নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কেউ কেউ আছে যারা নিজের ঢোল নিজে বাজায় না। আবার কেউ কেউ অপরের কাছে ঢোল বাজানোর দায়িত্ব দেয়। সেখানে কিন্তু ঢোল ফেটেই যায়।

তারুণ্যের শক্তিতে জাগুক এই দেশ। ছিনিয়ে আনুক নতুন সকাল

ঠোঁটকাটা০০০৭

নিজের সাথে প্রতারণা করি না। যেটা বিশ্বাস করি, সেটাই লিখি

ঠোঁটকাটা০০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হরতালের প্রস্তাবিত নীতিমালা। একটি গণ উদ্যোগ

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

গণতান্ত্রিক অধিকার হরতাল বন্ধ করা যাবে না। আজকাল খুচরা দোকানদরও হরতাল দেয়। আবার কেউ কেউ বলে ধুস শালি সিগারেট ধরানোর দেশলাই নাই-- কাল হরতাল।

কিন্তু হরতাল দিয়ে কোনো লক্ষই অর্জিত হয় না কেবল মানুষের ভোগান্তি ছাড়া। আওয়ামী লীগ ১৭৪ দিন দিয়েছে অতএব বিএনপিকে ১৭৫ দিন দিতে হবে। এই ধরনের প্রতিযোগিতায় চলছে দেশ। কিন্তু এই হরতাল তো বন্ধ গওয়া উচিত। আবার কেউ কেউ বলবেন এটা গণতান্ত্রিক অধিকার অতএব- এটা হরণ করলে একদলীয় তান্ডব শুরু হয়ে যাবে।

আজকাল সবাই বলছেন- হরতাল বন্ধে সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে মতৈক্য হওয়া দরকার। কিন্তু আমি শতভাগ নিশ্চিত এই মতৈক্য হবে না। তাহলে কি করা যাবে?

আমার মতে একটি হরতাল নীতিমালা তৈরি করা যেতে পারে।

বিষয়টিকে ইয়ারকি মনে না করে একটু ভেবে দেখতে পারেন-- এই নীতিমালায় কি কি বিষয় সংযুক্ত করা যায়।

হরতাল আহবানকারীর যোগ্যতা

নিবন্ধিত দল ছাড়া কেউ হরতাল করতে পরবে না। কোনো বিচ্ছ্নি পেশাজীবীরা ধর্মঘট করতে পারবে কিন্তু হরতাল নয়। আগে ছাত্ররা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধর্মঘট ডাকতো এখন তারা হরতাল ডাকে। এই অধিকার কি তাদের থাকা উচিত?

হরতাল ডাকার যৌক্তিকতা

হরতাল অবশ্যই যুক্তিসঙ্গত হতে হবে। সরকার যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া কোনো আচরণ করলে এবং সেটি যদি সাধারণ মানুষের ভোগান্তির কারণ হয় তার জন্য হরতাল করা যাবে। কাউকে গ্রেফতার করলে বা জামিন না দিলে আদালত অবরোধ করুন, সরকারি দপ্তর ঘেরাও করুন। হরতাল কেন? সমির আলী বা আ্দুল হালীম গ্রেফতার হলে সাধারণ মানুষের কি? প্রয়োজনে নিজের দলের লোকজন নিয়ে অনশন করুন। কালো ব্যাজ ধারণ করুন। কিন্তু দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, তেল গ্যাস এর মূল্য বৃদ্ধি, বাসভাড়া বৃদ্ধি, এর জন্য হরতাল হতেই পারে। কৃষক যে ন্যায্যমূল্য পায় না তার জন্য হরতাল হয় না কেন?

যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া কোনো করতাল হলে-- ব্যক্তির ক্ষয়ক্ষতির জন্য সংশ্লিষ্ট দলকে ক্ষতিপূরণে বাধ্য করা হবে।

পিকেটিং এর নীতিমালা

হরতালের সপক্ষে পিকেটিং করতে দিতে হবে। কারো যেমন হরতাল ডাকার অধিকার আছে তেমনি সেটা না মানারও অধিকার আছে। তেমনি হরতাল না করারও অধিকার আছে। কাউকে বাধা দেওয়া যাবে না। জোর করে হরতাল পালনে বাধ্য করাকে ফৌজদারী অপরাধ হিসেবে গণ্য করতে হবে।

ক্ষতিপূরণের বিধি

সরকার যদি কোনো হরতাল নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে তাহলে ক্ষতিগ্রস্থদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এই ক্ষতিপূরণ কারো দৈনিক উপার্জন বা উৎপাদিত পণ্যের উৎপাদন খরচের কম হলে চলবে না।



ক্ষতিপূরণ ব্যবস্থাপনা

প্রতিটি রাজিনিতক দল বিশেষত যারা নিবন্ধিত তারা একটি তহবিল তৈরি করবেন এবং হরতালের জন্য প্রিমিয়াম প্রদান করবেন। বিআইডিএস এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে প্রতিদিনের হরতালের ক্ষতি সূচারুভাবে ক্যালকুলেশন করে প্রিমিয়াম নির্ধারিত হবে। জনসভা করতে মাইক ভাড়া দেন, কর্মী আনতে বাসভাড়া দেন, পিকেটিং করতে পয়সা দেন, অফিস পাহাড়া দেওয়ার জন্য বিরিয়ানীর খরচ ব্যয় করেন-- হরতালের জন্য প্রিমিয়াম দেবেন না তাতো হতে পারে না।

