নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একটি পথ, আপনি চাইলে হেঁটে দেখতে পারেন....

জীয়ন আমাঞ্জা

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !

জীয়ন আমাঞ্জা › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের বর্তমান ক্রাইম ও ক্রইমের পশ্চাৎদেশ

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৩

ক্রইম ও ক্রিমিনোলজির ওপর অনেক বই আছে, সেগুলো এক পাশে থাকুক। এই লেখা সেসব বইয়ের সঙ্গে কোন ক্ষেত্রে মিলতে পারে, নাও লিখতে পারে, মিললে তা কাকতালীয় হবে। বইয়ে যা আছে বই থেকেই পড়া যায়, আমার তা লিখে কপচানোর কারণ দেখি না। আমি লিখছি আমি যেভাবে চারপাশ দেখছি, তার আলোকে।

অপরাধের উৎস মানুষের মন। মনের মধ্যে যত রিপু আছে তার যেকোন রিপু হতেই অপরাধের প্রবৃত্তি জাগ্রত হতে পারে। এক্ষেত্রে আমরা বলতে পারি হিংসা, ক্ষোভ, ক্রোধ, লোভ, রিরংসা ও অবাধ্যতা সেই সঙ্গে অনুচিত সাহসিকতার দরুন অপরাধ সংঘটিত হয়। মানুষের প্রবণতা ও প্রতিক্রিয়া অপরাধের পশ্চাতে মূল কারণ হয়। এ আলাপ শুনতে কেতাবি লাগছে, অতএব, বাতাবি আবহে বলার চেষ্টা করি বরং।

অপরাধকে আমি দুই প্রকারে দেখি।
এক. অনিয়ন্ত্রিত প্রতিক্রিয়া স্বরূপ ঘটিত অরাধ। যেমন, একজন মানুষ রেগে গিয়ে কাউকে আঘাত করল, মানুষটি প্রাণত্যাগ করল। আঘাতকারী ব্যক্তি এক্ষেত্রে দেখা যায় ভাবেইনি যে এইটুকুতে এতকিছু হয়ে যাবে! কিন্তু অপরাধ তো অপরাধই। এর শাস্তি প্রয়োজন।
দুই. পরিকল্পিত অপরাধ। যেমন, একজন লোক সময় নিয়ে ষড়যন্ত্রের জাল বুনে সুচিন্তিত কৌশলে কাউকে পরপারে পাঠালো।
প্রথম অপরাধটিকে দ্বিতীয় অপরাধটির তুলনায় লঘু প্রতীয়মান হয়। দুটোই শাস্তিযোগ্য এবং দ্বিতীয় অপরাধের শাস্তি প্রথমটি অপেক্ষা কঠোর হওয়াই স্বাভাবিক। বিচারের ক্ষেত্রে এটি বিবেচনা করা হয়।

মানুষ অপরাধ করে যখন সে পরিণতি ভাবে না তখন, আর অপরাধ করে সে যখন নিজেকে শক্তিশালী বা চালাক মনে করে তখন। আমরা যেকোন কিছুতে প্রতিক্রিয়া দেখানোর আগে যদি একবার ভাবি যে এটা করলে তার ফলাফল কী হতে পারে, তাহলে আমাদের অপরাধ তো দূর, ভুল আচরণ করার সম্ভাবনাও অনেকাংশেই কমে যায়। এজন্য দরকার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। যে শাস্তি মানুষ দেখবে এবং ভয়ে শিউরে উঠবে, কোন একটা অপরাধ করার আগে একশোবার ভাববে। যে সমস্ত দেশ এমন কঠোর প্রত্যেক্ষ শাস্তি নিশ্চিত করে সেখানে আইন লঙ্ঘন ও অপরাধের মাত্রা তুলনামূলক কম হয়।

