![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অভদ্র; কারন.......................................... ভদ্রতার মুখোশ কেনার টাকা আমার নেই!
সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারাবাজার থানার জিরারগাঁও গ্রামের কাঁকন বিবি। দেশমাতৃকাকে পাকিস্তানী হায়েনাদের হাত থেকে বাঁচাতে লড়েছেন রনাঙ্গণে। ১৯৭১ সালে মাত্র তিন দিন বয়সী মেয়ে সখিনাকে ঘরে রেখে যুদ্ধে চলে যান কাঁকন বিবি। ওই বছরের জুন মাসে পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে ধরা পড়েন তিনি। বাঙ্কারে আটকে দিনের পর দিন তাকে নির্যাতন করে পাকিস্তানি সেনারা। এরপরে তিনি ছাড়া পেয়ে মুক্তিযোদ্ধা রহমত আলীর কাছে অস্ত্র চালানো শিখেন। রহমত আলীর দলে সদস্য হয়ে সশস্ত্র যুদ্ধ করেন তিনি। একইসঙ্গে চালিয়ে যান গুপ্তচরের কাজ। ১৯৭১ সালের নভেম্বর মাসে টেংরাটিলাসহ প্রায় নয়টি সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করেন এই সাহসী নারী। এসময় কয়েকটি গুলি তাঁর শরীরে বিদ্ধ হয়। টেংরাটিলা যুদ্ধের পর আমবাড়ি, বাংলাবাজার, টেবলাই, বালিউরা, মহব্বতপুর, বেতুরা, দূরবীণটিলা, আধারটিলাসহ সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নেন কাঁকন বিবি। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৯৬ সালে তাকে বীরপ্রতীক উপাধিতে ভূষিত করে বাংলাদেশ সরকার। তবে এ বিষয়ে এখনো গেজেট প্রকাশিত হয়নি। বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা নুরজাহান কাঁকন বিবি ২০১৮ সালের ২১ শে মার্চ সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু বরন করেন।
২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:২১
রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৬
নতুন-আলো বলেছেন: সকল মুক্তি যোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধান্জলি