নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

!

দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা, কারো দানে পাওয়া না!

মুশাসি

আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ।

মুশাসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুশাসির মোটর বাইক চালনা শেখা ও একটি লুলীয় এক্সিডেন্টের গল্প ;)

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৬



বাইক চালানো শেখার খুব শখ ছিলো। কেউ পেছনে বসবে। এক হাত আমার কোমরে রাখবে :) আরেক হাত কাঁধে রাখবে। কারনে অকারনে ব্রেক মারবো ;) স্পিড বাড়িয়ে বকা খাবো। কিন্তু এই শখের দাম যে এত বেশি তা কে জানতো?



গুরু বানালাম এক বন্ধুকে। সে মেডিকেল স্টুডেন্ট। বন্ধু মোটর-বাইক চালানোয় এতই দক্ষ যে,চালাতে চালাতেই সে মাথার চুল আঁচড়াতে পারে B-) ঐ অবস্থাতেই বাইক টার্ন নিতে পারে।সবচেয়ে বড় কথা আমার বাইক চালানো শেখার পেছনে আসল যে কারন সে অভিজ্ঞতা তার আছে :P



গুরু ঠিক করলেন আমাকে ডাইরেক্ট ব্যাটল ফিল্ডে নামিয়ে দেবেন। মাঠে না। আমার প্রাক্টিস হবে রাস্তায় :| অবশ্য গ্রামের রাস্তায়।তিনি আমাকে বাইকের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ চেনালেন। ক্লাচ, এক্সেলেটর এবং ব্রেকের কাজ বোঝালেন। তারপর আমার পেছনে বসে বললেন রেডি সেডি গো X(



আমি বাইক চালানো শুরু করলাম। এটা যে এত সহজ আগে বুঝি নাই।স্পীড বাড়ালাম। উড়ে চললাম। গুরু আমার পার্ফরমেন্সে উল্লসিত :D আমরা তখন ব্রিজের উপরে। আমার মনে গুন গুন করে গান বাজছে

‘বাইক চালানোটা আমি শিখে গেছি বেলা শুনছ?’



ঠিক তখন ঘটনাটা ঘটলো! ব্রীজের প্রায় মাঝখানে এসে আমি আমার লেফট সাইডে ওজন অনুভব করলাম /:) ব্রীজের কোনো রেলিং নেই। অবশ্য নিচে নদী বা নালা টাইপের যা আছে সেখানে পানিও নেই। কিছু বোঝার আগেই বাইক হেলে পড়তে শুরু করলো /:) বাইক হেলে পড়তে থাকলে কি করতে হয় তা গুরু আমাকে শেখায়নি। হঠাত একটা ঘটনা ঘটলো!



আমি দেখলাম লুঙ্গি পরা একজন সাইকেল আরোহী ঠিক আমার পাশে। ক্রস করার আর টেইম পেলি না? X(( যা হওয়ার তাই হলো। বাইক দুম করে পরলো সাইকেলের গায়ে। সাইকেল এবং বাইক দুইটাই লেফট সাইডে বাঁকা হয়ে পড়ে গেলো :-/ ব্রীজের উপর পরে থাকা বাইকের ভেতরে আমার পা। সেকেন্ডের জন্য লোকটার কি হলো দেখতে তাকিয়েছি। দৃশ্য দেখে আমি হতবাক হয়ে গেলাম।



বিশ্বকাপ ফুটবলে গোলকিপার যেমন নিজের জান প্রান বাজি রেখে বলটাকে গোল লাইন অতিক্রম করতে দেয় না, কিন্তু নিজে গোলের ভেতরে ঢুকে যায় সেরকম একটা দৃশ্য রচনা করলেন লুঙ্গি পরা সাইকেল আরোহী :-* তিনি তার যক্ষের ধন সাইকেলটাকে দুই হাত পা দিয়ে ঠেলে ব্রীজের কিনারা থেকে মাঝের দিকে ঠেলে দিলেন :| এবং ব্যালেন্স রাখতে না পেরে নিজে ব্রিজ থেকে বাংলা সিনেমার নায়কের মতো দিলেন এক লাফ!



