নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন

আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিবেক বন্ধক রেখে কতটুকু সুবিধা নিলেন?

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৬



আজ বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রের সবচেয়ে বিপজ্জনক ব্যক্তি লিমন। সে এতটাই পরাক্রমশালী! এতটাই ভয়ংকর! যে, যত দ্রুত সম্ভব তাকে চিরস্থায়ীভাবে কারাগারে পাঠানো ব্যতিরেকে এই রাষ্ট্র নিরাপদ নয়। পাঠক স্বাভাবিকভাবেই মনে প্রশ্ন জাগবে। লিমন তো কোন ছাত্র সংগঠনের সন্ত্রাসী নেতা বা কোন মাননীয়’র সন্ত্রাসী পুত্র কিংবা টেন্ডার বাজ নয়। এমনকি তার নামে খুন, এসিড-সন্ত্রাস, ভূমি অথবা নদী দস্যুতার ও অভিযোগ নেই। তাহলে সে কি করে রাষ্ট্রের জন্য এমন ভয়ঙ্কর রূপে দেখা দিল?



ঠিক ধরেছেন, উপরোক্ত কোন অভিযোগই তার বিরুদ্ধে নেই। তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তা এর থেকে শতগুণ গুঢ়তর। ক্ষমতাধরদের মুখোশ খামচে ধরেছে লিমনের পঙ্গুত্ব। আর তা থেকে মুক্তি পেতে করা প্রশাসনের ক্রমাগত অন্যায় আচরণে ক্রমশ:ই খসে পড়ছে দেবতার শ্বেতশুভ্র বসন। বেড়িয়ে আসছে তার ভয়ংকর কুৎসিত রূপটি। আর এটাই ১৭ বছরের এক পঙ্গু তরুণকে পরিণত করেছে রাষ্ট্রের জন্য ভয়াবহ বিপজ্জনক ব্যক্তিতে।



আমাদের সংবিধান যতই বলুক, ‘আমাদের রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হইবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক শোষণ মুক্ত সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা—যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হইবে।’ সংবিধানের ৩৫ ধারার ৫ উপধারার মত আরও যত ধারায় যতবারই লেখা থাকুক না কেন, ‘কোনও ব্যক্তিকে যন্ত্রণা দেওয়া যাইবে না কিংবা নিষ্ঠুর, অমানুষিক বা লাঞ্ছনা কর দণ্ড দেওয়া যাইবে না কিংবা কাহারও সহিত অনুরূপ ব্যবহার করা যাইবে না।’ তাতে কিচ্ছু যায় আসে না। ক্রস ফায়ার, গুম, হত্যা, এ সবই এ রাষ্ট্রের জন্য স্বাভাবিক। যা প্রমাণ করে এ রাষ্ট্র আজো সাধারণের হতে পারেনি। মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ মানুষের যতই অংশগ্রহণ থাকুক না কেন। তাদের আত্মত্যাগ যতটাই মহিমামন্ডিত হোকনা কেন স্বাধীনতা তাদের কিছুই দিতে পারেনি। এটাই চরম সত্য।

মহান মুক্তিযুদ্ধ ২২ পরিবারের প্রভুত্বকে ২২ হাজারে বিন্যস্ত করেছে মাত্র। বিদেশি প্রভু হটিয়ে দেশীয় প্রভুত্ব কায়েম করেছে। এর বেশি কিছু নয়। তাই এ স্বাধিনতা অসাধারণদের জন্য। সাধারণের কাছে তা চিরকালই অধরা।



এ দেশে নিরাপত্তা পেতে রাজনীতিবিদ হতে হয়, চাকুরী পেতে নেতাদের সুপারিশ লাগে, প্রমোশন পেতে দলিয় পরিচয় লাগে। ব্যবসা করতে চাঁদা দিতে হয়। এমনকি রাষ্ট্রীয় যে কোন সেবা পেতে হলে রাজনৈতিক পরিচয়ের প্রয়োজন হয়। এটা এখন দেশে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করেছে। আর তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য’রও রয়েছে প্রকাশ্য দলিয় পরিচয়।



