নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রত্যেকটা মানুষের জীবনের গল্প তার আঙ্গুলের ছাপের মতই ভিন্ন। দূর থেকে এক মনে হলেও যতই তার গভীরে যাবে কেউ ততই বৈচিত্রময় বিভিন্নতা পাবে। নিজের জীবনের গল্পে চরে বেড়ানো মানুষগুলো সবাই’ই যার যার জগতে বন্ধী। সহস্র বছর বাঁচতে পারলে পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষের জীবনের গল্প আমি শুনতাম।নিজের দেখা জগৎ দেখা আদেখা মানুষদের জগতের সাথে গেঁথে নিতেই লিখি এবং আন্যের লিখা পড়ি। কেউ যদি মিথ্যুক বা ভন্ড না হয় তাহলে তার যে কোন ভিন্ন মতের কারন তার চার পাশের ভিন্ন জগৎ, ভিন্ন পরিবেশ, ভিন্ন শিক্ষা। তাই মানুষকে বুজতে হলে তার জগৎটাকে জানতে হবে, তার গল্পগুলো শুনতে হবে।আফনান আব্দুল্লাহ্
দ্বিতিয় বিশ্বযু্দ্ধ
৫.
স্তালিন
যুদ্ধ পরবর্তি সময়। সব কিছু পুনঃর্গঠন সবাই। জার্মানকে চার মিত্রের জন্যে চার ভাগ করতে গড়ে উঠলো বার্লিন প্রাচীর।
আহত যোদ্ধা বিনিময় হলো জয়ী আর পরাজীত শক্তীর মাঝে। উদ্যোগ নিলো রেডক্রিসেন্ট। একই সময়ে যার যার দেশে ট্রেন থেকে নামতে লাগলো তাদের আহত সৈন্যরা। হাজার হাজার পঙ্গু তরুন। কি হবে তাদের?
বন্ধী বিনিময়ের শর্তানুযায়ী পরাজীত জার্মান ফেরত পাঠাতে থাকে সোভিয়েত ইউনিয়নের স্তালিনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদের। যারা স্তালিনের উপর অতিষ্ঠ হয়ে তার পতনের জন্যে জার্মানকে সাহায্য করতে এসেছিলো। তারা স্তালিনের বর্বরতার কথা জানতো। কিন্তু কতটা জানতো?
খুঁজে খুঁজে বের করে দেশে ফেরত পাঠাতে বিদ্রোহীদের ট্রেনে তোলার সময় অনেকেই নিজের গায়ে পেট্রোলের আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করে। কোন ভাবেই তারা স্তালিনের হাতে জীবিত পড়তে রাজি না। বলা হয়ে থাকে যে হিটলার স্তালিনের জন্যে আশির্বাদ হয়ে জন্মেছিলেন। না হলে মানব সভ্যতার সবচেয়ে কলঙ্কিত চরিত্রটি হিটলার না হয়ে স্তালিনই হতেন।
[email protected]
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব বেশী সংক্ষিপ্ত হয়ে গেছে। ছবি দিলে ভাল হয় মনে হয়।