নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একটি পথ, আপনি চাইলে হেঁটে দেখতে পারেন....

জীয়ন আমাঞ্জা

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !

জীয়ন আমাঞ্জা › বিস্তারিত পোস্টঃ

তোমরা যারা কবি হতে চাও

১৯ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

সংকেত ১ —

কবিতা লেখার চেষ্টা অনেককেই করতে দেখা যায় । তবে সবার লেখাই কি যথার্থ কবিতা হয় ? না, হয় না । কবিতার কিছু গুণ বা বৈশিষ্ট্য আছে যা বজায় থাকা জরুরি । একটি সার্থক কবিতার জন্য আছে কিছু বিবেচ্য বিষয়, আছে কিছু কাব্যকৌশল ।



এটা অবশ্য গাইড বইয়ের মতো এমন কিছু নয় যে, যা শিখলেই তুমি কবি হয়ে যাবে । তোমাকে কেবল সচেতন হতে হবে, পরিচিত হতে হবে সার্থক কবিতাগুলোর সাথে, অনুধাবন করতে হবে বড়ো বড়ো কবির স্টাইলকে এবং তাঁদের কবিতার সার্থকতার কারণকে ।



আমি এই লেখা দিয়ে তোমাদেরকে এসব গুণ বা স্টাইলকেই চিনতে শেখাব, দক্ষতা অর্জনের উপায়গুলো বাতলে দেব । তোমাদেরকে এখন খুব মন দিয়ে লেখাটি পড়তে হবে । ভালো লেখক হতে হলে সর্বাগ্রে ভালো পাঠক হতে হবে । [পাঠক হবার আগেই যদি সমালোচক হতে চাও, তবে তা হবে বোকামী । বিচারক হতে যেও না, আগে পাঠক হও । যদি শিখতে চাও, যদি জানতে চাও তবে পড়ো, ভক্তি নিয়ে পড়ো ।]



সংকেত ২—

যারা উঠতি কবি, যারা গোপনে গোপনে কবিতা লেখার চেষ্টা করছে কিংবা যারা কবিতা লিখে উপহাসের পাত্রে পরিণত হচ্ছে বন্ধুবান্ধবদের কাছে, এই লেখাটি তাদের জন্য । আমি শিক্ষক হিসেবে তোমাদের "তুমি" বলে সম্বোধন করছি । যাদের আত্মগর্ব বেশি, যারা নিজেকে আগেই বড়ো কিছু ভেবে বসে আছে, এ লেখা তাদের জন্য নয় । আমার "তুমি" করে বলাকে যারা মেনে নিয়ে এ লেখাটি পড়বে, আমার এখানকার বক্তব্য কেবল তাদেরকেই সাহায্য করতে পারবে । এই "তুমি" সম্বোধনকে মেনে নেওয়া মানেই হল আনুগত্য স্বীকার, নিজেকে অনুগত শিক্ষার্থী মেনে নিয়ে বক্তাকে সম্মান করা, শ্রদ্ধাস্পদ বিবেচনা করা ও বক্তব্যকে গুরুত্বের সঙ্গে মান্য করা ।





কবি হওয়াটা ভালো কিছু নয়। কবি হবার যন্ত্রণা কী, বিড়ম্বনা কী— তা আমি আমার কবি বনাম লেখক প্রবন্ধে বিস্তারিত লিখেছি। কথার পুনরাবৃত্তি করব না। তোমরা প্রবন্ধটি দেখে নেবে।



কবিত্ব অর্জন করা যায় না আসলে, কবিত্ব মানুষ আপনা আপনি পায়। কবিদের অন্তরে অন্য একজন কবি লাইনের পর লাইন আউড়ে যেতে থাকে, তারই কোন কোনটি আত্মপ্রকাশ করে আমাদের নিকট কবিতা বলে পরিগণিত হয়।



জোর করে, চর্চা চেষ্টা করে কবি হওয়া যায় বটে, তবে আমি সাধ করে কবি হতে কাউকে পরামর্শ দিই না। তারপরও যারা তোমরা কবিতা লিখতে চাও, কবি হতে চাও, শব্দের পর শব্দ সাজিয়ে রস ও ভাবের মহাসাগরে সন্তরণ করতে চাও তাদের জন্যই এই লেখা।