উপসংহার

এই নীতিমালাকে আইনে পরিণত করতে হবে। অপরিণত রাজনীতিকদের দিয়ে হবে না। জনগণের প্রনীত এই আইন না মানলে হরতাল আহবান কারীর অফিস থেকে ইট খুলে নেওয়া হবে। নেতাদের বাড়ীর এসি ফ্যান খুলে নেওয়া হবে।

খুব বেশিদিন নাই জনগণই এই পন্থা অনুসরণ করবে।

আপনাদের আরো কোনো পয়েন্ট যোগ করার ইচ্ছা থাকলে তা করুণ এবং এটা নিয়ে এগিয়ে যাই।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাইজান দু একটা পয়েন্ট যোগ করলে আরো ভাল হয়।

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

রেজা সিদ্দিক বলেছেন: আপনার মতো ভাবনা রাজনীতিকদের নাই। ধন্যবাদ

১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০০

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: এই জন্য আমি রাজনীতি করি না।

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২২

আশফাক সুমন বলেছেন: দারুন পোস্ট !

++++++++

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৬

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:০১

মাটির দেহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: হরতাল ডাকার যৌক্তিকতা
হরতাল অবশ্যই যুক্তিসঙ্গত হতে হবে। সরকার যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া কোনো আচরণ করলে এবং সেটি যদি সাধারণ মানুষের ভোগান্তির কারণ হয় তার জন্য হরতাল করা যাবে। কাউকে গ্রেফতার করলে বা জামিন না দিলে আদালত অবরোধ করুন, সরকারি দপ্তর ঘেরাও করুন। হরতাল কেন? সমির আলী বা আ্দুল হালীম গ্রেফতার হলে সাধারণ মানুষের কি? প্রয়োজনে নিজের দলের লোকজন নিয়ে অনশন করুন। কালো ব্যাজ ধারণ করুন। কিন্তু দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, তেল গ্যাস এর মূল্য বৃদ্ধি, বাসভাড়া বৃদ্ধি, এর জন্য হরতাল হতেই পারে। কৃষক যে ন্যায্যমূল্য পায় না তার জন্য হরতাল হয় না কেন?
যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া কোনো করতাল হলে-- ব্যক্তির ক্ষয়ক্ষতির জন্য সংশ্লিষ্ট দলকে ক্ষতিপূরণে বাধ্য করা হবে।



সহমত

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৬

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬

মেলবোর্ন বলেছেন: আরো কিছু যোগ করি:

১। যেই দল হরতাল ডাকবে তাকে তার পরিবার সহ রাস্তার থাকতে হবে কারন তাদের জন্য আমরা ও আমাদের পরিবার ভোগান্তিতে পরে।

২। যারা দলমানুষ হরতালে সম্মতি দিবে সংহতি জানাবে তাদের নিজস্ব ফ্যক্টরী , ব্যবসা প্রতিস্ঠান ও অফিস সমুহ হরতালের দিন বন্ধ থাকবে।

৩। হরতালে কোন হাসপাতাল স্কুল কলেজ ও বিশ্ব বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে না,

৪। হরতালে কেউ আহত হলে বা মারা গেলে তার ক্ষতি পুরন বাবদ একলক্ষ টাকা হরতাল আহবান কারী দল ও সরকার ৫০হাজার টাকা দিবে আইন শৃক্ষলা বা জানের নিরাপত্তা বজায় না রাখার জন্য।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৫

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২১

এন ইউ এমিল বলেছেন: হরতালে লাভের চেয়ে ক্ষতি অনেক অনেক বেশি।

তাছাড়া হরতাল ছাড়াও অনেক উপায় রয়েছে

আমার মনে হয় হরতাল নিশিদ্ধ ঘোষনা করা উচিত

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০০

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: তারপরও বাস্তব হলো- হরতাল আপনি বন্ধ করতে পারবেন না। অতএব আমাদের কে চিন্তাই করতে হবে কিভাবে এটা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


অসাধারণ একখানা পোস্ট পড়লাম।


১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০০

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯

হাসান নাঈম বলেছেন: আমরা আসলে এমন এক পরিস্থিতিতে বাস করছি যেখানে সুস্থ ভাবে কিছু চিন্তা করাই কস্টকর হয়ে উঠেছে। মিডিয়ার প্রভাব এতটাই বেড়েছে যে তারা যা ভাবতে বলে আমরা তাই ভাবতে বাধ্য হই।

আচ্ছা ধরুন একটা ছোট বাচ্চা যখন কাঁদে, তখন কি তার কস্ট হয় না আনন্দ হয়? নিশ্চয় কাঁন্না করতে বাচ্চাটার কস্ট হয় এবং বড় যারা কাছে থাকে তাদের জন্য বাচ্চার কান্না শোনাটাও কাস্টকর, বিরক্তিকর।

তো কি করা উচিত? বাচ্চাদের কান্নার জন্য নীতিমালা? নাকি বাচ্চার মুখে টেপ লাগিয়ে দেয়া যাতে সে কাঁদতে না পারে? অথবা বাচ্চাটাকে কোন সিন্দুকে বন্ধ করে যাখা যাতে তার কান্নার শব্দ বাইরে শোনা না যায়?

