![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মিত্রবাহিনীর ছদ্মাবরণে ভারতীয় সৈন্যরা সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে অবস্থানকালে অবাধে লুণ্ঠন চালায়। পাকিস্তানি সৈন্যদের সমর্পিত সকল সমরাস্ত্র তারা সীমান্তের বাইরে পাচার করে। সর্বাত্মক যুদ্ধকালে বাংলাদেশের সীমান্ত নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। এ সুযোগে টয়লেট সামগ্রী থেকে শুরু করে সবই লুণ্ঠন করে তারা নিজ দেশে নিয়ে যায়। ভারতে বিদেশী সামগ্রী আমদানির সুযোগ সীমিত থাকায় ভারতীয় সৈন্যরা বাংলাদেশ থেকে বিদেশী সামগ্রী নিজ দেশে নিয়ে যেতে প্রলুদ্ধ হয়। কী পরিমাণ সম্পদ তারা লুণ্ঠন করেছিল তার সঠিক পরিসংখ্যান বের করা কঠিন। অটল জীপ ও শক্তিমান ট্রাকে করে লুণ্ঠিত মালামাল ভারতে পাচার করা হয়। ৯ নম্বর সেক্টর কমান্ডার মেজর জলিল বাধা দেয়ায় তাকে গ্রেফতার করে ভারতে নিয়ে যাওয়া হয়। বাংলাদেশে ভারতীয় সৈন্যদের লুণ্ঠনের ব্যাপারে ‘বাংলাদেশ পাস্ট এন্ড প্রেজেন্ট’ পুস্তকে সালাহউদ্দিন আহমদ লিখেছেন, 'After the war was over, India was criticised for overstaying in the Chittagong Hill Tracts. It was also alleged that the Indian army removed by convey of trucks large amounts of arms, ammunitions and machinery from Bangladesh. As a result, tension and suspicion grew up against India’s policy towards Bangladesh, apprehending that India wanted to turn Bangladesh into a client state and not a self-respecting independent state.’
অর্থাৎ ‘যুদ্ধ শেষ হয়ে যাবার পর ভারতীয় সৈন্যরা পার্বত্য চট্টগ্রামে অধিক সময় অবস্থান করতে থাকায় ভারত সমালোচিত হতে থাকে। অভিযোগ করা হয় যে, ভারতীয় সেনাবাহিনী ট্রাক বহরে করে বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র ও সাজসরঞ্জাম সরিয়ে নিয়ে যায়। ফলে ভারত বাংলাদেশকে আত্মমর্যাদাশালী রাষ্ট্রের পরিবর্তে একটি তাঁবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায় এমন একটি আশংকা থেকে বাংলাদেশের প্রতি ভারতীয় নীতির বিরুদ্ধে উত্তেজনা ও সংশয় সৃষ্টি হয়।’
মুক্তিযোদ্ধা ও লেখক জনাব জয়নাল আবেদীনের ‘র’ এন্ড বাংলাদেশ’ শিরোনামে লেখা একটি বইয়েও বাংলাদেশে ভারতীয় সৈন্যদের লুন্ঠনের বর্ণনা দেয়া হয়েছে। বইটিতে তিনি লিখেছেন, ÔThe real Indian face lay bare after the surrender of Pakistani forces, when I saw the large scale loot and plunder by the Indian Army personnel. The soldiers swooped on everything they found and carried them away to India. Curfew was imposed on our towns, industrial bases, ports, cantonments, commercial centres and even residential areas to make the looting easier.They lifted everything from ceiling fans to military equipment, utensils to water taps. Thousands of Army vehicles were used to carry looted goods to India.’