জনম কবিদের কোন পরামর্শ নির্দেশনা লাগে না, তাঁদের কবিতা আপনা আপনি আসে, তাঁরা যা বলেন তা-ই কবিতা হয়ে যায়। কিন্তু তোমাদের কবিতা শিখতে হবে। অনুভব করতে হবে। নইলে তা খাপছাড়া আগডুম বাগডুম হয়ে যেতে পারে। তোমরা কষ্ট পেতে পার। এ বিষয়ে পরে বলছি, আগে একটু কবিতার ইতিহাস আলোচনা করি।



পৃথিবীর সব সাহিত্যের প্রাচীন শাখাই মূলত গান। গান আর কবিতার দূরত্বও বেশি নয়। গানই কবিতা। ভাষা আবিষ্কার হবার পর প্রাচীন বর্বর যুগে মানুষ সারা দিনের পরিশ্রম শেষে বিনোদনস্বরূপ দল বেঁধে নৃত্য গান করত। নৃত্যের সূচনা সঙ্গীতেরও আগে। তখনকার সঙ্গীতের বিষয়বস্তু ছিল পূর্ববর্তী কোন বীর পুরুষের শিকার গাঁথা এবং দেবদেবীর মহিমা বর্ণনা। এরপরে সামাজিকতার উন্নয়নের সাথে সাথে মানুষের গানে সুখ দুঃখের অনুভূতি বিশেষত্ব পেতে আরম্ভ করল। সেসব সঙ্গীত হয়ে উঠল জীবনমুখী, মানবিক। সমাজ-বংশ ও পরিবার-পরিজন হয়ে উঠল তার পটভূমি। লেখ্য ভাষা আবিষ্কারের পর প্রাচীন সে গাঁথাকীর্তন সঙ্গীত, কাব্য ও নাটক এই তিনটি ধারায় বিভক্ত হল।



সঙ্গীতে এলো ভজন ও সহজিয়া এবং পালা প্রভৃতি, আড়ম্বর করে নৃত্য বাদ্যের সমস্যা এড়াতে শুরু একক কণ্ঠাশ্রয়ী সরল কবিতা, আর এলো "মিথ অভ ওসিরিস য়্যান্ড আইসিস", "ইডিপাস" এর মতো নাটক, ইলিয়াড ওডিসির মতো মহাকাব্য। বাংলা অঞ্চলে এলো যাত্রা পালা, গাজীর গানের মতো গীতিনাট্য।



দৃষ্টিপাত করি বাংলা কবিতার দিকে, আমরা চর্যাপদের মতো উত্‍কৃষ্ট কাব্যগুণের নিদর্শন পাই সেই ৬৫০ খ্রিস্টাব্দের ভাণ্ডার হতে, মধ্যযুগীয় কাব্যে দেখি মঙ্গলকাব্য, বৈষ্ণবকাব্য, কের্তন প্রভৃতি দেবলোকীয় কাব্য ধারা। ভারতচন্দ্রের হাতে প্রথম প্রতিষ্ঠিত হল মানবপ্রধান কাব্য। এরপরে এলো বিদেশী সাহিত্যের অনুবাদ অনুকরণে মানবমুখী সাহিত্য, দেবতাগণ মানবতার কাছে পরাজিত হয়ে স্বর্গে ফিরে গেলেন।



বাংলা কাব্যের আধুনিক নিদর্শনে আমরা দেখি ঈশ্বরগুপ্তের নীতি প্রচারমূলক কবিতা, দেখি সমাজের সমস্যা নিয়ে ব্যঙ্গ রসাত্মক কবিতা। পরে এলেন মাইকেল মধুসূদন। তিনি লিখতে চেষ্টা করলেন মহাকাব্যের অনুকৃতি। তাঁকে আদর্শ ধরে সমসময়েই ঝাঁপিয়ে পড়লেন রঙ্গলাল, হেমচন্দ্র, নবীনচন্দ্র, কায়কোবাদ, ইসমাইল হোসেন সিরাজী প্রমুখ। এসব কাব্যে কোন ঐতিহাসিক ঘটনা বা পুরাণের নব আঙ্গিকে বর্ণনাই ছিল বিষয় বস্তু। এ রচনাগুলো ছিল সামগ্রিক চেতনা ও অনুভূতির প্রকাশক।



এই সামগ্রিক অনুভূতি ছেড়ে আমরা অগ্রসর হলাম ব্যক্তিক অনুভূতির দিকে, হৃদয়ের দিকে। বাংলা কাব্য ধারায় এলো সনেট, এলো গীতিকবিতা।



এসব কবিতায় ব্যক্তির আত্মগত ভাব অনুভূতি একমুখী হয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে। সনেটে আমরা দেখতে পাই নির্দিষ্ট কোন ভাব বা সমস্যা বা প্রত্যাশাকে উপলক্ষ করে অষ্টক ও ষটক এই দুই ভাগে কবির অনুভূতি ব্যক্ত হতে।



