নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের সাথে সবসময়

"জীবন হয়তো বা আমাকে দুঃখ পাওয়ার ১০টি কারন দেখায় কিন্তু আমি জীবনকে উপভোগ করার ১০০টি কারন দেখাই"

তানভীর৪২৭

পুরো নাম: তানভীর হোসাইন জন্ম: ২৭ এপ্রিল , ১৯৯১। শখ : ফটোগ্রাফি। লেখাপড়া : এম.বি.বি.এস (4th year) । নিজের মধ্যে ভালো লেখার চেষ্টা সবসময় থাকে..... আমি সবসময় আশা করি আমার কোন ভুল হলে সবাই আমাকে অবগত করবে.... আমার কোন ভুল যদি কেউ বলে এতে আমি অনেক বেশী খুশী হই এবং তা সংশোধনের চেষ্টা করি.......

তানভীর৪২৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাগরণ মঞ্চ ভেঙে দেয়ার পক্ষে মত আওয়ামী লীগের

০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭

শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চের কার্যক্রম ভেঙে দেয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। এই মঞ্চের মুখপাত্র ডা. ইমরান এইচ সরকারের দেয়া একটি বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। দলের নেতাদের তিনি জানিয়েছেন আবেগ দিয়ে দিয়ে আন্দোলন ও রাজনীতি হয় না। বাস্তবতা বুঝে রাজনীতি করতে হবে। গতকাল রাতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দলের করনীয় নির্ধারণ করতে শেখ হাসিনা নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রসঙ্গক্রমে গণজাগরণ মঞ্চের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা হয়। গত ২৬শে মার্চ শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের আহ্বায়ক ডা. এমরান এইচ সরকার তার বক্তব্যে বলেন, ‘দুঃখের বিষয়, আমাদের দাবির ব্যাপারে সরকার কোন পদক্ষেপ নেয়নি। মনে হচ্ছে সরকারের টনক নড়েনি, সরকার ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে, যা প্রকারান্তরে গণমানুষের দাবিকে উপেক্ষা করার শামিল। এ দাবি উপেক্ষা করে সরকার যে স্পর্ধা দেখিয়েছে, তা নজিরবিহীন’

ইমরানের এ বক্তব্যের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে দলের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, সদস্য আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, বক্তব্য রাখেন। জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, সরকারের স্পর্ধা নিয়ে প্রশ্ন তোলার স্পর্ধা গণজাগরণ মঞ্চ পায় কোথায়? তাদের বক্তব্য কারা লিখে দেয় খুঁজে বের করেন। এসময় প্রেসিডিয়াম সদস্য নূহ উল আলম লেনিন বলেন, অনেকে মনে করেন আমি তাদের বক্তব্য লিখে দেই। আসলে তা সত্য নয়। আমিও মনে করে এখন আর এই মঞ্চ রাখা ঠিক না। দলের অপর প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী মঞ্চের কার্যক্রম দীর্ঘায়িত হওয়ার যুক্তি দিয়ে বলেন, ব্লগার রাজীব হত্যার পর মঞ্চের কার্যক্রম দীর্ঘায়িত হয়।

বৈঠকের শুরুতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সূচনা বক্তব্য রাখেন। এরপর শুরু হয় রুদ্ধদ্বার বৈঠক। বৈঠকে হলমার্ক কেলেঙ্কারি, এবং নারায়ণগঞ্জে স্থানীয় আওয়মী লীগের বিভক্তির বিষয়টি উঠে। হলমার্ক বিষটি দল এবং সরকারের জন্য অস্বস্থির কারণ বলে জানান একাধিক নেতা। এসময় দলীয় সভানেত্রীও এ নিয়ে তার অসন্তোষের কথা জানান।

নারায়ণগঞ্জে দলীয় বিভক্তি মেটাতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন দায়িত্ব দেন। এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, এই বিরোধ না মেটাতে পারলে সামনে এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে জামায়াত বিএনপি বড় কোন ঘটনা ঘটাতে পারে।

মানবজমিন

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

রওনক বলেছেন: আমি কাপুরূষ তাই শহীদ রুমি স্কোয়াডের অনশনে যোগ দিতে পারি নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.