![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘোলা জল আর ঝরা পাতা মূল্যহীন। ঘোলা হওয়ার আগে বা ঝরে পড়ার আগেই কিছু একটা করা উচিত।
এই সেই ভিটামিন সি, যাকে আপনারা চিনেন, যার বস্তাপচা লেখা আপনারা পড়েন, যাকে দুই একটা কমেন্ট করে উৎসাহিত করেন কিন্তু এই ভিটামিন সিকে জীবনেও দেখেন নি। আজকে আরো বস্তাপচা লেখা নিয়ে আপনাদের মনিটরের সামনে হাজির হলাম আমি জংলী ভিটামিন সি।
আজকের লেখার বিষয় বাই সাইকেল। ছবিতে যে মেয়েটিকে দেখতেছেন, তিনি আমার স্বর্ণাপু। উনার সম্পর্কে পরে বলবো, আগে অবতারণাটা করে নিই, কি বলেন?
আজীব ঘটনা - ১। আমাদের গ্রামের বাড়ির পশ্চিম পাশে খাল। খালের এ পাড়ে বাড়ি, ওপাড়ে মাটির গ্রামীন কাঁচা রাস্তা। কোন এক রমজানের ঈদের আগের বিকেল। চাঁদ দেখার জন্য আমরা গুড়া (বাচ্চা পুলাপাইন আর কি) কয়েকটা আর আমাদের আপারা (আন্জু আপা, লেতা (রেখা) আপা, রেনু আপা, কুইন্না (কোহিনুর) আপা এবং আফরোজা (ভাস্তি) এক সাথে বসে আছি আকাশের দিকে চেয়ে যে চাঁদ দেখা যায় কিনা এই আশায়। এমন সময় ওই রাস্তা দিয়ে এক পথিক যুবা বাই সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল আর আমাদের দিকে বিশেষ করে মেয়েদের দিকে তাকিয়ে ছিল। এহেন পরিস্থিতিতে আমি ভিটামিন সি বলিয়া উঠিলাম, "ওই মিয়া রাস্তার দিকে চায়া সাইকেল চালাইন। নাইলে কিন্তু খালে পইরা যাইবাইন"। লোকটা আমার কথা শুনতে শুনতেই আমরা দেখলাম উনি সাইকেল নিয়ে খালের পানিতে.....
কী কন, আজিব না?
ভিটামিন সি'র সাইকেল চালানো শেখাঃ-১ আমি যে ছুড়ুকালে কি পরিমান ইতর আছিলাম তা আর বলে প্রকাশ করতে হবে না। সবাই যার যার মতো করে বোঝে নিন। আমার জন্য বাড়িতে কোন ঘড়ি, রেডিও অক্ষত থাকতো না। কারণ ঘড়ি কেমনে ঘুরে আর রেডিও কেমনে বাজে তা প্রত্যক্ষ করার দুর্দমণীয় বাসনাই এরা আমার হাতে প্রাণ হারাতো। তো সাইকেলও ছিল সেই অভাগার কাতারে। ৯১ বা ৯২ এর দিকে, আমরা নানাবাড়িতে। আব্বা একটা সাইকেল নিয়ে আমাদের দেখতে গেছে। কোনমতে চাবিটা হস্তগত করেই নানা বাড়ির উজার ভিটার উচু জায়গা থেকে সাইকেলে চড়ে নিচের দিকে চালিয়ে দিয়ে বসে থাকি। যতক্ষন চলে আরকি। তো সেইভাবে চালাতেই একবার ভিটার/টিলার নিচের নতুন লাগানো বোরো ধান েক্ষতে পড়ে গিয়ে মাথা কাদা মাটির নিচে, দুই পা উপরে, তারও উপরে সাইকেল। পরে কাছাকাছি থাকা মামাতো ভাই টেনে তুলে আগে মাথা ধোয়ায়।
ভিটামিন সি'র সাইকেল চালানো শেখাঃ-২ তারপর একদিন আমার খালাতো ভাই আসলো আমাদের বাড়িতে বেড়াতে তার সদ্য নতুন কেনা ফনিক্স বাই সাইকেল নিয়ে। যথারীতি সে নাস্তা খাওয়ার সময় চাবি হস্তগত করে সাইকেল নিয়ে রাস্তায় বের হলাম। তখনো উপর দিয়ে ভালো করে চালাতে পারি না। নিচ দিয়ে চালাতে চালাতে একসময় বস্তার মতো পড়ে গেলাম এক ছোট চারা তালগাছের উপর। ভাগ্যিস, তালগাছটা আমার উপর রাগে নাই। রাগলে তালগাছের ডাটার করাতে আমার হাত-পা ছুলে যেত। আমি অক্ষত অবস্থায় চুপচাপ সাইকেলটা নিয়ে যথাস্থানে রেখে যথেষ্ট ভালো মানুষ সেজে বাড়িতে ঘুরে বেড়াই। খালাতো ভাই যখন তার সাইকেল চালাতে যায় তখন সে টের পায় যে তার সাইকেলে হামলা হয়েছিল।
