নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে তাদের রাজনীতি করার অধিকার অনেক আগেই হারিয়েছে। ১৯৭২ সালে জামাতের আমীর গোলাম আজম লন্ডনে বসে পুর্ব পাকিস্থান পুনরোদ্ধার কমিটি গঠন করে। পাকিস্তানের পক্ষ অবলম্বন করার জন্য বিন্দু মাত্র অনুশোচনা ছিলো না ওদের। জামায়াতে ইসলামী এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের অস্তিত্বকে মন থেকে মেনে নিতে পারে না । আর এই কারনে তাঁরা নানা ভাবে বিভিন্ন স্থানে দ্বন্দ তৈরি করে ফায়দা লাভের আশায়। জামাতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদীর কয়েকটা বানী নিচে দেওয়া হলো -
০১. “গণতন্ত্র বিষাক্ত দুধের মাখনের মত” – মওদূদী, সিয়াসি কসমকস, তৃতীয় খন্ড, পৃঃ ১৭৭
০২. “গণতন্ত্রএর মাধ্যমে কোনো সংসদ নির্বাচনে পার্থী হওয়া ইসলাম অনুযায়ী হারাম” - রাসায়েল ও মাসায়েল । লেখক মওদূদী । প্রথম সংঙ্করণ, পৃষ্ঠা ৪৫০
০৩. “সময়ে সময়ে মিথ্যা বলা শুধু জায়েজই নয় বরং অবশ্য কর্তব্য” – আবুল আলা মওদূদী, তরজমানুল কোরআন, মে ১৯৫৮!
একজন সাচ্চা জাতীয়তাবাদী অবশ্যই আওয়ামী ফ্যাসিইজম আর জামাতের রাজাকারির বিরুদ্ধে আজীবন সংগ্রাম চালিয়ে যাবে। বাংলাদেশের জন্য জামাত ও আওয়ামী লীগ ঘৃন্য ও মতলবী রাজনৈতিক শক্তি।
বাংলাদেশের জাতীয়বাদী শক্তি নিধনের মূল নকশাই হলো প্রগতিশীল দলগুলোকে সর্ব শান্ত করা, জাতীয়তাবাদের শক্তি গুলোকে নিঃশেষ করে দেওয়া । এর ফলশ্রুতিতেই জামাতকে নতুন করে সৃষ্টি করে দিচ্ছে আওয়ামী লীগ। জামাত যাতে করে দ্বিতীয় শক্তিশালী দল হিসাবে আবির্ভুত হতে পারে সে কারণে এই জন্য ইসলামী ব্যাংকের নেতৃত্ব আওয়ামী লীগ নিয়েছে । বিএনপির মত শক্তিকে শেষ করে দিতে চাচ্ছে জামাত । জামাত পলিটিক্যাল র্যাংকিং বাড়াতে চায় । আর তাঁরা দ্বিতীয় শক্তিশালী দল বিএনপির ঘাড়ের উপর নিঃশ্বাস ফেলছে।
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫
খাঁজা বাবা বলেছেন: আংশিক সত্য
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪
ফয়েজ উল্লাহ রবি বলেছেন: সবটুকু মানতে পারলাম না।