অর্থাৎ ‘পাকিস্তানি সৈন্যদের আত্মসমর্পণের পর ভারতীয় সৈন্যদের ব্যাপক লুটতরাজ দেখতে পেয়ে ভারতের প্রকৃত চেহারা আমার কাছে নগ্নভাবে ফুটে উঠে। ভারতীয় সৈন্যরা যা কিছু দেখতে পেতো তার উপর হুমড়ি খেয়ে পড়তো এবং সেগুলো ভারতে বহন করে নিয়ে যেতো। লুটতরাজ সহজতর করার জন্য তারা আমাদের শহর, শিল্প স্থাপনা, বন্দর, সেনানিবাস, বাণিজ্যিক কেন্দ্র এমনকি আবাসিক এলাকায় কারফিউ জারি করে। তারা সিলিং ফ্যান থেকে শুরু করে সামরিক সাজসরঞ্জাম, তৈজষপত্র ও পানির টেপ পর্যন্ত উঠিয়ে নিয়ে যায়। লুণ্ঠিত মালামাল ভারতে পরিবহনের জন্য হাজার হাজার সামরিক যান ব্যবহার করা হয়।’
বইটির আরেকটি অংশে তিনি লিখেছেন, 'Through the independence war of Bangladesh India was immensely benefited economically, militarily, strategically and internationally. So India involved in our war of liberation for its own interest, not for us.’
অর্থাৎ ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে ভারত অর্থনৈতিক, সামরিক, কৌশলগত ও আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক লাভবান হয়েছে। এ কারণে দেশটি তার নিজের স্বার্থে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে সম্পৃক্ত হয়, আমাদের স্বার্থে নয়।’
বাংলাদেশে ভারতীয় সৈন্যদের লুন্ঠনের ব্যাপারে কানাডা প্রবাসী আজিজুল করিম ‘হোয়াই সাচ এন্টি-ইন্ডিয়ান ফিলিংস এমং বাংলাদেশী?’ শিরোনামে এক নিবন্ধে ১৯৭৪ সালের ডিসেম্বরে প্রকাশিত ভারতীয় মাসিক ‘অনিক’-এর রিপোর্টের উদ্ধৃতি দিয়ে লিখেছেন, ‘ভারতীয় সৈন্যদের লুণ্ঠিত মালামালের মূল্য ছিল প্রায় ১ শ’ কোটি মার্কিন ডলার।’
বিএনপি সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালনকারী ড. কামাল সিদ্দিকী ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭২ সালে তিনি খুলনার ডিসি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। সে সময় তিনি বাংলাদেশ ও ভারত উভয় সরকারের কাছে লিখিত পত্রে বলেন, ভারতীয় সৈন্যরা তার জেলা থেকে কোটি কোটি টাকা মূল্যের যন্ত্রপাতি, যানবাহন ও সাজসরঞ্জাম স্থানান্তর করে ফেলেছে। মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী অভিযোগ করেছিলেন যে, ভারতীয় সৈন্য ও চোরাচালানীরা বাংলাদেশ থেকে ৬ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সামগ্রী ভারতে পাচার করেছে।
আর বর্তমানে সীমান্তে ফেলানীর মতো নিরীহ মেয়েদেরকে হত্যা করে তারকাঁটায় ঝুলিয়ে রাখছে! সকল আন্তর্জাতিক নদীর পানি অন্যায়ভাবে বাঁধ দিয়ে বন্ধ করছে!! এদেশের যুব সমাজকে ধ্বংস করার জন্য সীমান্ত জুড়ে মদ আর ফেন্সিডিলের কারখানা তৈরি করে, দেশ জুড়ে মাদকের বন্যা বইয়ে দেয়ার পরও যারা লুন্ঠনকারী ভারতকে বন্ধুপ্রতীম মনে করে! তাদের কেবল আমার একটি কথাই বলতে ইচ্ছে হয়।
আপনাদের চেতনা এত বলদ কেন, এত অন্ধ কেন??
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:৫৫
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: যুদ্ধের পরে ভারত লুট চালায় এটা যেমন সত্য, ভারতের সাহায্য ছাড়া ৯মাস কেন ৯বছরেও আমরা স্বাধীনতা পেতাম না, এটাও সত্য। আবার হাসিনা যেমন ভঅরতকে বন্ধুপ্রতীম রাস্ট্র হিসাবে গন্য করে, তেমনি ভারতের সমর্থন পেতে খালেদাও ভারত সফর করে ভারতের সমর্থন পাবার চেষ্টা করে। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে খালেদা জিয়া ভারত সফর শেষে ফিরলে ঢাকা বিমানবন্দরে সাংবাদিকরা তাকে পানিবন্টন নিয়ে কোন আলোচনা হয়েছে কি-না জানতে চাইলে খালেদা জিয়া বলেন, প্রসঙ্গটা তুলতেই ভলে গেছি। এটাকে কি বলবেন: ভারতপ্রীতি নাকি ভারতের কাছে নতজানু নীতি? আরো উদাহরণ চান?
