![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বন্ধুত্বকে ভালবাসি। নতুন দের সাথে পরিচয়কে ইনজয় করি। আর বাস্তবভিত্তিক লেখা পড়ি ও লিখি। পসন্দের ব্যক্তিত্বের মধ্যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। ইসলামিক ল’প্রেকটিস করতে খুব পসন্দ করি। সমাজের যেকোন বিষয়ে ইসলামিক ল’ এর আলোকে সমাধান দিয়ে থাকি। একটি ইসলামিক ল’ ডিপার্ট মেন্টে কর্মরত।
মুদ্রা ব্যবসায়ের ইতিহাস:
মুদ্রার বিবর্তন (Evolution) এর ইতিহাস থেকে জানা যায় যে, মুদ্রা আবিষ্কারের আগে প্রাচীনকালে মানুষ দ্রব্যের বিনিময়ে দ্রব্যের লেনদেন করতো। আধুনিক অর্থনীতির পরিভাষায় একে বলে Barter” বা পণ্য বিনিময় প্রথা বলা হয়।
এরপর মানুষ সব ধরনের পণ্যকে বাদ দিয়ে কেবল নিত্যদিন বহুল ব্যবহৃত কিছু পণ্যকে বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে গ্রহণ করে। পরিভাষায় একে বলা হয়, Commodity money system”
কিন্তু এসব পণ্যদ্রব্য বহন করা,স্থানান্তর করার ঝামেলা ছিল। বিধায় মানুষ
তৃতীয় পর্যায়ে স্বর্ণ ও রূপাকে বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে গ্রহণ করে।
বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে স্বর্ণ ও রূপা বেশ গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। সকল দেশেই তা সমানভাবে গৃহিত হয়। কারণ এ দুটি ধাতব দ্রব্য সকলের নিকটই বেশ মূল্যবান ছিল। এগুলো স্থানান্তর,বহন এবং সংরক্ষণও ছিল মানুষের জন্য সহজসাধ্য ব্যাপার। অর্থনীতির পরিভাষায় এ পদ্ধতিকে বলে, Metalic money system””
যুগের পরিক্রমায় এই পদ্ধতিতেও বেশ পরিবর্তন সাধিত হয়।
সংক্ষেপে পরিবর্তনের ধারা ছিল নিম্নরুপ-
ক. সোনা রূপাকে মুদ্রা হিসাবে ব্যবহারের ক্ষেত্রে এর সূচনা কালটি ছিল বেশ হ-য-ব-র-ল। একেকটার সাইজ ও ওজন ছিল একেক রকম। কোন মুদ্রা সোনার টুকরোর আকৃতিতে থাকতো, কোনটা ঢালাইকৃত পাত্র বা অলংকারাদিও আকৃতিতে হত। তবে বিনিময়ের সময় ওজনের বিষয়টি মূখ্য থাকতো।
খ. এরপর কিছু কিছু দেশে শুরু হয় ঢালাইকৃত স্বর্ণ মুদ্রার প্রচলন। আবার কিছু দেশে ঢালাইকৃত রূপার মুদ্রার প্রচলন। ওগুলো ওজন,পুরুতা এবং খাঁটি হওয়ার ক্ষেত্রে ছিল সমপর্যায়ের ও সমমানের। মুদ্রাগুলোর উভয় পিঠে মোহর অংকিত থাকতো। এটি একথার প্রমাণ বহন করতো যে, এই মুদ্রাটি বৈধ ও বিনিময়যোগ্য। মুদ্রার গায়ে যে ‘ফেইস ভ্যালু’ লেখা থাকতো তা ওই সোনা ও রূপার প্রকৃত মূল্যমানের সমমানের হত। এ পদ্ধতিকে বলা হয়, Gold specie standard”
গ. কিছু দিন পর কোন কোন দেশ মুদ্রাকে এক ধরণের ধাতব মুদ্রায় সীমাবদ্ধ না রেখে একই সময় দুই ধরনের ধাতব মুদ্রার প্রচলন করে। একই সঙ্গে সোনা ও রূপাকে মুদ্রা হিসাবে প্রচলন দেয়। এবং দুটি মুদ্রার পারস্পরিক লেনদেন এবং বিনিময়ের জন্য এগুলোর নির্দিষ্ট একটি মূল্যমান নির্ধারণ করে দেয়া হয়। এ সময় সোনা ‘বড় মুদ্রা’ হিসাবে আর রূপা ‘ছোট মুদ্রা’ হিসাবে ব্যবহৃত হত। এ ব্যবস্থাকে বলা হয়, Bi – Metalism”
উক্ত মুদ্রা ব্যবস্থায় এক জটিলতা দেখা দেয়। তা হল, সোনা ও রূপার পারস্পরিক লেনদেনের জন্য যে মূল্য স্থীর করা হত তা বিভিন্ন শহরে বিভিন্ন ধরনের হত।
