নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকরের মধ্য দিয়ে এ জাতি দীর্ঘ বেয়াল্লিশ বছরের গ্লানি মুছতে শুরু করেছে। এটা কেবল শুরু মাত্র। এখনো অনেক পথ বাকি। যেতে হবে আরও বহুদূর। মানবতা বিরোধী অপরাধের দায়ে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে দেয়া অপর্যাপ্ত রায়কে কেন্দ্র করে গত ৫ ফেব্রুয়ারি যে আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল তার চূড়ান্ত পরিণতি বিশ্ববাসী দেখতে পেল। এ অবশ্যই অনেক বড় সফলতা। কিন্তু এর মধ্য দিয়ে কি চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়েছে? হয়নি।
আজকের তারুণ্যের যে যুদ্ধ তার চূড়ান্ত সফলতা নিহিত রয়েছে গণজাগরণ মঞ্চ থেকে ঘোষিত ছয় দফা দাবীর সফল বাস্তবায়নের মধ্য হতে। নয়ত কসাই কাদের মোল্লার পরিচয় আগামী প্রজন্মের কাছে হয়ে যাবে শহীদ কাদের মোল্লা! যার প্রস্তুতি ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। আজ যারা কাদের মোল্লার প্রতি ফোটা রক্তের প্রতিশোধ নিতে মাঠে নেমেছে তারা ইতিমধ্যে সাধারণ মানুষের রক্ত নিয়ে হোলী খেলতে শুরু করেছে। এদেরকে প্রতিরোধ করতে এবং সমূলে উচ্ছেদ করতে এদেশের তরুণ সমাজকেই দায়িত্ব নিতে হবে। একই সাথে এদের পক্ষাবলম্বন কারীদের বিরুদ্ধেও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় এসেছে। সরকার যদি দ্বিধান্বিত থাকে সে দ্বিধা কাটাতে জনগণকেই এগিয়ে আসতে হবে। আর তার নেতৃত্ব এই তরুণদেরই দিতে হবে। বলা হয় এ জাতি নেতৃত্ব শূন্যতায় ভুগছে। অস্বীকার করার উপায় নেই। আর তাই আগামীর নেতৃত্ব উঠে আসতে হবে আজকের প্রজন্মের ভিতর থেকেই। একজন বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠতে একজন মহান নেতার বিশ বছর লেগেছিল। বিশ বছরের ত্যাগ-তিতিক্ষা, সকল মোহের ঊর্ধ্বে থাকা সহজসাধ্য নয়। যা তার পক্ষেই সম্ভব হয়েছিল। তার মত হয়ে ওঠা হয়ত অনেকটাই কঠিন কিন্তু তাকে অনুসরণ করা তো সম্ভব।
গণজাগরণ মঞ্চের যারা সঞ্চালক তাদের এটা মনে রাখা দরকার এই আন্দোলনের পেছনে যে বিপুল জনসমর্থন তা শুধুমাত্র কাদের মোল্লার সুষ্ঠু বিচারের দাবীতেই সীমাবদ্ধ ছিল না। মুল দাবির সাথে যুক্ত ছিল এ দেশে সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থান রোধ করা সহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সফল বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা। যার সাথে যুক্ত হতে পারত দুর্নীতি রোধ সহ আরও অনেক দাবী। আর এক্ষণে যে দাবীটি হয়ত এক দফায় রূপ নিত তা হল; রাজনৈতিক সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে।
