নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

I love Bangladesh

টিপু০০৭

পাগলের সুখ মনে মনে টাকা বুইঝা পাতা গোনে

টিপু০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুকুরের পানি শুকিয়ে এলে সাপের যে দশা হয় আরকি.....? =================================

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫০

কাদের মোল্লার মামলার আপিলের রায় ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া কলামে সাংবাদিক মিজানুর রহমান খান জামায়াতের আইনজীবীদের পরামর্শ দিয়ে লিখেছিলেন, আপাতত রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে চেম্বার জজের কাছে তারা নিবেদন পেশ করতে পারে। মনে হচ্ছে কাদের মোল্লার আইনজীবীরা সেই পরামর্শ গ্রহণ করতে যাচ্ছেন। এরজন্য এরইমধ্যে তারা আপিল বিভাগের কাছে সংক্ষিপ্ত রায়ের সার্টিফায়েড কপি চেয়ে আবেদন করেছে। এর পর নাকি রায়ের স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদন করা হবে।



পুরো প্রক্রিয়াটিকে আমার কাছে ‘মিডিয়ার অ্যাটেনশন’ পাওয়ার কৌশল মনে হয়েছে। কয়েকটি কারণ উল্লেখ করি।



১. সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির স্থান সবার উপরে। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ৫ জন বিচারপতির একটি বেঞ্চ রায় দিয়েছে। তা স্থগিত করে দিবে চেম্বার জজ? তাহলে প্রধান বিচারপতির এখতিয়ার প্রশ্নবিদ্ধ হবে না?



২. রায়ের স্থগিতাদেশ কেন? কাদের মোল্লার মামলার ক্ষেত্রে রায় স্থগিতাদেশের উদ্দেশ্য হতে পারে- মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা স্থগিত রাখা। কাদের মোল্লার আইনজীবীরা নিশ্চয়ই জানে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সময় গণনা এখনও শুরুই হয়নি। পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হওয়ার পর তার সার্টিফায়েড কপি বিচারিক আদালত অর্থাৎ ট্রাইব্যুনালে যাবে। ট্রাইব্যুনাল মৃত্যু পরোয়ানা জারি করবে। মৃত্যু পরোয়ানার কপি জেল কর্তৃপক্ষের কাছে যেদিন পৌছাবে সেদিন থেকে সময় গণনা শুরু হবে। জেল কোড অনুযায়ী, ২১ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হবে। এর আগে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার কোনো সুযোগ নেই। যেখানে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সময় গণনা শুরুই হয়নি কিংবা যেখানে রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি প্রকাশিতই হয়নি সেখানে রায়ের স্থগিতাদেশের অর্থ কী হবে কিংবা উদ্দেশ্য কী হবে?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.