নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে, অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুছবে - বুঝবে সেদিন বুঝবে! ছবি আমার বুকে বেঁধে পাগল হয়ে কেঁদে কেঁদে ফিরবে মরু কানন গিরি, সাগর আকাশ বাতাস চিরি' যেদিন আমায় খুঁজবে - বুঝবে সেদিন বুঝবে!

আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

চির সবুজ ২৫

আমি সম্পূর্ন একটি কাল্পনিক চরিত্র,আমার জীবনে ঘটে যাওয়া সবকিছু কাল্পনিক,বাস্তব জীবনে কারো সাথে কিছু মিলে সেটা শুধু কাকতাল মাত্র,এজন্য আমি দায়ী থাকবোনা। লেখার সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

চির সবুজ ২৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মীর জাফরের বংশধররা ঢাকায় !!!

২৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:১৫

ভাগীরথী থেকে বুড়িগঙ্গা। মুর্শিদাবাদ থেকে ঢাকা। রাজকীয় হীরাঝিল প্রাসাদ থেকে ঢাকা শহরের এক ছোট্ট ফ্ল্যাটে বসবাস করছেন নবাব সিরাজউদদৌলার নবম বংশধরেরা। একদা বাংলা, বিহার, ওড়িশার আকাশ বাতাস কেঁপে উঠতো যাদের হুংকারে, ভাগিরথীর তীরে মুর্শিদাবাদ নগরে আলোকোজ্জ্বল মহল সর্বদা সরগরম থাকতো যে দাপুটে নবাবের পদচারণায় সুবে বাংলার সেই শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজউদদৌলার বংশধরেরা এখন ঢাকা শহরে বসবাস করছেন লোকচক্ষুর অন্তরালে, নীরবে নিভৃতে। অনেকেই তাদের খবর জানে না, অনেকেই খবর নেয় না।

নবাব সিরাজউদদৌলা বাঙালি ছিলেন না। বাঙালির আপন ছিলেন, বাঙালির দরদি ছিলেন। তিনি বাংলার ছিলেন না কিন্তু বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব ছিলেন। ভালবাসতেন বাংলাকে, বাঙালিকে। ১৭৫৭ সালের ২৩শে জুন পলাশীর প্রান্তরে সিরাজের পরাজয় এবং ২রা জুলাই ঘাতকের হাতে তার প্রাণ হারানোর মধ্য দিয়ে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়ে যায় বহুকালের জন্য। আমাদের এই ঢাকার সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে বাধা হয়ে আছে নবাব পরিবারের দুর্দিন, দুঃসময়ের জীবন। সিরাজউদদৌলার মৃত্যুর পর তার প্রিয়তমা স্ত্রী লুৎফুননিসা, একমাত্র শিশু কন্যা উম্মে জোহরা, নানা আলীবর্দী খানের স্ত্রী আশরাফুন্নেসা সহ নবাব পরিবারের নারীদের ৮ বছর বন্দি করে রাখা হয়েছিল বুড়িগঙ্গা পাড়ের জিঞ্জিরা এলাকার একটি প্রাসাদে। স্থানীয় লোকজন ওই জরাজীর্ণ প্রাসাদটিকে এখনও জানে ‘নাগরা’ নামে।

বর্তমানে ঢাকা শহরের খিলক্ষেত এলাকার লেকসিটি কনকর্ড-এর বৈকালী টাওয়ারে বসবাস করছেন নবাব সিরাজউদদৌলার নবম বংশধরেরা। তাদের একজন সৈয়দ গোলাম আব্বাস আরেবের সঙ্গে তার ফ্ল্যাটে বসে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তিনি কাজ করেন ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক হিসেবে। বর্তমানে ড. ফজলুল হক সম্পাদিত সাপ্তাহিক পলাশী পত্রিকার সহ সম্পাদকের দায়িত্বে আছেন। ওই বাসাতেই আছেন তার পিতা বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ গোলাম মোস্তাফা। তিনি নবাব সিরাজউদদৌলার ৮ম বংশধর। তার প্রয়াত স্ত্রী সৈয়দা হোসনেআরা বেগম ছিলেন নবাবের স্ত্রী লুৎফুননিসার রক্তের উত্তরাধিকার। এখানেই বাস করছেন তিনি এবং তার ২ ছেলে গোলাম আব্বাস আরেব ও ইমু এবং ২ কন্যা মাসুমা ও মুনমুন।