আমি হা করে তাকিয়েই আছি। দেখলাম আশপাশ থেকে লোকজন দৌড়ে আসছে। আবার গুরুও উঠে দৌড়ে ব্রীজের নিচে গেলো। লোকজন দেখে ভয় পেয়ে গেলাম /:) মাথায় আসলো যে এরা এখন ভয়ানক হয়ে উঠবে। বাইক তো ভাঙ্গবেই, লোকটার কিছু হলে আমাদেরও বেঁধে পিটাবে!



আমার তেমন লাগে নি কোথাও। তবু অভিনয় করা শুরু করলাম যে গুরুতর আঘাত পেয়েছি :(( যদি একটু সহানুভূতি পাওয়া যায় !



সাইকেল আরোহীকে দেখলাম উপরে উঠানো হয়েছে। তিনি ডান পায়ে ব্যাথা পেয়েছেন। হাঁটতে পারছেন না। মুরুব্বী গোছের একজন লোক বললো,



তিনি পুরো এক্সিডেন্টের ঘটনা দেখেছেন। দেখে তার মনে হয়েছে এটা জ্বীনের কাজ। এই ব্রীজে যে জ্বীন আছে সে বিষয়ে তার কোনোই সন্দেহ নাই :-/ এত ভালোভাবে মোটরসাইকেলটা আসছিলো সেটা হঠাত ব্রেক ফেল করার আর কোনোই কারন থাকতে পারে না!



অনেকের মাথা নাড়ানো দেখে আমিও মাথা নাড়াতে শুরু করলাম। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়া মুশাসি জ্বিনের গল্পে বিশ্বাস করে মাথা নাড়ালো :|



ভরসা পেয়ে আমি ততক্ষনে উঠে দাড়িয়েছি। একটা ভ্যান ডাকা হলো লোকটিকে কাছের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য। আমি উনাকে বললাম, ‘আপনার বাড়িতে জানাতে হবে, ফোন নাম্বার আছে?’ উনি জানালেন শার্টের পকেটে নাম্বার লেখা আছে। ফোন দিলাম। একজন মহিলা ধরলো। আমি আহতের কানে মোবাইল ধরলে উনি গ্রাম্য ভাষায় বললেন,



‘ আমি মইরা যাইতেছি, আমাকে তোমরা শেষ বারের মতো দেখতে চাইলে হাসপাতালে চলি আইসো।’



আমি ফোন কেড়ে নিয়ে কথা বললাম X( প্রথমেই উনাদের ভয় কাটালাম। বললাম যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে চলে আসেন।



ভ্যান চলা শুরু করেছে। আমার বন্ধুর বাইক শুরুতে আটকে রাখতে চাইলেও মেডিকেল স্টুডেন্ট ও পাশের গ্রামেই বাড়ি বলে বিশ্বাস করে তারা পরে ছেড়ে দিয়েছে। সে বাইকে আসছে।



ভ্যানের পাশ দিয়ে যাওয়া এক রিক্সা থেকে এক আরোহী বললো,



‘কি হয়েছে ভাই?’



আমি শিওর ছিলাম না বিপরীত দিকে যাওয়া একজন লোককে কয়েক সেকেন্ডে কিভাবে ব্যাখ্যা করবো যে কি ঘটেছে। আমার ভ্যানচালক দাঁত বের করে তাকে জানালো, ‘পাও ভাইঙ্গা গেসে’ :D





হাসপাতালে পৌছার আগে আরো কমপক্ষে বিশজনের কৌতুহল মেটানো হলো ‘পাও ভাইঙ্গা গেসে’ বলে এবং এতবার ‘পাও ভাইঙ্গা গেসে’ বলার জন্যই কিনা কে জানে ভ্যান চালক স্বাভাবিকের চেয়ে তিনগুন ভাড়া দাবী করে বসলো X( রোগী ভ্যানে রেখে ভাড়া নিয়ে কথা কাটাকাটি চূড়ান্ত পর্যায়ের অশ্লীল দৃশ্য হবে ভেবে তাকে তার চাহিদা মতো ভাড়া দিয়ে দিলাম। সেও মনে হয় আশা করেনি এই ভাড়া চাইলেই পেয়ে যাবে B-) তাই কৃতজ্ঞতাস্বরূপ রোগিকে হাসপাতালের ভেতরে নিয়ে যেতে হাত লাগালো।





