![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তেলের খনী, জঙ্গিবাদ আর অস্ত্রের ঝনঝনানি, এক অশান্ত পৃথিবীর গল্প। ব্রিটিশরা চা এর নেশা পেয়েছিলো চীনাদের কাছ থেকে। এ এমন এক নেশা যে ব্রিটিশদের রাজকোষ প্রায় ফাকা হবার যোগার। চীনারা রৌপ্য মুদ্রা ছাড়া আর অন্য কিছুর বিনিময়ে চা রপ্তানি করতে রাজী ছিলনা। সাদা চোখে দেখলে চীনারা বাক্স ভর্তি গাছের পাতার গুরা দিচ্ছে আর বিনিময়ে নিচ্ছে টনকে টন রূপা। শুধু আমি কিনবো? তুমি কিছু কিনবেনা !? তা তো হবে না ! আমার পকেটের টাকা দিয়ে তোমার পকেট শুধু ভারী করবো ক্যান? আমিও কিনি, তুমিও কিনো। তুমি যদি না কিনো এমন সিস্টেম করবো যে তোমাকে কিন্তেই হবে। ব্রিটিশদের মতো ধুরন্দর ব্যবসায়িক বুদ্ধি আর কারো ছিলনা। এই বুদ্ধি খাটিয়ে বাংলাদেশের চেয়ে আয়তনে ছোট্ট একটি দেশ ইংল্যান্ড পুরো পৃথিবীর প্রায় অর্ধেকটার মালিক হয়ে গিয়েছিলো। অতঃপর ব্রিটিশরা চীনাদের ধরিয়ে দিল আফিমের নেশা। ১৮৫৮ সালে চীনে প্রায় সারে চার হাজার টন আফিম রপ্তানি করা হয়েছিল যা এখনকার হিসেবে সাড়া পৃথিবীতে ১০ বছরে উৎপাদিত আফিমের সমান। এবার চীনের রাজকোষের রৌপ্য মুদ্রা জমতে থাকল ব্রিটেনে। চা বনাম আফিমের এই বাণিজ্য চক্রটি বুঝলে পৃথিবীর এখনকার রাজনীতির হিসেবও খুব সহজে বুঝতে পারবেন। বুঝতে পারবেন ইসলাম কিংবা জঙ্গিবাদ আসলে চোখের ঠুলী। এর পেছনে আছে লক্ষ্য কোটি টাকার ব্যবসা।
বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে এইটা স্পষ্ট হয়ে গেলো যে পৃথিবীর মূল জ্বালানি বাবস্থা হবে তেল। আর এই তেলের বেশীরভাগ মজুদ আছে এই মধ্যপ্রাচ্যে। ব্রিটেন আমেরিকার সহ পশ্চিমা দেশগুলো মধ্যপ্রাচ্য থেকে খালি তেল কিনবে আর বিনিময়ে ঢালবে ডলারের পর ডলার! আর এইভাবে কি তাদের রাজকোষ ফাঁকা হয়ে যাবে? আরবদের কে নেশা ধরিয়ে দাও। কিসের নেশা জানেন? যুদ্ধের নেশা। যে নেশা আফিমের চেয়েও অনেক বেশী ভয়ঙ্কর। ২০১৬ সালের Greenpeace’র একটি প্রতিবেদন How guns and well dominate UK Saudi Arabia relationship?- এর ডেটা বলছে, ২০১৫ সালে ব্রিটেন সৌদি আরবের কাছ থেকে ৯০০ মিলিয়নের পাউন্ডের তেল কিনেছে আর ঐ বছরের অক্টোবর পর্যন্ত অস্ত্র বিক্রি করেছে ৮৭২ মিলিয়ন পাউন্ডের। কি অদ্ভুত ভারসাম্য তাই না!
