![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকে আমি একটি স্পর্শ কাতর ব্যাপার নিয়া আলোচনা করব। এই ব্লগ এ অনেক ডাক্তার আছেন। আমি মেডিকেল র কিছু জানি না। তবে আজকে একটা ব্যাপার নিয়া ডাক্তার দের কাছে জানতে চাই যে নরমাল delivery তে আমাদের ডাক্তার দের কেন এত অবহেলা? হুম সেখানে টাকার পরিমান বেশি লাগে আর সময় কম লাগে। তবে একজন pregnant মহিলার যদি সব কিছু নরমাল থাকে তাহলে কেন c-section করাবে। আমি আজকে আকুল হইএ এমন কন ও ডাক্তার র এড্রেস চাই যে সৎ আর নরমাল ডেলিভারি কে প্রাধান্য দেই। ঢাকাতে কি আমাকে বলবেন কোথাও নরমাল delivery প্রাধান্য দেই/ কিম্বা এমন কোন ও clinic আছে যেখানে সত্যি রুগীর যত্ন নেয়া হয়।
আপানরা কি আমাকে ভাল কোন সমাধান দিতে পারবেন আমি কোথাও যোগাযোগ করতে পারি। সরকারি মেডিকেল এ যেতে পারি কিন্তু ওদের ওখানে সব ওপেন। আমি যতদূর জানি (আমার ভুল হতে পারে) সরকারিতে আলাদা রুম নেই।
আরেক টা কথা বলি আমি থাকি উত্তরাতে।
আপানরা যদি আমাকে দয়া করে পরামর্শ দেন আমি নিজিকে ধন্য মনে করব।
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
রুচি বলেছেন: mohammadpur fertility services and training centre
এখানে যোগাযোগ করতে পারেন। এটা সরকারী তবে এরা বেশ যত্ন করে সেবা দেয়
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
নীলতিমি বলেছেন: নরমাল ডেলিভারি'র মতো এত ভয়ঙ্কর কষ্টের ব্যাপার পারলে অ্যাভয়েড করা উচিত। আগে তো সার্জারি ছিলো না কিন্তু এখন তো আছে।
অবশ্য সার্জারিতে এবং পরবর্তী সময়ে এজন্য কেমন কষ্ট হয় তা অবশ্য জানি না !
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
মুহাম্মদ তৌহিদ বলেছেন: নরমাল ডেলিভারি'র মতো এত ভয়ঙ্কর কষ্টের ব্যাপার পারলে অ্যাভয়েড করা উচিত। নীলতিমি সাহেব, কথাটা ভেবে বলেছেন তো?
অপ-টপিকঃ সাগরের নীচে কি Blue Whale দের সিজারের ব্যবথা আছে?
৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
মিজানুর রহমান বলেছেন: আদ দ্বীন হাসপাতাল, মগবাজার একটি ভালো মা ও শিশু হসপিটাল
৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
মোঃ খায়রুল ইসলাম বলেছেন:
আমার অভিগগতার কথা বলছি
আমাদের ২ ছেলে মেয়ে আললাহর রহমতে নরমাল হয়েছে
তবে ১ম সনতানের সময় বউকে ৪/৫টা ডাকতার দেখিয়েছিলাম
for mental satisfaction
but non of them advised for normal delivery
one said its a critical case child position isnot normal , so . . .
other doctor said you have miscarriage history normal delivery is impossible
All of the Doctors are well known , one from Holly-family , one from Lab-Aid , . . . . . .
at last some one advised to see Dr. Anwara at Mirpur Pollobi .
She never never advice for Surgery .
নীলতিমি for your kind information , at the time of my wife's second delivery she was asking the doctor to notice her(my wife) when she had PAIN. অরথাত পেইন হলে কিভাবে বুঝবে ডাকতার যেনো বলে দেয়।
doctor খুব হাসলেন এবং গলপ বললেন ।
" একবার এক মেয়ে final moment এ তার মা-কে বলে মা আমি যদি ঘুমিয়ে যাই পেইন উঠলে ডেকে দিও । "
Friends and Sisters normal delivery is a normal-process . we should try for this, and pray the Almighty for His help. Al-hamdulillah My wife didn't feel any pain or difficulty last 2 times.
the thing she was following "she was in Jikir for several hours" and it was done , Alhumlillah .
৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
সূর্য হাসান বলেছেন: মগবাজারে আদ দ্বীন হাসপাতালে আমার দ্বিতীয় ছেলের জন্ম হয়েছে এবং নরমাল ডেলিভারী। আমার বউয়ের যে প্রকারের জটিলতা ছিল তাতে আমি নরমাল ডেলিভারী কল্পনাও করিনি। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় তাই হয়েছে। এখানের ব্যবস্থাটা আমার বেশ ভালো লেগেছে। এরা কর্মাশিয়াল এটা কখনো মনে হয়নি। এখানে সবার জন্য ফ্রি বেড রয়েছে। অবাক হয়েছি এখানে ৭ দিন পর্যন্ত থাকা এবং খাওয়া ফ্রি। আর খাবারটা অন্য যে কোনো হাসপাতালের চেয়ে একশ গুণ পরিস্কার এবং পুষ্টিকর। পেয়িং বেড ও কেবিনও আছে এখানে সামর্থ্য অনুযায়ী। আর খাবারটা আমার জানা মতে সবার জন্য একই।
এখানে আমি আমার বউকে কেবিনে ভর্তি করাতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ডাক্তার এবং নার্সদের পরামর্শে পেয়িং বেডে ভর্তি করেছিলাম। তারা বলেছিল কেবিন থেকে নর্মাল বেডে তারা বেশি সেবা দিতে পারবে। কারণ সাধারণ ওয়ার্ডে সব সময় নার্স এবং ডাক্তারদের উপস্থিতি থাকে। কিন্তু কল না দিলে ডাক্তার বা নার্স কেবিনে আসেন না। তারা কর্মাশিয়াল হলে আমাকে এ রকম পরামর্শ দিতেন না বলেই আমার মনে হয়েছে।
এখানেও সিজার করে বেবির জন্ম হয় কিন্তু আমি বিশ্বাস করি প্রয়োজন না হলে এখানে সিজার করা হয় না।
৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
ভিটামিন সি বলেছেন: ভাইরে আমার বড় আপুর প্রথম বাচ্চা হয় সিজার করে ২০০৬ সালে। কিন্তু তারপর সে অনেক জটিলতার মধ্য দিয়ে সময় পার করেছে। সে এখন অস্বাভাবিক মোটা, বিশেষ করে পেটের অংশ। এখনও ভারী কোন কাজ করতে পারে না, রিকশা করে স্কুলে গেলে-আসলে পেটে ব্যাথা হয়। সিজারের ভয়ে ২য় বাচ্চাই নেয়নি। আমি বলি যদি নরমাল ডেলিভারি সম্ভব হয়, তাহলে ভুলেও সিজার করাবেন না। শুধু শুধু কেন নিজের শরীর কাটতে দিবেন যদি তাছাড়া অন্য উপায় থাকে?
৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
বিডিট্রন বলেছেন: ডঃ হাফিজ। পপুলার হাসপাতাল। উনার ব্যাবহার একটু রুক্ষ তবে শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত চেষ্টা করেন যেন নরমাল ডেলিভারী হয়।
১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৯
পাকাচুল বলেছেন: দুপুরে মোবাইল থেকে এই লিখাটা পড়েছিলাম, তখন কোন কমেন্ট করতে পারি নাই। প্রথমে আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এই সময়ে এসে ঢাকা শহরে থেকে নরমাল ডেলিভারীর চিন্তা করছেন বলে। আমার অভিজ্ঞতাটা একটু শেয়ার করছি।
আমার আমি আর আমার স্ত্রী গত বছর ঠিক এইরকম সময়ে নানা রকম চিন্তায় ছিলাম, বাচ্চা হওয়া নিয়ে। স্ত্রীকে দেখাতাম জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ হাসপাতালের এক জন বয়স্ক ডাক্তারকে <ডিএমসির সাবেক অধ্যাপিকা>;
তিনি কথায় কথায় বলেন, আর কত টাকা ইনকাম করবেন? অনেক তো হলো। আমার বউ সবসময় চেয়েছিলো নরমাল ডেলিভারীর জন্য। ডাক্তারকে প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম, ডাক্তার বললো, কোন সমস্যা নাই। কিন্তু ৭ মাস যাওয়ার পর ডাক্তারের ব্যবহার পরিবর্তন হওয়া শুরু করলো।