একটা বেডে রোগীকে শোয়ানো হলো। প্রথমিক চিকিৎসা বাবদ কিছু দামী ব্যাথানাশক এবং ব্যান্ডেজ কিনে আনতে বললেন ডাক্তার /:) কিনে আনলাম। ব্যথানাশক দেওয়ার পর তিনি কিছু এক্স রে করতে দিলেন। এক্স রে রুমে গেলাম। ততক্ষনে আমার বন্ধুটিও চলে এসেছে। এক্স রে এর খরচায় সেও যোগ দিলো।



এক্স রে রিপোর্ট কিছুক্ষন পর দেয়া হবে। এর মধ্যেই লোকটার জন্য স্থায়ী একটা বেড এর ব্যবস্থা হলো। হাসপাতালে বন্ধুর পরিচিত ডাক্তার থাকায় বেড পাওয়া সহজ হয়েছিলো। ইতোমধ্যেই রোগীর ফ্যামিলি চলে এসেছে। ভুল হলো, এসেছে তার পুরো ফ্যামিলি :-/ এতজন তাকে শেষ দেখা দেখতে এসেছে যে সবাইকে রুমে যায়গা দেয়া সম্ভব হলো না।



রোগীর বড় ভাই গোছের কেউ একজন বললেন,‘ঘটনা কি আপনে ঘটনাইছেন?’



‘আমরাই মোটরসাইকেলে ছিলাম’- বলে এক্স রে রিপোর্ট আনতে গেলাম :|



এক্স রে রিপোর্ট বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে দেখাতে হবে। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বন্ধুর পরিচিত। তাই তার রুমে ঢুকতে সিরিয়ালে বসতে হলো না।আমাদের সাথে রোগীর বড় ভাইও গেলেন। সারাদিনের এত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনার পর অবশেষে একটা ভালো সংবাদ পাওয়া গেলো। ‘পাও ভাঙ্গে নি’ :D একটা হাড় সামান্য নড়ে গেছে। ওষুধ দিলে এবং কিছুদিন রেস্ট নিলে ঠিক হয়ে যাবে।



রোগীর আত্বীয়স্বজনের মধ্যে প্রেসক্রিপ্শনের ওষুধ কেনা নিয়ে কোনো মাথাব্যাথা দেখা গেলো না। অথচ ভেবেছিলাম উনারা আসার পর আমাদের দায়িত্ব শেষ X( যাহোক, এটাই শেষ ঝামেলা মনে করে ওষুধ কিনে আনতে গেলাম। মানিব্যাগ প্রায় ফাঁকা হয়ে গেলো :(( রোগীর জন্য একটা ম্যাঙ্গো জুসও কিনে আনলাম। কিন্তু আমরা কি জানতাম পাপের প্রায়শ্চিত্তের তখনও অনেক বাকী?



রোগীর কিছু হয় নি এই তথ্য তার আত্বীস্বজন মানতে পারলেন না।এক্স রে রিপোর্টকে তুচ্ছ জ্ঞান করে তারা বায়না ধরলেন রোগীকে পাশের জেলার মেডিকেল কলেজের হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার জন্য পাঠাতে হবে :-/ এই হাসপাতালের চিকিৎসায় তাদের ভরসা নেই!



আরেক হাসপাতালে যাওয়া মানে আরও খরচা। নানা ভাবে তাদের বোঝানোর চেষ্টা করলাম। তারা তাদের দাবীতে অনড় X(( ব্যাথানাশকের ইফেক্ট শেষ হয়ে আসায় রোগীর ‘উহ আহ’ তাদের আবদারে নতুন মাত্রা যোগ করলো। আমরাও বাধ্য হলাম তাদের দাবী মেনে নিতে।



দাবী মেনেও রেহাই পেলাম না। আমাদের ঠিক করা ভ্যানে তারা রোগীকে পাঠাবেন না। তাদের এম্বুলেন্স চাই!