কিভাবে তারা নবাব সিরাজউদদৌলার বংশধর? বংশতালিকার সে হিসাব দিলেন গোলাম আব্বাস আরেব। ইরান থেকে ভাগ্য অন্বেষণে বাংলায় আসা নবাব আলীবর্দী খানের কোন ছেলে সন্তান ছিল না। তার ছিল ৩ কন্যা। ঘসেটি বেগম, ময়মুনা বেগম ও আমেনা বেগম। আলীবর্দী খানের বড় ভাই হাজী মির্জা আহমেদের ছিল ৩ পুত্র। মুহাম্মদ রেজা, মুহাম্মদ সাঈদ ও মুহাম্মদ জয়েনউদ্দিন। আলীবর্দী খানের ৩ কন্যাকে বিয়ে দেন তার ভাই হাজী আহমেদের ৩ পুত্রের সঙ্গে। মুহাম্মদ রেজার সঙ্গে বিয়ে দেন ঘসেটি বেগমের। মুহাম্মদ সাঈদের সঙ্গে ময়মুনা বেগমের এবং আমেনা বেগমের বিয়ে দেন জয়েনউদ্দিনের সঙ্গে। জয়েনউদ্দিন ও আমেনা বেগমের ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে। তাদের বড় সন্তান নবাব সিরাজউদদৌলা, অপর ২ ছেলে হচ্ছেন ইকরামউদদৌলা ও মির্জা মেহেদি। ২ কন্যা আসমাতুন নেসা ও খায়রুন নেসা। নবাব সিরাজউদদৌলা বিয়ে করেন ইরাজ খানের কন্যা লুৎফুননিসাকে। ইরাজ খানের পূর্বপুরুষরা ছিলেন মোঘল দরবারের কর্মকর্তা। সিরাজউদদৌলার একমাত্র কন্যা উম্মে জহুরা বেগম। সিরাজউদদৌলার যখন মৃত্যু হয় তখন উম্মে জহুরা শিশু। সিরাজ কন্যা জহুরা বেগমের বিয়ে হয় সিরাজের ভাই একরামউদদৌলার পুত্র মুরাদউদদৌলার সঙ্গে। তাদের একমাত্র পুত্র শমসের আলী। তার পুত্র সৈয়দ লুৎফে আলী। তার কোন ছেলে সন্তান ছিল না। তার একমাত্র কন্যা ফাতেমা বেগম। ফাতেমা বেগমের ২ কন্যা হাসমত আরা বেগম ও লুৎফুননিসা বেগম। লুৎফুননিসা নিঃসন্তান। হাসমত আরার ছেলে সৈয়দ জাকির রেজা। তার ছেলে সৈয়দ গোলাম মর্তুজা। সৈয়দ গোলাম মর্তুজার ছেলে এই সৈয়দ গোলাম মোস্তফা।

২৩শে জুন পলাশীর প্রান্তরে পরাজয়ের পর ২৫শে জুন নবাব সিরাজউদদৌলা স্ত্রী লুৎফুননিসা ও শিশুকন্যা জহুরা বেগমকে সঙ্গে নিয়ে আবার সৈন্য সংগ্রহ করে বাংলা উদ্ধার করতে বিহারের উদ্দেশে যাত্রা করেন। পথিমধ্যে ভগবানগোলায় ক্ষুধার্ত নবাব পরিবার দানা শাহ নামের এক লোকের বাড়িতে খাদ্য গ্রহণ কালে ওই ব্যক্তি মুর্শিদাবাদে খবর দিয়ে ধরিয়ে দেন নবাব সিরাজউদদৌলাকে। সেখানে গিয়ে মীর জাফরের ছেলে মিরন গ্রেপ্তার করে মুর্শিদাবাদে নিয়ে আসেন নবাবকে। বন্দি অবস্থায় ২রা জুলাই মোহাম্মদী বেগ হত্যা করে নবাব তাকে।

