![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাম আমার এবি, এখনও আছি বেবি।
সেদিন একটা ইসলামিক শো দেখছিলাম দিগন্ত টিভি-তে। এক লোক টেলিফোনে প্রশ্ন করলো সুদ তো ইসলামে হারাম, তাহলে আমরা কি ইসলামিক ব্যাংকিং কে জায়েজ বলতে পারি?
উত্তরদাতা একটু নড়েচড়ে বসলেন। বললেন, ইসলামিক ব্যাংকিং-এ কোন সমস্যা নাই, নিশ্চিন্তে থাকেন। তখনই খেয়াল করলাম প্রোগ্রামটার স্পন্সর ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশ। টেবিলের উপর ব্যাংকের নাম লেখা মাগ-ও রাখা ছিল।
আমরা টাকার কাঙ্গাল। স্পন্সর করলো আর হারাম হয়ে গেল হালাল। ইসলামি ব্যাংকিংয়ের নামে ধাপ্পাবাজি চলছে, চলবে। আমি বিজনেস-এর ছাত্র, ভালো করেই জানি ইসলামি ব্যাংকিং বলতে আলাদা কিছু নাই। আর যদি ইসলামি শরিয়া বা অন্য কিছুর কথা বলেন কোথাও "ইসলামি ব্যাংকিং" নামে কিছু পাওয়া যাবে না। হারাম সব সময়-ই হারাম।
অনেকে আবার সুদকে হালাল-ও বলেন। উনাদের মতে কোরআনে যে সুদের কথা বলা হয়েছে এখন আর সেই ব্যবস্থা নাই। এখনকার সুদ ভিন্ন এবং এটা হালাল। আমি বলি, পবিত্র কোরআনে কি বলা হয়েছে সেই সুদ হারাম আর এই সুদ হালাল? না। এক কথায় সুদ জিনিসটা হারাম করা হয়েছে। আর আপনারা যদি সুদ হালাল করতে পারেন তবে আমিও মদ হালাল করতে পারি। দেখতে চান?
প্রথমে জানতে হবে মদ হারাম করার কারন। মদ্যপান আমাদের মাতাল করে দেয়। মাতাল লোক অনেক খারাপ কাজ-ই তো করতে পারে। মারামারি, ডাকাতি, রাহাজানিসহ আরোও অনেক কিছু। আর মাতালের নামাজ রোজার কথাও মনে থাকে না। তাই মদ্যপান হারাম।
আমি জানি ২প্যাগ মদ খেলে আমি মাতাল হই না। আর মাতাল না হলে ওই ২প্যাগ আমার জন্য হালাল তাই না? এই প্রশ্নের কোন উত্তর নাই কারন এই যুক্তি খন্ডানো সম্ভব না। আল্লাহ-ও জানেন যে মানুষ এইরকম যুক্তি দাড় করাবে তাই উনি স্পস্ট বলে দিয়েছেন, মদ্যপান হারাম। ব্যাস, কি কারনে হারাম, কেন হারাম এইসব নিয়ে তর্ক করার কোন চান্স তিনি রাখেন নাই। ঠিক তেমনি সুদ-ও হারাম করা হয়েছে। তাই আসেন আমরা সুদ থেকে যতটা সম্ভব দূরে থাকি। ব্যংকে টাকা ফিক্স ডিপোজিট না করি এবং ব্যাংকে চাকরি না করি। কারন আল্লাহ যেমন মদ কেনা, বেচা, বহনকরা সহ মদ সংশ্লিস্ট সবকিছু হারাম করেছেন ঠিক তেমনি সুদ নেয়া, সুদ দেয়া এবং সুদ লেন-দেনের হিসাব রাখাকেও হারাম করেছেন এবং ব্যাংকাররা সুদ লেন-দেনের হিসাব-ই রাখেন। তাই ব্যাংকে চাকরি করবেন না।
জানি এইগুলা পড়ে আমাকে গালাগালি করছেন অনেকে। বলছেন, আসছে আরেক পাকনা। আমার জন্য এইসব নতুন না। এইসব শুনে অভ্যাস হয়ে গেছে। আপনাদের মতামত শুনতে আগ্রহি সাথে যদি কোন পালটা যুক্তি থাকে তা-ও।
মানুষ মাত্রই ভুল, আমার জানাতে-ও ভুল থাকতে পারে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ্যানি।
২৩ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৩০
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪২
আতিকুর রহমান সুমন বলেছেন: পিস টিভিতে মনে হয় ব্যাংকে টাকা রাখতে নিষেধ করে।
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪৪
নষ্ট গিটার বলেছেন: একমত ভাই।
৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪৭
স্বপ্ন কথক ২০৩০ বলেছেন: আপনার জানার আগ্রহ দেখে খুশি হলাম।
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪৮
অরিত্রো বলেছেন: আপনার কথাতে যুক্তি আছে। আমারও মনে হয় ইসলামি বাঙ্কিং বলে কিছু নাই। আমার তো আর মনে হয় এই বাবস্থাতে ব্যাংকের লাভ আরও বেশি। কারন আমি যখন ইসলামি ব্যাঙ্কে টাকা রাখব। ব্যাংক তখন আমাকে নির্দিষ্ট হারে সুদ দেবে না। বছর শেষে যা লাভ হবে সেই ভাবে দেবে। এই হল চুক্তি।
কিন্তু আমি যখন ঋণ নেব তখন কিন্তু সুদ নির্ধারিত। এখানে কিন্তু কোন চুক্তি নাইযে আমার লস হলে ব্যাংক সুদ কম নেবে ।
এই ব্যাপারে আমাকে তারাও কোন উত্তর দিতে পারেনি
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫০
অরিত্রো বলেছেন: আপনার কথাতে যুক্তি আছে। আমারও মনে হয় ইসলামি বাঙ্কিং বলে কিছু নাই। আমার তো আরও মনে হয় এই বাবস্থাতে ব্যাংকের লাভ আরও বেশি। কারন আমি যখন ইসলামি ব্যাঙ্কে টাকা রাখব, ব্যাংক তখন আমাকে নির্দিষ্ট হারে সুদ দেবে না। বছর শেষে যা লাভ হবে সেই ভাবে দেবে। এই হল চুক্তি।
কিন্তু আমি যখন ঋণ নেব তখন কিন্তু সুদ নির্ধারিত। এখানে কিন্তু কোন চুক্তি নাইযে, আমার লস হলে ব্যাংক সুদ কম নেবে ।
এই ব্যাপারে আমাকে তারাও কোন উত্তর দিতে পারেনি
৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫২
হৃদয়হীনবালক বলেছেন: আপনি যে বিষয়ে পরেন সেখানে অতি নিম্নমানের পুজিবাদী অর্থনীতি পড়ানো হয়।তাই সেখানে ইসলামী অর্থনীতির ধারনা নাই। বেশি জানতে চাইলে হাদীসে যে মুনাফার কথা বলা আছে সেই মুনাফা কাকে বলে,কিভাবে মুনাফা হয় তা পড়তে পারেন।তাহলেই ইসলামী ব্যংকিং বুঝতে পারবেন।
৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫৪
অরিত্রো বলেছেন: হৃদয়হীনবালক বলেছেন: আপনি যে বিষয়ে পরেন সেখানে অতি নিম্নমানের পুজিবাদী অর্থনীতি পড়ানো হয়।তাই সেখানে ইসলামী অর্থনীতির ধারনা নাই। বেশি জানতে চাইলে হাদীসে যে মুনাফার কথা বলা আছে সেই মুনাফা কাকে বলে,কিভাবে মুনাফা হয় তা পড়তে পারেন।তাহলেই ইসলামী ব্যংকিং বুঝতে পারবেন।
আপনার কথা মানলাম। কিন্তু কথা হল, আপনে কি আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন ???
৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫৫
সাইফ বাঙ্গালী বলেছেন: ব্যাংকিং, শেয়ার ব্যাবসা ও এমএলএম ব্যাবসা প্রত্যেকটিই হারাম। আোনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
+
১০| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৩
স্বপ্ন কথক ২০৩০ বলেছেন: অরিত্রো, হৃদয়হীনের কথায় ঠিক আছে। আর আপনার কথা ঠিক আছে এই অর্থে যে, টাকা রাখলে তার জন্য নির্ধারিত প্রফিট থাকে না। যদি ব্যাংকের লাভ হয়, তখন ব্যাংক তার একটি অংশ প্রদান করে। এখানে লাভের নির্দিষ্ট কথা বলা থাকে না।
আর ঋণ এর বিষয়ে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ম হচ্ছে, আমি যে পন্য ক্রয়ের জন্য ঋন নেব, ব্যংক সেটি আমাকে কিনে দেবে। এবং পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে নির্ধারিত একটি দামে আমাকে তাদের কাছে থেকে ক্রয় করতে হবে।
১১| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৫
কপালপোড়া বলেছেন: আমি জানি ২প্যাগ মদ খেলে আমি মাতাল হই না। আর মাতাল না হলে ওই ২প্যাগ আমার জন্য হালাল তাই না?
এটাই তো সবাইকে বুঝাইতে চাই। কেউ বুঝে না।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২০
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: মামুরে... আপনে আছেন আপনার তালে
১২| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৭
গোধুলী রঙ বলেছেন: হুম কথায় যুক্তি আছে। সব শালায় ব্যবসা করতেছে, হারাম ব্যবসা।
এবার একটু পাকনামি কইরতাম চাই।
মদ হারাম তার একটা কারন হইলো মদপানকারী ২ পেগে স্থির থাকতে পারবেন না, একসময় না একসময় ৪,৫,৬......... পেগে যাবেনই। ব্যাতিক্রমও আছে, তবে সেটা ধরছি না। আর একবার মাতাল হলে একটা ভূল হলে কে গ্যারান্টি দিতে পারে সেটা মারাত্মক কিছু হবে না। এ কারনেই এক্কেবারে ব্যান।
১৩| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৭
এখনই সময় বলেছেন:
ইসলামী ব্যাংকের একটা শরিয়া কাউন্সিল বলে একটা কমিটি আছে। যাদের কাজ হল ব্যাংন্কিং ব্যবস্থা টা কি ইসলামী শরিয়া মোতাবেক চলছে কি না সে টা দেখা ও শরিয়া মত চলার জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে থাকে।
আপনি কি কখন "ইসলামী ব্যান্কিং সিষ্টেমের" উপর লেখা পড়া করেছেন?
করে থাকলে সেটা কত দূর। একটু বিস্তারিত বলুন। যাতে আপনার দৌড় কতটুকু সবাই বুঝতে পারে।
আর আপনার যদি ইসলামী ব্যাংন্কিক ব্যবস্থা সম্পর্কে কোন সন্দেহ বা প্রশ্ন থাকে তবে সেটা ইসলামী ব্যাংকের শরিয়া কাউন্সিলের কাছে করুন বা তাদের সাথে বসুন। দেখুন তারা ভূল করছে কি না? তাদের ভূল থাকলে তাদেরকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিন।
একটা কথা মনে রাখবেন ইসলামী ব্যাংকের শরিয়া কাউন্সিল কিন্তু এই দেশের নাম করা সর্বজনগ্রীহীত দেশ বরেন্য আলেমদের নিয়ে গঠিত।
এখন আপনি বলুন সর্বজন গৃহীত দেশ বরন্য আলেমরা কি আপনার থেকে কম বুঝেন?
নাকি আপনি তাদের থেকে বেশী বুঝেন?
কোনটা?
এখন আপনি যদি বলেন "উক্ত দেশ বরন্য আলেমদের উপর আপনার আস্থা নেই, তাহলে বলার আর কিছুই নেই।
সে সিষ্টেম টা যারা পরিচালনা করছে/বা তৌরি করছৈ তাদের কাছে, তাদের কাছে সেই সিষ্টেম সম্পর্কে চ্যালেন্জ করা উচিত।
ব্লগের আম জনতা যারা সেই সিষ্টেম তৌরির সাথে সম্পৃক্ত নেই তাদেরকে এই প্রশ্ন করে কি লাভ?
আপনার সম্পর্কে আমার যদি কোন প্রশ্ন থাকে সেটা আমি কি আপনাকে করব নাকি ব্লগে এসে একটা পোষ্ট দিয়ে আম জনতার কাছে করব?
উদাহরন হিসাবে বলা যায়, টয়োটা গাড়ীর ভূল ট্রুটি নিয়ে টয়োটা কোম্পানীর কতৃপক্ষের সাথে আলোচনা করা উচিত নাকি ব্লগের আম জনতার সাথে টয়োটার ভূল ট্রুটি নিয়ে অলোচনা করা বুদ্বিমানের কাজ হবে?
আপনি নিজেই এই উত্তরটা দিন।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪০
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: ভাই, কথা শুনে মনে হলো আপনি এই সম্পর্কে জানেন। তাই আপনাকে প্রশ্ন করি, ইসলামিক সিস্টেমে কি ব্যাংক রাস্ট্র ব্যাতীত অন্য কোন সত্তা যেমন ব্যাক্তি দ্বারা পরিচালনা করার এক্তিয়ার আছে? উত্তর দিবেন আশা করি। ধন্যবাদ।
১৪| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৯
জিললুর রহমান বলেছেন: হৃদয়হীনবালক বলেছেন: আপনি যে বিষয়ে পরেন সেখানে অতি নিম্নমানের পুজিবাদী অর্থনীতি পড়ানো হয়।তাই সেখানে ইসলামী অর্থনীতির ধারনা নাই। বেশি জানতে চাইলে হাদীসে যে মুনাফার কথা বলা আছে সেই মুনাফা কাকে বলে,কিভাবে মুনাফা হয় তা পড়তে পারেন।তাহলেই ইসলামী ব্যংকিং বুঝতে পারবেন।
সহমত।
একটা উদাহরন দিই। আপনার পরিবারের অর্থনৈতিক দায়িত্ব আপনার বাবার। এখন আপনার বাবা যদি হারাম কোন উপায়ে টাকা এনে আপনাদের দেয় তাহলে সে দায় আপনাদের নয়। ওই টাকা আপনাদের জন্য হালাল, কিন্তু তার জন্য হারাম।
ইসলামিক ব্যাংকিং আছে। এখন কোন ব্যাংক যদি ঘোষনা দেয় যে তারা শরীয়া মোতাবেক চলে, (কিন্তু ভিতরে সুদ আছে) তাহলে সেই দায় গ্রাহকের উপর বর্তায়না।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩২
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: বস, দুইটা বোতলে একটাতে বিষ আরেকটায় মধু রাখা। বিষের বোতলে মধু লিখা আর মধুর বোতলে বিষ। আপনিও জানেন যে কিছু একটা ঘাপলা আছে। এরপরও কি আপনি কোন বোতলে কি লেখা সেটা দেখেই খাবেন, না কি পরীক্ষা করে ঠিক করবেন কোনটা খাওয়া উচিত এবং কোনটা না?