আবার দৌড়ানো হলো এম্বুলেন্সের জন্য। আরো কয়েকটা বড় নোট গেলো এম্বুলেন্সের পেছনে /:) আমার ততক্ষনে সর্বশান্ত অবস্থা। এরপর টানা লাগবে আমার বন্ধুর। সে জানালো তারই মেডিকেল কলেজ যেহেতু তাই কোনো সমস্যা নেই। বিনামূল্যে সব চিকিৎসা পাবে।



বন্ধু ওদের সাথে গেলো। বললো আমার আর আসার দরকার নেই সাথে। বাকীটা সে একাই দেখতে পারবে। নিশ্চিত হলাম সে একাই পারবে :-/ তাই আর গেলাম না। আমিও আর এত নাটক নিতে পারছিলাম না। সকাল থেকে একটা শ্বাসরুদ্ধকর নাটকের পর আমি বাসায় ফিরে এলাম :|



এক ঘন্টা পর ফোন দিলাম বন্ধুকে। জানলাম তারা পৌছে গেছে। বেডও ম্যানেজ হয়েছে।কিছু বাড়তি ওষুধ কিনে দিতে হয়েছিলো।



খোঁজ খবর নিতে থাকলাম। হাসপাতাল থেকে রোগীর ছাড়া পাওয়ার দিন তার হাতে কিছু নোট ধরিয়ে দিয়ে সে যাত্রায় আমরা চূড়ান্তভাবে বেঁচে গেলাম :D লোকটা এখন আগের মতই সাইকেল চালায়। সেই ব্রীজের উপর নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রক্ষা করা সাইকেল।



অনেক খারাপ কিছুও হতে পারতো। হয় নি। কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছিলো :| কিন্তু লোকটার ব্রিজ থেকে লাফ দেওয়ার দৃশ্য দেখে যে ভয়টা পেয়েছিলাম সে তুলনায় এটাকে এখন কমই মনে হয়। কাউকে পেছনে বসিয়ে বাইক চালানোর শখ আমার সেদিনই মিটে গিয়েছিলো। কিছু দামী শখ না হয় অপূরনীয়ই থাকুক।

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪০

নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: হা হা হা

প্রথমবার মোটর সাইকেল চালানোর সময় এক্সিডেন্ট করেনাই এমুন পাবলিক কিন্তু খুজে পাবেন না। আমিও লিস্টে আছি।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫১

মুশাসি বলেছেন: গল্পটা শুনতে ইচ্ছা হয় ভাই, আমার মতো অনেকেই আছেন এই লিস্টে শুনে খুশি হলাম।

ধন্যবাদ আপনাকে :)

২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

খায়ালামু বলেছেন: আমি কোনদিন বাইক এক্সিডেন্ট করিনাই। B-)

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

মুশাসি বলেছেন: গুরু, আপ্নের কাছে তামিল নিবো, শিষ্যত্ব কবুল করুন।

৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

শাহরিয়ার লিমু বলেছেন: তালে তালে বাইচা গেছেন। মজা পাইলাম চিপায় পইরা আপনেও জ্বীনে বিশ্বাস শুরু করলেন শুনে। :) এরপর থিকা খিয়াল কইরা। শহরের রাস্তায় এমন করলে কিন্তু সিম্প্যাথি পাইবেন না। দেখা যাবে বাইক দিয়া যারে উষ্টা দিছেনসে মাটিতে পরার আগেই আপনি হসপিটাল বেডে পরে গেছেন। -_-

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

মুশাসি বলেছেন: আই ন্যু ব্রাদার, শহরে জ্বীন থাকে না। মানুষের ভয়ে পলায়ন করে তারা গ্রামীন রাস্তা ঘাটে আব ব্রীজ কালভার্টে আশ্রয় নিয়েছে :P

৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০০

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: জিনের কাজ? =p~ =p~ =p~ =p~

ভাই আপনি তো কম পুংটা আছিলেন না এতো ভদ্র হইলেন ক্যামতে? :P :P

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১১

মুশাসি বলেছেন: হা হা হা, পথিক ভাই, আপনাদের পথে মোটর বাইক নিয়া নামলে সবাই পুংটা হইয়া যায় :P :P
দেশের রাস্তাঘাট ছোট, প্রবাসের রাস্তায় বাইক চালাইতে মুঞ্চায় B-)

৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০০

মিত্রাক্ষর বলেছেন: লুল ভাই আমিও প্রথম দিনই বালুতে ক্রাশ খাইসিলাম :P যদিও এক ঝাঁপ দিয়ে আমি আগেই বাইক থেকে পড়ে গিয়েছিলাম :P

