নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এডভোকেট আশফাক

এডভোকেট আশফাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেউ কি এই হাদীসটির ব্যাখ্যা দিতে পারবেন......???

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

عن جابر رضى الله تعالى عنه عن النبى صلى الله عليه وسلم حين اتاه عمر رضى الله تعالى عنه فقال انا نسمع احاديث من يهود تعجبنا افترى ان نكتب بعضها فقال امتهوكون انتم كما تهوكت اليهود والنصارى لقد جئتكم بها بيضاء نقية ولو كان موسى حيا ما وسعه الا اتباعى.

অর্থঃ- “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে বর্ণনা করেন যে, একদিন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদি¦য়াল্লাহু তায়ালা আনহু নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নিকট এসে বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ্ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। আমরা ইহুদীদের থেকে তাদের কিছু ধর্মীয় কথা শুনে থাকি, যাতে আমরা আশ্চর্যবোধ করি, এর কিছু আমরা লিখে রাখবো কি?

নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, তোমরাও কি দ্বিধাদ্বন্দ্বে রয়েছ? যে রকম ইহুদী-নাছারারা দ্বিধাদ্বন্দ্বে রয়েছে? অবশ্যই আমি তোমাদের নিকট পরিপূর্ণ, উজ্জ্বল ও পরিষ্কার দ্বীন নিয়ে এসেছি। হযরত মুসা আলাইহিস্ সালামও যদি দুনিয়ায় থাকতেন, তাহলে তাঁকেও আমার অনুসরণ করতে হতো।”

(মুসনাদে আহ্মদ, বাইহাক্বী, মিশকাত, মিরকাত, আশয়াতুল লুময়াত, লুময়াত, শরহুত্ ত্বীবী, তা’লীকুছ ছবীহ্ ইত্যাদি)

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

আধার রাতের মুসাফির বলেছেন: আমার মনে হয় এই হাদীস দ্বারা বুঝানো হয়েছে যে আল্লহর দ্বীন পরিপূর্ণ (আল্লাহর কুরআন এবং রাসূলের সুন্নাহ)। এতে অপূর্ণ বলে কিছু নেই এবং দ্বিধাগ্রস্থ হওয়ার কোন দরকার নেই।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

এডভোকেট আশফাক বলেছেন: মানে অন্যদের থেকে ভালো কিচু হলেও সেটা নেয়া যাবে না?

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

রিওমারে বলেছেন: নবী জীবিত থাকতে হাদিস বলে কিছুই ছিল না।। প্রধান চার সাহাবীরা কোণ হাদিস লেখেন নি । তিনি মারা যাওয়ার পরে এই গুলো নবীর নামে অপপ্রচার মাত্র। এবং এই হাদিস গুলো কোরানেরসাথে সম্পুর্ন সাংঘর্শিক। কোরান কি পরিপুর্ন জীবন বিধান নয়? কোরান কোণ নতুন গ্রন্থ নয় এটা কোরানই সাক্ষী দেয়। কোরান পুর্ববর্তী সকল আসমানী কেতাবের সমষ্টি । যদি তাই হয় তাহলে মুসাকে কেন মোহাম্মদের অনুসরন করতে হবে বরং মোহাম্মদ পুর্ব বর্তী নবীদের অনুসরন করেছে। কোরান দেখুনঃ সুরা হা মিম সাজদা আয়াত৪৩ তোমাকে তো তাই বলা হয় যা বলা হত তোমার পুর্ববর্তী নবিদেরকে। সুরা ফাতির আয়াতঃ ৩১ পুর্ববর্তী কেতাবের সমার্থক হিসাবে আমি এই অমোঘ বানী [কোরান] নাজিল করেছি। সুরা নাহল আয়াত ১২৩ আমি তোমার প্রতি আদেশ করলামঃ তুমি ইব্রাহীমের ধর্ম অনুসরন কর।

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

খাইয়া কামনাই বলেছেন: কি বলবেন সরাসরি বলেন!!! জানি আপনি বলবেন সেটা মনেয় হয় আচ করতে পারছি!!!

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: রিওমারে হলেন অনলি কুরানিস্ট । ওদের রাসুল হলেন রাশাদ খলিফা । আসলে এই হাদিস দ্বারা মুহাম্মদ সা এর শ্রেষ্ঠত্ত বুঝানো হয়েছে । একমাত্র মুহাম্মদকে রাহমাতুল্লীল আলামীন বলা হয়েছে ।মুসা নবি শুধু এসছিলেন ইহুদিদের জন্য আর মুহাম্মদ সারা বিশ্বের জন্য । তাই ঐ সময় মুসা নবি আসলেও তাকে মুহাম্মদকে অনুসরন করা লাগতো । মুসা নবী তো ঐ সময় ছিলেন না তাই উনি উপমা হিসাবে ব্যবহার করেছেন ।

৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৪

মাসুদ মারুফ বলেছেন: সহমত @ মিজানুর রহমান মিলন । হাদীস হল রাসুল [স] এর আমল। রাসুল [স] এর সাথে তার আমলকেও মানতে হবে। সহিহ হাদীস কখনই কুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক নয়। বিষয়টা জানার অভাব। জানলে সহজ, না জানলে অনেক কঠিন।
হাদীসের বইগুলো লেখার পর সেগুলোর মধ্যে জাল, জইফ, সহীহ সবগুলোই ক্যাটাগরাইজ হয়ে গেছে। অনুগ্রহ করে সেগুলো পড়ুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.