ভিটামিন সি'র সাইকেল চালানো শেখাঃ-৩ ১৯৯৫ সাল। ৬ষ্ঠ শ্রেনীতে পড়ি। আমার চাচাতো ভাই ও ওই স্কুলে এইটে পড়ে। ডাকপিয়ন এসেছে চিঠি দিতে স্কুলে নতুন এ্কটা লাল রঙ এর সাইকেল নিয়ে। ভাই সেটা চালাচ্ছে স্কুল মাঠে। আমি লাফ দিয়ে পিছনের ক্যারিয়ারে উঠে বসতেই খট খট করে একটু শব্দ হলো। সাইকেল থেমে গেল, আমি আবিস্কার করলাম যে পায়ে ব্যাথা পেয়েছি। আমার পা পিছনের চাকার ভিতরে ঢুকে যায়, ফলে ৬টা স্পোক ছিড়ে যায়, আমার পা মচকে যায়। ৭ দিন রেস্টে থেকে ভালো হই। ওই পিয়ন ব্যাটা পরে কিভাবে সাইকেল নিয়ে যায় সেটা আর জানি না।
ভিটামিন সি'র সাইকেল চালানো শেখাঃ-৪ আমার বড় আপার ছেলে (বয়স ৫ হবে) আমাদের বাড়িতে এসে আমার সাইকেল নিয়ে সেই কাঁচা রাস্তায় যায় চালানো শিখতে।(তখন আমি কলেজে পড়ি)। সে মনে করেছে আমি বাড়িতে নেই, এই সুযোগে সে চালাবে। আমি পাশের বাড়িতে বসেছিলাম তাকে দেখতেছিরাম যে সাইকেল চালাইতেছে। আমি দেখেও কিছু বলি নাই যে এখন না শিখলে শিখবে কখন। হাত-পা না ভেঙ্গে তো আর সাইকেল চালানো শেখা যায় না, যা ভাংগার ছোটবেলায় ভাংগুক। তাড়া তাড়ি ভালো হয়ে যাবে। এমন ভাবতে ভাবতেই দেখি সে এক যুবকের সাথে পাল্লা দিয়ে রাস্তার দুই পাশে দুইজনে চালাইতেছে। ভাইগ্না চালায় ফ্রেমের ভিতরে পা দিয়ে, নিচ দিয়ে আর যুবক তো আরামে বসেই চালাচ্ছে। তো এমন সময় একটু শব্দ হলো, তাকিয়ে দেখি যুবক ধান ক্ষেতে আর আমার মহাশয় ওই লোকের আর একটু সামনে সেও সাইকেল নিয়ে ধানক্ষেতে। ঘটনা ছিল, মহাশয় সাইকেল নিয়ে যুবকের দিকে চেপে যায় আর যুবক একেবারে রাস্তার কিনারে অবশেষে পতিত। যুবক ওঠার আগেই মহাশয় নিজেই উঠে গিয়ে আবার সাইকেল চালিয়ে বাড়িতে হাজির।
ভিটামিন সি'র সাইকেল চালানো শেখাঃ-৫ সব শেষে স্বর্ণাপুর গল্প। স্বর্ণাপু আমাদের বাড়ির ৩ বাড়ি পরের বাড়ির মেয়ে কিন্তু সেটা আরেক গ্রাম। আমার বড় আপার এক ক্লাশ উপরে পড়ে মানে বড় আপা ইন্টার ফার্স্ট ইয়ার, স্বর্ণাপু সেকেন্ড ইয়ার। আর আমি সদ্য উপর দিয়ে সাইকেল চালাতে শেখা কিশোর। তো সেদিন আমি রাস্তায় সাইকেল চালাচ্ছি, পুরো প্যাডল ঘুরাতে পারি না, যাষ্ট টেনে টেনে, এমন সময় স্বর্ণাপু কলেজে যাচ্ছে। আমি ও সে সামনা-সামনি। আমি ডানে যাই স্বর্ণাপুও ডানে যায়, আমি বামে যাই - স্বর্ণাপুও বামে যায়। এ রকম করতে করতে আমি আর সাইকেল থামাতে পারলাম না, সাইকেল সোজা স্বর্ণাপুর উপর তুলে দিলাম (দু পায়ের ফাঁকে সামনের চাকা চলে গেল) তারপর দুজনেই রাস্তার পাশে চিৎপটাং। সেদিন আর স্বর্ণাপুর কলেজে যাওয়া হয়নি।
সাইকেল সর্ম্পকে আরো গল্প আছে। পরে দিবোনে।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
ভিটামিন সি বলেছেন: দিলেন? কিন্তু কেরে? ধইন্যবাদ আপনারে।
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মাইরালচেরে!!!!!!!!!!!!!
