![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অভদ্র; কারন.......................................... ভদ্রতার মুখোশ কেনার টাকা আমার নেই!
সাংবাদিক, লেখক ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সিরাজুদ্দীন হোসেনের জন্ম মাগুরা জেলার শালিখায় ১৯২৯ সালের ১ মার্চ। ১৯৪৩ সালে ঝিকরগাছা স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন ও ১৯৪৫ সালে যশোর মধুসূদন কলেজ থেকে আইএ পাস করার পর তিনি কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে ভর্তি হন।
এখান থেকে ১৯৪৭ সালে তিনি বিএ পাস করেন। তিনি সাংবাদিক হিসেবে দৈনিক আজাদ পত্রিকায় প্রথমে কলকাতায় এবং পরে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত ঢাকায় কাজ করেন। ১৯৫৫ সালে তিনি ফ্রাংকলিন পাবলিকেশনসে যোগ দেন। তিনি ইত্তেফাক পত্রিকার বার্তা সম্পাদক হিসেবে ১৯৫৪-১৯৬৬ সাল এবং পরে ১৯৬৯ সালের কিছু সময় কাজ করেন। সংবাদ সংস্থা পিপিআইয়ের ব্যুরো চিফ হিসেবে (১৯৬৬-১৯৬৯) এবং দৈনিক ইত্তেফাকের নির্বাহী সম্পাদক (১৯৭০-১৯৭১) হিসেবে কাজ করেন। তিনি ছিলেন স্পষ্টবাদী, সত্যনিষ্ঠ ও নির্ভীক সাংবাদিক। ছয় দফা আন্দোলন এবং পরে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে তিনি সক্রিয়ভাবে কাজ করেন। সাংবাদিক ও লেখক হিসেবে তিনি বাঙালির শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে লিখেছেন, চেষ্টা করে গেছেন প্রগতিশীল ও অসাম্প্রদায়িক ধারার রাজনীতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। শিশু অপহরণ, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ইত্যাদি সম্পর্কে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন লিখে তিনি সাংবাদিক হিসেবে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চালাকালে তিনি অধিকৃত ঢাকায় ইত্তেফাকে দুঃসাহসিক সম্পাদকীয় লেখেন, মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে সহায়তা দেন এবং অবরুদ্ধ বাংলাদেশের সংবাদ সংগ্রহ করে মুজিবনগর সরকারের কাছে নিয়মিত প্রেরণ করেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার মাত্র ছয় দিন আগে ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনারা তাঁর চামেলীবাগের বাসা থেকে তাঁকে ধরে নিয়ে যায়। পরে তাঁর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
[বাংলাপিডিয়া অবলম্বনে]
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই।