নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের কথা বলি। মানবতার কথা বলি। স্বপ্ন দেখি সমৃদ্ধ বাংলাদেশের। নিরাপদ একটি ভূখন্ডের।
মা ওঠো.............ও মা ওঠো..... ওঠো না মা....
মা হারানোর যন্ত্রণা সকলের সমান !!!!
তাই গাড়ী সাবধানে চালান সবার পরিবার সবার জন্য অপেক্ষা করছে !!!!!
ছবি সহ এই পোস্টটি প্রশাসনিক নিউজ থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে করা একটি সচেতনতামূলক পোষ্ট। আমার প্রশ্ন হল যাদের জন্যে এই পোষ্ট তাঁরা কি এ কথা শুনতে পান? আর শুনতে পেলেই বা কি? এ কথা শোনার বা বোঝার মত মানসিক অবস্থা আমাদের কত ভাগ চালকের আছে সে হিসেব কি আমাদের প্রশাসনের কাছে আছে?
আমাদের দেশের কত ভাগ চালক নেশাগ্রস্থ ভাবে গাড়ী চালান সেটা কি আমাদের প্রশাসন কখনো ক্ষতিয়ে দেখেছে?
বাংলাদেশের সড়ক দুর্ঘটনা রোধে গাড়ী চালকদের মানসিক সুস্থতার সনদ বাধ্যতামূলক করুন সেই সাথে একটি গ্রহণযোগ্য সময় পর পর সুস্থতার ছাড়পত্র গ্রহণ বাধ্যতামূলক করুন। সড়ক দুর্ঘটনা অনেকাংশে কমে যাবে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২২
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: কারো লেখা যে কারো পছন্দ না হতেই পারে। তবে ভদ্রজনেরা সাধারনত অপছন্দের লেখাকে স্বযত্নে এড়িয়ে চলেন। আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের মত অকারন খুঁচিয়ে কাউকে উত্তেজিত করে তোলার চেষ্টা করেন না।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২০
মুহাম্মাদ খাইরুল ইসলাম বলেছেন: জীবনের মূল্য দেয়ার মতো সময় আমাদের হাতে নেই
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: যখন নিজেকেই শুধুমাত্র মুল্যবান মনে হয় আর সব মুল্যহীন তখন তো এটাই হবে। অশেষ ধন্যবাদ মুহাম্মাদ খাইরুল ইসলাম আপনাকে।
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
"তবে ভদ্রজনেরা সাধারনত অপছন্দের লেখাকে স্বযত্নে এড়িয়ে চলেন। "
-আমি এড়িয়ে যাবার মতো ভদ্র নই, জড়িয়ে পড়ার মতো ভদ্র
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সেটা আপনার সমস্যা। আমি বলব আমাকে এড়িয়ে চলুন কারন আমার লেখা আপনাকে বিরক্ত করে। আর আমি আপনার সাথে ঝগড়া বাধাতেও একেবারেই প্রস্তুত নই।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এ দেশে অবুঝ আর বাচালের সংখ্যাই যে বেশি!!! বুঝূক না বুঝুক কিছু বলতেই হবে!! ফলে মূল কাজ সবসময়ই পিছিয়ে থাকে।
আপনার সচেতনতামূলক পােষ্টে ধন্যবাদ।
প্রস্তাবটাও ভাবার মতোই। যাদের ভাবার তারা গুরুত্ব দিলেই ভাল
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু অনেক ভাল লাগল পাশে এসে দাড়ানোর জন্য। আমি ভাই কখনোই কারো পেছনে লাগতে যাই না ওটা আমার ধাতেও নেই। তারপরেও মাঝে মাঝে এমন সব পরিস্থিতির স্বিকার হতে হয় যে, একটা পর্যায়ে আর চুপ করে থাকতে পারি না। ভাল থাকবেন, নিরন্তর।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
অরন্য সামির বলেছেন: চাঁদ গাজী আপনি এখানে ঘেউ ঘেউ করতে আসছেন কেন?আপনিত লেখকের পোষা কোন জন্তু না!