বিহারীলাল চক্রবর্তী গীতিকবিতার প্রবর্তন করলে তখনই বাংলা কবিতার মানচিত্রে নতুনত্বের এবং আমূল পরিবর্তনের সূচনা ঘটে। এখানে আর দেবদেবী নয়, তন্ত্রমন্ত্র নয়, যুদ্ধসংঘাত আর ইতিহাস নয়, এখানে কেবলই হৃদয়গত অনুভূতি, হৃদয়জাত তাড়নার বহিঃপ্রকাশ। এই বর্তমান কাল পর্যন্ত আমরা যত কবিতা রচিত হতে দেখছি প্রতিদিন, তার সবই ওই গীতিকবিতারই উন্নত সংস্করণ।



তবে এখানে একটু আলাপ রয়ে গেছে। আমি কোন লেখককে বাংলা কবিতার এরূপ রূপান্তর নিয়ে ভাবতে বা বলতে দেখিনি। হয়ত আমার চোখে পড়েনি।



বিহারীলাল থেকে গীতিকবিতার সর্বোচ্চ উত্‍কর্ষ রবীন্দ্রনাথ, এ অবধি আমরা যেসব কবিতা পাই, তার ভাব ভাষা ও অভিব্যক্তির সঙ্গে বর্তমান কবিতার পার্থক্য কতখানি? আদৌ কোন মিল কি আছে? ওসব কবিতা কী সরল, প্রেম বা দুঃখ নিয়ে বলে যাওয়া দৃশ্যকাব্যের মতোই যেন সরল কঞ্চির মতো, তুলির একটি আঁচড়ের মতো একেকটি একমুখী কবিতা!



একটু উদাহরণ দিই, বিহারীলালের "সাধের আসন"এ আছে—



"চলেছে যুবতী সতী

আলো কোরে বসুমতী

স্নানান্তে প্রসন্নমুখী, বিগলিত কেশপাশ,

প্রাণপতি দরশনে

আনন্দ ধরে না মনে

বিকচ আননে কিবা মৃদুল মধুর হাস!"



অথবা,



"তোমার মূরতি ধোরে

কে এসেছে মোর ঘরে?

কে তুমি সেজেছ নারী?

চিনেও চিনিতে নারি।"



আবার আমরা রবীন্দ্রনাথে দেখতে পাই—



"আজি খুলিয়াছি

পুরানো স্মৃতির ঝুলি

দেখি নেড়েচেড়ে

ভুলের দুঃখগুলি।

হায়-হায় এ কী, যাহা কিছু দেখি

সকলি সে পরিহাস্য।"



কিংবা মহুয়া'তে দেখি—



"পঞ্চশরের বেদনামাধুরী দিয়ে

বাসররাত্রি রচিব না মোরা প্রিয়ে,..

উড়াব উর্ধ্বে প্রেমের নিশান

দুর্গম পথ-মাঝে

দুর্গম বেগে, দুঃসহতম কাজে।

রুক্ষ্ম দিনের দুঃখ পাই-তো পাব,

চাই না শান্তি, সান্ত্বনা নাহি চাব।

পাড়ি দিতে নদী হাল ভাঙে যদি,

ছিন্ন পালের কাছি,

মৃত্যুর মুখে দাঁড়ায়ে জানিব তুমি আছ, আমি আছি।"



এই কবিতাগুলোর ভাব স্পষ্টতই একমুখী, সরল; নির্দিষ্ট একটি ভাব বা ধারণার সঞ্চার করে পাঠকের মনে। অথচ বর্তমান কালের কবিতাগুলো কি এমন? এত সরল?



একটু পেছন থেকে উদ্ধৃতি দেই, রবীন্দ্রবিরোধী কল্লোল কবিদের মধ্যে দেখা দিল ভাবের ব্যপ্তি। উপমার বৈচিত্র্য, স্যুরিয়ালিজম আর বক্রোক্তি এসে ছেঁয়ে গেল আদ্যোপান্ত। একমুখী ভাব আর একাশ্রয়ী সরল রইল না। দেখ জীবনান্দের 'সুদর্শনা' কবিতাটির প্রথমাংশ—



"একদিন ম্লান হেসে আমি

তোমার মতন এক মহিলার কাছে

যুগের সঞ্চিত পণ্যে লীন হ'তে গিয়ে

অগ্নিপরিধির মাঝে সহসা দাঁড়িয়ে

শুনেছি কিন্নরকণ্ঠ দেবদারু গাছে,

দেখেছি অমৃতসূর্য আছে।"



এবার পার্থক্যটা দেখ, কোথায় ওই কবিতাগুলোর বক্তব্য আর কোথায় এই কবিতা!