ডাক্তার নানা ভয় দেখানো শুরু করলো, বাচ্চার মুভমেন্ট কমে যেতে পারে, ডায়াবেটিক হতে পারে, ওজন বেড়ে যাচ্ছে, ফ্লুয়িড কমতে পারে, ব্ল্যা, ব্ল্যা, ব্ল্যা। সেই সাথে এক তার দুই সহকারী ডাক্তারের ২টা ইমার্জেন্সী নাম্বার দেওয়া হলো আমাদের।
উনাকে বললাম, কেমন প্রস্তুতি নিবো? যদি পেইন উঠে, কই নিয়ে যাবো, কি করবো, উনি সেই সব কথা কানে তুললেন না, বললেন, ৪৫ হাজার টাকা এবং কেবিন চার্জ রেডী রাখতে। নরমাল ডেলিভারীর জন্য ডাক্তারের কোন আগ্রহ নাই, যে কোন সময় পেইন হতে পারে, এর জন্য ডাক্তার সবসময় প্রস্তুত নাও থাকতে পারে।
আমরা যা বুঝার বুঝে গিয়েছিলাম। এই ডাক্তারকে দিয়ে নরমাল ডেলিভারী সম্ভব নয়। এরপর বিভিন্নদিকে খোঁজ নেওয়া শুরু করলাম। স্কয়ারে ৩ দিনের একটা প্যাকেজ আছে, বাচ্চা নরমাল হলে মনে হয় ৭২,০০০ টাকা, সিজার হলে ৮৬,০০০ টাকা মতো। সেখানেও খবর নিলাম, কিন্তু তাদের প্যাকেজে আগে থেকে কেবিন বুকিং দিয়ে রাখতে হবে। আপনি ৩ দিনের জন্য বুকিং দিলেন, যদি নরমাল পেইন না হয়, তবে আপনাকে কৃত্রিমভাবে চেষ্টা করা হবে, সেটা না হলে সিজার। বুঝলাম এখানেও সম্ভব নয়। এইভাবে সময় বেঁধে দিয়ে বাচ্চা জন্ম নেওয়া সম্ভব নয়।
এরপর গেলাম মগবাজারের আদদ্বীন হাসপাতালে। অনেকে হয়ত এটাকে গরীবদের হাসপাতাল বলে নাক সিটকায়। কারণ এখানে চিকিৎসা খরচ অনেক কম। কিন্তু সেটা ভুল ধারণা। চিকিৎসা খরচ কম, তাই বলে সেবার মান খারাপ নয়।
আদ্বদীনে যাওয়ার পর ডাক্তাররা বললো, আপনি যেটা চান, সেটাই হবে, যদি বাচ্চা এবং আপনি দুইজনই সুস্হ থাকেন। এবং শেষ পর্যন্ত আমার ছেলে হয়েছে। নরমাল ডেলিভারীতে, বাচ্চা হওয়ার ২৪ ঘন্টার মাঝে ছেলে ও ছেলের মাকে নিয়ে বাসায় চলে আসি।
আপনি নিশ্চিন্ত মনে আদ্বদীনে যেতে পারেন, আপনার সেবার কোন কমতি হবে না। উপরে একজন বলেছে, জেনারেল বেড ভালো, (এসি বেড, ১০-১৫ জন হবু মা থাকেন, ভাড়া ৬০০ টাকা) সেটা ঠিক, সেখানে সবসময় নার্স ডাক্তার থাকে। কেবিন থেকে এটাই ভালো।
ওহ, সর্বমোট আমার খরচ হয়েছে ৭০০০-৮০০০ টাকা মতো, (ডেলিভারী চার্জ, সিটভাড়া, বিভিন্ন টেস্ট, ফোর-ডি আল্ট্রাসনোগ্রাফী সহ)
১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১১
পাকাচুল বলেছেন: চৌধুরী মুহিবুল হাসানের এপোলো অভিজ্ঞতা (ফেসবুক থেকে)
======================================
ভবিষ্যতে কেউ যদি ঢাকা এপোলো হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেন তাহলে দয়া করে একটু ভেবেচিন্তে আসবেন। এই হাসপাতাল হাসপাতাল না, এটা চিকিৎসার নামে একটা সম্পূর্ণ অনৈতিক, বাণিজ্যিক ধান্দা বাজির একটা বিশাল দালান। আমার স্ত্রীকে ভুল তথ্য দিয়ে, ভয় পাইয়ে দিয়ে তারা আমার সম্পূর্ণ সুস্থ শিশুকে এক মাস আগে জন্ম দেয়ালো কোনো কারণ ছাড়াই। বলল বাচ্চার ওজন অনেক বেশি, আর আগে জন্ম হলে তাদের জন্য ম্যানেজ করা সহজ হবে। জন্মের পর দেখা গেল বাচ্চার ওজন অনেক কম এবং তাকে ইনকিউবেটরে রাখতে হবে। পরে বুঝলাম "ম্যানেজ" মানে হল শুধু মাত্র বিল বাড়ানোর জন্য আমাদেরকে আগে বাচ্চা জন্ম দেয়ালো। একদিনের ভুমিষ্ট বাচ্চাকে এন্টিবায়োটিক, অক্সিজেন ইত্যাদি দিয়ে এক ভীতিকর অবস্থার সৃস্টি করল, বলল ইনফেকশন হতে পারে, ব্লাড কালচারের জন্য অপেক্ষা করতে হবে ৭২ ঘণ্টা, পুরা সময় বাচ্চা ইন্টেন্সিভ কেয়ারে থাকবে।