১৫| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২০
স্বপ্ন কথক ২০৩০ বলেছেন: ব্যটা আসলে ফাউল। বিজনেসে পড়সে না ছাই। যতসব ধাপ্পাবাজ
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২৭
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: দেখেন আপনার অবস্থান টা কোথায়। উপরে কয়েকজন বলল আমার দৌড় সম্পর্কে উনাদের সন্দেহ আছে আর আপনিও সাথে সাথে আমাকে ধাপ্পাবাজ বলে ফেললেন। মানুষকে বিচার করা কত সহজ।
১৬| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২২
মোহাইমিনুল ইসলাম বাঁধন বলেছেন: আমরা তো মানুষ, জন্ম থেকে কেউ জামাতি ইসলামী করে না। কেউ বিশ্বকবি হয় না, হয় তার চারপাশের পরিবেশের উপর নির্ভর করে। কেউ হয়ত কারো ব্রেইন ওয়াস করে, কেউ হয়ত নিজ হতে যায়।
হটাৎ Prince of Persia মুভির কথা মনে পড়ে গেলো। প্রিন্স ডাসটান এর বাবা বলেছিল , " কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তুমি নিজের হৃদয়কে প্রশ্ন করবে, যেহেতু তুমি সৃষ্টির সেরা জীব তাই তোমার হৃদয় কখনো মিথ্যা কথা বলবে না "। সুদ ও অ্যালকোহল হারাম। তা সেটা যেভাবেই হোক না।
মুনাফা ও সুদ সম্পর্কে আমরা ইসলামিক ভাবে সুস্পষ্ট ধারনা পেতে চাই। যদি কেউ পারেন তবে তথ্য ও সুত্র দিয়ে সাহায্য করবেন।
১৭| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২৭
এখনই সময় বলেছেন:
মদ খেয়ে মাতাল হবার ব্যাপরে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে একটা তথ্য দিতে পারি, সেটা হল একজন মানুষ সেই পরিমান নেশা দ্রব্য সেবন করতে পারে, যেটা তাকে মাতাল করবে না বা নেশাগ্রস্থ করে না।
এখন আপনি যদি ২পেগ এ নেশা গ্রস্থ না হন সেটা আপনার জন্য জায়েজ। তবে লক্ষনীয় যে, যে ব্যক্তি নেশা করার জন্য মদ্য পান করে তার লক্ষ্য তো থাকেবে নেশা করার জন্য। সে সেই পরিমানই মদ খাবে যাতটুকুতে না তার নেশা হয়।
যার উদ্দেশ্য মদ খেয়ে নেশা করা সে, যে মদ খেয়ে নেশা ধরনে না সেই পরিমান খেয়ে কি সন্তুষ্টু থাকবে?
ডাক্তারটা অনেক সময় রোগীর ঔষধের ডোজ বাড়িয়ে দেন কারন পূর্বের ডোজে রোগীর কোন কাজে আছে না। কাজ না করলে সেই ঔষধের দরকার কি? তাই না
সুতরাং মাদক গ্রহন কারী সেই পরিমানই মাদক গ্রহন করবে যে পরিমান পর্যন্ত না তার নেশা হয়।
তবে সেই কম পরিমান নেশা গ্রহনের অনুমতি এই কারনেই দেয়া হয় না এই জন্য যে, আপনি কখনই ১০০% নিশ্চয়তা দিতে পারবেন না যে, উক্ত কম পরিমানের নেশা গ্রহনে আপনার কোন দিনই নেশা হবে না। (এটা বিজ্ঞান সম্মত একটা বিষয়, কারো পক্ষেই নিশ্চয়তা দেয়া সম্ভব না্। যদি কেউ দাবি করে সেটা হল মেডিকেল সাইন্সকে অবজ্ঞা করে গলার জোরে কথা বলা।)
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৬
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: বস ঘটনা কিন্তু এক-ই, হারাম। এই ব্যাপারে আপনিও সম্মত, আমিও। ধন্যবাদ।
১৮| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৩
এখনই সময় বলেছেন:
মোহাইমিনুল ইসলাম বাঁধন @ আপনি ইসলামী ব্যাংন্কিং এর সম্পকে জানতে চাইলে গুগুলে সার্চ দিন। অনেক তথ্য পাবেন।
আর ইসলামী ব্যাংকের সাথে ও যোগাযোগ করতে পারেন। এবং প্রয়োজনে শরীয়অ কাউন্সিলের সাথে আপনি আলোচনায় বসতে পারেন।
সেটার জন্য নেটে ইসলামী ব্যাংকের ওয়েব সাইটে গিয়ে হেড অফিসের ফোন নং সংগ্রহ করুন ও তাদের সাথে যোগাযোগ করে কথা বলুন।
উনারা আপনাকে হতাশ করবে না। নিশ্চিত থাকুন।
লেখক@ আপনিও উপরের পদ্বতি অনুসরন করতে পারেন। আশা করি সঠিক পথে আপনার প্রশ্নের উত্তর খোজ করবেন।
সামু ব্লগের মত জায়গা এই প্রশ্নের উত্তরের জন্য তেমন কোন জায়গা নয়।
১৯| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৭
সোহেল চৌধুরী বলেছেন: ami jototuku monekorte pari, nije shorashori srom ba shomoy na die nijer ba onner pujir upor konorup ortholabh haram. Mojar bepar islamic economy money inflation shikar korena! Kotha ashe shara bishwey jokhon inflation hochse tokhon ekjon ba ekta group emonki ekta desh kibhabe inflation shikar na kore thakte pare?