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৬

মুশাসি বলেছেন: বালুতেই পড়লেন! আপনার ভাগ্য ভালো ভাই, ঠিক যেনো সিনেমার শুটিং এ নায়কের সেফটির ব্যবস্থা করা ছিলো :)

অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য :)

৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০১

যুবায়ের বলেছেন: দুখঃজনক ঘটনা.... তবে পড়ে মজা পেলাম..
এধরনের ঘটনা সব বাইকারের জীবনে থাকে।
একদিন বাইক নিয়ে গ্রামের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলাম হঠাৎ একটি মুরগী
আমার বাইকের নিচে পড়ে মারা গেল। এক মহিলা চিৎকার দিল.. মারি ফেলাইচে বাহে...
সাথে সাথে দেখি জমিতে কাজ করছিল কৃষকেরা পাছুন-কাচি হাতে দৌড়িয়ে আসছিল। তারা বলতেছিল ছোল মারি ফেলাইছে!!!..
মরছে মুরগী সেই কথা একান ওকান হয়ে বাচ্চা মারা গেছে গুজব রটে গেল!!..
অবস্হা বেগতিক দেখে সেলফে ষ্টাট করে দিলাম একখান টান...
তারপর অনেক গেছি ওই গ্রামে তবে বাইক চালাইতে খুবই চৗকান্না থাকি।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৯

মুশাসি বলেছেন: হা হা হা, আপনার অভিজ্ঞতাতো আরো বেশি মজার যোবায়ের ভাই। গ্রামে একান ওকান হতে হতে ঘটনার পুরুত্ব বহুগুন বেড়ে যায়। ভাগ্য ভালো সেদিন সহি সালামতে ফিরতে পেরেছিলেন। এটা কি নতুন বাইকটা নিয়ে ঘটেছিলো?

৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১২

খায়ালামু বলেছেন: তামিল নিবেন ক্যান?? হলিউড নেন, বলিউড নেন। হোয়াই তামিল?? :-P

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২১

মুশাসি বলেছেন: হা হা হা, তালিম দেন তাইলে :P
আর হলিউড বা তামিলের মধ্যে নিতে বললে তামিল নিবো, তামিল হিরোরা অতমানবীয়ভাবে বাইক চালাইতে পারে :P

৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৪

বুঝিনাই বলেছেন: আহারে বড়ই আফচুচ..... :P তবে মনে রাইখেন শখের দাম লাখ টাকা, সেই তুলনায় আপনার একটু কমই গেসে।
হে হে কাহিনীতে জটিল মজা পাইলাম =p~ =p~ =p~

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৪

মুশাসি বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই, আমার মনে হয় মোটর সাইকেলের কিছু হইলে টের পাইতাম, কত লাখে কত শখ :P

৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: বন্ধু মোটর-বাইক চালানোয় এতই দক্ষ যে,চালাতে চালাতেই সে মাথার চুল আঁচড়াতে পারে B-) ঐ অবস্থাতেই বাইক টার্ন নিতে পারে।



=p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

মুশাসি বলেছেন: আমি তো ওরে দিয়ে সার্কাস খুলবো ভাবছি, আসলেই অনেকেই এই বাহনটা দিয়ে এত এত কসরৎ দেখায় যে অবাক হইতে হয়!

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই :)

১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: জিবনে মোটরসাইকেল চালানো শিখতে পারলাম না এই একটা দুখ, কেউ শিখাতে চাইলে পয়সা দিয়ে হলেও শিখব

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

মুশাসি বলেছেন: তাড়াতাড়ি শিখে ফেলেন ভাই, গার্লফ্রেন্ডরে নিয়া ঘুরতে হবে না? মাইয়ারা বাইকের জন্য পাগল ;)

১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫২

ফালতু বালক বলেছেন: B-) B-) B-) B-)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৫

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ বালক ভাই ;) ;)