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭
ভিটামিন সি বলেছেন: কেডায় মারলো? কেরে মারলো? কেম্নে মারলো?
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বুইজ্জা লন। কইত্তারুম না।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬
ভিটামিন সি বলেছেন: তাইলে বুজ্জাইলছি। তয় আমিও কইতারুম না। ধইন্ন্যা লন।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা কি নিদারুন সাইকেল কিস্সা!!!!!!!!!!!!!!!!!
মজারু!
সাইকেল দূর্ঘটনার ক্ষত আজো ২৫ বছর পরও দৃশ্যমান!
+++
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬
ভিটামিন সি বলেছেন: হুম। আরো কাহিনী আছে, পরে কমু নে। আমার কিন্তু কোন ক্ষত বা ক্ষতচিন্হ নাই। এখন কি ধইন্যা পাতা পাওন যায়? পাওন গেলে আপনারে দিলাম।
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ভাইজানের তো বহুত অভিজ্ঞতা।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
ভিটামিন সি বলেছেন: এক্কেরে ঠিক ধরছুইন।
৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হা হা হা ভেজালবিহীন বিনোদন।৩য়+
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৪
ভিটামিন সি বলেছেন: হুম্ম। ফ্রেশ বিনোদন। অল্প বয়স বলে স্বর্ণাপু কিছু বলে নাই। কিন্তু এখন হইলে টিজিং মিজিং এ ফাইস্যা যাইতাম।
৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: ফ্রেশ বিনোদন
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫
ভিটামিন সি বলেছেন: ভাই তাইলে আরেকটু লন।।। পলিথিনে দিমু??
৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
স্কুল জীবনে সাইকেল চালানো শেখার সময় একবার গুরুতর জখম। আর বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে রাস্তায় আরেকবার গুরুতর জখম। এই হচ্ছে আমার সাইকেল চালানো।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৭
ভিটামিন সি বলেছেন: আসলে যারা শহরে বিত্ত-বৈভবের মাঝে বড় হয় তাদের তো সাইকেল চালানো শেখা লাগে না ভাই। অথবা যাদের স্কুল কাছে হয় তাদেরও লাগে না। আমার তো কোনটাই ছিল না। একান্তই নিজের একটা নতুন সাইকেল পেয়েছিলাম ক্লাশ টেনে উঠে। যাই হউক ভালো থাকবেন।
৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: দারুন উপভোগ করলাম ----- আমার সখ ছিল সাইকেল চালানোর কিন্তু তা আর হয়ে ওঠে নাই -----
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫১
ভিটামিন সি বলেছেন: দুখিতঃ আপনার জন্য। আমার এক ভাতিজি সাইকেল চালাতে পারে। হোন্ডা সিডি ৮০ চালাতে পারে, আমি গত বছর দেশে গিয়ে পুরোনো একটা হোন্ডা স্টার্ট দিতে পারছিলাম না, ও যাচ্ছিল কোচিং এ। বই খাতা রেখে আমার হাত থেকে নিয়ে স্টার্ট দিয়ে ধুমছে কয়েক চক্কর দিয়া আমার হাতে ধরায়া দিছে। ওর বড় ভাইয়ের বাজাজ পালসার - ১২৫ ও চালাতে দেখছি। তবে জামাইয়ের এফজেড-এস চালাতে দেখি নাই। আমার হেতিরে কত কইরা কইলাম, হোন্ডাটা চালানো শিখে ফেল, কাজে দেবে। একটা কিনে দেব, কলেজে যেতে পারবে। শিখে না।
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এখন আপনার ঠ্যাং কি দুখানাই আছে? না একখানা হয়ে গেছে????
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫২
ভিটামিন সি বলেছেন: নারে আপু। দুইটা যথাস্থানেই বহাল তবিয়তেই আছে।
১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩২
সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাই ব্যাপুক বিনুদুন! বহুত মজা পাইলাম! প্রথম সাইকেল চালনায় সবারই কম বেশি এমন অভিজ্ঞতা হয়! আমারতো একবার বাজারের জিনিস পত্তর সব নিয়ে গো টু নদী! সে কি পানি খাওয়া খাবিরে ভাই! তয় আপনি সাইকেল এক্কেরে ঠ্যাংগের ইয়ে মানে........এহম!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
ভিটামিন সি বলেছেন: হুম, কথায় আছে দুক্খু না পাইলে সাইকেল চালানো শিখা হয় না। সাইকেল নিয়া বাজারের জিনিস চু-রি করতে গেসিলেন? ব্যাপক তো!! মজা হরলাম দাদা ভাই।
নদীর পানি খেয়ে তো আপনার পানি শূণ্যতা দুর হয়ে গিয়েছিলো, তাই না?