৭২ ঘন্টা পর রিপোর্ট আসলো কোনো ইনফেকশন নাই। কেন একদিনের বাচ্চাকে ইঞ্জেকশন দিয়ে তিনদিন আইসিঊ তে রাখা হল? কোনো উত্তর নাই। ফাইল দেখতে চাইলে বলল রিলিজের আগে দেখানোর নিয়ম নাই। পুরো নাটকটি তাদের সাজানো। তারাই প্রথমে আমাদেরকে আগাম ডেলিভারী দিতে বাধ্য করল এই বলে বাচ্চার ওজন অতিরিক্ত, যাতে করে কিছু পয়সা অতিরিক্ত খসাতে পারে। কেনো তারা একটা বাচ্চার জীবন বিষিয়ে তুলে এই কাজটা করল? একবার ভাবলাম আমি ভুল করছি। পরে মেটারনীটি ডিপার্টমেন্টে দেখলাম তারা এই কাজ শতকরা ৬০% রোগীকে করাচ্ছে। যেই ডিপার্টমেন্ট সবচেয়ে হাসি খুশির জায়গা হওয়ার কথা সেখানে বিরাজ করছে এক ভীতিকর পরিস্থিতি। প্রত্যেক নতুন বাবা মার চোখে ব্যপক আতংক। অন্য একজনের সাথে পরিচিত হলাম, বল্লেন তার ভাইকে অস্ত্রপচার করতে প্রাথমিক ভাবে অসফল হয় হাসপাতাল, পরে ভুল স্বীকার করে আবার করে। কিন্তু বিল ঠিকই ডাবল করছে। এখানে এমনও অভিযোগ আছে মৃত রোগি আনলে তারা তাকে দুইদিন ইন্টেন্সিভ কেয়ারে রেখে দেয়, এবং এর প্রমানও পাওয়া গেছে। পরে একটু অনুসন্ধান করতে বার্ষিক রিটার্ণ দেখলাম, চক্ষু চড়ক গাছ। তারা ২০১১ সালেই মুনাফা করে ২৬ কোটি টাকা! আয়ের শতকরা ৪০% আসে গাইনি ও অবস্ট্রেট্রিকস ডিপার্টমেন্ট থেকে! সুতরাং উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার এপোলো হাসপাতালে যারা আসবেন তারা দয়া করে ভেবেচিন্তে আসবেন।
১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪২
আঈরা নিসা বলেছেন: জাজাকাল্লাহু খায়ের, ভাল পরামর্শ দেয়ার জন্য।
১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: আদ দ্বীন হাসপাতাল, ভালো হাসপাতাল
১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১২
এম ই জাভেদ বলেছেন: আজকাল ঢাকা শহরের ক্লিনিকে নরমাল ডেলিভারির আশা করা আকাশ কুসুম কল্পনা মনে হয়। ডাক্তার তো পয়সার জন্য এটা চায়না, আর রোগী চায়না কষ্টের কথা ভেবে।
১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫
বেগুনী ক্রেয়ন বলেছেন: আজিমপুর মেটারনিটি তে নরমাল ডেলিভারি'র জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করে
১৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:২৫
Mariyam Sultana বলেছেন: Khairul Islam ভাই, দয়া করে dr. Anwara ম্যাডাম পল্লবীর কোথায় রোগী দেখেন, বিস্তারিত ঠিকানা দিলে খুব উপকার হতো।
১৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৪
নতুন বলেছেন: ছোট ক্লিনিক গুলি অপারেসনের ব্যবসা করে। তাদের ডাক্তারা রোগিদের ৩/৫/৭ দিনের প্যাকেজ দিয়ে সরকারী হাসপাতাল বা তাদের প্রাইভেট চেম্বার থেকে ক্লিনিকে পাঠায়।
ভালো কমিশন থাকে সবার।
যদি ঝুকি থাকে তখন অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শে সি-সেকসন করাতে ই হবে কিন্তু দেশে বেশির ভাগই হয় লাভের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
আশীষ কুমার বলেছেন: এখনতো একথা বলছেন আর যখন সময় ঘনিয়ে আসবে তখন ডাক্তার যদি বলে হাসপাতালের ছাদে গিয়ে রোদের মধ্যে সিজার করতে হবে তখন সবাই রাজি হবে। এ ছাড়া উপায় নেই। মন দুর্বল হযে যায়।
আমার বড় বোনের বাচ্চা হয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বারান্দায়। নরমাল। তেমন জটিলতা ছিল না বলে ডাক্তারও অপারেশনের কথা বলেনি।