১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: :) :) :) আহারে শখ । বস কি আছে জীবনে ! মানুষ শখ পূরণ করার জন্য চান্দের দেশে পর্যন্ত যায় । আর আপনি এতো তাড়াতাড়ি এতো দিনের শখ চাপাদিচ্ছেন তাও ছোট একটা এক্সিডেন্ট এর কারণে ! নাহ চালাইয়া যান আর শখ পূরণ করেন :) যেই কোন কাজে ঝরঝান্টা থাকবেই তাই বলে তায় বাদ দেওয়া যাবেনা ।
শুনেন তাইলে আমার একটা ঘটনা , ২০০৩ এর দিকের ঘটনা । আমাদের বাড়ি থেকে ১ মাইল দূরে একটা ছাড়া বাড়ি ছিল আর ঐ বাড়িতে ছিল অনেক গুলা খাজুর গাছ , আর শীতের দিনে গাছিরা ঐ সব খাজুর গাছ থেকে রস সংগ্রহ করে বিক্রি করতো , তো ঐ বাড়িতে বিশাল একটা খাজুর গাছ ছিল আর সেই গাছের রস ছিল অনেক মিষ্টি এবং সুস্বাধু , অন্য সব গাছের রস বিক্রি হতো ১৫ টাকা কেজি হিসাবে কিন্তু ঐ লম্বা গাছের রস বিক্রি হতো ৪০ টাকা তাও আবার পানি মিক্স করে ! তাই আমি আর আমার চাচাতো ভাই সিদ্ধান্ত নিলাম সেই গাছের রস চুরি করে খাবো । তাই এক দিন রাত ৩ টা বাজে দুই জন ঘুম থেকে উঠে সেই বাড়িতে গেলাম , আর ঐ বাড়িতে কেউ থাকতোনা সবাই ভুতের বাড়ি বলেই চিনে এবং রাতে কেউ যায় না । গাছের নিচে গিয়ে দাঁড়ালাম আর চাচাতো ভাই কে বললাম তুই গাছে উঠ , আমি নিচে আছি , চাচাতো ভাই গাছ উঠলো , অনেক বড় গাছ ঃ) রস ভরে রসের হাড়ি ফুল হয়ে গেছে বলে জানানো চাচাতো ভাই :) কিন্তু এতো বড় গাছ থেকে রসের হাড়ি নিয়ে কিভাবে নামবে ? তাই এক হাতে রসের হাড়ি আরেক হাত দিয়ে গাছ বেয়ে বেয়ে নামছে চাচাতো ভাই । আমিও উপরের দিকে তাকিয়ে আছি , চারিদিকে অন্ধকার আর কুয়াশা , ঝিঝি পোকার ডাক , হঠাত করে কি যেন এসে মাথায় পড়লো আর আমি জ্ঞান হারালাম :( ভোর ৪ টার দিকে ফজরের আজান শুনে জ্ঞান ফিরে পেলাম , কিন্তু মাথায় প্রচণ্ড ব্যাথা , কপাল বেয়ে রক্ত পড়ছে :( আর চাচাতো তাই আমার পাশেই হতভং হয়ে বসে আছে , খাজুরের রসে আমার শরিল আঠা আঠা হয়ে গেছে , তখন বুঝলাম গাছ থেকে রসের হাড়ি সহ চাচাতো ভাই নিচে পরে গেছে আর রসের হাড়ি আমার মাথায় পড়ছে :(( :(( চাচা তো ভাইকে বললাম কিরে কথা কছনা ক্যান ? চাচাতো ভাই হা করে বসে আছে জোরে ধাক্কা দিলাম তার হুস ফিরে এলো এবং আস্তে আস্তে বাড়ি ফিরে এলাম , এই ভোর বেলায় গোসল করে আয়নার সামনে দাঁড়ালাম দেখলাম কপাল ফেটে গেছে মুখে বাম গালে একটা এঁচোড় খেয়েছে এবং মাথায় হাত দিতেই পাচ্ছিনা ব্যাথায় , চুল বেয়ে বেয়ে রক্ত পড়ছে । আমার এই অবস্থা যদি আব্বা আম্মা দেখে তাই মেরেই ফেলবে :( এই চিন্তা করে সকালে কারো সাথে কথা না বলেই ঢাকা চলে এলাম আফার বাসায় , ২০-২৫ দিন থেকে তার পর বাড়িতে গেলাম এবং একদিন বড় ধরি নিয়ে আবার সেই খাজুর গাছে উঠে হাড়ির মুখে ধড়ি বেধে রস নামাইয়া খাইছিলাম .।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৩