লিমন আজ আর কোন ব্যক্তি বিশেষকে নির্দেশ করে না। লিমন একটি প্রতীকী নাম। আজো যারা বিশেষায়িত নয়, যারা সাধারণ, যারা নিত্য বেঁচে থাকার সংগ্রামে প্রাণান্ত প্রচেষ্টারত। লিমন তাদের প্রতীকী নাম।



যে দেশের সংবিধান বলে (৩১ ধারা) ‘আইনের আশ্রয় লাভ’ প্রত্যেক নাগরিকের ‘অবিচ্ছেদ্য অধিকার’।

সে দেশেরই এক থানা লিমনের বাবা-মা’র করা মামলা নেয় না। আদালতের নির্দেশে মামলা নেওয়া হলেও তা পরিচালনার চেয়ে বরং তুলে নেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগেই রাষ্ট্র বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।



ঘটনার ১৯ দিন পর র‍্যাবের মহাপরিচালক বললেন, লিমন যে সন্ত্রাসী বা খারাপ ছেলে, তা তিনি বলছেন না। সে ঘটনার শিকার।

বিবিসি’র সাথে সাক্ষাৎকারে র‍্যাবের মহা পরিচালক বলেন, “লিমন হোসেন আহত হওয়ার পরই তার সম্পর্কে র‍্যাব জানতে পারে। তাকে ধরার জন্য সেদিন র‍্যাব সেখানে যায়নি। তারপরও আহত লিমন হোসেনের চিকিৎসার সব ব্যবস্থা র‍্যাবের পক্ষ থেকে করা হয়েছিল”



অথচ সেই লিমনের বিরুদ্ধে এক রাউন্ড গুলি ভর্তি একটি বিদেশি পিস্তল ও পাঁচটি রামদাসহ তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হল। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে শেষে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ লিমনকে ছয় মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেন ঠিকই, কিন্তু ভোগান্তির হাত থেকে তার রেহাই মেলে না।



লিমনের সংগে করা রাষ্ট্রের এই অমানবিকতার বিরুদ্ধে, যে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেছিলেন ‘লিমনের যে লড়াই, তা ন্যায্য ও ন্যায়সংগত। তার জয় হবেই। কিন্তু রাষ্ট্র তার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা-অভিযোগ পত্র দায়ের করে চলছে। আমরা বলতে চাই: “লিমন, তুমি ভয় পেয়ো না, জাতীয় মানবাধিকার তোমার পাশে ছিল, আজও আছে এবং ভবিষ্যতে থাকবে।” আমরা শেষ পর্যন্ত দেখে যাব, এ দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয় কি না।’ সেই জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানই যখন তার সুর পরিবর্তন করলেন। যখন তিনিই আবার মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় নামলেন তখন দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আর সুযোগটি থাকল কোথায়? অসহায় লিমনদেরই বা আর আশ্রয় দেবারই বা কে রইল?



লিমন অজাত শত্রু হয়েও ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে আজ সে তারই প্রিয় রাষ্ট্রের শত্রু হিসেবে চিহ্নিত। সেই সাথে সে আবির্ভূত হয়েছে রাষ্ট্রের নির্মমতার সকরুণ সাক্ষী হিসেবে। লিমনের ঘটনাটি যে বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা নয় তার প্রমাণ লিমনের অনমনীয়তার প্রতি রাষ্ট্রের প্রদর্শিত সর্বশেষ প্রতিক্রিয়াঃ



* লিমনের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে ও সরকারি কাজে বাধাদানের অভিযোগে দায়ের করা দু’টি মামলায় লিমনের বিরুদ্ধে পুলিশের চার্জশিট প্রদান।

* র‍্যাবের ছয় সদস্যের বিরুদ্ধে লিমনের মায়ের দায়ের করা মামলার পুলিশের দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে লিমনের মা’র নারাজি আবেদন খারিজ করে দেয়া,

* অস্ত্র মামলায় অভিযোগ গঠনের পরদিনই র‍্যাবের গুলিতে পঙ্গু লিমনের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে র‍্যাবের করা আরেকটি মামলা বিচারের জন্য ঝালকাঠির মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া।



কিন্তু কথা হচ্ছে, লিমন যদি অপরাধীই হবে তাহলে রাষ্ট্র তাকে বিচারের আওতায় না রেখে কেন আপোষের চেষ্টা করবে?

মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মহোদয়কেই বা সে দায়িত্ব কেন নিতে হবে?

আর আপোষে ব্যর্থ হয়েই বা রাষ্ট্র কেন এত হিংস্র হয়ে উঠবে?



রাষ্ট্র কার স্বার্থ হানী করে কারটা রক্ষা করে? আর এভাবে রাষ্ট্র আমাদের কি নির্দেশনাই বা দিতে চাচ্ছে?

মুখ বুঝে সব সহ্য করে যেতে হবে, তাই কি!

উত্তরটি জানা নেই। তবে এটা বেশ বুঝতে পারছি। কাল আমাকেও লিমনের ভাগ্য বরন করে নিতে হতে পারে।



আমাদের মাথার উপরে রাজনৈতিক ছায়া নেই, যে ছায়া আমাদের রক্ষা করবে। আমি কোন পুরস্কার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসী নই যে, পুলিশি নিরাপত্তায় দেশ ছেরে পালিয়ে বাঁচব। আমি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী কোন বাহিনীর সদস্যও নই যে, অন্যের না পারলেও নিজের নিরাপত্তা বিধানে অন্তত সক্ষম হব।

আমরা যারা নিতান্তই খেটে খাওয়া মানুষ। রাষ্ট্রই যাদের একমাত্র ভরসা। রাষ্ট্রই যদি সেই তাদের আজ এমনভাবে নিরাপত্তা হীন করে তোলে। তাহলে এই সংবিধান, এই রাষ্ট্র, এই নেতা এসবই তো অর্থহীন!



আজ অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে ক্ষমতাসীন আর ক্ষমতাধরদের যে পারস্পরিক বোঝাপড়া তার কাছে আমরা সাধারণ বা ক্ষমতাহীনরা নিতান্তই অসহায়। বেঁচে থাকাটাই অন্যায়, প্রতিবাদ তো দুরের কথা।

আমরা কি তবে ক্ষমতাধরদের বংশানুক্রমিক দাস?

মাননীয়, মান্যবর সকল মহোদয় গনের কাছে ধর্না দিয়ে শেষে আজ যে প্রশ্নটি মহামান্য’র কাছে এসে পৌঁছেছে তিনিও কি তার একই উত্তর দেবেন?



যদি তাই হয়, তাহলে শেষ প্রশ্নটি সবার কাছে; বিবেক বন্ধক রেখে কতটুকু সুবিধা নিলেন?



আপনিও অমর নন। সকল প্রতাপের উপরে যিনি পরম প্রতাপে আসন পেতে আছেন। এ বিচারের ভার আজ থেকে তার।

যতখানি অন্যায় আজ লিমনদের সাথে হবে, হে মহামান্য; বংশ পরম্পরায় সে অন্যায়ের ঋণ ততোধিক চড়া সুদে শুধিতে হইবে।



[email protected]

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২০

মদন বলেছেন: লিমনকে দোষী প্রমান করতে না পারলে র‍্যাব দোষী হয়ে যাবে। তাই র‍্যাবের চরিত্র ফুলের মতো পবিত্র প্রমান করতে লিমনকে দোষী করতেই হবে।

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: যতখানি অন্যায় আজ লিমনদের সাথে হবে, হে মহামান্য; বংশ পরম্পরায় সে অন্যায়ের ঋণ ততোধিক চড়া সুদে শুধিতে হইবে

২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

জহির উদদীন বলেছেন: ধিক্কার জানাই এমন বাহিনীকে,ধিক্কার জানাই এমন বর্নচোরা মানবাধীকার সংস্হাকে, ধিক্কার জানাই এমন রাষ্ট্রকে,
তবে ভেবে অবাক হই একজন নারী যখন একজন পুরুষ কর্তৃক নির্যাতিত হয় তখন তার পাশে কত নারীবাদী সংস্হা মায়া কান্না করে পাশে দাড়ায় অথচ এই লিমনের পাশে কেউ দাড়ায় না.....লিমন ্যদি সাধারন কেউ না হয়ে একজন ছাত্রলীগ কর্মী হতো তাহলে এত দিনে সয়ং প্রধানমন্ত্রী তার পাশে দাড়াতেন....আজ আমরা শুধু দুই কলম লিখে আর এই মহা অন্যায় দেখে দেখে যাই......ঈতো আমদের দায়িত্ব.....নিশ্চয় আল্লাহ এই অন্যায় সহ্য করবেন ন.....