২০| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৭
জুয়েল বলেছেন: ভাই, আমার জানামতে ইসলামি ব্যাংক গুলো সুদ দেয় না বরং লভ্যাংশ দেয়। আর ইসলামে সুদ হারাম, ব্যাবসা নয়।
আর মদের ব্যাপারে নিয়ম হচ্ছে, যা বেশি খেলে মাতাল হতে হয় বা মাতলামো ভাব হয় তা অল্প খাওয়াও হারাম।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫২
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: ইসলামিক ব্যাংকিং জিনিসটা ভাই ধাপ্পাবাজী।
২১| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫২
এইতোআমি০০৭ বলেছেন: আপনি যে institution এ পরেন সেখানে অতি নিম্নমানের পুজিবাদী অর্থনীতি পড়ানো হয়।তাই সেখানে ইসলামী অর্থনীতির ধারনা নাই। বেশি জানতে চাইলে হাদীসে যে মুনাফার কথা বলা আছে সেই মুনাফা কাকে বলে,কিভাবে মুনাফা হয় তা পড়তে পারেন।তাহলেই ইসলামী ব্যংকিং বুঝতে পারবেন।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫৬
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: ভাই, কথা শুনে মনে হলো আপনি এই সম্পর্কে জানেন। তাই আপনাকে প্রশ্ন করি, ইসলামিক সিস্টেমে কি ব্যাংক রাস্ট্র ব্যাতীত অন্য কোন সত্তা যেমন ব্যাক্তি দ্বারা পরিচালনা করার এক্তিয়ার আছে? উত্তর দিবেন আশা করি। ধন্যবাদ।
২২| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫৯
এইতোআমি০০৭ বলেছেন: কোরানে স্পষ্ট লিখা আসে "যে জিনিস তুমি বেশি খেলে মাতাল হবে তা অল্প খাওয়া ও হারাম ." না জেনে সমালোচনা না করাই ভালো
২৩| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:০১
এখনই সময় বলেছেন: ( ইসলামিক সিস্টেমে কি ব্যাংক রাস্ট্র ব্যাতীত অন্য কোন সত্তা যেমন ব্যাক্তি দ্বারা পরিচালনা করার এক্তিয়ার আছে? উত্তর দিবেন আশা করি। ধন্যবাদ।)
আপনি যে বিষয়টা জানতে চেয়েছেন তার সঠিক উত্তর আমার জানা নেই। তাই দুক্ষিত।
আমি ইসলাম নিয়ে তেমন কোন পড়ালেখা করি নাই। আমি মাদ্রাসা লাইনের পড়া লেকা করা লোক না।
তবে কিছু বিষয় আছে, যেমন আমরা সবাই বাস্তব জীবনে কিছু প্রতিষ্ঠান বা সিষ্টেমর প্রতি সব সময় আস্থাশীল থাকি।
যেমন আমেরিকার তৌরি যে কোন ঔষধ বা খাদ্য দ্রব্য আমরা নিরাপদ বলেই ধরে নেই। যদিও সেটা আপনি কখনই ল্যাবে টেষ্ট করে এটার সত্যতা যাচাই করতে যান না।
এর কারন আমেরিকার মেডেসিন বা ফুড অথরিটির উপর আপনার আস্থা রাখেন।
তেমনি আমি মনে করি, ইসলামী ব্যাংকের শরীয়া কাউন্সিলের যে সকল সর্বজন গৃহীত দেশবরন্য আলেমগন যুক্ত আছে তাদের উপর আস্থা রাখা যায়। (আমার জানা মতে সেখানে বায়তুল মোকারমের খতিবও শরীয়া কাউন্সিলের একজন সদস্য হিসাবে যুক্ত থাকেন)
সেই আলেম গন যে ফতোয়া দিয়ে থাকেন সেটা ইসলাম সম্মত।
এখন আপনি বলুন আপনার কি সর্বজন গৃহীত দেশ বরন্য ইসলামী আলেমগনের উপর আস্থা রাখেন না?
আস্থা না রাখলে তাদের সাথে বসুন ও আপনার প্রশ্ন গুলো করে সত্যতা যাচাই করুন। সেটাই সর্বউত্তম পথ।
২৪| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:০২
এইতোআমি০০৭ বলেছেন: ও যৌক্তিক কথা বলেন তো আপনি !!!!!!!!!!!!
২৫| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:০৬
এইতোআমি০০৭ বলেছেন: ( ইসলামিক সিস্টেমে কি ব্যাংক রাস্ট্র ব্যাতীত অন্য কোন সত্তা যেমন ব্যাক্তি দ্বারা পরিচালনা করার এক্তিয়ার আছে? উত্তর দিবেন আশা করি। ধন্যবাদ।)
আপনি যে বিষয়টা জানতে চেয়েছেন তার সঠিক উত্তর আমার জানা নেই। তাই দুক্ষিত।
আমি ইসলাম নিয়ে তেমন কোন পড়ালেখা করি নাই। আমি মাদ্রাসা লাইনের পড়া লেকা করা লোক না।
তবে কিছু বিষয় আছে, যেমন আমরা সবাই বাস্তব জীবনে কিছু প্রতিষ্ঠান বা সিষ্টেমর প্রতি সব সময় আস্থাশীল থাকি।
যেমন আমেরিকার তৌরি যে কোন ঔষধ বা খাদ্য দ্রব্য আমরা নিরাপদ বলেই ধরে নেই। যদিও সেটা আপনি কখনই ল্যাবে টেষ্ট করে এটার সত্যতা যাচাই করতে যান না।
এর কারন আমেরিকার মেডেসিন বা ফুড অথরিটির উপর আপনার আস্থা রাখেন।
তেমনি আমি মনে করি, ইসলামী ব্যাংকের শরীয়া কাউন্সিলের যে সকল সর্বজন গৃহীত দেশবরন্য আলেমগন যুক্ত আছে তাদের উপর আস্থা রাখা যায়। (আমার জানা মতে সেখানে বায়তুল মোকারমের খতিবও শরীয়া কাউন্সিলের একজন সদস্য হিসাবে যুক্ত থাকেন)
সেই আলেম গন যে ফতোয়া দিয়ে থাকেন সেটা ইসলাম সম্মত।
এখন আপনি বলুন আপনার কি সর্বজন গৃহীত দেশ বরন্য ইসলামী আলেমগনের উপর আস্থা রাখেন না?