মুশাসি বলেছেন: হাসতেই আছি ভাই, হা হা হা । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত মজার একটি অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য। যেমন আমার সেইদিন কিছু হলে আম্মা আমারে মাইরাই ফালাইতো তেমন আপ্নিও ভয় পেয়ে আপার বাসায় চলে গেলেন। আমার বড় বন বা ভাই নেই। এমন একটা আশ্রয় থাকলে ভালো হতো। আর এত বড় ঘটনার পরও যে শখটা পূরন করেছিলেন এই কথা শুনে অনুপ্রেড়না পাইলাম। দেখি বাইক চালানোয় এক্সপার্ট হতেই হবে। :)

১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: কিছু শখ অপূর্ণ ই থাকুক :)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৪

মুশাসি বলেছেন: জি ভাই, কিছু শখের দাম খুব বেশি।

ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

মদন বলেছেন: সেইরাম মজা পাইলাম।

অন্যের দু:খে হাসতে নাইরে মদনা :P

টাইম পাইলে এখানে একটু শেয়ার কইরেন http://www.motorcyclevalley.com/ :)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৭

মুশাসি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মদন ভাই :)

আচছা এখানে শেয়ার করলে লটারী টটারীরে বাইক টাইক পাওয়ার চান্স আছে নাকি? :P

সময় করে শেয়ার করবো, লিঙ্কুর জন্য ধইন্যা :)

১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪৭

পেন্সিল চোর বলেছেন: =p~ =p~ =p~

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৮

মুশাসি বলেছেন: :P :P
ধন্যবাদ ভাই

১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:২৮

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: পোষ্টে অনেক আগেই এসেছি। কিন্তু কমেন্ট দিতে পারছিলাম না। বারবার আনরেস্পন্সিভ হয়ে যাচ্ছিল। :(( :((



ভাই জ্বীনে আপনাকে ধাক্কা দিল ক্যান? :|| সূত্রানুযায়ী হুরপরীর ধাক্কা দেওয়ার কথা B-)) B-))



মোটরবাইকের কি কিছু হইছিল? কি বাইক? B-)

৩ নম্বরটা :)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

মুশাসি বলেছেন: আমিও ভাবছিলাম, সাম্প্রতিক ভিজিট লিস্টে আপনেরে দেখলাম, কমেন্ট না দিয়া গেলেন গা!

ভালোই পয়েন্ট ধরছেন, ওই বয়স্ক লোকরে পাইলে জিগাইতে হবে, হুরপরীর ধাক্কা দেয়াই যুক্তিযুক্ত ছিলো :)

মোটর বাইক সহি সালাম তে ছিলো, ডিসকভারী :)

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে :)

১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪২

বাংলার হাসান বলেছেন: ++++++++

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই

১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভালাই তামিল নেয়া হইছে দেখা যায়। :P

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩

মুশাসি বলেছেন: হা হা হা,ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই, সত্যিই তামিল নিলে আর এক্সিডেন্ট হইতো না মনে হয়। ব্রীজই উইড়া যাইতো।

১৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

ইমরান হক সজীব বলেছেন: বেপোক মজার ঘটোনা :D

মুরুব্বী গোছের একজন লোক বললো,
তিনি পুরো এক্সিডেন্টের ঘটনা দেখেছেন। দেখে তার মনে হয়েছে এটা জ্বীনের কাজ। এই ব্রীজে যে জ্বীন আছে সে বিষয়ে তার কোনোই সন্দেহ নাই


হাহা বেপোক ফানি, গ্রামের লোকের যত বিশ্বাস । জীন, ভূত, ফেরেশতাই আবার কেও বিশ্বাস করে নাকি ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪

মুশাসি বলেছেন: ধন্যবাদ সজীব ভাই, বিশ্বাস ব্যাপারটা আসলে যার যার ব্যক্তিগত।

২০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

আমি রেদওয়ান বলেছেন: : আমি কোনদিন নিজে বাইক এক্সিডেন্ট করিনাই। কারন আমি বাইক চালাতে পারি না। B-) B-) :( ;)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫

মুশাসি বলেছেন: বাইক চালানো শিখে ফেলেন ভাই, এই যানজটের যুগে এই একটা বাহনই ভরসা ;)

২১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

যুবায়ের বলেছেন:
এটা ঘটেছিল এপাচি ফাষ্ট মডেলের বাইকের ঘটনা..
নতুন বাইক আর কেনা হয়নি ছোটভায়ের পছন্দ ডিসকভার ১২৫ আমার ফেজার ১৫৩ এ নিয়ে দ্বন্দ চলছে..