এটাই তো হওয়ার কথা। সময়ের প্রয়োজনে নিত্য নতুন দাবী উত্তাপিত হবে। সে দাবী আদায়ে সংগ্রামে লিপ্ত হতে হবে। আর তা আদায়ে সচেষ্ট থাকতে হবে। বেয়াল্লিশ বছরের জঞ্জাল এক নিমিষে দূর হয়ে যাবে। সরকার চাইলেই রাতারাতি সব বদলে ফেলতে সক্ষম হবে এটা ভাবার কোন কারণ নেই। কারণ সরকারের বাইরেও থাকে শক্তিশালী অনেক এজেন্সি। থাকে বিভিন্ন গোষ্ঠীর নানাবিধ তৎপরতা। থাকে বিদেশি শক্তির চাপ।
এত সব চাপ সামলে অভীষ্ট লক্ষে এগিয়ে যাওয়াও অত সহজ নয়। আমাদের দুর্ভাগ্য এ দেশের প্রধান বিরোধী দলই এ মুহূর্তে প্রকাশ্যে এই অপশক্তির পাশে এসে দাড়িয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রশ্নে তারা মুখে বলছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার তারাও চান। অথচ নিজেরা ক্ষমতায় থাকতে এর উদ্যোগ গ্রহণ তো করেনই নি উপরন্তু তাদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা তুলে দেয়ার মত ধৃষ্টতাও তারা দেখিয়েছেন। আভ্যন্তরীণ এই প্রতিকূলতা সত্যেও বর্তমান সরকার যে বিশ্ব মোড়লদের সকল আদেশ – অনিরোধকে উপেক্ষা করেও আপন সিদ্ধান্তে অটল থাকতে পেরেছে এ জন্য তারা চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে সন্দেহ নেই। তবে ভয়টা হচ্ছে এ জাতি কখনোই তার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের মূল্যায়ন করতে পারেনি। আর পারেনি বলেই আমাদের বঙ্গবন্ধুকে হারাতে হয়েছে। হারাতে হয়েছে জাতীয় চার নেতাকে।
আমরা প্রতি পাঁচ বছর অন্তর কোন দলকে সমর্থন যুগিয়ে সরকার গঠনে সাহায্য করেই আমাদের দায়িত্ব শেষ করি। এটা মাথায় রাখি না সরকার যারা গঠন করলেন তারা ফেরেশতা নন তারাও ভুল করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সমাজের বিবেকবান মানুষগুলি বিশেষত যারা তাদের সমর্থন যুগিয়েছেন তাদেরই প্রধান দায়িত্ব সে ভুল ধরিয়ে দেয়া। নয়ত সে ভ্রান্তি বিলাস কাটবে কি করে?
আর তাছাড়া সরকার যখন একটি ভাল উদ্যোগ গ্রহণ করেন তখন তাকে যে প্রতিকুল অবস্থার মধ্য দিয়ে যেতে হয় সে অবস্থায় জনসাধারণের কাছ থেকে একটি নৈতিক সমর্থন পাওয়া অনেক বেশি জরুরী হয়ে পড়ে। যা কখনো কখনো দৃশ্যমানও করে তুলতে হয়। যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ মানবতা বিরোধীদের বিচারের সমর্থনে এবং সুষ্ঠু বিচারের নিশ্চয়তায় জনসাধারণের রাস্তায় নেমে আসা। গণজাগরণ মঞ্চের বিপুল উত্থান। কাদের মোল্লা, সাঈদিদের বিচারকে কেন্দ্র করে দেশে যে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি করা হয়েছিল তাকে থামিয়ে দিতে এবং বাড়তে না দেয়ার পেছনে গণজাগরণ মঞ্চের কোন ভূমিকা ছিল না এটা যদি বলা হয় তা হবে বাস্তবতা বিবর্জিত। সত্যের অপলাপ মাত্র। আর সে আলোকেই বলছি; এই মুহূর্তে গণজাগরণ মঞ্চের আরও বেশি সুসংগঠিত হয়ে মাঠে থাকা প্রয়োজন। আজ যারা পরে পরে মার খাচ্ছে তাদেরকে রক্ষায়, সরকারকে নৈতিক সমর্থন যোগাতে, সর্বোপরি নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের মনে ভয় ধরিয়ে দিতে এই ঐক্যের কোন বিকল্প নেই।
