নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা রোজ রোজ ভালোবাসা বাসির জন্ম দেই। প্রথমে আমি ডুবতে শুরু করি, ও ডুবিয়ে নেয়, তারপর একসময় ক্লান্ত আমি আর ক্লান্ত তুমি ঘুমিয়ে যাই।
সেই কত বছর আগের কথা, জয়ীর হাসি হাসছিলাম। আহহ, সব ঝড় ডিঙ্গিয়ে অবশেষেই না আমরা এক হয়ে গিয়েছিলাম। আমরা একটা স্যান্ডেল পায়ে পথ চলতে শূরু করলাম।
তীব্র উল্লাস নিয়েই নাকি ওর জীবনে আসছিলো হারামীর বাচ্চা টা। ওরা তখন সবে কলেজ জীবনের গন্ডী পার করে ভার্সিটিতে। সহপাঠির সাথে মনের একটু দেয়া নেয়া হতেই পারে, ও আমাকে এসব গল্প বলার ফাকে আমি তা ভেবে কিছু মনে করিনাই অবশ্য। মনে না করাতে বেনিফিট আছে, সব কথা গায়ে লাগাতে নাই, এতে ভালোবাসা ভালো থাকে।
ভার্সিটির দিন গুলোতে ওরা উউউউ কিসের উদাহারন দেয়া যায়, গরম তেলে ধরেন কাচা মশলা, লবন মাখা রুই মাছের পেটি ছেরে দিলে যেমন ফুটে, তেমন ফুটতেছিলো। তা থেকে তেল ছিটলে আমার কিছু করার নাই। সেই তেলে যখন প্রেমিক আহত তখন আমি দোষের ভাগিদার হবো কেন।
মাঝখানে ঢুকলাম আমি, বুনো ঝড় হয়ে, ও বেচারার ঘরের টিনের চাল সে ভার নিতে না পারার ই কথা। হলো ও না, তবু সে কি পিছু ছারে,ছারলো নাহ। হাল আমিও ছারলাম না। আর একদিন দাত কেলায়া বরের মুকুট পরে ছবি ও উঠলো আমার ই।
সত্যিকারের যোদ্ধাদের সমস্যা হলো তারা জিতে ঠিক একটা আরাম বোধ করে না। গ্রিকদের যুদ্ধ দেবতা ছিলো এ্যারিস। সে নাকি থামতে জানতো না, ধংসের শুরু করে দিয়ে শেষে শেষ করার মত কিছু না পেয়ে প্রবল আক্রশে জমিনে আঘাত করতো, তাতে কেপে যেত পাতাল দেবতা হেইডাস এর আসন।
আমাদের নজরুল ই বা কম কিসে, সে খোদার আরশ ছেদিয়া আরো উপরে উঠে যেতে চাইতো।
আমি কবে জানি থেমে গেলাম। কয়টা সত্যিকার গল্পের হ্যাপি এন্ডিং হয় কন।আমার টা হয়ে গেলো। উছিলা খুজে পাইছিলাম অবশ্য জুবায়ের ইমনের লাইনে।
“জীবন মানে শুধুই যদি প্রাণ রসায়ন
জোছনা রাতে মুগ্ধ কেন আমার নয়ন।“
©somewhere in net ltd.