নবাবকে হত্যার পর তার স্ত্রী শিশুকন্যা সহ নানা আলীবর্দী খানের স্ত্রী আশরাফুন নেসাকে নৌকায় করে ভাগীরথীর তীর থেকে বুড়িগঙ্গার পাড়ে জিঞ্জিরার একটি প্রাসাদে তাদের আটকে রাখা হয় ৮ বছর। সেখান থেকে আবার তাদের মুর্শিদাবাদে নিয়ে মুক্ত করা হয়। নবাব সিরাজউদদৌলার মৃত্যুর পর থেকে তার ৫ম বংশধর পর্যন্ত কাউকে সরকারি কোন চাকরি দেয়নি বৃটিশ সরকার। নবাবের ৬ষ্ঠ বংশধর সৈয়দ জাকি রেজা ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহর কাছে এসে ধরনা দিলে ১৯১৩ সালের ১৬ই সেপ্টেম্বর তিনি বৃটিশ সরকারের কাছে তাকে একটি চাকরি দেয়ার জন্য অনুরোধ করে চিঠি লেখেন। চিঠিতে উল্লেখ করা হয় তিনি সিরাজউদদৌলার বংশধর। সে অনুরোধের প্রেক্ষিতে বৃটিশ সরকার সৈয়দ জাকি রেজাকে মুর্শিদাবাদের ডেপুটি সাব-রেজিস্টার পদে নিয়োগ দেন। তার পুত্র সৈয়দ গোলাম মর্তুজা চাকরি করতেন মুর্শিদাবাদের কালেক্টরেট বিভাগে। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের সময় তিনি চলে আসেন পূর্ব পাকিস্তানে। প্রথমে আসেন রাজশাহীতে, রাজশাহী থেকে খুলনা শহরে একটি বাড়ি কিনে স্থায়ী হন। গোলাম মর্তুজার ছেলে সৈয়দ গোলাম মোস্তাফা পাকিস্তান আমলে চাকরি নেন বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পদে। তিনি এখন ছেলে সন্তান সহ বসবাস করছেন ঢাকা শহরে। তার বড় ছেলে সৈয়দ গোলাম আব্বাস আরেব সমাজের গুণীজন, বিত্তবান সহ সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন তারা নবাব সিরাজউদদৌলার নামে একটি একাডেমী স্থাপন করতে চান। সে জন্য সহযোগিতার প্রয়োজন।

ঢাকা শহরে বসবাস করা নবাব সিরাজউদদৌলার বংশধরদের সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে এখনও কি যেন এক ধরনের অজানা আতঙ্ক তাদের মাঝে। সম্ভবত সে আতঙ্ক থেকেই অন্তর্মুখী প্রচারবিমুখ হয়ে আছেন তারা। মিডিয়াকে এড়িয়ে চলেন, সমাজে নিজেদের পরিচয় লুকিয়ে রাখেন। ভারত সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মীর জাফরের বংশধররা স্ব-স্ব পরিচয় দিয়ে দাপটে আছেন। জানা গেছে, তারা আছেন বাংলাদেশেও।



link : http://bangla.bdnews.com/news/16325





link : Click This Link

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:৪৩

ফায়ারউলফ বলেছেন: নবাব োদনের টাইম নাই...........সামন্ত প্রভুদের যুগ অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে।আর সিরাজউদ্দোলা এমনকি তার চৌদ্দোগুষ্ঠির কেউ বাঙালী ছিলো না।সিরাজউদ্দোলার মাতৃভাষা ছিল ফারসি।মীরজাফর,মীরকাশিম,ঘষেটি বেগম অর্থাৎ পলাশী চরিত্রের কেউই বাঙ্গালী ছিল না।

২| ২৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪

মেজর জেনারেল বলেছেন: তার ছিল ৩ কন্যা। ঘসেটি বেগম, ময়মুনা বেগম ও আমেনা বেগম। আলীবর্দী খানের বড় ভাই হাজী মির্জা আহমেদের ছিল ৩ পুত্র। মুহাম্মদ রেজা, মুহাম্মদ সাঈদ ও মুহাম্মদ জয়েনউদ্দিন। আলীবর্দী খানের ৩ কন্যাকে বিয়ে দেন তার ভাই হাজী আহমেদের ৩ পুত্রের সঙ্গে। মুহাম্মদ রেজার সঙ্গে বিয়ে দেন ঘসেটি বেগমের। মুহাম্মদ সাঈদের সঙ্গে ময়মুনা বেগমের এবং আমেনা বেগমের বিয়ে দেন জয়েনউদ্দিনের সঙ্গে। জয়েনউদ্দিন ও আমেনা বেগমের ৩ ছেলে ও ২ মেয়ে। তাদের বড় সন্তান নবাব সিরাজউদদৌলা, অপর ২ ছেলে হচ্ছেন ইকরামউদদৌলা ও মির্জা মেহেদি। ২ কন্যা আসমাতুন নেসা ও খায়রুন নেসা। নবাব সিরাজউদদৌলা বিয়ে করেন ইরাজ খানের কন্যা লুৎফুননিসাকে।