আস্থা না রাখলে তাদের সাথে বসুন ও আপনার প্রশ্ন গুলো করে সত্যতা যাচাই করুন। সেটাই সর্বউত্তম পথ।
আসা করি উত্তর পাইসেন
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:২২
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: বস, শরিয়া কাউন্সিলের লোকজন আমার চেয়ে কয়েক হাজারগুন বেশি জানে কোন সন্দেহ নাই। কিন্তু এই অধ্ম একটা জিনিস জানে সেটা হচ্ছে, ইসলামিক সিস্টেমে ব্যাংক পরিচালনা করার অধিকার শুধুমাত্র ইসলামিক স্টেইট বা সরকারের আছে। কিন্তু এখন ব্যাংকগুলা ব্যাক্তি মালিকানাধিন তাই এইটা ইসলামিক সিস্টেমের সাথে যায় না। শরিয়া কি বলে না বলে সেটা না দেখে আমাদের একটু পড়াশোনা করা উচিত, তা নাহলে আমরা বিচার করতে পারব না কোনটা সঠিক। ধন্যবাদ।
২৬| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:১০
রাখালছেলে বলেছেন: যুক্তি পাল্ট যুক্তি ভালই হচ্ছে । এই না হলে ব্লগ । এই না হলে ডিজিটাল যুদ্ধক্ষেত্র ।
ওহ আমি আমার মতামত জানিয়ে দিয়ে যাই, আমি একজন আমজনতা ।আমি সংবিধানে কি লেখা আছে জানি না। বাংলাদেশে কত কোটি আইন আছে তাও জানি না। এত কিছু জানার ইচ্ছাও আমার নাই । আমি খালি চোখে যা দেখি তাতে ইসলামী ব্যাংক বা অন্য কোন ব্যাংকের মধ্যে কোন পার্থক্য দেখি না। সবাই সুদ খায় বা দেয় । আমার ব্যক্তিগতভাবে ইসলামী ব্যাংকে পছন্দ করি না। এর অনেক কারনও আছে ।তার একটা হল তাদের কাষ্টমার কেয়াল জঘন্যর পরের কোন শব্দ থাকলে তাই । মানুষজনকে কোন দাম দেয় না ।
এতকিছু বলার একটাই কারন, আমি বা আপনে যেই ব্যাংকেই যাই না কেন যাই করি না কেন সুদ বা মুনাফা যাই বলেন না কেন আপনাকে দিতে হবে । এছাড়া কোন উপায় নাই । তাহলে কি আপনি ব্যাংকিং বন্ধ করে দিবেন ????????? আমার উত্তর না ।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:২৭
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: ব্যাংকিং বন্ধ করবেন কি করবেন না সেটা প্রশ্ন না, প্রশ্ন করেন কি করলে একটা খাটি ইসলামিক ব্যাংকিং সিস্টেম পাব। ধন্যবাদ।
২৭| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৪০
ফাইয়াজ বলেছেন: ভাই আমি কিছু বুঝি না। আমারে খালি একটা প্রশ্নের জবাব দেন । ইসলামীক ব্যাংক গুলা IDB এর সাথে চলে। এবং IDB ইসলামিক ব্যাংক গুলার নীতি check করে দেখে। যদি তারা কোন সমস্যা না পায়, তাইলে এত চিন্তা করার কি আছে? btw আপনার কি IDB এর প্রতি ও আস্থা নাই?
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৮
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: আই ডি বি ফেরেস্তারা চালায় না ভাই, মানুষই চালায়। আর ওই যে বললাম ইসলামিক সিস্টেমে ব্যাংক পরিচালনা করার অধিকার শুধুমাত্র ইসলামিক স্টেইট বা সরকারের আছে, এই ব্যাপারটা কি আই ডি বি জানে না? আপনার বিচার বুদ্ধি দিয়ে বিবেচনা করে দেখেন, উত্তর পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ।
২৮| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৩
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: জাজাকাল্লাহ। আপনার তাকওয়া, আপনার মদ ও সুদ সম্পর্কে সতর্কতার জন্য। আল্লাহ আপনার জ্ঞান ও তাকওয়া আরো বৃদ্ধি করুন। আমীন।
২৯| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১:৫৭
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: আলবার্ট_আইনস্টাইন বলেছেন: ইসলামী ব্যাংকিং এ সুদ দেয়া হয় না। পুরোটাই পার্টনারশিপ সিস্টেম এ চলে।
অনেক দিন পর আপনার সুস্থ একটা কমেন্টস্ দেখলাম। ধন্যবাদ।
৩০| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:০৬
অরিত্রো বলেছেন: স্বপ্ন কথক ২০৩০ বলেছেন: ঋণ এর বিষয়ে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ম হচ্ছে, আমি যে পন্য ক্রয়ের জন্য ঋন নেব, ব্যংক সেটি আমাকে কিনে দেবে। এবং পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে নির্ধারিত একটি দামে আমাকে তাদের কাছে থেকে ক্রয় করতে হবে।
আমার প্রশ্ন হল, তারা আমাকে যে পণ্যটা কিনে দিল, আমি সেতা আমি কোন না কোন কাজে বিনিয়োগ করব। বাস্তবে সেটা হয়না। ঢাকা বাতিত প্রতিটা জেলা শহরে ইসলামি ব্যাংকের নিচে কিছু দোকান থাকে যেখান থেকে ব্যাংক আমাকে পণ্য কিনে দেয় ( যেমনঃ টিভি, ফ্রিজ। হোন্ডা ইত্যাদি)।
তারপর যেটা হয় টা হল আমি এই পণ্যটা পুনরায় আবার সেই দোকানেই বিক্রি করি ক্রয়মুল্যের থেকে সমঝোতার ভিত্তিতে বা দোকান নির্ধারিত কম মুল্যে।
আপাত মনে হতে পারে যে, তারা আমাকে পণ্য কিনে দিল, কিন্তু পরোক্ষ ভাবে তারা কিন্তু আমাকে টাকাই দিল। আরও বড় ব্যাপার হল, আমার কাছে যেটা আরও বেশি খারাপ লাগে সেটা হল, ব্যাংক পরোক্ষ ভাবে একটা অনৈতিক ব্যবসাকে নৈতিক করছে। কারন, আমার দরকার টাকা। ব্যাংক আমাকে দিল ফ্রিজ।আমি ঐ ফ্রিজ আবার ঐ দোকানে বিক্রি করলাম কিছু কমে। তারমানে ব্যাপারটা এই রকম হল, আমাকে ব্যাংক ঋণ দিল ৩০০০০ টাকা, কিন্তু আমি পেলাম ধরেন ২৮০০০ টাকা। যেটা অন্য ব্যাঙ্কে হয়না। আমাকে সরাসরি টাকাই দেওয়া হয়।
২- ব্যাংক আমাকে যাই দিক আমি সেটা বিনিয়োগ করব। আমার লাভ নাও হতে পারে আমার বিনিয়োগ থেকে। কিন্তু আমাকে সুদ বা মুনাফা যাই বলেন ব্যাংককে পূর্ব নির্ধারিত হারেই পরিশোধ করতে হচ্ছে। কিন্তু তাদের কাছে আমি যখন টাকা বিনিয়োগ করছি, তারা কিন্তু আমাকে পূর্ব নির্ধারিত হারে কিছু দেবেনা সেটা হোক সুদ বা মুনাফা। যে ব্যাপারটা অন্য ব্যাংকের সাথে ১ম অংশ মেলে কিন্তু ২য় অংশ মেলে না।
এইখানেই আমার প্রশ্ন। তারা তাদের মুনাফা পূর্ব নির্ধারিত হারেই নেবে কিন্তু আমার মুনাফা পূর্ব নির্ধারিত হারে দেবেনা। কেন ?????
এখনই সময় বলেছেন: এখন আপনি বলুন সর্বজন গৃহীত দেশ বরন্য আলেমরা কি আপনার থেকে কম বুঝেন?
নাকি আপনি তাদের থেকে বেশী বুঝেন?
কোনটা?
ব্লগের আম জনতা যারা সেই সিষ্টেম তৌরির সাথে সম্পৃক্ত নেই তাদেরকে এই প্রশ্ন করে কি লাভ?