যেমন আমেরিকায় একটি সোনার মুদ্রার মূল্যমান নির্ধারিত ছিল রূপার মুদ্রায় ১৫ টি রূপ্য মুদ্রা। ঠিক ওই সময় ইউরোপে সোনার একটি মুদ্রার মূল্যমান নির্ধারিত ছিল রূপার মুদ্রায় সাড়ে ১৫টি রূপ্য মুদ্রা।
এ পরিস্থিতিই পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম জন্ম দেয় ‘মুদ্রা ব্যবসায়ের’।
স্বর্ণের মূল্যমান তারতম্য হওয়ার সুযোগে একদল লোক মুদ্রা ব্যবসায় বেশ উৎসাহি হয়ে উঠে।
উক্ত পরিস্থিতিতে আমেরিকার মুদ্রা ব্যবসায়ীরা আমেরিকার স্বর্ণ মুদ্রা সংগ্রহ করা শুরু করে। এরপর তা ইউরোপের বাজারে বিক্রয় করে দেয়। উদ্দেশ্য ছিল,অধিক পরিমাণ রুপা হাতিয়ে নেয়া। এরপর সেই রূপা আমেরিকায় নিয়ে আসতো,একে স্বর্ণ মুদ্রায় রুপান্তর করার জন্য। এরপর আবার পুনরায় স্বর্ণ মুদ্রা ইউরোপের বাজারে পুর্বোক্ত নিয়মে বিক্রয় করে দিত। এভাবে চলতে থাকতো।
এই ব্যবসায়িক প্রক্রিয়ায় অল্প দিনেই আমেরিকার স্বর্ণ ইউরোপে পাচার হয়ে যেতে থাকলো। রূপার মুদ্রাগুলো যেন আমেরিকার স্বর্ণমুদ্রাকে ঠেলে বের করে দিল।
এরপরের ইতিহাস অনেকেই জানেন যে, আমেরিকা ইউরোপের তুলনায় নিজ দেশের স্বর্ণরূপার মূল্যমান বাড়ীয়ে দেয়। ফলে দেখা যায়, ইউরোপ এবার স্বর্ণমুদ্রা শূণ্য হতে যাচ্ছে। ঘটনাটি ছিল, ১৮৩৪খৃ.এর।
কাগুজী মুদ্রার প্রচলন:
এক সময় দেখা গেল, বিশাল স্বর্ণ মুদ্রার স্তুপ নিজের ঘরে রাখা নিরাপদ নয়। মানুষ তখন স্বর্ণকার ও মহাজনদের নিকট আমানতস্বরূপ স্বর্ণ রাখা শুরু করে। স্বর্ণকাররা তাদের নিকট স্বর্ণ -রূপা মুদ্রা আমানত রাখার সময় প্রমাণ স্বরূপ একটা কাগুজে রশিদ বা রিসিপ্ট দিয়ে দিত। ক্রমান্বয়ে মানুষ স্বর্ণকারদের উপর বেশ আস্থাশীল হয়ে ওঠে। তাই তারা স্বর্ণকারদের জারিকৃত প্রমাণপত্র অর্থাৎ রশিদকে ক্রয়-বিক্রয়ের সময় মুদ্রা হিসাবে ব্যবহার করতে শুরু করে।
এখান থেকেই শুরু হয়, মুদ্রা হিসাবে কাগুজে মুদ্রার প্রচলন।
১৭০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে এই রশিদ বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে বাজারে ব্যাপকহারে চালু হয়ে যায়। তখন রশিদগুলোকে সংস্কার সাধন করে একটি নির্দিষ্ট আকৃতির অধীনে নিয়ে আসা হয়। আর একেই বলা হয়, ‘ব্যাংক নোট’। বলা হয়, সুইডেনের ‘স্টকহোম ব্যাংক ’ সর্বপ্রথম কাগুজো মুদ্রা হিসাবে ‘ব্যাংক নোট’ এর প্রচলন করে ।
তখনকার সময় কাগুজে নোটের বিপরীতে ব্যাংকে শতকরা একশত ভাগ মূল্যমানের সোনা সংরক্ষিত থাকতো। ব্যাংক বাধ্যতামুলকভাবে যে পরিমাণ সোনা তার কাছে মওজুদ থাকতো ,ঠিক সেই পরিমাণেই কাগুজে নোট বাজারে চালু করতো। নোট ব্যবহারকারী যে কোন সময় ব্যাংক থেকে এই নোটের পরিবর্তে সোনা অর্জন করার অধিকার থাকতো। মুদ্রার এ পদ্ধতিকে বলা হয়, “Gold Bulion standard”
এরপরের ইতিহাস অনেকেই জানেন, ১৮৩৩ খৃ. এ রাষ্ট্রীয়ভাবে কাগুজে নোটের আইনগত ভ্যালু প্রদান করা হয়। বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে তা গ্রহণ করতে জনগণকে বাধ্য করা হয়। এতে এর প্রচলন ও গ্রহণযোগ্যতা কয়েকগুন বেড়ে যায়।
