নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

!

দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা, কারো দানে পাওয়া না!

মুশাসি

আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ।

মুশাসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

''হুইলচেয়ারে বসেই গড়বে আগামীর পৃথিবী" ইভেন্ট আপডেট ও শেষ সময়ে লক্ষ্যপূরনে এগিয়ে আসার আহ্বান

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২২





"আমাদের পায়ে দাঁড়াবে ওরা, স্থবিরতায় আনবো গতি- হুইলচেয়ারে বসেই গড়বে আগামীর পৃথিবী" স্লোগানকে সামনে নিয়ে রমজানের শুরুতে কার্যক্রম শুরু করি আমরা। লক্ষ্য ছিলো এই ঈদে ৫০ জন গরীব প্রতিবন্ধীকে হুইলচেয়ার প্রদান, তাদের সংগ্রামী জীবনে গতির সঞ্চার ও কিছুটা হলেও কষ্ট লাঘব করা।



প্রয়োজন ছিলো আড়াই লক্ষ টাকা। আমরা সমানুপাতিক গ্রুপ এর ভলান্টিয়াররা (যেই ব্যানারে বিগত তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে ভলান্টিয়ারী কাজ করে আসছেন এই ব্লগলেখক, ব্লগার আশিকুর অমিত, ব্লগার ব্লেজিং ফয়সাল, ব্লগার তাহমিদসহ অনেকে) অফলাইনে ও অনলাইনে প্রচেষ্টা চালিয়ে এ পর্যন্ত সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছি এক লক্ষ সত্তর হাজার টাকা। পঞ্চাশজন প্রতিবন্ধীর প্রত্যেককে হুইলচেয়ার কিনে দিতে প্রয়োজন আরো প্রায় সত্তর হাজার টাকার। ঈদের আগে এই শেষ সময়ে লক্ষ্য পূরণে সামুর ব্লগারদের প্রতি এগিয়ে আসার আবেদন জানাচ্ছি। আসুন আমরা আমাদের সাধ্যমতো এই অসহায় প্রতিবন্ধীদের সংগ্রামী জীবন যুদ্ধে পাশে দাড়াই।



ইভেন্টের বিস্তারিত, যোগাযোগ, সাহায্য করবার উপায়, আমাদের পূর্ববর্তী বছরের ইভেন্টগুলোর কাজের বিবরন ও জবাবদিহিতা নিচে দেওয়া হলো।





ইভেন্ট বিস্তারিতঃ

ছেলেটা জন্ম থেকেই হাটতে পারে না। কোমরের নিচে কোনো শক্তি নেই। তার স্কুল পাশের গ্রামে। দরিদ্র বাবা প্রতিদিন কোলে করে দিয়ে আসে স্কুলে। কিন্তু এভাবে আর কতদিন? একটা হুইল চেয়ার হলে সে হয়তো কারও সহায়তা ছাড়াই নিজের পড়াশোনাটা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারতো।



বয়সের ভারে অকেজো পা নিয়ে বৃদ্ধা দাদীমা অবহেলায় ঘরের কোনে বিছানায় পড়ে থাকে। তার সঙ্গ দেওয়ার কেউ নেই। জীবনের শেষ ক'টা দিন উঠোনের আলো বাতাসে ঘুরে বেড়াতে পারতো শুধু একটা হুইলচেয়ার পেলে।



বেতের কারখানায় কাজ করতো এক যুবক। বাঁকানো দুটি পা নিয়ে প্রতিদিন প্রায় তিন কিলোমিটার পথ হামাগুড়ি দিয়ে কারখানায় গিয়ে এই কাজ করেন তিনি। একটি হুইলচেয়ার পেলে সে নির্বিঘ্নে যেতে পারতো তার কারখানায়।



এরকম ৫০ জনের পাশে দাড়াতে চাই আমরা এই ঈদে। ৫০ জনকে কিনে দিতে চাই হুইল চেয়ার।। আর কারো বোঝা হবে না এই ৫০ জন। এদের মাঝে কেউ হুইল চেয়ারে করে স্বাচ্ছন্দ্যে কর্মস্থলে যাবে, কেউবা যাবে স্কুলে কিংবা কেউবা ঘরের আশে পাশের আলো বাতাসে শ্বাস নিবে আনন্দে কিংবা কেউবা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা (যদি আমরা সন্ধান পাই)... প্রতিটি হুইল চেয়ার ৫ হাজার করে ধরলে এই জন্যে প্রয়োজন আড়াই লক্ষাধিক টাকা। এই বিপুল পরিমান অর্থ আমরা অনলাইন ও অফলাইনে উভয় মাধ্যম থেকে সংগ্রহের চেষ্টা চালাবো।