গণজাগরণ মঞ্চ শুরু থেকেই নানা প্রতিকূলতা ডিঙ্গিয়েই এগিয়ে গেছে। নানা অপবাদ সইতে হয়েছে। তখন গণজাগরণ মঞ্চে সাধারণ মানুষের যে ঢল নেমেছিল তাকে যারা টাকার খেলা বলে বিদ্রূপ করেছিল তারা কিন্তু এও বলেছিল অমন হাজারটা মঞ্চ তৈরি করে দেখিয়ে দেবেন। সেদিন লিখেছিলাম, “জনগণের মঞ্চ করতে হলে জনগণকে নিয়েই করতে হবে। তাদের বিরুদ্ধে গিয়ে নয়”।
তারা সেদিন হাজারটা তো দূরের কথা একটি মঞ্চ তৈরিতেও সক্ষম হননি। কারণ আর কিছু নয়। ভাড়ায় খাটা লোক দিয়ে হত্যাযজ্ঞ চালানো যেতে পারে। অহিংস আন্দোলন অসম্ভব। জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া যেমন গন আন্দোলন সৃষ্টি হয় না তেমনি জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় ব্যতীত ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করতে যে আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করা হয় তাতে জন সম্পৃক্ততা খুঁজে পাওয়া যায়না। যেটা বর্তমানে এ দেশে চালানো হচ্ছে।
যদিও বিরোধী দল থেকেই বলা হচ্ছে এটা যুদ্ধ। এটা যুদ্ধ বৈ কি? সাধারণ মানুষ মরছে, সর্বহারা হচ্ছে। নিরপরাধ মানুষের আর্ত চিৎকারে আকাশ বাতাস ভারি হচ্ছে। সবই ঠিক আছে; শুধু বোঝা গেল না এই যুদ্ধে তাদের প্রতিপক্ষ কে? কারণ তথাকথিত এই যুদ্ধে কোন দলেরই কোন নেতা মারা পড়ছে না যদিও সে মৃত্যু কাম্যও নয়। এমনকি নেতারা ময়দানেও নেই। মারা পড়ছে সাধারণ মানুষ। ধ্বংস হচ্ছে দেশের সম্পদ। যেন এটা তাদের দেশই নয়। অনেকটা স্বাধীনতা পূর্ব বাংলাদেশের মত; পূর্ব পাকিস্তানিরা যেমন এক সময় অখণ্ড পাকিস্তানকে নিজেদের দেশ বলেই মানতে পারত না। কারণ তারা তখন দেখেছে পূর্ব পাকিস্তানের সম্পদ কিভাবে পশ্চিমে পাচার করা হচ্ছে। তারা দেখেছে শাসক গোষ্ঠী পূর্ব পাকিস্তানকে পাকিস্তানের অঙ্গ না ভেবে একটি উপনিবেশ জ্ঞান করছে। কাজেই প্রয়োজন ছিল স্বায়ত্তশাসন এমনকি স্বাধীনতাও। আর তা আদায়ে অসহযোগ আন্দোলন, শসস্র যুদ্ধ, ধ্বংস অনিবার্য হয়ে পড়েছিল। যার ফলাফল ছিল আজকের বাংলাদেশ।
সে যুদ্ধে বাঙ্গালীর প্রতিপক্ষ ছিল পাকিস্তান। সেদিন বাঙ্গালী যুদ্ধ করেছিল একটি ভিন জাতীর সাথে। কিন্তু আজ বিএনপির যুদ্ধ কার সাথে? যদি বলেন আওয়ামী লীগের সাথে। তাহলে বলব, দলের সাথে দলের যে যুদ্ধ তা তো নিষ্পত্তি হবে নির্বাচনের মাধ্যমে। সাধারণ মানুষকে কেন প্রতিপক্ষ করা হবে? তবে কি তারা ধরেই নিয়েছেন এই সাধারণ মানুষ মানেই আওয়ামীলীগ? অতএব এরা শত্রুপক্ষ, এদের মারা উচিৎ?