মাথায় গিট্টু লাইগা গেছে :-<

৩| ২৯ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:৫৫

ফায়ারউলফ বলেছেন: ইংরেজরা এই উপমহাদেশের জন্য ঠিক ছিল, ওরা জানতো এই উপমহাদেশের মানুষ অসৎ,হিংসাপরায়ন,স্বর্থপর ও নির্লজ্জ নিষ্ঠুর আর শুধু এটুকু উস্কে দিয়েই তারা ২০০ বছর বাঙালী,পাকি,মারাঠি,মা্রাজি তথা সমগ্র ভারতবর্ষ দাপটের সাথে শাসন করে গেছে।।ইংরেজবিরোধী কত আন্দোলন হলো,উপমহাদেশের কত লোক রক্ত দিল অথচ আজো ঐসব স্বাধীন দেশগুলাতে ইংরেজদের দেওয়া শাসন্যবস্হা বহাল আছে।কেননা নতুন শাসনব্যবস্হা প্রনয়ণ ও কার্যকারনের মত যোগ্যতাসম্পন্ন কেউ নেই।

৪| ২৯ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩

নিভা* বলেছেন: বিদেশিদের হাতে নবাবি যাওয়াতেই, বিদেসি নবাবের লোভী আত্মীয় স্বজনের সহযোগীতায় দেশ বিক্রি হয়ে গিয়েছিল .......................................................

৫| ২৯ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৫

ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: হেডিং কি দিলেন !!!

৬| ২৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:১৮

চির সবুজ ২৫ বলেছেন: Click This Link

৭| ২৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৯:৩৭

জুল ভার্ন বলেছেন: এই ধরনের ইতিহাস ভিত্তিক লেখায় কারো মুখের কথাই সত্যতা প্রমানের জন্য যথেস্ট নয়-চাই ঐতিহাসিক দালিলিক প্রমান। কথিত বংশধর যদি তেমন তথ্য প্রমান হাজির করতে পারেন-তাহলে বিষয়টা ইতিহাসের অংশ হতে পারে। হয়ত তেমন দালিক প্রমান সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিগন যথাযথ কর্তিপক্ষকে দেখাবেন।

পোস্টে প্লাস।

৮| ৩০ শে জুন, ২০১২ রাত ১২:১৬

চির সবুজ ২৫ বলেছেন: General
Complete name : E:SABUJSong misc01 Meye.mp3
Format : MPEG Audio
File size : 4.17 MiB
Duration : 4mn 33s
Overall bit rate : 128 Kbps
Album : Boundhu Vabo ki?
Track name : Track 1
Track name/Position : 1
Performer : Unknown Artist
Accompaniment : topu
Composer : Fuad
Genre : Unknown
MCDI : Yes

Audio
Format : MPEG Audio
Format version : Version 1
Format profile : Layer 3
Duration : 4mn 33s
Bit rate mode : Constant
Bit rate : 128 Kbps
Channel(s) : 2 channels
Sampling rate : 44.1 KHz
Resolution : 16 bits
Stream size : 4.17 MiB (100%)

৯| ৩০ শে জুন, ২০১২ সকাল ৮:৫০

চির সবুজ ২৫ বলেছেন: Click This Link

১০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৬

সাকি বিল্লাহ্ বলেছেন: নবম বংশধর সৈয়দ গোলাম আব্বাস আরেব এর সাথে কাজ করার সুযোগ আমার হয়েছিল । যারা পশ্চিমাদের দালাল তাদের ভিতর দেশপ্রেম আসবে কি করে । নবাব সিরাজ এইদেশেই জন্মগ্রহণ করেছিল এবং এই দেশ ও এ দেশের মানুষদের ইংরেজদের অত্যাচারের হাত থেকে বাঁচানোর জন্যই নিজের জীবন দান করেছিলেন; এটাই সব চাইতে বড় কথা ।

যদি ৭১ এ বিদেশী মুক্তিযোদ্ধাদের পুরস্কার দেয়া হয় তাহলে নবাবের অপরাধ কোথায়? তিনি তো এ দেশেই জন্ম গ্রহণ করেছিলেন এবং বাংলা ভাষায় কথা বলতেন ।

তারপরও যাদের সন্দেহ প্রবণ মন তাদের জন্য এই লিংকঃ
সিরাজ উদ দোলার নবম বংশধর

এখানে প্রমান সহ সব কিছুর দলিল পাবেন ।

১১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২০

সাকি বিল্লাহ্ বলেছেন: পলাশীর যুদ্ধের মোট সৈন্য, কামান ও অন্যান্য কিছুর আলোচনা সংক্ষিপ্ত আকারে পাবেন এই লেখায় । (ক্লিক করুন)

১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১

রাশেদ রাহাত বলেছেন: নবাবের এই নবম বংশধরদের সাথে দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করছি।

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

রাশেদ রাহাত বলেছেন: আপনার হেডিং এর সাথে ভিতবের রের কথার কোন মিল নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.