সাহায্যপ্রার্থীরাঃ

আমাদের ইভেন্টে সাহায্যপ্রার্থী ৩৮ জনের নাম এখানে যুক্ত করা আছে। আমাদের পূর্ণ সহায়তা এখনো নিশ্চিত না হওয়ায় আমরা আপাতত টার্গেট ঠিক করেছি ৪০ জন। তাই বাকি ১০ জনের নাম সহায়তা প্রাপ্তি নিশ্তিতে যুক্ত করা হবে। সাহায্যপ্রার্থীদের ছবি পেতে ফেসবুক ইভেন্ট পেজ দ্রষ্টব্য।



... আর এই কাজে একজন গর্বিত অংশীদার হতে পারেন আপনিও।



যেভাবে এই কাজের গর্বিত অংশীদার হবেন আপনিঃ



- সরাসরি দেশ/ বিদেশ থেকে অর্থ সহায়তা পাঠিয়ে।

- ইভেন্টটির প্রচারনা চালিয়ে, শেয়ার- বন্ধুদের ইনভাইট করে, নানা তথ্য দিয়ে কিংবা কম দামে হুইল চেয়ার কিনে দিতেও সহায়তা করতে পারেন।

- হুইল চেয়ার পেলে প্রোডাক্টিভ কাজে অংশ নিতে পারবে এমন ব্যাক্তিদের সন্ধানও দিতে পারেন (ইতোমধ্যে আমরা ২০ জনের লিস্ট চূড়ান্ত করেছি)

-আপনি নিজ দায়িত্তে আপনার আত্মীয় স্বজন কিংবা বন্ধুবান্ধবদের এই উদ্যেগটির কথা জানিয়ে ডোনেশান সংগ্রহ করতে পারেন। এতে আপনি একা পাঠালে যে এমাউন্টটা হতো, তার থেকে নিশ্চয় কিছুটা বেশি হবে।





যেভাবে অর্থ সাহায্য পাঠাবেনঃ

___________________

বিকাশ নাম্বারঃ

১) 01755107987 ( পারসোনাল নাম্বার)

২) 01715841459 ( পারসোনাল নাম্বার)

৩) 01672411487 (পারসোনাল নাম্বার )



ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টঃ

Account name: HASAN MD. ASHIQUR RAHMAN

ACCOUNT NUMBER:4202427791300

SWIFT CODE: ABBLBDDH

AB BANK, RAJSHAHI BRANCH , BANGLADESH

ফোনঃ 8801715841459



প্রবাসী ভাই বোনদের জন্যে আমাদের পেপাল অ্যাকাউন্টঃ

[email protected]

যারা পাঠাবেন প্লীজ তাঁরা অবশ্যই সাবজেক্টে এইটা লিখবেন " Somanupatic Fund"।



ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে সহায়তা পাঠাতে চাইলে ইভেন্টে যোগাযোগ করুন।



বিশেষ অনুরোধঃ

বিকাশ বা যে কোন মাধ্যমে সহায়তা পাঠানোর পর অবশ্যই আমাদের নাম্বারে ফোন দিয়ে কনফার্ম হয়ে নিবেন। প্রতিদিন আমাদের কাছে আসা টাকার পরিমান ও উৎস জানতে ক্লিক করতে পারেন গুগল ডকের এই লিঙ্কেঃ http://goo.gl/3hJMLt





যাবতীয় তথ্যের জন্য যোগাযোগঃ

ব্লগার মুশাসি ( 01741076781)

ব্লগার ব্লেজিং ফয়সাল (01672411487)

ব্লগার আশিকুর রহমান অমিত (01715841459)

সাব্বির আহমেদ হিমু (01755107987)





উদ্দ্যোক্তারা কারাঃ



“সমানুপাতিক"- A Voluntary group of RUETians .



"করুণায় নয়, ভালবাসায়; অনুরোধে নয়, দায়িত্ববোধে"- আর্ত-মানবতার সেবায় সারা বাংলাদেশে।



(সমানুপাতিক)





আমাদের পূর্বে করা ইভেন্টসমূহঃ



- “আসুন, সংঘবদ্ধভাবে শীতার্তদের পাশে দাড়াই,২০১৩” এর প্রচেষ্টায় ১৭০০ কম্বল ও ৫০ বস্তা কাপড় বিতরন করা হয়। (বিস্তারিত)



- ঈদের আনন্দ হতদরিদ্র প্রতিবন্ধীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে ১৮০ জন প্রতিবন্ধীর মাঝে প্রতিজনকে ৫০০ টাকা সমমানের খাবার ও ৫টি সেলাই মেশিন বিতরন।