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০

মুশাসি বলেছেন: আমি ভেবেছিলাম কিনে ফেলেছেন। আচ্ছা, দেখা যাক কে জেতে ;)

২২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪

ভিয়েনাস বলেছেন: বিরাট হিস্টোরিক্যাল কাহিনী ঘটায় ফেলছেন তো :D

শখ কি কোনভাবেই পূরণ হবার নয় /:)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মুশাসি বলেছেন: মাঠে ঘাটে প্রাক্টিস করে পূরন করা যায়, যেনো আমার এবং আশেপাশের জানমালের কোনো ক্ষতি না হয়। :)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই

২৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

স্ক্রু ঢিলা বলেছেন: মুই কুনুদিন বাইক এক্সিডেন্ট করি নাইক্কা !!! B-) B-)
কারণ মুই বাইকই চালাইতে পারি নাইক্কা :P :-P

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মুশাসি বলেছেন: বাইক চালানো শিখে ফেলেন ভাই, গা্র্ল ফ্রেন্ডকে বা বউকে নিয়ে ঘুরতে তো পারবেনই, এই যানজটের যুগে এই একটা বাহনই ভরসা ;)

২৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

আশরাফ উদ্দিন বলেছেন: প্রথম বাইক চালানো শিখেছিলাম হোন্ডা সি. ডি. আই দিয়ে। এরপর নিজের একটা বাইক নিয়েছি ৩ বছরে প্রায় ৩০,০০০ কি. মি চালিয়েছি চট্টগ্রামে কিন্তু আল্লাহর রহমতে কোট ছোটখাট এক্সিডেন্ট ও করি নাই। এখন গত একবছর ধরে আছি আবু ধাবীতে। বাইক এখনো আছে, দেশে গেলে চালাবো। খুব মিস করি আমার বাইক কে।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৭

মুশাসি বলেছেন: দেশে আসেন ভাই, বাইকটা আপনার খুবই প্রিয় বোঝা যাচ্ছে। ইনশাল্লাহ ছোট খাট এক্সিডেন্টও হবে না কখনো।

২৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: হাহাহা :) দারুন হইছে ।
আমি যখন প্রথম সাইকেল চালানো শিখছিলাম , তখন সাইকেল শুধু এদিক সেদিক যেতে চাইতো, আর গিয়ে ধাক্কা লাগত স্কুল-কলেজ পড়ুয়া মেয়েদের সাথে :)
সাইকেলটা যে কী লুল ছিল !! :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৮

মুশাসি বলেছেন: সাইকেল লুল ছিলো না সাইকেল চালক- দ্বন্দে পইড়া গেলাম রে ভাই ;)

২৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২২

টেকনো(মুভি এডিশন) বলেছেন: ছোট ভাইকে দেখে শিখেন। এখনও কোন এক্সিডেন্ট করি নাই B-)

২৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: হা হা । চরম

২৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:

সাইকেলই পারি না আবার বাইক ! :!>

২৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৭

তাইফুর রহমান প্রান্ত বলেছেন: আপনার গাড়ির ইন্সুরেন্স এর কাগজ আপডেট আছে কি???

আপনার গাড়ি কিংবা মোটরবাইক নতুন ইন্সুরেন্স অথবা পুরাতন ইন্সুরেন্স রিনিয়ু করুন ঘরে-অফিসে বসেই !!

বেশির ভাগ সময় আমরা গাড়ির ইন্সুরেন্স করার কথা ভুলে যাই,
সে জন্য রাস্তায় আমাদেরকে অনেক ঝামেলা এবং ভোগান্তির সম্মুখীন হতে হয়।

বিশেষ করে ট্রাফিক এর মামলা আর জরিমানা।

তাই এসকল ঝামেলা আর ভোগান্তি এড়াতে এবং সময় বাচাতে অনলাইনে আপনার গাড়ির ইন্সুরেন্স করুন খুব সহজেই।

MOTOR INSURANCE
(HOME DELIVERY/COURIER SERVICE)

#SAVE_YOUR_TIME!!
#SAVE_YOUR_MONEY!!
#SAVE_YOUR_ENERGY!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.