নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“সাহায্য হতে পারে পথে ঘাঁটে, অচেনা কোন স্থানে, অপরিচিত কাউকে অথবা পরিবারের আদরের ছোট্ট অভিমানী বোনকে”

আমি একজন রোভার স্কাউট, রেড ক্রিসেন্টের ভলান্টিয়ার এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের স্বতঃস্ফূর্ত একজন কর্মী । আামি বর্তমানে থাকি চট্টগ্রামে । পড়ি চট্টগ্রাম কলেজে ।

› বিস্তারিত পোস্টঃ

জাল টাকা চেনার উপায়

১২ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯

টাকার চেয়ে দরকারি বস্তু আর কী আছে! বরং সব দরকারি বস্তুই টাকার মাধ্যমে কিনে নিই আমরা। সেই টাকা যদি নকল হয়, তখন কতোটা সমস্যায় পড়তে হয় তা কেবল ভুক্তভূগীরাই জানেন। তাই নকল টাকা চিনে নেয়া খুব জরুরি। নকল বা জাল টাকা চেনার উপায় থাকলে এইরকম পরিস্থিতি এড়িয়ে যাওয়াটা সহজ হবে। তো চলুন জেনে নেয়া যাক, নকল টাকা চেনার উপায়-

১. জাল টাকার প্রথম শর্ত হচ্ছে এই টাকার নোটগুলো নতুন হবে। কারণ জাল টাকার নোটগুলো সাধরণ কাগজের তৈরি তাই পুরাতন হয়ে গেলে সেই নোট নাজেহাল হয়ে যায়।



২. জাল নোট ঝাপসা দেখায়। আসল নোটের মত ঝকঝকে থাকে না। সেটা নতুন হোক আর পুরাতন হোক।



৩. জাল নোট হাতের মধ্যে নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ করে কিছুক্ষণ পর ছেরে দিলে এই নোট সাধারণ কাগজের মতো ভাঁজ হয়ে যাবে। আর আসল নোট ভাঁজ হবে না। যদিও সামান্য ভাঁজ হবে তবুও তা জাল নোটের ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি।



৪. এবার আসুন আসল কথায় আপনি এই মূহুর্তে নতুন (একটি ১০০০ টাকা, ৫০০ টাকা ও একটি ১০০ টাকা)`র নোট এবং পুরাতন পাঁচশত টাকার নোট হাতে নিন। আর এই বর্ণনার সাথে মিলিয়ে নিন।

৫. উপরে বর্ণিত প্রথম তিনটি নোট সোজা করে ধরুন এবার লক্ষ্য করুণ নোটের বাম পাশে উপর থেকে নিচ পর্যন্ত একটি সরল রেখা আছে। একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন ওটা কোন রেখা নয়। সেখানে স্পষ্টভাবে ইংরেজিতে বাংলাদেশ ব্যাংক “Bangladesh Bank” কথাটা লেখা আছে।

৬. পুরাতন ৫০০ টাকার নোটে বাম পার্শের নিচে সুন্দর নকশা করে লেখা আছে “৫০০” মূলত সেখানে “Bangladesh Bank” কথাটা লেখা আছে হালকা ও ভারি রং দিয়ে।

৭. টাকা সবসময় দুটি অংশ দিয়ে তৈরি হয়। টাকার দুই পার্শে দু`টো নোট জোড়া লাগানো থাকে এবং এটা হরিনের চামড়া দিয়ে তৈরি বলে পানিতে ভেজালেও খুব তারাতারি ভেঙ্গে যাবে না। আর জাল নোট পানিতে ভেজানোর সাথে সাথেই তা ভেঙ্গে যাবে।

৮. আসল নোট সবসময় খসখসে হবে।

৯. উপরের সবগুলো উপায়ে যদি আসল ও জাল/নকল নোট সনাক্ত করতে কেউ ব্যর্থ হয় তবে তার জন্য সর্বশেষ উপায় “আল্ট্রা ভায়োলেট লাইট”। এই লাইটের মাথ্যমে সনাক্ত করা খুবই সহজ। আসল নোটে এই লাইটের আলো ধরলে নোটের উপর রেডিয়ামের প্রলেপ জ্বল জ্বল করে উঠবে। জাল নোটে তা হয় না ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সুমন কর বলেছেন: গুড পোস্ট।

১৩ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:০২

বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:

আমাদের ব্যবসাটার বারোটা বাজাচ্ছেন কেন?

১৩ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:০৩

বলেছেন: আস্তে কন ভাই ....
কেউ শুনবো তো

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১

মুরাদ খান বলেছেন: আমার কিছু জাল টাকা লাগবো কই পামু??

১৪ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৩৯

বলেছেন: চাঁদগাজী ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করেন .........

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.