আপনাকে বলছিঃ তারা আমার থেকে কম বোঝে না বেশি বোঝে এই প্রশ্নটা না আনলেই ভাল হয়। পদ্ধতিটা নিয়ে একটা কনফিউশন আছে তাই এই কথা গুলো বলা। আর তারাই যে সব বোঝে এইটা আপনে কিভাবে বলেন।
সব ব্লগারদের আপনার আমজনতা মনে হল কেন ???? হ্যাঁ, হতে পারে ৯৫% আমজনতা। কিন্তু সবাইকে আপনে আমজনতা বলেন কিভাবে।
গোধুলী রঙ বলেছেন: মদ হারাম তার একটা কারন হইলো মদপানকারী ২ পেগে স্থির থাকতে পারবেন না, একসময় না একসময় ৪,৫,৬......... পেগে যাবেনই। ব্যাতিক্রমও আছে, তবে সেটা ধরছি না। আর একবার মাতাল হলে একটা ভূল হলে কে গ্যারান্টি দিতে পারে সেটা মারাত্মক কিছু হবে না। এ কারনেই এক্কেবারে ব্যান।
--- আমি আপনার সাথে সহমত। তবে এটাও মনে রাখবেন কোন এক সময় মদও কিন্তু হালাল ছিল। শুধু ঐ একটা কারনেই হারাম করা হয়েছে।
যারা বলেছেন এই ব্যাপারে শরিয়াহ বোর্ডের সাথে কথা বলতে। আমি একটা টিভি প্রোগ্রামে এই প্রশ্ন করি। কিন্তু তারা এই ব্যাপারে কোন উত্তর দেয়না। কৌশলে এড়িয়ে যায়
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৩০
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: কঠিন রকমের একটা কমেন্ট দিয়েছেন দাদা। ধন্যবাদ।
৩১| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:১৮
এইতোআমি০০৭ বলেছেন: ভাই আমি কিছু বুঝি না। আমারে খালি একটা প্রশ্নের জবাব দেন । ইসলামীক ব্যাংক গুলা IDB এর সাথে চলে। এবং IDB ইসলামিক ব্যাংক গুলার নীতি check করে দেখে। যদি তারা কোন সমস্যা না পায়, তাইলে এত চিন্তা করার কি আছে? btw আপনার কি IDB এর প্রতি ও আস্থা নাই? !!!!!!!!!!!!!!!!!!
আপনি তো কোনো যুক্তিই মানেন না , তো আপনের সাথে কথা বৈলা লাভ নাই
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৪১
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: আপনি ধরেই নিছেন আই ডি বি সঠিক। কিন্তু যে তত্ত্ব আমি পাই সেটা আই ডি বি-র নীতি-র সাথে কনফ্লিক্ট করে। এইবার আপনি ঠিক করেন কোনটা ঠিক। এর জন্যে একটু পড়াশোনা করা লাগবে। কস্ট করে করবেন আশা করি।
৩২| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:২৩
অরিত্রো বলেছেন: এইতোআমি০০৭ বলেছেন: ভাই আমি কিছু বুঝি না। আমারে খালি একটা প্রশ্নের জবাব দেন । ইসলামীক ব্যাংক গুলা IDB এর সাথে চলে। এবং IDB ইসলামিক ব্যাংক গুলার নীতি check করে দেখে। যদি তারা কোন সমস্যা না পায়, তাইলে এত চিন্তা করার কি আছে?
সমস্যা ওরা পায়, না পায়না, সেটা কি আপনে জানেন ??? হ্যাঁ আমিও জানি না। IDB কিন্তু ইসলামি ব্যাংকের হাত ধরেই আসেছে বাংলাদেশে।
আমার কোন সমস্যা নাই ভাই। আমার এই একটা প্রশ্নের উত্তর পেলেই হবে।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৪৬
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: আই ডি বি ঠিক কাজ করছে না। এই বার খুশি? এই ব্যাপারে কিছু বলার সাহসও উনাদের নাই, তাহলে উনারা বিলুপ্ত হয়ে যাবেন।
৩৩| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৩৩
দুখ বিলাসি বলেছেন: লেখকের প্রোফাইলে লেখা আছে, উনি এখনও বেবি। উনি বেবি না, কিড।
আপনি বিজনেসের ছাত্র। খুশি হলাম জেনে। কিন্তু আপনার তো এত বে আক্কল হওয়ার কথা না। আগে বিজনেস বুঝেন, তারপর বিজনেসের বাপ অর্থনীতিকে বুঝেন। এরপর এর উপর লিখবেন। কারণ আমরা অনেক আগ্রহ নিয়ে এ ধরণের কলাম পড়তে বসি। হিজবুত তাহরীরে নতুন যোগ দিয়েছেন মনে হয়।
প্রসংগত: আমি বিজনেসের সর্বোচ্চ ডিগ্রীধারি। বর্তমানে বিদেশে একটি সুদভিত্তিক ব্যাংকের অঞ্চল ব্যাবস্হাপক হিসেবে কাজ করি।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৪৩
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: শুনে সুখি হলাম।
৩৪| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৫২
মশিউর মামা বলেছেন:
আসেন ভাই , এই যুক্তিতে আমরা বিবাহ বহির্ভূত যৌনতা , গ্রুপ সেক্স হালাল করি | আরো অনেক জিনিস হালাল করা লাগবে | তবে তা লিস্টে পরে আসবে | আগে আপাতত এই দুইটারে হালাল করি | আপনে কি বলেন |
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:০৩
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: সরি মামা, যুক্তি নাই আমার কাছে।
৩৫| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৫৯
অমাবশ্যার চামচিকা বলেছেন: ব্যাংক ট্যাং সুদ ফুদ বুঝি না। তয়, মদ খাইতে ব্যাফক মজা লাগে। নইলে, ধর্মীয় বাঁধা সত্ত্বেও বার গুলোতে এতো ভীড় কেন থাকে? মদ ছাড়া কী ক্যাডেট কলেজের রি ইউয়ন জমে! :#> :!>
৩৬| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:০৩
টাক্কা বলেছেন: সত্যিকারের ইসলামী ব্যাংকিং চালু করার আগে ইসলামী শাসনব্যবস্থা দরকার। কারণ ২-১টা ব্যাংক যদি চায় তারা সুদের কারবার করবেনা, কিন্তু গোটা দেশে সুদ চালু থাকে তাহলে কিভাবে সম্ভব? আন্তঃব্যাংক নেটওয়ার্কে সুদ, কল মানি সুদ, সেন্ট্রাল ব্যাংক সুদ, এতসবের মাঝে ইসলামী ব্যাংক কিভাবে সুদবিহীন ব্যবসা করে?
