নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুষন্ডীর কাক

Our greatest weakness lies in giving up. The most certain way to succeed is always to try just one more time. Thomas A. Edison

সবুজ স্বপ্ন

স্বপ্নসারথী..নতুন যুগের পথ চেয়ে আছি। বর্তমানে কাজ করছি একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে।

সবুজ স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজধানীতে নামছে ২০টি ওয়াই-ফাই সুবিধার বাস

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১

উত্তরা থেকে মতিঝিল রুটে বিআরটিসির ২০টি বাসে বৃহস্পতিবার থেকে ওয়াই-ফাই চালু হচ্ছে। বাসগুলোর নাম দেওয়া হয়েছে ডিজিটাল বাস।



এ বাসগুলো একই সঙ্গে ভেহিক্যাল ট্রাকিং প্রযুক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত থাকবে। ফলে বাসটি কোথায় কতো দূরে আছে। তাও যাত্রীরা যানতে পারবেন বাড়িতে বসেই।



প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) এক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিচ্ছে।

বৃহস্পতিবার ফার্মগেটে বাসগুলোতে ওয়াই-ফাই কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।



জানা গেছে, প্রতিটি বাসে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটকের চারটি থ্রিজি ওয়াই-ফাই রাউটার থাকবে। ফলে একটি বাসে অন্তত ৪০ জন যাত্রী যে কোনো স্মার্ট ডিভাইস দিয়ে ইন্টারনেটের দুনিয়ায় ঢু মারতে পারবেন।



এ ক্ষেত্রে প্রতিটি বাসে দশটি বারকোড যুক্ত স্টিকার থাকবে। গ্রাহককে তার ডিভাইসটি দিয়ে একটি ছবি তুলে ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে ঢুকতে হবে।



এটুআই প্রকল্পের পিপল পারসপেটিভ বিশেষজ্ঞ নাইমুজ্জামান মুক্তা এ বিষয়ে বলেন, জনগনকে আরও বেশি তথ্য প্রযুক্তিবান্ধব করতে উদ্যোগটি নেওয়া হয়েছে। এতে চলতি পথের সময়টিও তারা কাজে লাগাতে পারবেন, যা দেশকে ডিজিটাল কার্যক্রমের পথে আরও এগিয়ে নেবে।



মুক্তা জানান, উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত কয়েকটি পকেটে টেলিটকের নেটওয়ার্কে সমস্যা আছে। এগুলো ঠিক করতে বলা হয়েছে। তার দাবি বাসটি ৫৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার গতিতে চললেও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে যাত্রীদের কোনো সমস্যা হবে না।



এটুআই-এর দাবি, রাজধানীর বাস যাত্রীদের অন্তত ১০ শতাংশ স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করেন। তাই এসব ব্যক্তিদের জন্য এটি খুবই উপকারী হবে।



ভবিষ্যতে অন্যান্য রুটের বাসগুলোতেও একই সেবা চালু করা সম্ভব হবে বলেও মনে করছেন তারা।



এটুআই কর্মকর্তারা আরও বলেন, বাসগুলোতে ভেহিক্যাল ট্রাকিং প্রযুক্তি থাকবে। তাই একটি বিশেষ অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহক ঘরে বসেই দেখতে পাবেন তার স্টপেজের পরবর্তী বাসটি কতো দূরে আছে।



তবে অ্যাপটি এখনও তৈরির প্রক্রিয়ায় রয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি এটি উন্মুক্ত করার কাজ চলছে। তবে এর আগে ওয়েবসাইট থেকে চাইলে যাত্রীরা বাসের অবস্থান জানতে পারবেন।



একই সঙ্গে এর মাধ্যমে বিআরসিটি কর্তৃপক্ষ তাদের অফিসে স্থাপিত ড্যাসবোর্ডর মাধ্যমে জানতে পারবে বাসটি কোথায় কি অবস্থা আছে। তা ছাড়া একটি বাস কয়টি ট্রিপ দিল বা নির্দিষ্ট গন্তব্যে সেটি যাতায়াত করছে কিনা তাও পরীক্ষা করা যাবে।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩২

গুগলরকস বলেছেন: nice!

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫

হেডস্যার বলেছেন:
ভালোই তো...ইন্টারেষ্টিং।

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: বাংলাদেশ আগাচ্ছে। আরো পরিবর্তন আসবে। আমরা আশাবাদী। তবে বাসের নামটা ডিজিটাল বাস না দিলেই ভালো হতো।

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৪

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: ভালো উদ্দ্যোগ

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

রাঘব বোয়াল বলেছেন: আশা দিয়েই জেন নিরাশ না করে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.