সরকার যখন বাধ্য করল,জনগণও তা গ্রহণ করল তখন সরকার পক্ষ নোটের বিপরীতে স্বর্ণ মওজুদ রাখার ব্যাপারে শিথিলতা শুরু করল। একটা সময় রাষ্ট্রপক্ষ স্বর্ণের মওজুদের অতিরিক্ত কাগুজে নোট ছাপানো শুরু করল।
অবশ্য এর পেছনে কিছু যুক্তিসংগত কারণও ছিল। যেমন, যুদ্ধকালীন সময়ে দেশের সংকট কালে আমদানী হ্রাসের কারণে সরকার অতিরিক্ত নোট ছাপাতে বাধ্য হয়েছিল।
যাইহোক, এখান থেকেই শুরু হল ধীরে ধীরে কাগুজে নোটের বিপরীতে স্বর্ণ মওজুদ না থাকার বিষয়টি। একটা সময় আসল যখন কাগুজে নোটের বিপরীতে সরকারের কেন্দ্রিয় ব্যাংকের নিকট চাহিবা মাত্র দেয়ার মত স্বর্ণ মওজুদ নেই। তখন কাগুজে নোটকে সোনার দ্বারা পরিবর্তন সম্পূর্ণরুপে নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়।
সময়টি তখন, ১৯৩১ খৃ.। বৃটেন প্রথম এ ঘোষনা প্রদান করে। তবে এ নিষেধাজ্ঞা ছিল আন্তদেশীয় লেনদেনের ক্ষেত্রে। আন্তর্জাতিক লেনদেনে প্রত্যেক দেশেই চাহিবা মাত্র স্বর্ণ দিতে বাধ্য ছিল। যেমন, বৃটেনের বেশকিছু পাউন্ড আমরেকিার হস্তগত হল। আর আমরিকা বৃটেনের কাছে পাউন্ডের বিনিময়ে সোনা দাবী করল। এক্ষেত্রে বৃটেনের জন্য অপরিহার্য হবে পাউন্ডের বিনিময়ে আমরিকাকে সোনা পরিশোধ করা । মুদ্রা লেনদেনের এই প্রথাকে বলা হয়, Gold Exchang Standard”
এরপর ইতিহাসের বাকে আরেকটি সময় আসল,যখন আমরিকা আর্থীকভাবে চরম সংকটের মুখোমুখি হয়। ডলারের মূল্যমান হ্রাসের কারণে তার স্বর্ণের মওজুদ নিম্ন পর্যায়ে চলে আসে।
সময়টি তখন, ১৯৭১খৃ.। এবছন তাদের বহু স্বর্ণ বাহিরে চলে যায়। বাংলাদেশে তখন স্বাধীনতা যুদ্ধ চলছে। তখন উক্ত পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রেও আমরিকা স্বর্ণ প্রদান বন্ধ করতে বাধ্য হল।
সবশেষে ৭৩এর ১৫ই আগষ্ট আমরিকা ঘোষণা দিল, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রেও চাহিবা মাত্র অন্যদেশকে স্বর্ণ দিতে পারবে না।
এতে কাগুজে নোটকে সোনার ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠত রাখার সর্বশেষ যে পদ্ধতিটি প্রচলিত ছিল ,তাও এই আইনের মাধ্যমে একেবারে শেষ করে দেয়া হয়। বর্তমানে কাগুজে নোটের বিপরীতে এমন কোন স্বর্ণ মওজুদ নেই যা আপনি চাহিবা মাত্র সরকার আপনাকে দিতে বাধ্য । আমাদের নোটের গায়ে লেখা ‘চাহিবা মাত্র...’ একথা কেবল ইতিহাস। বাস্তবতা নয়।
আই.এম. এফ. এর উদ্দ্যোগ:
আই.এম.এফ. (Inrenational Monetary Fund) । বাংলায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল।
জাতিসংঘ কর্তৃক অনুমোদিত স্বায়ত্ব শাসিত একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন দেশে মুদ্রনীতি, এবং মুদ্রামানের হ্রাস-বৃদ্ধি পর্যবেক্ষন করা, আন্তর্জাতিক ব্যবসায়-বাণিজ্যে স্থিতিশীলতা আনয়ন এর প্রধান কাজ। এর কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৪৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর। এর সদর দফতর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন,ডি.সি. শহরে অবস্থিত। ৪৫ এর ২৭ ডিসেম্বর ২৯টি রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক লেনদেন ব্যবস্থাকে স্থিতিশীল এবং নিয়ন্ত্রনযোগ্য রাখার লক্ষ্য নিয়ে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। এর ভিত্তিতেই আই.এম.এফ. আনুষ্ঠানিকভাবে স্থাপিত হয়। (সূত্র:অনলাই বাংলা উইকিপিডিয়া)]