ভারতপ্রীতির জন্য হাসিনাকে যতটুকু দায়ী, খালেদা কোন অংশে কম না। কাকে ভাল বলবেন?
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৩৩
মাহমুদ গজনবী বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষন এবং তথ্য বহুল পোস্ট । তথ্য সমুহ গুলো জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫
নয়ন01 বলেছেন: হে হে বন্ধু রাষ্ট্র এগুলা করতেই পারে
৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: রাজাকার দের ফাসিঁ দেওয়ার পরে এক একটা কইরা ভাদা ধইরা ফাসিঁ দিতে পারলে দিল খুশ হইতো
৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৫
ব্লকড বলেছেন: "তারা আমাদের শহর, শিল্প স্থাপনা, বন্দর, সেনানিবাস, বাণিজ্যি কেন্দ্র এমনকি আবাসিক এলাকায় কারফিউ জারি করে। তারা সিলিং ফ্যান থেকে শুরু করে সামরিক সাজসরঞ্জাম, তৈজষপত্র ও পানির টেপ পর্যন্ত উঠিয়ে নিয়ে যায়। লুণ্ঠিত মালামাল ভারতে পরিবহনের জন্য হাজার হাজার সামরিক যান ব্যবহার করা হয়।’"
:-<
৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
অেসন বলেছেন: ভারত তার স্বার্থে বাংলাদেশকে সাহায্য করেছে তাতে সন্দেহ নেই।
কিন্তু আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সাহায্য ছাড়া স্বাধীনতা পাওয়াটা অনেকটা দুঃসাধ্য। সামরিক ছাড়াও মানবিক (শরনার্থী) সাহায্য
জরুরী হয়ে পড়ে। যেমন রোহিঙ্গা পারছে না প্রতিবেশী দেশের সহায্যের
অভাবে।
এই স্বাধীনতা যদি মনঃপুত না হয় তাহলে ভারতের কাছে লুন্ঠিত মালামাল
ফেরতের দাবী করেন। আর ফেরত পেলে ওগুলোতো তৎকালীন পাকিস্তানের সম্পদ তা পাকিস্তানকে দিয়ে দিয়েন।
৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯
নবীউল করিম বলেছেন: লুটেরা ভারতীয় বাহিনী যখন লুণ্ঠন কৃত মালামাল বোঝাই আর্মি ট্রাক নিয়ে ভারতে ফিরছিল, তখন তাঁদের কাছ থেকে কিছু জিনিস কিনেছিল আমার আব্বা। আমি যদি এখন বাসায় থাকতাম তবে তারই একটার ছবি সহ উত্তর দিতে পারতাম। প্রমান আমার ঘড়ে আছে আর আমি নিজে চাক্ষুশ প্রমাণ! এই উত্তরটা দিলাম ঐ বেজন্মা ভারতীয় মিথ্যা নিক নেওয়া ঘাতক,১৯৭১ এর জন্য।
যারা মনে করে ভারত সাহায্য না করলে এই দেশ স্বাধীন হত না, তাঁদের জন্য দুটা কথাঃ১- ভারত অনেক বড় দেশ,খুব সুন্দর দেশ, স্বাধীন ও ক্ষমতাশালী দেশ- চলে যান ঐ দেশে, ওইটাই আপনাদের দেশ!