মেইন কথা হচ্ছে "ইসলাম" শব্দটার ব্যবহার। ধর্মভীরু মানুষজনের দূর্বল জায়গা ধর্মকে পূজি করে এই ব্যবসা চলছে।
এখন যেটা চলছে সেটা মন্দের ভালো বলা যায় , কিন্তু ১০০% একুরেট নয়।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:০৯
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: খাটি কথা বলেছেন। তবে মন্দের ভালো না আমরা পুরাটাই ভালো চাই। ইসলাম যা বলেছে এক্কেবারে ঠিক তাই চাই। ইসলামের নাম বেচে ব্যাবসা সমর্থন করি না।
৩৭| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:১৮
বোরহান উদদীন বলেছেন: সুদখোর দের সম্বন্দে এই খানে কিছু লিখলাম ।
আসসালামু আলাইকুমব্লগার বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই, আশাকরি রাব্বুল আলা-মিন, পরম করুণাময়ের কৃপায় সবাই আল-হামদুল্লিহ।
১. যারা সুদের কারবার করে তাদের চোখ লাল অথবা বড় হয়।
২. সাধারণ মানুষের তোলনায় তারা একটু বেশী খাদক হয়।
৩. তাদের লজ্জা শরম অনেক কম। এবং এরা পল্টী বাজ স্বার্থপর স্বভাবের হয়।
৪. মিথ্যা কথায় অনেক পটু এরা। এরা এমন ভাবে মিথ্যা বলে, যা সাধারণ মানুষ বুঝতেই পারেনা।
৫. তারা নিজেদের কে নিষ্পাপ মনে করে, এবং তাদের এই সুদি কারবার কে ১০০% হালাল ব্যবসা মনে করে।
৬. অনেক সুদখোররা(৫)পাঁচ-ওয়াক্ত নামাজী হতে পারে, আপসোস এদের নামাজ এদের কোন উপকারেই আসেনা।
৭. এদের আত্মা অনেক দুর্বল হয়, সব কাজেই এদের ভয় সাধারণ মানুষের তোলনায় অনেক বেশি।
৮. এরা যখনি লাভে বা সুদে টাকা পয়সা লেনদেন করে, তাদের গ্রাহককে বরাবর একটা কথাই বলে, এই টাকা টা আমার না আমার অমুক বন্ধু বা আত্মীয় স্বজন থেকে নেয়া।
৯. এদের টাকাপয়সা বা সুদের ব্যবসা টা আত্মীয় স্বজনদের ও পরিচিত জনদের মাঝেই করতে পছন্দবোধ করে। কারন এতে ঝুটজামেলা অনেক কম।
১০. এরা নিজেদের স্বার্থে খুব কাছের যারা মা, বাবা, ভাই, বোন, স্ত্রী সন্তানদের সাথে ও এমন খারাফ ব্যবহার করতে পারে, যা আমরা কল্পনা ও করতে পারিনা।
১১. এদের লিখা পড়া বা বড় কোন ডিগ্রি থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই এরা মূর্খের মতই আচরণ করে থাকে।
১২. এরা এদের মত আর একজন সুদখোর কে মনে মনে প্রচণ্ড হিংসা ও ঘৃণা করে থাকে।
১৩. এরা সাধারণত ডাইবেট্রিস, হাইপেশার, হার্ডএটাক এই ধরণের রোগেই বেশী ভোগে, এদের বেশীর ভাগই মৃত্যু হয় হার্ড এটাক বা হার্ড ফেল করে।
১৪. বয়স কালে এরা অনেক অসহায় হয়ে পরে, এদের ছেলে মেয়েরা এদের কোন উপকারেই আসেন।
*** এদের সম্পর্কে ব্লগার বন্দুদের যদি আর কোন অবিজ্ঞতা জানা থাকে অবশ্যই কমেন্টে লিখবেন ১৪ নং এর পরে এড করা হবে। ইনশাল্লাহ।
পরিশেষে প্রিয় ব্লগার বন্দুদের উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলতে চাই, যতটুকু সম্বভ এই শ্রেণীর লোক থেকে দূরে থাকাটাই মঙ্গল।
৩৮| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:১৯
বোরহান উদদীন বলেছেন: এইখান থেকে।
৩৯| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:২০
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: ইসলামী দেশগুলোয় ব্যাঙ্ক কিভাবে চলে সে ব্যাপারে কিছু জানালে ভাল হত।
২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:৩২
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: সবই এক আর ইসলামি দেশ বলতে যেগুলা আমরা দেখি এগুলার উদাহরন না টানা-ই ভালো। ইসলামিক শাসন ব্যবস্থার সাথে এদের যোজন যোজন ফারাক।
৪০| ২০ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:২৮
ডি জেনারেশান এক্স বলেছেন: আমি যতদুর জানি, হোমিওপ্যাথি ওষুধে এ্যলকোহল থাকে, একটা নির্দিষ্ট পরিমানে। যেটা আপনার সুস্থ হওয়ার জন্য প্রয়োজন। সুতরাং (হয়ত) সেই ক্ষেত্রে এ্যলকোহল আপনার জন্য হারাম না। (এই এ্যালকোহলের জন্যই কিন্তু মদ হারাম)
কিন্তু সুদ কোন ক্ষেত্রেই হালাল হতে পারে না। কোন উপযোগীতাই নাই সুদের।
ইসলামী ব্যাংকিং সম্পর্কে কোন ধারনা নাই, তাই মন্তব্য করলাম না।
৪১| ২০ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩১
রাতুলবিডি বলেছেন: লেখক বলেছেন: আর ওই যে বললাম ইসলামিক সিস্টেমে ব্যাংক পরিচালনা করার অধিকার শুধুমাত্র ইসলামিক স্টেইট বা সরকারের আছে,[/sb
এই আজীব কথা কই পাইলেন????
ব্যাংক পরিচালনা করা - একটা ব্যবসা , ব্যবসা সবাই করতে পারে!
এইসব ওহী পান কুতায়?
৪২| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩২
জিললুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আর ওই যে বললাম ইসলামিক সিস্টেমে ব্যাংক পরিচালনা করার অধিকার শুধুমাত্র ইসলামিক স্টেইট বা সরকারের আছে।
এই কথা কোথায় লেখা আছে ? নির্দিস্ট জবাব দিবেন, সোর্স সহ।
৪৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:১১
অরিত্রো বলেছেন: কেও আমার প্রশ্নের জবাব দেয় না
৪৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:০০
তানজিব বলেছেন: ভাই PLC ল অনুযায়ী কোম্পানি নীজেই একটি একক সত্তা, ইসলাম কি এই ধরনের কোন কিছু অনূমোদন দেয়?