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
@অরন্য সামির ,
আমি লেখকের পোষা কোন জন্তু না! এটা ঠিক বলেছেন; পোষা মোষার কথা উঠলে, সেটা আপনি হবেন।
আমার খারাপ লেগেছে যে, ম্যাও প্যাও কিছু লিখতে গিয়ে খুবই করুণ ছবি দেয় এরা; পাবলিক ডোমেইনে ছবি দেয়ার আগে ভাবতে হয়।
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
প্রবাসী দেশী বলেছেন: বলেছেন: এ দেশে অবুঝ আর বাচালের সংখ্যাই যে বেশি!!! বুঝূক না বুঝুক কিছু বলতেই হবে!! ফলে মূল কাজ সবসময়ই পিছিয়ে থাকে।
আপনার সচেতনতামূলক পােষ্টে ধন্যবাদ।
প্রস্তাবটাও ভাবার মতোই। যাদের ভাবার তারা গুরুত্ব দিলেই ভাল আর যারা গুরুত্ব না দেয় তাদের অবস্থা বাস্তবিক অর্থে এই ছবির মতোই।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৫২
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
এবং সত্যি কথা হল - ঐ সনদও টাকা খাইয়ে পেয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা হয়ে যাবে। এবং সমাধানও শূণ্য থেকে শূণ্যেই রয়ে যাবে।
সড়ক দুর্ঘটনার জন্য দোষ আসলে একক কোন সম্প্রদায়কে দেওয়া যাচ্ছে না। সব জায়গায়ই খুঁত আছে।
সড়ক দুর্ঘটনা হয় রাস্তার বাজে অবস্থার জন্য। রাস্তা ঠিক না করলে সচেতন অবস্থায়ও তো দুর্ঘটনা ঘটবে।
তারপর আসে নিয়মসিদ্ধ ট্রাফিক আইনের প্রণয়ন। এটাও কিন্তু অনুপস্থিত। যদি ভাল ট্রাফিক আইন থাকতো তাহলে জ্যাম কম হত। জ্যাম কম হলে চালকদের মাঝে দ্রুত গাড়ি চালানোর প্রবণতাও কমতো। কারণ, গাড়ি চালকদের গাড়ি চালানোটা পেশা। তার সময়ের মাঝে কাজ সারতে হয়। জ্যামে সময় অপচয় হলে সেটা পুষিয়ে দেওয়ার জন্য তারা দ্রুত টানে। যার ফলাফল দুর্ঘটনা।
এরপর বলতে হয় - গাড়ির চালকদের লাইসেন্স প্রদানকারী প্রশাসনের স্বচ্ছতা নিয়ে। কয়টা লাইসেন্স খুব নিয়ম মেনে দেওয়া হচ্ছে? টাকা খেয়ে লাইসেন্স দিয়ে দিচ্ছে - চালকের গাড়ি চালানোর দক্ষতা না দেখেই। এখানে চালকের সাথে সাথে তাকে রোড পারমিট দেওয়া লোকটারও তো দোষ।
এরপর - গাড়ি চালকদের অসাবধানতা। উপরের তিনটা ধাপ না দেখে শুধু চালক নিয়ে কাজ করলেই তো হবে না। বিশেষ করে ভাল রাস্তা এবং ভাল ট্রাফিক নিয়ম তো প্রনয়ন করা উচিৎ সবার আগে। এরপর চালক সমাজ।
আর যদি চালকের দিক থেকেই সতর্কতা আনা হয় - তাহলেও কিন্তু দুর্ঘটনার পরিমাণ কমবে না অতটা। কিছুটা কমবে হয়তো। গাড়ির মেইনেটেন্যান্সের সমস্যাও তো আছে। বাজে রাস্তায় তো গাড়ির কন্ডিশনও ভাল থাকে না।
আপনার প্রস্তাব করা উপায় খারাপ না। কিন্তু, প্রস্তাবটা অনেকটাই - গরু কেনার আগে গরুর দুধ কাকে কাকে দিবেন তার তালিকা করার মতই হয়ে গেছে।
ধাপে ধাপে ঐ পর্যায়ে যেতে হবে আগে - তারপর, আপনার প্রস্তাবই সবচেয়ে কার্যকরী।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন বলেছেন: সড়ক দূর্ঘটনার কারন হিসেবে আপনি রাস্তার দৈন্যদশা, ট্রাফিক, জ্যাম এসবকে অন্যতম কারন হিসেবে চিহ্নিত করেছেন আপনার সাথে আমি শতভাগ একমত। আপনি লাইসেন্স নিয়ে দুর্নীতির কথা বলেছেন আমি তার সাথেও একমত। আপনি কিন্তু যেহেতু দুর্নীতি হচ্ছে সেহেতু লাইসেন্সের দরকার নেই এটা বলছেন না। তার কারন হল তবু তো লাইসেন্সের ফলে কিছুটা হলেও শিখে মানুষ গাড়ী নিয়ে রাস্তায় নামছে।
তেমনি চালকদের সাস্থ্য সনদই যে সমস্যার সমাধান করে দেবে তা আমি বলছি না তবে কিছুটা যে কাজে দেবে তা তো ঠিক। আর চোরের ভয়ে ঘর খালি রাখব সেটা তো কোন সমাধান নয়। একই সাথে চুরিটা ঠেকানোর ব্যবস্থা করুন তাতে তো কেউ বাধ সাধছে না। আমি মনে করি চালকদের নেশা সড়ক দুর্ঘটনার পেছনে একটি অন্যতম প্রধান কারন। দুর্ভাগ্যজনক ভাবে কেউ এটা এড্রেস পর্যন্ত করছে না। আমি মনে করি এটাকে একটা অন্যতম প্রধান কারন বলে চিহ্নিত করা উচিৎ।
রক্তিম দিগন্ত আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। ভাল থাকুন নিরন্তর।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার ম্যাও প্যাও লেখার সাথে এই করুণ ছবিটি না দিলেই ভালো হতো; ছবি দিতে ভাবতে হয়