“মধ্যপ্রাচ্য সংকট” এই দুটি শব্দ শুনে শুনে বড় হওয়া প্রজন্ম আমরা। আরও কিছু শব্দ শুনতাম বিটিভির খবরে। পশ্চিম তীরে গাজা উপাত্তকায় আজও বড় ধরনের সংঘর্ষের খবর। মধ্যপ্রাচ্যের এখনকার সঙ্কটের সূচনা মুলত ইজরাইল এবং ফিলিস্থিন সংঘর্ষ থেকে। আর এর বীজটা রোপণ করেছিলো ব্রিটেন। প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের সময় ব্রিটেন ফিলিস্থিন এবং এর সংলগ্ল অঞ্চল গুলোকে তিনটি পক্ষকে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। আরবদেরকে বলেছিলো ভাই এটাতো তোমাদেরই যায়গা তোমারাই পাবে। ইহুদীদের বলেছিল, আরে তোমাদের স্বপ্নের স্বদেশ ভুমিতো এখানেই হবে, অবশ্যই তোমরা পাবে আর ফ্রান্সকে বলেছিলো দোস্ত ভাগাভাগিতে তোমাকে দিলাম সিরিয়া আর আমি এইদিকটা রাখলাম ক্যামন। সবকিছু ঠিকমতো চূড়ান্ত হবার আগেই ইউরোপ থেকে জাহাজে করে হাজার হাজার ইহুদী চলে আসতে থাকে এই অঞ্চলে। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের পর যা কয়েক লাখে পৌছায়। এই ইহুদীদের সঙ্গী ছিল ইউরোপে ভয়াবহ ধরনের বিভীশিখার শিকার হওয়া তাদের টাটকা সৃতি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসিরা ৬০ লাখ ইহুদীদের হত্যা করেছিলো। নিজেদের সতন্ত্র আবাস ভুমি। একটা দেশের স্বপ্ন। একটা নিরাপদ মানচিত্র তাদেরকে টেনে এনেছিল ইসরাইল নামক নতুন গঠিত এই রাষ্ট্রে। সেখানে হাজার হাজার বছর ধরে আরব ইহুদীরা সুখে শান্তিতেই ছিল পাশাপাশি। প্রতিবেশীদের সাথে ঝগড়া তখনই বাজে যখন প্রতিবেশীর বাড়ির দেয়ালটা সরতে সরতে তাঁর বাড়ীর ভেতর ঢুকতে থাকে। এই সহজ ব্যপারটাই মধ্যপ্রাচ্যে জটিল আকার ধারন করল। নতুন ভির করা এই জনগোষ্ঠীর জন্য আরবদেরকে বাধ্য করা হল ছেড়ে দিতে। ফিলিস্থিনিদেরকে তাদের ভিটে মাটি ছাড়া করা হল। কোণঠাসা হতে হতে এখন তারা কেবলমাত্র গাজা আর পশিম তীরে আবদ্ধ হয়ে পরেছে। ফিলিস্থিনিরা পাল্টা প্রতিরোধ হিসেবে শুরু করলো গুপ্ত হামলা। বিশ্বজুড়ে আজকের ধর্মীও সন্ত্রাসবাদের পেছনে বড় ভুমিকা আছে এই অধ্যায়টির। যেটা কার্যত ছিল জমিজমা নিয়ে বিরোধ, যার সাথে ধর্মের কোনও সম্পর্কই নেই। যার প্রমান মিলবে এই তথ্যে, ফিলিস্থিনিদের এই আন্দোলন শুরুর দিকে ছিল জমি হারানো অনেক খ্রিষ্টানও। সেই লড়াইটা বদলাতে বদলাতে আজকের রুপ নিলো। কে করলো? আর কারা করলো? রাশিয়াকে ঠ্যাকাতে আল-কায়দা তৈরি করেছিলো কারা? অন্যায় ইরাক যুদ্ধের জন্য যে আইএস জন্ম নিলো এই দায় আসলে কাদের? জানেন নাকি এই দায়টা আসলে কাদের? যাদেরকে মদ্ধপ্রাচ্যে অনেক অস্ত্র বিক্রি করতে হবে। ভাইরে তেল কি শুধু কিনেই যাব তুমি কিছু কিনবে না? তোমার তেল সম্পদ, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা হুমকির মুখে। যাকে ভাই ভাবছ, সেই তোমার আসল শত্রু। মনে নেই তোমার, তিনশ বছর আগে তোমার দাদার দাদার দাদার দাদাকে ওরা খুন করেছিলো। ভুলে যাচ্ছ ক্যান তুমি সুন্নি আর ও সিয়া। তোমরা কিভাবে এক হও? ক্যামন করে এক হও? ও কোনদিন তোমার বন্ধু হবে না। কোন কালেই না। ওরা যে তোমার তেলের খনী দখল করে নিবে না এটা কি তুমি নিশ্চিত ! ইয়ে শোন, মানে একটা কথা। আমার কাছে ভালো ফাইটার প্লেন আছে, দারুন সব স্বয়ংক্রিয় রাইফেল, মিসাইল, রকেট লঞ্চার, হেলিকপ্টার, ড্রোন, ট্যাংক আরো কতো বিধ্বংসী মরনাস্ত্র কিনবে নাকি? তোমার জন্য একেবারে স্পেশাল রেটে দিবো। হাজার হোক তুমিতো আমার বন্ধু। তোমার সাথে কি আর ব্যবসা করা যায়। বুজতেই তো পারছ।
