন জমি আপনারা আমার নিকট বিক্রি করেছেন। তারপর দখল আমি করব এবং মামলা আমি চালাব। প্রায় তিন কোটি টাকা মূল্যে তিনি জমিটা কিনে নিলেন। এমন অনেক ক্ষেত্রে ঈমানের তাছির দেখে আমার ঈমান টনটনে হয়ে গেছে। অথচ অনেকের কত পাকাপোক্ত অবিশ্বাস দেখছি। নাউযুবিল্লাহ।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:২৯

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
চাইলে এই বিষয়ে লেখা যায় কোন রকম মিথ্যা ছাড়া।

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:২৪

কামাল১৮ বলেছেন: কারবালাতে যখন পানির জন্য চোট চোট শিশুরা মারা পরছিলেন তখন কি বৃষ্টি হয়েছিলো।অনেক আগে পড়েছি ,ঠিক মনে নেই।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:৩৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
নাহ। বৃষ্টি ঝড়েনি। রক্ত ঝড়েছিল শুধু। ফোরাত নদী সাক্ষী।

আপনি পড়াশোনা করা লোক। তবে বাঙালির মুসলিমের কাছে কারবালা মানে বিষাদ সিন্ধু।

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার কথনে অতীতে ঘুরিয়ে আনলেন। জলাশয় ভরাট করে কংক্রিটের বস্তি গড়ার মাশুল যে এ দেশের জনগণকে কত ভয়ঙ্কর ভাবে দিতে হবে, সে শঙ্কা নিয়ে ভাবার কেউ নেই। ইতোমধ্যে সে মাশুল দেয়া শুরু হয়ে গেছে। জলের অভাবে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বঙ্গবাজারের আগুন নেভানোর ব্যর্থতা তার প্রমাণ।

"অন্তর্যামীর অন্তর পড়তে শিখে ফেলেছে" - পোস্টের সেরা ভাবনা। অল্প ও হাল্কা কথায় সুগঈর পর্যবেক্ষণ।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:৪৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
মানুষ একদিন হয়তো ভাববে। তবে সেদিন কোন উপায় থাকবে না।
পৃথিবীতে শেষ স্বপ্নবাজের একদিন মৃত্যু হবে। পৃথিবীতে তাদের সংখ্যা নগন্য।
আমার একটা কবিতা ছিল।
ভীষণ কবিতা বিদ্বেষীরা কবিতা লিখতে বসবে একদিন



অতীতের তারণা থেকে আমার লেখা বেশী। স্মৃতিকাতরতা আমার সম্পদ।
আপনারা না পড়লে এই সম্পদ হারিয়ে বসতাম এতোদিনে।

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৫১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সেই দিনগুলো চোখের সামনে ভেসে উঠলো । সেইম আমাদের গ্রামেও হতো

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:৪৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
সবকিছু হারিয়ে গেল।
হাতরে খুঁজি শুধু।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:০৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:



এখনকার হুজুরেরা মিলাদ পড়ান না। মিলাদ পড়া বিদাআত। মোনাজাত ধরা বিদাআত। এতে আল্লাহ নারাজ হন। অন্তর্যামীর অন্তর পড়ে ফেলতে শিখেছে।
বৃষ্টির জন্য মোনাজাত ধরে হাত তুলে দোয়া করাটা বিদাত বলা হয় না।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:৫৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
নামাজের পর সম্মিলিত মোনাজাত নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলে। ফরজ নামাজের শেষে ইমাম সাহেবের সাথে অনেকেই মোনাজাত ধরেন না। এখন মিলাদ বিদাত বলায় হয়।




৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু আমি একা না। আপনিও হুমায়ূন আহমেদের মতো করে লিখতে চেষ্টা করেন। অথচ সবাই আমাকে দোষে।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:৫৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
সত্যি বলতে লেখার সময় হুমায়ুন আহমদ সক্রিয় থাকেন না।
সহজ উপস্থাপন দ্বিধায় ফেলে হয়তো ।
আপনার ক্ষেত্রে এমন হতে পারে।

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫৫

অপু তানভীর বলেছেন: এখন কেউ আসলে এসব কথা বিশ্বাসই করবে না । এমন কিছু যে ঘটেছে আগে এখন বড় রূপকথার গল্প মনে হয় । অন্য কারো কথা কেন বলছি আমি নিজে যা এসব চোখে দেখেছি আমার নিজেরই তো এখন এসব বিশ্বাস হয় না । এখন বৃষ্টি মনে আর সেই মাদকতা জাগায় না ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৩৩

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
শৈশবে যা দেখেছি সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই। হয়ত বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে, তবুও।

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:১১

জটিল ভাই বলেছেন:
হায়রে যুগের হাওয়া...... :(

১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৩৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
......আপন মনে গল্প লেখে।

১২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭

শায়মা বলেছেন: এই গানের মাঝেই জেনেছিলাম জমিন ফাডে আর তাই কৃষকেরা গ্রামবাসীরা বাড়ি বাড়ি চাল মাগে সিন্নী দেয় এই সকল ইতিহাস।

জানিনা এখনও গ্রামে গঞ্জে এমন কিছু হয় কিনা তবে যুগের সাথে সাথে বিশ্বাসও বদলেছে, বদলেছে আচার অনুষ্ঠানও ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৩৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
২০০৮ একবার সালে আমি নিজেই নেমেছিলাম আল্লা মেঘদের সাথে। সেইবারো তুমুল বৃষ্টি নেমেছিল।
এর পরে আর শুনিনি। সেইদল হারিয়ে গিয়েছি।

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৫৭

চারাগাছ বলেছেন:
দূর্দান্ত। আমি নিজেও পানি চাওয়ার দলে ছিলাম।
এখন আর সেই দলবল নেই। সবার হাতে মোবাইল। এতো দলবল করলে ছবি তুলবে কারা?

পুরনো আচার বদলে যাচ্ছে। এই বদলে যাওয়া সবসময় মঙ্গলজনক নয়। আপনাকে নিশ্চয়ই কষ্ট দেয়।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৩৮

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
বলা যায় না এবার এলাকাতে নামতে পারে। ভয়াবহ গরম।

১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:৪৮

কামাল১৮ বলেছেন: তখন নবীর বংশধররা এতো দোয়া করার পরেও বৃষ্টি হলো না,পানির অভাবে মারা গেলো।এখন দোয়া করলে বৃষ্টি হবে ,কারণ কি?

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:০৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপনার প্রথম মন্তব্যে এই অংশটুকু হাইড করাছিল সেটা বুঝতে পেরেছিলাম।
এই মন্তব্যের বিপরীতে আমার প্রতিউত্তর আপনার মন মত হবেনা।(হবার কথাও না)
তাই এড়িয়ে গেলাম।

১৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:৩১

কামাল১৮ বলেছেন: মন মতো না হলে আমার সমস্যা কি।আমি পিঠ চুলকানো লোক পছন্দ করি না।যুক্তি দিয়ে আলোচনা করাকে পছন্দ করি।যুক্তি থাকলে বলুন।আমি কিছু শিখবো আপনি কিছু শিখবেন।আমরা কেহই সব জানি না।

১৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:৪০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আমার কোন যুক্তি নেই। আমি আল্লাহ ফয়সালায় বিশ্বাস রাখছি।
এবং এই কথাটা আমি বলতেও চেইছিলাম না। এড়িয়ে যেতে চেয়েছিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.