এই কবিতায় একজন মহিলার সঙ্গে সাক্ষাতের কথা বলা হয়ছে । অথচ দেখ, এখানকার ভাব বা চিন্তার পরিধি কেবল ওই সুদর্শনা নারীটির মাঝে আর সীমাবদ্ধ নেই, কবি এখানে নারীর নাক, চোখ, ঠোঁট, চুল ইত্যাদি ছেড়ে লম্বা পা ফেলে চলে গেছেন একটি যুগের ব্যপ্তির দিকে, "যুগের সঞ্চিত পণ্যের কাছে লীন" হবার ব্যাপারটি দিয়ে তিনি আরো গভীরতার দিকে টেনে নিয়ে গেলেন পাঠককে, তারপরই আবার সহসা এসে দাঁড়ালেন অগ্নিপরিধির মাঝে, কবি চঞ্চল হয়ে ছুটছেন, পাঠকও ছুটছে কবির পিছু, বোঝার চেষ্টা করছে পুরোপুরি, আবার হারিয়ে যাচ্ছে !



একটি মহিলার সঙ্গে সাক্ষাত, তার সৌন্দর্য ও বৈশিষ্ট্য এই কবিতার বিষয়বস্তু, অথচ কোথায় নারী ? কোথায় তার শরীর ? কোথায় দেহজ অনুভূতি ? কোথায় তার রূপ বর্ণনা ? কবি কিন্নরকণ্ঠ দেবদারুর কাছে অমৃতসূর্যের কথা শুনতে পেয়েছেন !



কী আশ্চর্য ! মাত্র তো কয়েকটি লাইন, অথচ এই লাইন কয়টিকে পাঠ করতে গিয়ে, অনুভব করতে গিয়ে পাঠককে কত কিছুর মধ্য দিয়ে যেতে হল, কতটি বিভিন্ন অনুষঙ্গকে ছুঁয়ে যেতে হল, যেন সে কবিতা এক চলন্ত গাড়ি, নিমিষেই সাঁই সাঁই করে পার হয়ে গেল কত কিছু ! এই না হলে কবিতা !



একই ভাবের ক্ষুদ্রত্বের মধ্যে, সীমাবদ্ধতার মধ্যেও কতটা বিস্তৃত (Splendid), কতটা ব্যাপ্তি প্রসারী ! বলো তো উঠতি কবি, তুমি কি কবিতা লিখতে এতকিছু ভেবেছ কখনও ? এই বৈচিত্র্য আর বিস্তৃতির কথা তুমি কি জানতে আগে ? এবার বুঝে দেখ তোমার ব্যর্থতা কোথায়, তোমার খুঁত ও ক্ষুদ্রত্ব কোথায় !



কবির চিন্তার গভীরতা কত অতল হয় ভেবে দেখ এবার ! লাইনের পর লাইন লিখে গেলেই, ঘুমপাড়ানি মাসীপিসীর মতো ছন্দ মিলিয়ে পঙ্ক্তি সাজালেই তা কবিতা হয় না ! কবিতা কেমন তা এবার তুমি নতুন করে বুঝে দেখ !



আজ এপর্যন্তই । আমি তোমাদের কবিতার ভাব ও আঙ্গিক সম্পর্কে একটি ধারণা দিতে চেষ্টা করলাম, আগামিতে আমরা কবিতার অন্তর্নিহিত গুণ, কাব্যকৌশল এবং একজন কবির করণীয় কর্তব্য সম্পর্কে আলোচনা করার চেষ্টা করব । ধন্যবাদ ।



মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: Khub sundor likhesen.

২| ১৯ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: Copy korlam.

৩| ১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫৩

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: আমি মোবাইল দিয়ে ব্লগে কিছুই করতে পারছি না । সবসময় পিসি নিয়ে বসার ফুরসৎ মেলে কোথায় !
হঠাৎ মোবাইল দিয়ে ব্লগিংয়ে সমস্যাটা কী হল কেউ কি বলতে পারবেন ?

৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:১৪

অজ্ঞ বালক বলেছেন: দ্বিতীয় লেখাটা অনেক পরিণত, এই লেখাটা একটু ঘষামাজা কইরা রিপোস্ট দেন। "কোবি" রা একটু পড়ুক, বুঝুক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.