যদি তাই হয় তাহলে তো এর বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকেই সোচ্চার হতে হবে। শুধু শাহবাগ নয় গণজাগরণ মঞ্চ তৈরি করতে হবে সারা দেশ ব্যাপী। আজ জামায়াতকে নিয়ে বিএনপি যে অরাজক অবস্থা সৃষ্টি করছে তার বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষেরই জেগে উঠতে হবে। কেননা এটা এখন আর প্রিয় অপ্রিয়’র খেলা নয় এটা অস্তিত্বের লড়াই।
একটি দেশের মানুষ কখনোই কোন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর কাছে জিম্মি হয়ে থাকতে পারে না। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কাছেও নয়। আমরা যারা সাধারণ মানুষ আমাদের একটাই দাবী আমরা সন্ত্রাসমুক্ত রাজনীতি চাই। বিএনপির সাথে আমাদের কোন বিরোধ নেই। বিরোধ তাদের সাথে যারা এসব কর্মকাণ্ড করছে এবং যারা তাদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিচ্ছে। আজ যদি বিএনপি অসহযোগ, অনশন বা এমন কোন অহিংস আন্দোলনের পথ বেছে নিত আমাদের প্রতিবাদী হয়ে উঠতে হত না। হয়ত তাদের সমর্থকও বনে যেতাম। তারা তা করেনি। উলটো নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের ক্রমাগত সুযোগ করে দিচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই আমরা এর প্রতিবাদ জানাই। আমরা শান্তিপ্রিয় মানুষ।
আমরা একদিকে যেমন দেশ গড়ার অংশীদার হতে চাই তেমনি অন্যদিকে দেশকে যারা ধ্বংসের পথে নিয়ে যেতে চাইছে তাদের প্রতিহত করার সংগ্রামেরও অংশীদার হতে চাই। এ যুদ্ধ একদিনের নয়। এটা চলমান সংগ্রাম। যেখানে প্রতিনিয়ত যোগ হবে নতুন দাবী। একটি সফলতার পিঠে থাকবে আরেকটি আকাঙ্ক্ষার প্রতিচ্ছবি।
শুধু শাহবাগ নয় গণজাগরণ মঞ্চ গড়ে তুলতে হবে প্রতিটি পাড়ায় মহল্লায়। সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে হবে একই চেতনার আগুন। প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে শেকড় থেকে শুরু করে শীর্ষ পর্যন্ত। তবেই সম্ভব এই যুদ্ধে জয়লাভ করা। নয়ত তা অধরাই থেকে যাবে। তবে শাহবাগ আন্দোলনের সূচনাকারীদের অপরিপক্বতার সুযোগে আওয়ামী লীগ যেভাবে প্রভাব বিস্তার করে এর গ্রহণ যোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে সেই সুযোগটি যেন তারা আর না পায় সেটাও লক্ষ রাখা জরুরী। এখানে দলীয় আদর্শকে প্রশ্রয় দেয়ার সুযোগ নেই। আদর্শ একটাই তা হল মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা। সেই চেতনার সাথে যারা একীভূত হতে সক্ষম হবেন তারাই এই যুদ্ধে শামিল হবেন। আর যারা একীভূত হতে সক্ষম হবেন না তারাই প্রতিপক্ষ। তিনি বা তারা যেই হোন না কেন। শেষ কথা বলব জেগে থাকুন, ঐক্যবদ্ধ থাকুন, আদর্শে স্থির থাকুন। জয় হবেই ইনশ্ আল্লাহ ।
প্রজন্ম চত্বর তাঁর লক্ষ স্থির করে গত ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩’র মহাসমাবেশ থেকে যে ছয় দফা দাবী ঘোষণা করেছিল তা হল:
১. ঘাতক জামাত শিবিরের হামলায় শহীদ রাজীব হায়দার, জাফর মুন্সী, বাহাদুর মিয়া, কিশোর রাসেল মাহমুদ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের আগামী ৭দিনের মধ্যে গ্রেফতার করতে হবে।
২. ২৬ শে মার্চের পূর্বে স্বাধীনতা বিরোধী ঘাতক সন্ত্রাসী জামাত শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার লক্ষ্যে যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যায় নেতৃত্বদানকারী জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে সংশোধনী আইনের অধীনে অভিযোগ গঠন এবং নিষিদ্ধের আইনি প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।
৩. অবিলম্বে যুদ্ধাপরাধী সংগঠনগুলোর আর্থিক উৎস, যেসব উৎস থেকে সকল প্রকার জঙ্গিবাদী, এবং দেশ বিরোধী তৎপরতার আর্থিক জোগান দেয়া হয়, সেগুলো চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন করতে হবে।
৪. যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া গতিশীল ও অব্যাহত রাখতে অবিলম্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে স্থায়ী রূপ দিতে হবে।
৫. গণ মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাস ও তাণ্ডব বন্ধে অবিলম্বে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে সকল সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারসহ গোপন আস্তানা সমূহ উৎখাত করতে হবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এদের ভয়ংকর রূপ প্রকাশ করে দিতে হবে।
৬. যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষক এবং হত্যা ও সাম্প্রদায়িক উসকানি দাতা গণমাধ্যমগুলির বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে হবে।
সঞ্চালক, আপন ভুবন.কম
[email protected]
©somewhere in net ltd.