আমাদের দেশে প্রতিপত্তিগত অপরাধ হয় সবচেয়ে বেশি। অমুকের ছেলে তমুকের সন্তানকে তুলে নিয়ে যায়, অমুক তমুককে শেষ করে ফেলে এর পেছনে তার সাহস কাজ করে "আছেন আমার মোক্তার আছেন, আমার বারিস্টার" গোছের মনোভাব! মাথার ওপর বড় বড় নেতার হাত থাকার সুবাদে অসংখ্য অপরাধ রোজ সংঘটিত হয়। এর প্রতিকারও ওই আইনের শাসন। একজন ক্যাডার যখন জানে যে আইন নেতার পকেটে এবং নেতাই তাকে বাঁচাবে তখন সে কোন অপরাধ করতেই ভয় পায় না। এদেশে কিশোরদের রাজনৈতিক ইস্যুতে ব্যবহার করার পেছনেও মোক্ষম প্রলোভন হল ক্ষমতা, প্রতিপত্তি। একটি ছেলে যখন বুঝতে পারে আমি এই দলে কাজ করলে যেকোন সময়ে আমি ডাক দিলেই একশো মানুষ আমার পেছনে হাজির হয়ে যাবে, তখন তার মধ্যে যে অন্ধ সাহস কাজ করে তা ব্যাখ্যাতীত।

আহমেদ রুবেলের একটা নাটক প্রচারিত হয়েছিল ২০০০ সালে ইটিভিতে, নামটা মনে নেই। সেখানে দেখানো হয়, অস্ত্রের সাহস একটা ভীতু ছাত্রকে কীভাবে দানবে পরিণত করে দেয়! গল্পটা এমন ছিল যে, ভীতু একটি ছেলে বিনয়ী হয়ে চলত বলে দেশীয় সংস্কৃতি অনুযায়ী অন্য ছাত্র তাকে পেশীর জোর গলার জোরে উঠতে বসতে ধমক দিয়ে হেয় করত। ছেলেটা ক্লাসেও যেত ভয়ে ভয়ে। সেই ছেলের কাছে একবার একজন একটি প্যাকেট রাখতে দেয়, বাসায় গিয়ে প্যাকেট খুলে দেখে তাতে একটি পিস্তল! ব্যস, ওই অস্ত্রের সাহসে পরদিন ওই ছেলে আমূল পাল্টে যায়, এই ফাটে তো ওই ফাটে, এরে মারে তো ওরে পিটায়! অবশ্য নাটকের শেষে দেখা যায়, ওটা ছিল খেলনা পিস্তল, বেচারা এটাকে আসল পিস্তল ভেবেই এতটা উড়ছিল! একটি সাধারণ ছেলের মধ্যে এই অস্ত্র ও লোকবলের লোভ দেখিয়ে এদেশে নিয়মিত রাজনীতি হয়, নেতারা বাকবাকম করে, অপরাধী তৈরি হয়, অপরাধ সংঘটিত হয়! সবকিছুর গোঁড়ায় এই কুক্ষিগত ক্ষমতার অপব্যবহার! একজন পুলিশ কর্মকর্তা চলবেন আইন অনুযায়ী, অপরাধ যে-ই করুক, আইন অনুযায়ী তার শাস্তি হবে, আইন অনুযায়ী পুলিশ ব্যবস্থা নেবে— তা না, এখানে পুলিশ কতটুকু এগুবে, কতটুকু পেছাবে তাও নির্ভর করে পেছনে কোন নেতার ফোন আছে তার ওপর! এমন ক্ষেত্রে অপরাধ নির্মূল হবার পথ কই!

ক্ষমতা প্রসঙ্গে আমি একটা জিনিস বুঝি, আপনার হাতে ক্ষমতা থাকলে আপনি অসংখ্য মানুষের কল্যাণ করতে পারেন, আবার ক্ষমতার দাপটে আপনি অসংখ্য অপরাধ বা অসংখ্য মানুষের প্রতি নির্যাতনও করতে পারেন। এই ক্ষমতা কখনই চিরস্থায়ী তো না৷ ফলে আজ আপনি আপনার ক্ষমতার দ্বারা ভালো কাজ করলে কাল আপনার ক্ষমতা না থাকলেও আপনি আপনার সম্মানে থাকবেন, আপনাকে দেশ ছেড়ে পালাতে হবে না।

এরপর কথা আসে, সরিষা দিয়ে ভুত ছাড়াবো, সরিষাতেই তো ভুত, এখন উপায় কী?
এর উত্তর হল, সরকারি চাকরি নিতেই যখন অঢেল টাকা ঘুষ লাগে, তখন সে কর্মকর্তা তো সেই ঘুষের টাকা আদায় করতে দুর্নীতি করবেই। নিয়োগের এই ঘুষ নির্মূল আর প্রতিটি কর্মচারীর আয় ব্যয়ের হিসাব এজন্যই চাইবার প্রস্তাব করেছিলাম আমি।

