নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আফনানের নিকেশ জগৎ.....।

আফনান আব্দুল্লাহ্

প্রত্যেকটা মানুষের জীবনের গল্প তার আঙ্গুলের ছাপের মতই ভিন্ন। দূর থেকে এক মনে হলেও যতই তার গভীরে যাবে কেউ ততই বৈচিত্রময় বিভিন্নতা পাবে। নিজের জীবনের গল্পে চরে বেড়ানো মানুষগুলো সবাই’ই যার যার জগতে বন্ধী। সহস্র বছর বাঁচতে পারলে পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষের জীবনের গল্প আমি শুনতাম।নিজের দেখা জগৎ দেখা আদেখা মানুষদের জগতের সাথে গেঁথে নিতেই লিখি এবং আন্যের লিখা পড়ি। কেউ যদি মিথ্যুক বা ভন্ড না হয় তাহলে তার যে কোন ভিন্ন মতের কারন তার চার পাশের ভিন্ন জগৎ, ভিন্ন পরিবেশ, ভিন্ন শিক্ষা। তাই মানুষকে বুজতে হলে তার জগৎটাকে জানতে হবে, তার গল্পগুলো শুনতে হবে।আফনান আব্দুল্লাহ্

আফনান আব্দুল্লাহ্ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সরকার-- মমতা নাকি শুধুই ক্ষমতা...

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৯

দাবীটা হোক ভাষার বা ভাবের, অভাবের,ভাতের কিংবা ভরনের- পোষনের, বিদ্য়ুতের, জ্বালানীর, আচারের-বিচারের...। মিছিলের মানুষগুলো হোক সাদা বা কালো, এই ধর্মের, ঐ ধর্মের, এই জাত কিঙবা ঐ জাতের। সরকার হোক গনতন্ত্রী বা স্বৈরতন্ত্রী অথবা রাজতন্ত্রী। কখনোই কোন সরকারই তার দেশের সাধারন মানুষের দাবী দাওয়া মেটানোর অক্ষমতা ঢাকতে তাদের উপর গুলি চালাতে পারেনা। গুলির পর আবার পাখি শিকারীর মত কয়টা মারলাম এই তর্ক করা প্রাণীগুলোর শরীরে কখনোই মানুষের রক্ত থাকতে পারে না।
.
সরকার কি বৈধ নাকি অবৈধ তা আসলে নির্ভর করে মানুষদের সাথে তার আচরনের উপর। ঘরের বাচ্চাকাচ্চার সব দাবী মেটানো বাবা মার পক্ষে সম্ভব না। তাই বলে এটা ওটার জন্য়ে ট্য়াঁ ট্য়াঁ করা বাচ্চাটার গলায় তার মা মাছ কাটার বটি দিয়ে পোঁচ দিতে পারে না। দিলে কেউ এটা বলবে না যে ভাই কয় পোঁচ দিয়ে মারলো। বরং এটাই বলবে যে এই মহিলা কখনোই কারো মা ছিলো না। সেই সক্ষমতা বা অধীকার কোনটাই তার নাই।
.
১৯৫২ সালের এই দিনে গভর্ণর জেনারেল খাজা নাজিমুদ্দিন এটাই প্রমাণ করেছিলো বেলা ১২ টার কিছু পরে এখনকার জগন্নাথ হলের কাছে গুলি করে মানুষ মেরে। ওখানে তারা কত জন মেরেছিলো সেটা কখনো মূল বিষয় ছিলো না। মূল বিষয় ছিলো দেশের সরকার তার মানুষকে গুলি করে মারছিলো। আর তখনই তারা আমাদের সরকার থাকার অধিকার হারিয়েছিলো...

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.