নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এডলফ ফিহা

আমি ফিহা।ঢাকায় থাক।ভালো লাগে ঘুরে বেড়াতে।খুব বেশী ভালবাসি আমার ভালবাসার মানুষটিকে। প্রায়ই মনে হয় সুবিশাল এই পৃথিবীর কাছে আমি যেন এক ছোট্ট ধূলিকণা।এর পরেও কেন জানি বেচে থাকতে ইচ্ছে করে জনম জনম ভর....

এডলফ ফিহা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নববর্ষ উদযাপন-উন্মত্ততা-উদ্দামতা-যৌন হয়রানি :-

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:১০

বাংলা নববর্ষ ১৪২২ বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে যে যৌন হয়রানি হয়েছে,সেটা নিশ্চয় কোন মনুষ্যরুপী পশুর কাজ সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।কিন্তু ঠিক কোন কারণে হঠাৎ করে এই ধরণের পশুত্ব কিছু মানুষের মাঝে জেগে উঠলো সেটা নিয়েও ভাববার প্রয়োজন আছে।



নিঃসন্দেহে বাংলা নববর্ষ উদযাপন বাঙ্গালীর রক্তে মিশে আছে,কিন্তু বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে আমরা যেই উন্মত্ততার সাথে এই জাতীয় দিবসটি উৎযাপন করে আসছি সেটা রীতিমত অবাক করার মত।

আর নববর্ষকে ঘিরে আমাদের এই বাধাহীন উন্মত্ততা কিছু পশুর হাতে তুলে দিয়েছে দিয়েছে উদ্দামতার বিষ।

এ প্রসঙ্গে আমাদের প্রতিবেশী ভারতের 'হোলি' উৎসবের কথা খুব প্রাসঙ্গিক ভাবেই চলে আসে। ভারতে হোলি উৎযাপন নিয়েউন্মত্ততা নতুন কিছু নয়।আর এই উৎসবের অশ্লীলতার দিকটাও খুব পুরনো।

সেখানে উন্মুক্ত পরিবেশে কিছু-মেয়ে,ছেলে রং মারামারি করে যে উৎসবের শুরু করে,তার শেষ হয় কিছু মেয়েদের বস্র হরণ আর সেই বস্রের ভেতরকার শরীরে অসংখ্য মনুষ্য হাতের আনাগোনার মধ্য দিয়ে।



এখন মদ্দা কথা হল আমাদের নববর্ষ পালনের পদ্মতি ও নববর্ষ পালনের বিরামহীন উন্মত্ততা নরপশুদের হাতে তুলে দিচ্ছে যৌন হয়রানির মতন অস্র।



আমরা নববর্ষ পালনের পদ্মতি কে এমন ভাবে গড়ে তুলি যেখানে একদল যুবক হটাত করে এসে কারো শাড়ি খুলে নেওয়ার মতন সুযোগ না পায় এবং যাতে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তাৎক্ষনিকভাবে উপস্থিত জনতা একজোট হয়ে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারি।



শুধু রাষ্ট্র এবং নখ-দর্পহীন রাষ্ট্রীয় আইন প্রয়োগকারী বাহিনীর দিকে তাকিয়ে থাকলে হবে না।

এভাবে চলতে থাকলে শুধু মেয়েদের শাড়ি না,একদিন ওরা আমাদের পাঞ্জাবীও খুলে নিবে......

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:১৯

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: আসলে এই পহেলা বৈশাখে বা মেলায় ললনাদের সাথে ইতরামি.....গায়ে পড়া....হাত দেয়া....ছোটকাল থেকেই দেখেছি.... এটা হঠাৎ করেই আবিষ্কৃত কোন বিষয় নয়, তবে ইদানিং প্রচার যন্ত্রের অনুকুল্যে প্রচারটা বেশি হচ্ছে......।

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:২৯

এডলফ ফিহা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই।কিন্তু আগের থেকে এখন এর মাত্রা অনেক বেশি।যেভাবে আমরা আমাদের উদযাপনের মাত্রা ও তীব্রতা বাড়িয়ে দিচ্ছি,সেভাবে এসব পশুদের পশুত্বের তীব্রতাও মাত্রাও বেড়ে চলছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.