সর্বোপরি কথা হল, রাষ্ট্রনীতি নিজেই বলে, অপরাধ, দুর্নীতি এসব রাষ্ট্রযন্ত্রেরই একটি অংশ, সব রাষ্ট্রে এগুলো থাকবেই। এই মতের সঙ্গে আমি একমত নই। এগুলো থাকবেই বলে একে বৈধতা দেওয়া হচ্ছে পরোক্ষভাবে। থাকতে পারবে না বলা দরকার ছিল। ছাত্রদের শেখানোই হয় এগুলো থাকবে বলে!

আমরা নিজেরাই মতামতে নিরপেক্ষ নই, নৈতিকতায় সঠিক নই। একটা জায়গায় সবাইকে টপকে আমি আগে সুবিধা নেব অন্যদের হটিয়ে ঠকিয়ে এই প্রতিযোগিতামূলক চিন্তাকেই সফলতা বলা হয় এদেশে! আমরা চার মাস আগে লীগের ছেলেদের গণহত্যা করার দৃশ্যের সাক্ষী হয়েও বেমালুম এখন ইতিহাস পাল্টে দিচ্ছি। নিরবিচ্ছিন্ন ও মরিয়া হয়ে প্রচারের মাধ্যমে ইতোমধ্যেই প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছি যে আগেই ভালো ছিলাম। লীগ নির্দোষ! ওদিকে ছাত্রদল চাঁদাবাজি করে, আমরা সেটাও ঢেকে রাখি, জামাত দেশপ্রেমিকের সংজ্ঞা শেখায় আমরা সেটাও দেখি, দিনশেষে যে যেই দলের রক্ত লালন করি সে সেই দলের সাফাই গাই! দেশের কথা কেউ বলি না, ন্যায়ের কথা কেউ বলি না, এবং আমরাই আবার সোনার বাংলাদেশ গড়তে চাই!

বর্তমানে একেকেটা অপরাধের খবর এলেই একদল দোষ দেয় ইনুসের! যেন ইনুস গিয়ে বলে এসেছে, তোমরা একটু অপরাধ করো প্লিজ! এই কথা বললে আবার সবাই বলে বসে সুদির ভাইয়ের দালাল! সেটা পরে খণ্ডাচ্ছি। প্রথম কথা হল, অপরাধ যে ঘটছে তা ইনুস ঘটাতে বলেছে? পরে কারণ ঘাঁটলে দেখা যায় এখনও সোনার ছেলেরাই আছে এর পেছনে। এদিকে অপরাধের প্রবণতা বাড়ার অন্যতম কারণ হল, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এখন পর্যন্ত গা ছাড়া ভাব। কোথাও অপরাধ জনসমক্ষে হতে থাকলেও পুলিশ এগোয় না, হাসতে থাকে। কারণ ওই আগেই ভালো ছিলাম, এখন ভালো থাকতে পারছি না! এমন স্ট্রং আইনশৃঙ্খলা দিয়ে আমরা শান্তি আশা করি? এক্ষেত্রেও বলা হয়, ইনুস এত দিনেও কেন পারেনি ঠিক করতে। একটা দেশের সব সেক্টরে যেখানে ঘুষের রক্ত, দলীয় ভক্ত বসিয়ে রাখা আছে সেখানে এরাই তো চাইবে না কিছুই সফল হোক, এমতাবস্থায় রাতারাতি সব পাল্টানো যেমন সম্ভব না, পাল্টাতে চাইলেও তো দোষ! ইনুস দেশের অরাজকতার জন্য দায়ী, ইনুস ব্যর্থ, বেশ, ইনুস যদি কাল থেকে বলে যে অপরাধী ধরে অকুস্থলেই তৎক্ষনাৎ শাস্তি শাস্তি দেওয়া হবে, তাতেও তো আপনারা রৈ রৈ করে উঠবেন, উঠবেন না? ভালোই শাঁখের করাত নিয়ে বসে আছেন সবাই! আদতে আমরাই কি এই অনিষ্টগুলো চাইছি না? আমাদের কাঙ্ক্ষিত দল ক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত আমরা দেশকে স্থিতিশীল হতে দেবই না, এই মনোভাবই তো দেখতে পাই সবার মধ্যে। যাহোক, ইনুস আমার তালই না। আমি যখন ইনুসের ব্যর্থতা নিয়ে পোস্ট করে বললাম যে তার প্রথম ব্যর্থতাই হল দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা। তখন সবাই হেসেছিল, যেন আমি ইনুসকে ভরসা করে খুবই পস্তাচ্ছি! ক্ষমতায় যে-ই বসুক, আমি তার সমালোচনা করব, আপনিও করুন, আপনার আমার সমালোচনাই এদেরকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করবে জনগণের কাছে। কার কত সম্পদ জমছে এই পিরিয়ডে সেটার হিসাবও আমরা দেখতে চাই।