(বিস্তারিত)



- চলছে ৬ মাসে ১০ জন হতদরিদ্র প্রতিবন্ধীকে স্বাবলম্বীকরনে সেলাই প্রশিক্ষনে ২য় পর্ব। ১ম পর্বের সার্টিফিকেট বিরতন ও উপহার প্রদানের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী ২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব ফজলে হোসেন বাদশা।

(বিস্তারিত)





- দরিদ্র প্রতিবন্ধী শিশু ও বয়োবৃদ্ধ -বৃদ্ধাদের মাঝে ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে ৭৫ জনকে ঈদের নতুন কাপড় উপহার।

(ইভেন্ট লিঙ্ক)



- "A Fight Against Cold" 12 প্রচেষ্টায় রাজশাহীতে ২০০ জন কে কম্বল ও ২০০০ শীতার্ত মানুষকে শীতবস্ত্র বিতরন।



(কয়েকটি ছবি)



কৃতজ্ঞতা রইলো, ব্লগার আমিনুর রহমান ভাইকে স্বপ্রনোদিত হয়ে আমাদের ইভেন্টের কথা সামুতে জানানোর জন্য এবং কৃতজ্ঞতা সামুর প্রতি মানবিক সাহায্যের পোষ্ট গুলোর প্রতি সকলের দৃষ্টি আকর্ষনের জন্য।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: খুবই চমৎকার একটা উদ্যোগ...

অংশগ্রহনকারী প্রত্যেককে তাঁদের মহৎ এবং সুকঠিন এ প্রচেষ্টার জন্য জানাই সাধুবাদ এবং সবরকম শুভকামনা...
সঙ্গে একটা প্রশ্নও রাখছি সম্মানিত ব্লগারগণ সহ সব সাহায্যে ইচ্ছুকের পক্ষ হতে...

আপনার তথ্যমতে প্রতিটি চেয়ারের মূল্য ৫০০০ টাকা হলে ৫০ টির জন্য ২৫০০০০ টাকা। সাহায্য প্রদানেচ্ছুক প্রত্যেকের জন্য কোন ন্যূনতম এমাউন্ট নির্দিষ্ট আছেকি? নাকি যে যার ইচ্ছামত যেকোন এমাউন্ট পাঠাতে পারবেন??

ধন্যবাদ আবারো উদ্যোগ টার জন্য ...

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১১

মুশাসি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার হিসেব ঠিক আছে। এছাড়াও সারা দেশব্যাপী এই ৫০ জনের কাছে হুইলচেয়ারগুলো পাঠাতে কুরিয়ার বাবদ কিছু খরচ হবে। সেটা হয়তো সমানুপাতিকের ফান্ড থেকেই দিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে।

আমাদের গুগল ডকে দেওয়া তথ্যগুলো থেকে আপনি দেখে নিতে পারবেন যে, সকলেই তার সাধ্যমতো এগিয়ে এসেছে। কারো জন্য নির্ধারিত কোনো এমাউন্ট বা ন্যূনতম কোনো এমাউন্ট নেই।

এভাবেই সকলের মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা প্রতিবাদের মতো আমাদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন করবো ইনশাল্লাহ। দোয়া রাখবেন।

আবারও ধন্যবাদ।

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মহতী উদ্যোগকে স্বাগত জানাই ।

১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২

মুশাসি বলেছেন: সেলিম ভাই আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। জানি পাশেই পাবো।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৪

ফা হিম বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মহতী উদ্যোগকে স্বাগত জানাই ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৩৮

মুশাসি বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ফা হিম। আশা করি পাশেই থাকবেন।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: ইভেন্টের শুরু থেকেই পাশে আছি । মানসিক,আর্থিক দুভাবেই পাশে থাকার চেষ্টা করবো ।

'সমানুপাতিক' এবং আপনাদের সবার জন্য অজস্র শুভকামনা রইলো সিরাজ ভাই ।

:|

১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৩৯

মুশাসি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রিবর্ণ। আপনারা আছেন বলেই এমন কিছু উদ্যোগ গ্রহনের সাহস পাই।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৫৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: মানুষ হয়ে মানুষের জন্য কাজ করাটা অনেক গর্বের। সামুর ব্লগারদের সেই গর্বে অংশীদার হবার একটা ইভেন্ট তৈরি আসলেই প্রশংশার দাবিদার।

চমৎকার উদ্যোগ। অবশ্যই অংশগ্রহন করবো।

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫৯

বালক বন্ধু বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম।
উদ্যোগটি চমৎকার। এই ভাবে সবাই এগিয়ে আসলে আমাদের দেশের অসহায় মানুষগুলো জীবন সংগ্রামে দৃঢ় চিত্তে এগিয়ে যেতে পারবে।