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি আলোচনা আর উদ্যোগের নামে আমরা যা শুনী সবই ভাউতাবাজি আর ভণ্ডামি এবং বার বার উস্কে দেয়া হয় এই খতকে। Andrew Marr's History of the World দেখার সময় এই পণ্ডিত মানুষটির একটা কথা আমর খুব মনে ধরে। Andrew Marr দেখিয়ে দিয়েছিলো পৃথিবী আসলে শান্তি চায়না চায় যুদ্ধ। কারন যুদ্ধই হচ্ছে আসল ব্যাবসা। শান্তি জিনিষটা যে কেউই টাকা খরচ করে কিনতে চায়না। সাড়া পৃথিবীতে যুদ্ধ বনাম শান্তি বনাম বাণিজ্য এই এক অতভুত চক্র। এ নিয়ে গবেষণা করার সবচেয়ে বিখ্যাত সংস্থাটি হল Stockholm Peace Research Institute। তাদের এক প্রতিবেদনের সুত্র ধরে US Today বলেছে, ২০১১ সালে পৃথিবীর সচেয়ে বড় ১০০টি অস্ত্র ব্যাবসায়ি মিলে ৪১০ বিলিয়ন ডলারের ব্যাবসা করেছিলো। জানলে আরও অবাক হবেন মাত্র ১০টি কোম্পানি পৃথিবীর অস্ত্র ব্যাবসার ৫০ ভাগ নিয়ন্ত্রণ করে। এর মধ্যে ৭টি কোম্পানি আমেরিকার, এগুলো হচ্ছে- Lockheed Martin, Boeing, Raytheon, Northrop Grumman, General Dynamics, L-3 Technologies, United Technologies । আর ব্রিটেন এবং ইউরোপ মিলে তিনটি – EADS/ Airbus Group, BAE System, Finmecanica. এরা শুধু যুদ্ধের ব্যাবসা নিয়ন্ত্রণ করেনা যুদ্ধও নিয়ন্ত্রণ করে। এরা কিন্তু যে কোনো দেশে যুদ্ধ লাগিয়ে দিতেও খুব পারদর্শী। কেননা যুদ্ধ লাগলেই না অস্ত্রের ব্যাবসা শুরু। লক্ষ্য কোটি টাকার অস্ত্র বিক্রি হবে। খুবই সহজ হিসাব। রাজনীতিবিদদের ব্যবহার করে এই ব্যাবসায়ি গুলো ১৬৬.৪ মিলিয়ন ডলার খরচ করেছে মার্কিন রাজনীতিবিদদের সাথে লবিং না ডনেশন নামে ঘুষের পেছনে। আজকের এই চেহারা ইরাক, সিরিয়া, আইএসএস সবকিছুর মুলে বুশ প্রশাসনের চাপিয়ে দেয়া ইরাক যুদ্ধ। এখন এটা পরিষ্কার হয়ে গেছে আল-কায়দার সাথে সাদ্দাম হোসেনের যোগ সুত্র তৈরি করে ইরাক দখল করাই ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য। আর এর পেছনেও রয়েছে যুদ্ধ আর তেল ব্যাবসা। কিভাবে? বলছি।
ইরাক যুদ্ধে সবচেয়ে বড় আর্থিক লাভজনক প্রতিষ্ঠানের নাম Halliburton। সে সময় ৪০ বিলিয়ন ডলারের কন্ট্রাক্ট পেয়েছিল এই কোম্পানি। জর্জ বুশের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি ১৯৯৫ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত Halliburton প্রধান নির্বাহী ছিলেন। ২০০১ সালে ভাইস প্রেসিডেন্ট হবার পর তিনি এই পদটি ছারেন। যদিও সিএনএন ফাঁস করে দেয় ডিক চেনি ভাইস প্রেসিডেন্ট হবার পর মাসে ১৫০লাখ ডলার পেতেন Halliburton থেকে। এই ডিক চেনি সবুশে সিনিয়রের আমলে বলেছিলেন ইরাক যুদ্ধে যাওয়া ঠিক হবে না, তাঁর ফল হবে ভয়াবহ। মাঝখানে তিনি হলি Halliburton এ চাকরি করলেন। ব্যাস পাল্টে গেলো তাঁর মত। বুঝতে পারছেন কি, ডিক চেনি আসলে কার স্বার্থ উদ্ধার করতে চেয়েছিলেন। মিঃ ডিক চেনি লাখ লাখ মানুষের রক্ত হাতে মেখে সে হাতে খাবার কি করে খান আপনি !? লাখ লাখ ঘুমন্ত শিশুর উপর রাতের আধারে নেমে আসে যে বোমা সে রাতে কি করে এত শান্তির ঘুমে আপনার চোখ জুড়িয়ে আসে !?