২- ভারত সাহায্য করেছিলো সম্পূর্ণই তাঁর নিজের স্বার্থে, তারা সাহায্য কোরতে বাধ্য ছিল, নতুবা তাঁদের পরিকল্পনা পুরনাঙ্গ হত না, যে পরিকল্পনা তারা দেশ ভাগের সময় করেছিলো! গুণ্ডা সিনেমাটা কনও আহাম্মকি কাজ না। ওটা সেই কথাই বলেছে যেটা পর্দার পিছনের আসল সত্যি! এতদিন পর সত্যি প্রকাশ হতে শুরু করেছে মাত্র, একটু অপেক্ষা করেন সামনে আরও আসছে।
এর অর্থ এই না যে, ভারতের সহযোগিতা কে অস্বীকার করছি, আপনারা যারা ভারতের ভুমিকাকে সহযোগিতা হিসাবে ব্যাখ্যা করে নিজেকে প্রতারিত করেন,তাদের বুঝতে হবে ওটা ওদের পূর্ব পরিকল্পনার একটা অংশ মাত্র।ওরা সাহায্য না করলে আমরা স্বাধীন হতাম না যারা বলে তারা আসলে লক্ষ লক্ষ শহীদ, নিপীড়িত,ধর্ষিত ও সফল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসন্মান ও অপমান করে।৭১ এর যুদ্ধটাই ভারতের একটা ষড়যন্ত্রের কারন, সুতরাং ওদেরকে বন্ধুর সন্মান দিয়ে নিজেকে মূর্খ ও ছোট করার দিন শেষ হয়ে এসছে।যুতা মেরে বলি দান, এই হচ্ছে ওদের চাণক্য কূটনীতি।
ঐ তথাকথিত বন্ধুত্তের পরিনামঃ একটু একটু করে একাত্তরের দেনা শোধ হচ্ছে!
৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩১
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: ভারতের সহযোগিতার কথা স্বীকার করলেই যারা ভারতে চলে যাবার কথা বলেন, কেন তারা বলেন তা বোধগম্য হল না। এটা যেমন একদিকে ঠিক, ভারত আমাদের সহযোগিতা করেছে সম্পূর্ণ ভারতের রাজনৈতিক স্বার্থে, তেমনি ভারতের সাহায্য না পেলে আমরা ৯মাসে কেন ৯বছরেও স্বাধীনতা পেতাম না। স্বাধীনতা না পেলেও আমাদের লক্ষ লক্ষ মানুষ শহীদ হত, অসংখ্য নারী ধর্ষিত হত। আমরা স্বাধীন হতে পেরেছি বলেই শহীদদের মর্যাদা দিতে পারছি, কিন্তু রোহিঙ্গাদের দিকে তাকিয়ে দেখুন, রোহিঙ্গারা প্রতিনিয়ত নিপীড়িত, নির্যাতিত হচ্ছে, মারা যাচ্ছে, কেউ তাদের অর্থ বা অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করছে কি?
সম্প্রতি রিলিজ পাওয়া গুন্ডা ছবিটি ভারতীয় ও পাকিস্তানীদের মাঝে অনেক বছরের প্রচলিত একটি নিদারুন সত্যকে আমাদের সামনে এনে দিয়েছে। বহুবছর যাবত দেশের বাইরে অবস্থানকালে কেবল ভারতীয়রা নয়, পাকিস্তানীদেরও বলতে শুনেছি, ৭১এর যুদ্ধ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ শব্দটা বলে না কেবলমাত্র রাজনৈতিক কারণে। যারা গুন্ডা ছবিটি নিয়ে মাতামাতি করছেন, তাদের আরেকটি আতকে উঠার মত তথ্য দেই। ১৯৭০এর নির্বাচনে জেতার পরও মুজিবকে ক্ষমতা দিতে চায় নি বলেই ২৬শে মার্চের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের শুরু, সেই ৭০এর নির্বাচন সর্ম্পকেও পাকিস্তানীরা কিছুই জানে না।
যারা এতদিন আগের এই সত্যি নিয়ে লাফালাফি করছেন, তাদের বিশ্ব রাজনীতি বোঝার চেষ্টার করার অনুরোধ করছি।
পরিশেষে বলতে চাই, ভারততোষণ নীতি যেমন কোনভাবেই সমর্থন করি না, তেমনি সত্যকে স্বীকার করতেও কারো দ্বিধা থাকা উচিত না।
১০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: ভাদাগুলার টুপকিতে আগুন ধরে গেছে!
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:৪৫
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: এগুলো বুলশিট।
পাকিস্তানী বাহিনীর হাতে ছিল চাইনীজও আমেরিকান অস্ত্র, এগুলো যু্দ্ধের পর বাংলাদেশ ব্যবহার করতে পারতো না; ভারতও এগুলো ব্যবহার করতে পারতো না আইন অনুসারে।
বাংলাদেশ আর্মিকে ভারত ও রাশিয়া পুরো অস্ত্র দিয়েছিল ফ্রি; পাকিদের অস্ত্র কি আপনার দরকার ছিল?
আপনি মোটামোটী অথর্ব ভাবনার লোক।