আমরা যারা নিরপেক্ষ ছিলাম, তারা আছি বিপদে, কারণ আমাদের কোন দল নেই। আমি আমার ন্যায্য অধিকার পেলেই হল, কোন দলীয় সুবিধা চাই না। আমি এখনও সেই বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি যেখানে একজন নেতার অধিকার আর আমার অধিকার সমান হবে, যেখানে আমার অধিকার আর একজন ভিক্ষুকের অধিকার সমান হবে। লিখতে শুরু করেছিলাম অপরাধের মূল বিশ্লেষণ নিয়ে, চলে এলো রাজনীতি। অপরাধের আলোচনায়ই আসি, মানুষের প্রবণতাগত অপরাধ কোন কালেই নির্মূল হবে না, এসব অপরাধ আগেও ছিলো এখনও আছে আগামীতেও থাকবে। কিন্তু এখন কিছু হলেই যে সবাই আগেই ভালা আচিলাম বলার চেষ্টা করেন, এটাকেও আমি সাধুবাদ জানাই। আপনি আগে ভালো থাকেন সমস্যা নেই, এখন যে একটা অপরাধকেও ছাড় না দিয়ে তা রঙিয়ে চঙিয়ে পোস্ট করছেন, এটাও বর্তমান উপদেষ্টা সরকারের ওপর একটা চাপ প্রয়োগ করছে। এখনও অনেকেই সাহস পায় কারণ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখনও গা ছাড়া ভাব দেখাচ্ছে বলেই। নাহলে তাৎক্ষণিক বিচারের ব্যবস্থা হলে প্রবণতাটা কমত। আপনারা ন্যায়কে ন্যায় আর অন্যায়কে অন্যায় বললেই দেশ সঠিক পথে এগুতে পারত আপনারা সেটা চান না! আপনারা দেশের বিপর্যয়ে হাসেন, এবং এই পর্যন্তই আপনাদের দেশপ্রেম। সত্যি কথাটা হল, আপনারা দেশপ্রেমিক নন, আপনারা সবাই দলপ্রেমিক। এদেশে দেশপ্রেমিক খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
অপরাধ নির্মূল করা চুটকির কাজ, যদি অপরাধ নিয়ে বাণিজ্য করতে না-ই চান, তাহলে শুধু এই শ্লোগান তুলুন, যে অপরাধী যে-ই হোক, এই সময়ে বিচার ও শাস্তি চাই তৎক্ষনাৎ। তিন বছর লাগিয়ে সাক্ষী প্রমাণ সাজিয়ে বিচার করতে গেলে অপরাধ কী ছিল সেটাই সবাই ভুলে যায়।

পুনশ্চ:
আমি জুলাইয়ে হেন করেছি তেন করছি ইত্যাদি ছবি ভিডিও দিয়ে এখন জানের হুমকিতে আছি বলে এসাইলাম খসাইতে চাই না। সেদিন জাম্বুরি পার্কে গিয়ে দুই দুইবার খেয়াল করেছিলাম ছবি তোলার বাহানায় কয়েকটি ছেলে আমার চারপাশে ঘিরে দাঁড়াচ্ছে, আমি না কোনো রূপবান, না কোন সেলিব্রিটি, দুইবারই কাটিয়ে গেছি। হঠাত আমি গায়েব হয়ে গেলে আপনারা যাতে কারণ অনুসন্ধান করতে পারেন, তাই এটুকু জানিয়ে রাখলাম।
শুভরাত্রি।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমি ও নিরপেক্ষ! আসছে ফাগুনে আমরা দি্গুণ হবো। 8-|

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ক্ষমতার দাপটে মানুষ বদলে যায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.