![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১.হযরত আলী ইবনে আবু তালিব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন : মসজিদের প্রতিবেশীর নামায মসজিদ ছাড়া আদায় হয়না। জিজ্ঞেস করা হলো; মসজিদের প্রতিবেশী কে? তিনি বললেন : যে ব্যক্তি আজান শুনে। (মুসনাদে আহমাদ)
২.হযরত উব্বাই ইবনে কা’আব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: নামাযের প্রথম সারি হলো ফেরেশতাদের সারির মতো। তোমরা যদি প্রথম সারির মর্যাদা সম্পর্কে জানতে, তবে তা পাওয়ার জন্য ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়তে। মনে রেখো, একা নামায পড়ার চাইতে দুই ব্যক্তির একত্রে নামায পড়া উত্তম। আর দুই ব্যক্তির একত্রে নামায পড়ার চাইতে তিন ব্যক্তির একত্রে নামায পড়া উত্তম। এভাবে যতো বেশি লোকের জামায়াত হবে, তা আল্লাহর কাছে ততো বেশি প্রিয় হবে। (আবু দাউদ ও আন নাসায়ী)
৩.হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত : যে ব্যক্তি উত্তমভাবে পবিত্রতা অর্জন করে (জামায়াতে নামায পড়ার জন্য) কোনো একটি মসজিদের দিকে পা বাড়াবে, তার প্রতিটি কদমে আল্লাহ পাক তার জন্য একটি করে পূণ্য লিখে দেবেন, তার একটি করে মর্যাদা বাড়িয়ে দেবেন এবং একটি করে পাপ মুছে দেবেন। (সহীহ মুসলিম)
৪.হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন: জনৈক অন্ধ নবী করীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বলল : হে আল্লাহর রাসূল! আমার এমন কোনো লোক নেই যে আমাকে ধরে মসজিদে আনতে পারে! কাজেই রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে অনুমতি চাইল যাতে সে মসজিদে না এসে ঘরেই নামায পড়তে পারে। তিনি তাকে অনুমতি দিলেন। তারপর যখন লোকটি চলে যাচ্ছিল, তখন তিনি তাকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন : তুমি কি নামাযের আযান শুনতে পাও? সে বলল: হাঁ, তিনি বললেন, তাহলে তুমি আওয়াজে সাড়া দাও। (অর্থাৎ জামায়াতের সাথে নামায পড়ার জন্য মসজিদে চলে এসো) (সহীহ মুসলিম)
৫.উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : মসজিদে আযান হবার পর যে ব্যক্তি বিশেষ জরুরি কাজ ছাড়া বেরিয়ে যায় এবং মসজিদে প্রত্যাবর্তণের ইচ্ছা রাখে না, সে মুনাফিক। (মিশকাত)
২| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০৭
আহলান বলেছেন: আল্লাহ মহান। সুন্দর পোষ্ট।