আশা করি আপনারা হুইল চেয়ারের দাম নির্ধারণ করার আগে একটু খোজ করে নিয়েছেন। কারণ আমার জানামতে হুইল চেয়ারের দাম ১০ হাজার এর উপরে। আপনারা কি করে ৫০০০ করে কিনবেন আমি ঠিক বুঝেতে পারছি না। একটু খুলে বললে খুশী হতাম।
হুইল চেয়ার কেনার আগে কিছু বিষয় চিন্তা করে নিলে ভাল হবে। আমাদের দেশে যারা এই ভাবে হুইল চেয়ার দেয় তারা পাইকারি ভাবে চেয়ার কিনে। সাধারণত যে হুইল চেয়ার কেনা হয় তা চিকিৎসা কাজের জন্য উপযুক্ত। কারণ সেগুলো অনেক বড় হয় এবং ভারি হয় যা ব্যবহার করা খুব বিরক্তিকর, কারণ ব্যবহারকারীর শরীরের তুলনায় এগুলো অনেক বড় যা আরাম করে বসার ক্ষেত্রে উপযুক্ত নয় এবং বহন করা আরও বেশী কষ্টসাধ্য।
আপনারা চাইলে কার কার জন্য কিনবেন তাদের বয়সের চিন্তা করে চেয়ার কিনতে পারেন। বাংলাদেশে ভাল হুইল চেয়ার বানায় সিডিডি। তারা ব্যবহারকারীর শরীরের মাপ অনুযায়ী বানিয়ে দেয়। তাদের সাথে কথা বলতে পারেন। আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী তারা বানিয়ে দিতে পারে। তবে আমার জানামতে সেগুলোর দাম একটু বেশী পরবে।
হুইল চেয়ার দিবেন ভাল কথা, এক ধরনের হুইল চেয়ার আছে যেগুলোতে প্লাস্টিকের চেয়ার বসানো থাকে। এগুলো যথাসাধ্য চেষ্টা করবেন না দিতে। কারণ এগুলো ব্যবহারকারীর ক্ষতি করে।
হুইল চেয়ার সুবিধা অনুযায়ী ছোট হওয়া ভাল। এগুলো ব্যবহার করা সহজ এবং বহন করাও সহজ।

বি. দ্র. : "প্রতিবন্ধী" শব্দটি ব্যবহার না করাই ভাল। এর বদলে "প্রতিবন্ধী ব্যক্তি" শব্দদ্বয় ব্যবহার করা উচিত। "জাতি সংঘ প্রতিবন্ধী অধিকার সনদ" ও বাংলাদেশে "প্রতিবন্ধী ব্যক্তি অধিকার ও সুরক্ষা আইন-২০১৩" সহ সব স্থানেই "প্রতিবন্ধী ব্যক্তি শব্দদ্বয় ব্যবহার করা হয়েছে। আর এটি করা হয়েছে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সাথে আলোচনা করেই। বাংলাদেশে যে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের আন্দোলনের ধারা রয়েছে তারাও "প্রতিবন্ধী ব্যক্তি" শব্দদ্বয়ের পক্ষে তাদের অবস্থান দৃঢ় ভাবে ব্যক্ত করে।

"প্রতিবন্ধী" শব্দটি ব্যক্তির সমস্যা দিয়ে ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে কিন্তু "প্রতিবন্ধী ব্যক্তি" শব্দদ্বয় ব্যক্তির 'ব্যক্তিসত্ত্বা" কে তুলে ধরে।

সবচাইতে বড় কথা এইভাবে ব্যক্ত করলে সচেতন প্রতিবন্ধী মাত্রই সম্মানিত বোধ করে যা শুধু 'প্রতিবন্ধী' শব্দ ব্যবহার করলে করে না বরং অপমানিত বোধ করে।

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২০

বালক বন্ধু বলেছেন: দুঃখিত " সচেতন প্রতিবন্ধী মাত্রই" এর বদলে " সচেতন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি মাত্রই" হবে।

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯

কামের কথা কন!! বলেছেন: বালক বন্ধু এর সঙ্গে আমি একমত আপনারা ৫ হাজার টাকা দিয়ে হুইল চেয়ার দিলেন কিন্তু সেটা কাজে আসল না তাহলে তো কোন লাভ হল না। আশাকরি বালক বন্ধু এর মতামত টি যাচাই করে দেখবেন। আর কারও কি ডাচ বাংল্গা ব্যাংক এর একাউন্ট আছে থাকলে একটু আমাকে মেইল করে দেন/ [email protected]

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.