নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব কিছুর উর্ব্ধে উঠা যায় না, তবু মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয়...
অনেক দিন পর কাওরান বাজার রাস্তার উপর দেখা
ময়লা একটা কোর্টফাইল হাতে
হেঁটে যাচ্ছিল সে,
একেবারে নুন আর পান্তার মত মুখ
সেটাও আজকের কথা নয়
মনে পড়ে পাশের একটা ঝুপরি চায়ের দোকানে বসেছিলাম আমরা
সেদিন ঝরঝরে আকাশে কোন মেঘ ছিল না, তবে
ইঞ্জিনিয়ার গোলাম আযমের চোখে ছিল তেপান্ন বছরের ক্লান্তি
তাহলে, ময়লা কোর্টফাইলের ভেতর রাখা সনদপত্র গুলো কি
তাকে ধিক্কার জানাচ্ছিল ?
আজ খুব জানতে ইচ্ছে করছে
এতদিনে উনার চোখে কি আরো ক্লান্তি জমেছে
নাকি আরো কোন পরাজয় ?
খাপছাড়া আমি, কেন যে এত গড়পড়তা ভাবি !
গোলাম আযম হয়ত ভালই আছে ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫২
সাইন বোর্ড বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ ধন্যবাদ, শুভ রাত্রি ।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:১৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কিছু নাম আছে ইতিহাসে ঘৃণিত।
যুদ্ধাপরাধীদের কেউ না হলে এধরনের নাম ব্যবহার করার কথা নয় !!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫২
সাইন বোর্ড বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ ধন্যবাদ, শুভ রাত্রি ।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৭
রানার ব্লগ বলেছেন: ইতিহাস কিছু নামকে ঘৃন্য করে দিয়েছে । এই নামটাও তেমনি যেমন মির জাফর !!!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫১
সাইন বোর্ড বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ ধন্যবাদ, শুভ রাত্রি ।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: গোলাম আযমের চোখ এখন ক্লান্তিতে, লজ্জায়, ঘৃণায় লীন হয়ে আছে
হয়তো নিজের আত্মাও তাকে অস্বীকার করে অনুশোচনায় পুড়ছে দোজখে!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫১
সাইন বোর্ড বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ ধন্যবাদ, শুভ রাত্রি ।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ঘটনা যদি তাই হয়: -
আইডি, পাসপোর্ট, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রে - গোলাম আযম নাম এফিডেভিট করতে এতো সময় ব্যায় হয়েছে, কারণ কি? ২০১৯ শে যার বয়ষ ৫৩ তিনি ক্লাস নাইনে রেজিষ্ট্রেশনের সময় সহজে নাম ঠিক করে নিতে পারতেন। তাছাড়া হাই স্কুলের শিক্ষকরা কি সবাই পাকি বন্দনার ছিলো?
এই ক্ষতিপূরণ আর কিভাবে হবে ??? ------------------------------------
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৫০
সাইন বোর্ড বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যের জন্য অসংখ ধন্যবাদ, শুভ রাত্রি ।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাইন বোর্ড,
একদম শেষের লাইনটির একেবারেই কোনও প্রয়োজনীয়তা ছিলোনা। ঐ লাইনটি বাদে কবিতাটি নিজেই স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং চমৎকার ভাবেই একটি নুজ্য মানুষের ছবি তুলে ধরেছিলো।
সম্ভবত যে হাত একবার রাজনীতি নিয়ে দারুন দারুন সব লেখা লিখতো, কবিতায় এসেও যেন সে হাত রাজনীতিকে একদম এড়িয়ে যেতে পারেনি!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪৮
সাইন বোর্ড বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন, আমি নিজেও লাইনটি রাখতে চাইনি প্রথমে । কারন কবিতার মধ্যেই গোলাম আযমকে আমি একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবেই উল্লেখ করেছি, তবু পাঠকদের কাছে আরেকটু পরিষ্কার করার জন্য শেষ লাইনটি সংযোজন করেছিলঅম । এ ছাড়া আমি চেষ্টা করেছিলাম, শেষ লাইনটিকে কবিতারই একটা অংশ হিসেবে দেখাতে, কিন্তু কথা এবং বিষয়বস্তুর পার্থক্যের কারনে লাইনটি কবিতা থেকে একেবারে আলাদা হয়ে গেছে । অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে । শুভ রাত্রি ।
৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর হয়েছে
২০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬
সাইন বোর্ড বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: আমি তো শিরোণাম দেখে প্রথমে যুদ্ধাপরাধীর কথাই ভেবেছিলাম।