১৯৭৪ সনে আই.এম. এফ. কাগুজে মুদ্রার বিপরীতে স্বর্ণ না থাকা প্রসঙ্গে একটি দর্শন পেশ করে, তার নাম: Specail Drawing Rights সংক্ষেপে S.D.R. এর মূলকথা হল,
স্বর্ণ রিজার্ভ রাখার বিকল্প প্রস্তাব। আই.এম.এফ.এর সদস্যরাষ্ট্রগুলোর জন্য এই অধিকার সংরক্ষিত থাকবে যে, তারা বিভিন্ন দেশের কাগুজে নোটের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের জন্য ব্যবহার করতে পারবে।
যাই হোক, বর্তমান মুদ্রার জগত থেকে সোনা একেবারেই অপসারিত। এখন মুদ্রার সাথে সোনার আর কোন সম্পর্কই অবশিষ্ট নেই।
মুদ্রা ব্যবসায়ের নতুন রূপ:
প্রশ্ন হতে পারে যে, কাগুজে মুদ্রার বিপরীতে যেহেতু বর্তমানে কোন স্বর্ণ নেই ,তাহলে লেনদেন হয় কিভাবে? ৫০০টাকা নোটের কাগুজের দাম তো ৫০০টাকা নয়?
এর জবাব হল, এখন কাগুজে নোট দ¦ারা তার স্বত্তা বা মূল অস্তিত্ব উদ্দেশ্য নয়;বরং ক্রয় ক্ষমতার নির্দিষ্ট একটি মানদন্ডকে বর্তমান যুগে মুদ্রা বুঝানো হয়ে থাকে। আর এক্ষেত্রে প্রত্যেক দেশের মানদন্ড একেকে রকম। যেমন, বাংলাদেশে টাকা, পাকিস্থানে রুপি,আমরিকায় ডলার ইত্যাদির ক্রয়ক্ষমতার মানদন্ড ভিন্ন ভিন্ন। প্রত্যেক দেশের মুদ্রার মান নির্ধারিত হয় সে দেশের মূল্যসূচক এবং তার আমদানী , রপ্তানীর ওপর ভিত্তি করে । দৃশ্যমান এমন কোন মানদন্ড নেই যা সব দেশের মুদ্রাকে এক স্থিতিতে ধরে রাখবে। যেমনটি হতো যখন মুদ্রার বিপরীতে স্বর্ণ ছিল। তখন স্বর্ণই ছিল মুদ্রার মূল্যায়নের মূল মানদন্ড।
মোট কথা দেশের সামগ্রীক অর্থনীতি ই নির্ধারণ করে সে দেশের কাগুজে মুদ্রার মান। যেহেতু প্রত্যেক দেশের অর্থনীতি এক নয়। কোনটা উন্নত কোনটা অনুন্নত। তাই একেক দেশের মুদ্রার মানও একেক রকম।
অতএব এক্ষেত্রে যে দেশের আর্থীক অবস্থা বেশ ভাল ,তার মুদ্রার মানও ভাল, সে দেশের মুদ্রাই বিশ্বের আন্তর্জাতিক লেনদেনে নেতৃত্ব দিবে। যেমন, বর্তমানে আমরিকার মুদ্রার মান ভাল হওয়ার কারণে তার মুদ্রা ডলার আন্তর্জাতিক লেনদেনের মাধ্যম হিসাবে একটি অন্যতম মুদ্রা হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এখানে আরো একটি বিষয় লক্ষণীয়, প্রত্যেক দেশের সামগ্রীক অর্থনীতি সদা পরিবর্তনশীল। তাই দেশের আর্থীক উত্থান পতনে সে দেশের মুদ্রার মানও উঠানামা করে।
এখান থেকেই শুরু হয়, মুদ্রা ব্যবসায়ের আধুনিক ধাপ।
উন্নত দেশের মুদ্রা যেমন ডলার,ইউরো এসব নীয়ে ব্যবসা করা শুরু হয়। আগেকার যেকোন সময়ের মুদ্রা ব্যবসায়ের তুলনায় বর্তমানের মুদ্রা ব্যবসায় বেশি লাভজনক এ জন্য যে, এটি খুব দ্রুত পরিবর্তনশীল। আজকে ডলার কিনে রাখলে কালকে (এমনকি আজও )এর দামের উঠানামার ভিত্তিতে লাভ করা যায়। আলোচিত ফরেক্স ব্যবসায়ের উত্থান এখান থেকেই।
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২
আবু আমাতুল্লাহ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৭
সালমান মাহফুজ বলেছেন: হুম । গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার তথ্য জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।