১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭
আবরার জায়গীরদার বলেছেন: জি না।
৪৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২৭
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: শরীয়াহ মোতাবেক, “টাকার বিনিময়ে নির্দিষ্ট হারে চক্রবৃদ্ধিতে টাকা গ্রহণ করলে তাকে সুদ বলে”
ধরুন আপনি, কাউকে ১০,০০০ টাকা দিয়ে বললেন প্রতিমাসে ১,০০০ টাকা দিতে হবে, তবে এটা সুদ।
কিন্তু, আপনি বাসাভাড়া দিয়ে বললেন প্রতিমাসে ১,০০০ টাকা দিতে হবে, তবে এটা সুদ নয়।
একইভাবে, গাড়ি-বাড়ি-জামি কিনে দিয়ে বললেন প্রতিমাসে ১,০০০ টাকা দিতে হবে, তবে এটা সুদ নয়, এটা হল ব্যবসা।
টাকার বিনিময়ে টাকা নেয়া ছাড়া অন্য কোণ পন্যর বিনিময়ে টাকা নেয়াটাকে লভ্যাংশ বলে বিবেচনা করা হয়।
ইসলামী ব্যাংক কেউকে নগদ টাকা দিয়ে টাকা আদায় করেনা, বরং পণ্যকিনে দেয়/বাড়ি বানিয়ে দেয়। সেই পণ্য/বাড়িটির মালিক হবে ইসলামী ব্যাংক। লাভ ধরে তারা সেই পণ্যের/বাড়ির একটি দাম নির্ধারণ করে, এবং প্রতি মাসে কিস্তি হিসাবে তা শোধ করতে হয়। যখন দাম শোধ হয়ে যায় তখন ব্যাংক ওই পণ্য/বাড়ির মালিকানা গ্রাহকের নামে করে দেয়।
পুরো ব্যাপরটিতে শরীয়ত বিরোধী কিছু নেই। তারা গ্রাহকদের পুরো প্রক্রিয়াটারই স্বচ্ছ ধারণা দেয়, এবং তাদের সততার প্রতিশ্রুতি দেয়। এরপরও তারা যদি কোন অনৈসলামিক পন্থা অবলম্বন করে তবে যে জন্য তার দায়ী ব্যাংকের, গ্রাহকের নয়। তাই ইসলামী ব্যাংকের ব্যাপারে আমার মতামত পজেটিভ।
৪৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৫
অনিক আহসান বলেছেন: ইচলামি সুদ হইলে সেইটা হালাল
৪৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১০
Veja_kak বলেছেন: আলবার্ট_আইনস্টাইন বলেছেন: শোনেন ভাই, সংক্ষেপে ইস্লামী ব্যাঙ্কিং বুঝাইয়া দিতাছি। আইবিএতে এমবিএ করার সময় এর ওপর টার্ম পেপার করছিলাম
I.B.A. এর এই ভাইয়া অনেক সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন ইসলামী ব্যাংকিং এর ব্যাপারে ব্যাংকিং এর ধারনাতে কি বলে এবং তা কি করে ইসলামের সাথে মানানসই। জানলাম অনেক কিছুই।
ধন্যবাদ আপনাকে।
যদিও আমি ব্যাংকিং বা ইসলাম ২টার কোনটাতেই পারদর্শী কেউ না, তাও আমার মনে কিছু প্রশ্ন থেকেই যায়। আসলে আমরা যেটা দেখছি তা কি সম্পুর্নটা?
ধরুন, ইসলাম ব্যবসাকে হালাল বলেছে, আসলেই কি তাই? নাকি হালাল ব্যবসা করতে বলেছে? বুঝলেন না তো? উদাহরন দেই তাহলে, আপনাকে ইসলাম কি মদের ব্যবসা এর অনুমোদন দেয়? নিশ্চই না। এতো জোর দিয়ে কি করে বললাম যে দেয় না? নিচের হাদিসটি লক্ষ করুন। হাদিসটি সহী হাদিসে পাওয়া যায়। (তিরমিজি -তে কিনা মনে নাই); হাদিসটি হুবাহু শব্দে চয়নকৃত নয়।
একবার এক এতিমের অভিভাবক হিসেবে এক সাহাবী ঐ এতিমের উত্তরাধিকার সুত্রে পাওয়া কিছু মদ পান। ঐ সম্পত্তি তিনি ফেলে দিতে পারেন নাই কারন তাতে ঐ এতিমের আমানতের খিয়ানত হয়, আবার বিক্রিও করেন নাই হারাম জিনিষ বলে। পরে উনি ঐগুলো বিক্রি করেন কেবলমাত্র তাতে চিনি মিশিয়ে তাকে সিরকাতে পরিনত করার পরেই।
এখন কথা হল, তাহলে আপনাকে অবশ্যই হালালভাবে টাকা খাটিয়ে লভ্যাংশ গ্রাহককে দিতে হবে। তার মানে আপনার গ্রাহককে জানতে হবে আপনি যে ব্যবসা করছেন তা কিসের, আপনার ব্যবসা এর ক্ষেত্রে কোথায় টাকা খাটাবেন তাও জানা এবং তাতে মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা গ্রাহকের থাকা উচিৎ তাহলে! তার সুযোগ কতটা আছে?
এছাড়াও আন্তঃব্যাংকের লেনদেনের ক্ষেত্রে যে সুদ ব্যংক দিতে বাধ্য হয় তার ক্ষেত্রে গ্রাহককে না জানিয়ে করার ফলে তা ইসলামী ব্যাংকিং এর কতটা সুফল বয়ে আনলো?
এইরকম হাজারও ফাকফোকর এখনো রয়েই গেছে।
আর আপনি যদি বলেন, ব্যাংকে আপনি বিশ্বাসে টাকা রেখেছেন, এরপর তাতে আপনাকে যা দিবে নেবেন, তাহলে বলবো, কারো কাছে কিছু গচ্ছিত রাখাকে ইসলামের ভাষায় আমানত বলে জানতাম। আর আমানতের ক্ষেত্রে ব্যবসা করে লভ্যাংশ প্রদানের বিধান খুব সম্ভবত ইসলামে নেই।
অনেক লম্বা মন্তব্য করে ফেললাম। আনাড়ী মন্তব্য (ইসলাম ও অর্থনীতি দু'বিষয়েই) ভেবে সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি।
৪৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৮
Veja_kak বলেছেন: আগের মন্তব্যের শেষ কথা হলো এই যে আমি মনে করি, এখন যা চলছে তার যতটুকু গ্রাহককে বলা হয় তা ঠিক আছে, কিন্তু আরও গবেষণার মাধ্যমে পরিবর্তনের সুযোগ রয়েছে এই ব্যবস্থায়।
৪৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
নুরূজজামা১৯৬৩ বলেছেন: তারা আল্লাহর আয়াতের বিনিময়ে সামান্যতম মূল গ্রহণ করে নিয়েছে৷ ১২ তারপর আল্লাহ পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ ১৩ তারা যা করতে অভ্যস্ত , তা অত্যন্ত খারাপ কাজ৷ সুরা তঅবা আয়াত ৯
তাদের দেয়া সম্পদ গৃহীত না হবার এ ছাড়া আর কোন কারন নেই যে, তারা আল্লাহ ও তার রসূলের সাথে কুফরী করেছে, নামাযের জন্য যখন আসে আড়মোড় ভাংতে ভাংতে আসে এবং আল্লাহর পথে খরচ করলে তা করে অনিচ্ছাকৃতভাবে ৷
.
তঅবা আয়াত ৫৪
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩৮
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: দারুন লেখা।
জামাতীরা যা করে, তা-ই হল, ইসলাম।