বর্তমান সময়ে ডোনাল্ড ট্রাম্প ঠিক একই পথে হাঁটছে। কিছুদিন ধরে যা চলছে তাতে মধ্যপ্রাচে আরও বড় যুদ্ধের আলামতই পাচ্ছি। মুসলিমদেরকে গালিগালাজ করে ক্ষমতায় আসা ট্রাম্পের রাষ্ট্রীয় প্রথম সফর ছিল মুসলিমদের সৌদি আরবেই। সেখানে মুসলিম দেশগুলোর সম্মেলনে ডোনাল্ড ট্রাম্প ছিল প্রধান অথিতি। মধ্যপ্রাচ্য সংকট সমাধানের উপর জোর দিয়ে বেশ গালভরা জোরাল বক্তব্য দিয়েছিলেন তিনি সে সময়। এরপর ১১০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি ধরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি সৌদি আরবকে। Lockheed Martin এর সঙ্গে এই চুক্তির দরকষাকষি করেছিলেন ট্রাম্পের জামাই কোরি কুশনার। ইউরোপে এখন অস্ত্রের বিক্রি অনেক কমে গেছে। আর হু হু করে অস্ত্রের বিক্রি বাড়ছে মধ্যপ্রাচ্য আর আমাদের এশিয়ায়। The Guardian জানাচ্ছে গত ৫ বছরে সৌদি আরবে অস্ত্র ক্রয় ২৭৫ শতাংশ বেড়েছে আর ইউরোপীয় দেশগুলোতে কমেছে ৪১ শতাংশ। ২০১৫ সালের ১৮ই এপ্রিল The New York Times এর একটি খবরের শিরোনাম ছিল The seal of US arms fuel the Arab wars। পৃথিবীতে যদি শান্তি থাকে তাহলে কিন্তু আর অস্ত্র বিক্রি হবে না। তাই পৃথিবীকে অশান্ত করা খুবই জরুরী। আরও অনেক হিসেব নিকাশ রয়েছে আর রয়েছে অনেক গুটি চালাচালি। আর আছে অন্যের যুদ্ধে দূর থেকে কলকাঠি নাড়া। যাকে বলে প্রক্সিওয়ার। যে অঞ্চলে যে ভাইরাস ছরিয়ে দিলে কাজ হবে সেখানে তাই ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। একসময় পৃথিবীটাকে উত্তপ্ত করা হয়েছিলো জাতীয়তাবাদের বড়ি খাইয়ে আর বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যের এই অস্ত্র ব্যাবসায়িরা কাজে লাগাচ্ছে ধর্মকে। যে মানুষটি জিহাদের জন্য প্রান উৎসর্গ করছে, সে জানতেও পারছেনা দাবার ছকে সে আসলে সামনের দিকের গুটি। যাকে প্রথম দফায় সেক্রিফাইজ করাই দাবা খেলার ছক। জানিনা এই দৃশ্যপট কবে বদলাবে। এইটাও জানিনা এই পৃথিবীতে আদো কোনদিন শান্তি আসবে কিনা?
মনস্টার ইঙ্ক নামের এক এনিমেশন সিনেমা অদ্ভুত এক ধারনার সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলো, দৈত্যদের রাজ্যে মূল জ্বালানি হচ্ছে ভয়। বাচ্চাদেরকে ভয় দেখালে যে এনার্জি তৈরি হয় সে এনার্জি দিয়েই চলে দৈত্য রাজ্যের সব কলকারখানা আর পুরো দেশ। হতাথ একদিন জানা গেলো বাচ্চারা ভয় পেয়ে কাদলে যে এনার্জি তৈরি হয় তাঁর চেয়ে বহু গুনে বেশী এনার্জি তৈরি হয় বাচ্চারা খিল খিল করে হাসলে। আর তখন থেকেই মনস্টার ইঙ্ক নামের সে কোম্পানিটি ভয়ের বদলে বাচ্চাদের হাসানোর প্রতিজগিতায় নামলো। আমাদের পৃথিবীর বড় বড় মনস্টার ইঙ্করাও যদি বুঝতো যে অশান্তি নয় শান্তিতেই তৈরি হয় সবচেয়ে বেশী এনার্জি। সৌভাগ্যবসত এই কথাটা যদি তারা বুঝত এই পৃথিবীতে ১০০ ভাগ শান্তি নেমে আসত। এখন শুধু আমরা এইটুকুনই আসা করতে পারি। কেননা চেয়ে চেয়ে দেখা আর আশা করা ছাড়া আমাদের কিছুই করার নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৩৯
আহমেদ রেহান বলেছেন: অনেক তথ্য নির্ভর একটি বিষয়। ভালো লাগলো। চালিয়ে যান।