হ্যা, এ'গুলোও আপাত দৃস্টিতে সমাধান বটে - কিন্তু তার পরিনতি কি?

একই ভাবে হরতাল নিয়ে চিন্তা করুন। আপনার কি ধারনা যারা হরতাল দেয় তারা খুব আনন্দের জন্য হরতাল দেয়? হরতালে যত ক্ষতি হয় তাতে কি তাদের কর্মী সমর্থকরাও ক্ষতিগ্রস্থ হয় না? একটা হরতাল ডেকে তা বাস্তবায়ন করা কি খুবই সহজ? আপনি, আমি কি পারব একটা হরতাল ডেকে তা বাস্তবায়ন করতে?

বাচ্চার কান্না থামানোর প্রকৃত পথ যেমন তার সমস্যাটা সমাধান করা বা যা তাকে কস্ট দিচ্ছে সেটা দুর করা - তেমনি হরতাল বন্ধের একমাত্র পথ হচ্ছে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা। সুশাসন নিশ্চিত করতে না পারলেও সবদলের সবমতের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে অন্তত দু:সাশন-দমন-নিপিড়ন থেকে বিরত থাকা।

অন্যথায় জোর করে বা নীতিমালা করে বা ভিন্ন কোন পথে হরতাল বন্ধ করতে গেলে সেটা কার জন্যই কল্যানকর হবে না, কোন কালে কোন দেশে হয় নাই।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০২

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: আসুন না আমরাই মিডিয়াকে একটু ভাবাই।
নীতিমালা তো জোর করে নয়, তবে সব সময় গণতান্ত্রিক পন্থাও খাটে না।
মানুষের প্রকৃতি অনুসারেই কাজ করতে হয়।
যাহোক ভাবনাটা শুরু হোক, তা যেভাবেই হোক।

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২১

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: +++

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১৭

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।

হরতাল আর ধর্মঘটের মধ্যে পার্থক্য টা একটু বুঝিয়ে দিলে ভালো হয় ।

ধন্যবাদ ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: ধর্মঘট হলো প্রতিষ্ঠানভিত্তিক। আর হরতাল হচ্ছে সাধারণ। যেমন পরিবহন কর্মীরা ধর্মঘট করতে পারে। পোষাক কর্মীরা ধর্মঘটন করতে পারে। এটা তাদের দাবীর জন্য হতে পারে। কিন্তু তারা হরতাল করে অন্য পেশার মানুষের অসুবিধা করতে পারে না।
উদহারণ-- গার্মেণ্টস কর্মীরা বেতন বাড়ানোর জন্য ধর্মঘট করবে। তার জন্য হরতাল করলে পরিবহন কর্মীর ক্ষতি। সেটা হবে কেন?

১১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

বোকামন বলেছেন:







সম্মানিত লেখক,

সহজ কথায় বলতে চাই ....

হরতালই হোক ভয়তাল নয় ...
হরতাল গনতান্ত্রিক অধিকার ....
তাই জনগনই ঠিক করবে তারা হরতাল করবে- না করবে না !

ভয়তালে বাধ্য করার নাম হরতাল নয় ...
কখোনই নয় !

ধন্যবাদ ... পোস্টে কৃতজ্ঞতা ...

১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫০

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

তোমোদাচি বলেছেন: হরতাল কোন সভ্য সমাজের প্রতিবাদের উপায় হতে পারে না!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: আপনার সাথে একমত

১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১১

একুশে২১ বলেছেন: আসুন না আমরাই মিডিয়াকে একটু ভাবাই।
নীতিমালা তো জোর করে নয়, তবে সব সময় গণতান্ত্রিক পন্থাও খাটে না।
মানুষের প্রকৃতি অনুসারেই কাজ করতে হয়।
যাহোক ভাবনাটা শুরু হোক, তা যেভাবেই হোক।


একদম সহমত।
আর হরতাল হবেই তাই এটা নিয়ন্ত্রন করার উপায় খোঁজাই বেশি শ্রেয়।
আমিও কিছু যোগ করলাম........
১। নিবন্ধিত দলের জন্য নির্ধারিত দিন সংখ্যা থাকবে হরতালের জন্য। যেমন ধরুন অমুক দলের বছরে ১৭ দিন, আর তমুক দলের বছরে ৩ দিন। দিন নির্ধারণ হবে দলের সক্রিয়তা দেখে।
২। নির্ধারিত দিনের চেয়ে বেশি হরতাল দিলেই নিবন্ধন বাতিল বলে গন্য হবে।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: অতি উত্তম প্রস্তাব।

১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন: ভাল প্রস্তাবনা।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০২

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: ধন্যবাদ ... পোস্টে কৃতজ্ঞতা ...

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:১৭

ঠোঁটকাটা০০০৭ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.