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: লিমন ্যদি সাধারন কেউ না হয়ে একজন ছাত্রলীগ কর্মী হতো তাহলে এত দিনে সয়ং প্রধানমন্ত্রী তার পাশে দাড়াতেন....আজ আমরা শুধু দুই কলম লিখে আর এই মহা অন্যায় দেখে দেখে যাই......ঈতো আমদের দায়িত্ব.....নিশ্চয় আল্লাহ এই অন্যায় সহ্য করবেন না।
জহির ভাই এর পরে আর কিছু বলার থাকে না।

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

নতুন বলেছেন: অবাক আমেদের দেশের নিতি... :| :|

লিমন রাজনিতি করলে তো কোন সমস্যাই হইতো তা....

সাধারন জনগনের কি মুল্য এই ঘটনা থেকেই বোঝা যায়...

দেশে সাদা কে সাদা আর কালো কে কালো বলার মতন মানুষ কি নাই?মানবাধিকার কমিশনের প্রধানও যদি নিজের চাকুরি বাচাতে অন্যায় কাজ করে... তখন কিছুই বলার থাকেনা...

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: অবাক আমেদের দেশের নিতি...

অথবা উল্টো রথে চলেছে দেশ.. পতনই যার একমাত্র গন্তব্য!

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

অবাক েরাবট বলেছেন:

আহা রে , কতো যে কষ্ট, কিন্তু এই সময়ে দোয়া করা ছাড়া আর কি করতে পারি লিমনের জন্য । আমার নিজের এই অবস্থা হলে আমি কি বেঁচে থাকার মতো মনোবল পেতাম ?

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: রাষ্ট্র কার স্বার্থ হানী করে কারটা রক্ষা করে? আর এভাবে রাষ্ট্র আমাদের কি নির্দেশনাই বা দিতে চাচ্ছে?
মুখ বুঝে সব সহ্য করে যেতে হবে, তাই কি!
উত্তরটি জানা নেই। তবে এটা বেশ বুঝতে পারছি। কাল আমাকেও লিমনের ভাগ্য বরন করে নিতে হতে পারে।

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: মোটা গোঁফওয়ালা কোথায় এখন? সে কেন চেতনা নিয়া ঝাঁপাইয়া পড়তেছে না??

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যানই যখন তার সুর পরিবর্তন করলেন। যখন তিনিই আবার মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় নামলেন তখন দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আর সুযোগটি থাকল কোথায়? অসহায় লিমনদেরই বা আর আশ্রয় দেবারই বা কে রইল?

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

রাজীব বলেছেন: বিএনপির সময়ে তৈরী করা রেব, লীগ যার চরম বিরোধীতা করেছিল। নির্বাচনের আগেও বলেছিল নির্বাচনে জিতলে রেব বিলুপ্ত করা হবে। কিন্তু সেই লীগই এখন রেব-এর বড় রক্ষাকারী।
রেবকে বাচানোর জন্য লিমনদের সাথে যা যা করা প্রয়োজন সবকিছুতেই এখন লীগের সাপোর্ট দেখা যাচ্ছে।

কীছু কিছু জায়গায় ২ দল একই!

০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: কীছু কিছু জায়গায় ২ দল একই!

এক নয় কোথায়?

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: দুই দল বেশ কিছ জায়গায় এক। একেবারে হরিহর আত্মা। ক্ষমতাকে নিরাপদ রাখতে আর যেনতেনপ্রকারেণ টাকাপয়সা বানাতে, এই দুটে কমন।

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৪

তানি জী... বলেছেন: এই ক্ষমতাধর আর অসহায় এর ন্যায় বিচার করার জন্যই আল্লাহ পরকালের হাশর রেখেছেন । দুনিয়ার বাহাদুরি থাকবেনা সেখানে । সব কিছুরই বিচার হবে ।সেইদিন দেখা যাবে তোদের ক্ষমতা কোথায় থাকে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.