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৪
জুন বলেছেন: কিন্ত দ্বিতীয় ঘটনায় তো আপনার পরপারে চলে যাওয়ার কথা ভিটামিন ?
আর ভাগ্নে ৫ বছর নাকি ৫ ক্লাশ একটু কনফিউজড হোলাম
মজার অভিজ্ঞতা । তা এখন কি শিখেছেন ?
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১২
ভিটামিন সি বলেছেন: আরে আপুনি, এ্যাবাউট ২য় ঘটনা, আমার মামাতো ভাই তো আমার সাথে সাথেই দৌড়ায়া আসতেছে। আমার চালানোর পরে সে চালাবে না? সেই সময়ে ই তো আমি কাইত?
ভাগ্নের বয়স তখন ৫ হবে, একেবারে সেম টু সেম মনে নাই। ৯৭ এ জন্ম ভাগ্নের, আর ঘটনা ২০০২ এর। ৫ ই তো হয় বা ৫.৫।
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার লিখা পড়ে দিচক্রযান সম্পর্কিত নিজের অনেক ঘটনাই মনে পড়ছে ।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
ভিটামিন সি বলেছেন: বলে ফেলুন, হাতে যথেষ্ট টাইম আছে। পড়ে ফেলি। বস গেছে ইন্ডিয়া, এখন আমিই বস, কেউ কিছু বলার নাই।
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯
প্রলয়শিখা বলেছেন: তখন বয়স খুব বেশি হলে ছয় বা সাত হবে। একবার সাইকেল চালাইতেছিলাম গ্রামের মেঠো রাস্তায়। মুরব্বি একটা বলে উঠল "সাইকেল তো ধানক্ষেতে চালায়, তুমি মিয়া রাস্তায় চালাও ক্যান''? আমি আবার মুরব্বিদের কথা মেনে চলি সেই ছোটবেলা থেকে। মুরব্বির কথায় মনে হল অনেক বড় ভূল করে ফেলেছি। তাই সাইকেল নামিয়ে দিলাম ধানক্ষেতে। ফলাফল কয়েক দিনের বেড রেস্ট।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
ভিটামিন সি বলেছেন: গুড, আপনার অভিজ্ঞতা তো আমার চেয়েও তিনকাঠি সরেস। আফনে এতো বোকা আছিলাইন কেরে? এখনও কি মুরব্বিদের কথা মেনে চলেন?
১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
সুমন কর বলেছেন: রসালো লেখা.........মজা পাইলাম।
লাইক বুঝিয়া লন...
২০ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৬
ভিটামিন সি বলেছেন: লাইক তো বোঝলাম। কিন্তু আপনার না হাড়ি নিয়ে আসার কথা ছিল? হাড়ি কই? সব রস তো গড়ায়া পইড়া গেল!
১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫১
প্রলয়শিখা বলেছেন: আগে বোকা আছিলাম মুরব্বিদের কথা বেশি মানতাম বলে। এখন মুরব্বিদের উচিত কথা ছাড়া আর কিছু মানি না। মাঝে মাঝে উচিত কথাও ভাত পায় না। বাকিটা আপনি বুঝে নেন।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৭
ভিটামিন সি বলেছেন: হুম বোঝাতাছি। "মাঝে মাঝে উচিত কথাও ভাত পায় না" - এইটা কিন্তু ঠিক না। উচিত কথার ভাত পাওয়া উচিত, অন্তত পক্ষে আটা/ময়দা পাওয়া উচিত। না হলে উচিত কথা আর উচিত থাকবে না ভায়া।
ভালো থাকা হয় যেন।
১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
প্রলয়শিখা বলেছেন: মুরব্বিরা রাতে নখ কাটতে মানা করে। রাতে নখ কাটতে কি সমস্যা বুঝলাম না। নিষেধাজ্ঞার পক্ষে যেহেতু তারা যুক্তি দেখাইতে পারে নাই, তাই তাদের ক্ষুদার্থ উচিত কথা ভাত পাই নাই আর কি
২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫
ভিটামিন সি বলেছেন: দাদা, মুরব্বিরা রাতে নখ কাটতে বারণ করতো সেটার কারণটা একটু টেকনিক্যালি চিন্তা করেন.. কেন না করতো? কারণ দিনের আলোতে যেমন সব কিছু দেখা যায়, তখনকার দিনে কুপিবাতি বা হ্যারিকেনের আলোতে ততটা স্পষ্ট দেখা যায় না। তাই নখ কাটতে গিয়ে হাত বা পায়ের আংগুল কেটে তো রক্তা রক্তি করে ফেলবেন বা কোনা কেটে পরে ভুগবেন অথবা সাদা নখসহ কাঁচা নখও কেটে ফেলবেন। তাই এটাকে এভাবে বারণ করতো বলে মনে হয় আমার।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: পিলাচ