![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মুয়াবিয়ার আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত পরিত্যাগকারী রাসুলের(সাঃ) শিয়া।শিয়া মানে অনুসারী।আমি আল্লাহর অনুসারী,রাসুলের(সাঃ) অনুসারী।ডঃ তিজানী সামাভী বলেন,শিয়ারা রাসুলের(সাঃ) সুন্নত পালন করছে।
আগের লেখার লিঙ্কঃ
Click This Link
Click This Link
Click This Link
আহলে বাইতে ও আহলে সুন্নাহর বিভক্তি
ইহা হল সেই ঘটনা যখন রাসুল (সা.) মুসলমানদেরকে পথভ্রষ্টতা থেকে রক্ষা করার জন্য ওসিয়াত (লেখনী) লিখে দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু উমর ইবনে খাত্তাব ও অন্যান্য সাহাবাগণ রাসুল (সা.)-কে কলম-দোয়াত দিতে অস্বীকার করেছিলেন (বুখারী ও মুসলিমের মধ্যে ‘ইয়াওমুল খামীসের’ ঘটনাটি খুবই প্রসিদ্ধ)। আর তাঁর (সা.) শ্রেষ্ঠত্ব ও সম্মানের কোন তোয়াক্কা করেন নি এবং খুবই কঠোর ব্যবহার করেছিলেন। এমনকি তাঁর প্রতি ‘হিযইয়ান’ (প্রলাপ বকার) অপবাদও দিয়েছিলেন এবং পরিস্কার ভাষায় বলে দিয়েছিলেন যে, “রাসুলের ওয়াসিয়াতের (লেখনীর) প্রয়োজন নেই, আমাদের জন্য আল্লাহর কিতাবই যথেষ্ট”।
কিন্তু হযরত আলী এবং আরো কিছু সাহাবা যাদেরকে রাসুল (সা.) ‘শিয়ানে আলী’ অর্থাৎ আলীর অনুসারী বলে আখ্যায়িত করেছিলেন, তাঁরা রাসুল (সা.)-এর আহ্কামের আনুগত্য করেছিলেন এবং তাঁরা তাঁর সমস্ত কথা ও কর্মকে আনুগত্য করা ওয়াজিব গণ্য করতেন, ঠিক তেমনই যেমন আল্লাহর কিতাবকে আনুগত্য করা ওয়াজিব গণ্য করতেন। যেমনটি ইরশাদ হচ্ছে যে, “হে ঈমানদারগণ আনুগত্য কর আল্লাহর আর আনুগত্য কর রাসুলের” [সূরা নিসা, আয়াত-৫৯]।
উমর ইবনে খাত্তাবের স্বভাব তো সকল মুসলমানই জানেন যে, তিনি সর্বদাই রাসুল (সা.)-এর কাজে ও সিদ্ধান্তে বাধা প্রদান করতেন [‘আহলে যিাকর’ নামক কিতাবে আমি নবী (সা.)-এর সাথে হযরত উমরের বিরোধিতাকে বিস্তারিত বয়ান করেছি]। ঘটনাবলী বলে দিচ্ছে যে, উমর ইবনে খাত্তাব নবী (সা.)-এর সুন্নাতের বন্দিত্বকে (বাদ্ধ বাধকতা) সহ্য করতেন না, আর এই কথাটি পাঠকমন্ডলী তার খেলাফতের যুগে জারীকৃত আহ্কাম দ্বারাই ভাল করে বুঝতে পারবেন। তিনি নবী (সা.)-এর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ইজতিহাদ করতেন, শুধুকি তাই! বরং আল্লাহর প্রকাশ্য সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেও তিনি ইজতিহাদ করতেন এবং আল্লাহ কর্তৃক হালালকৃত বিষয়কে হারাম এবং হারামকৃত বিষয়কে হালাল ঘোষণা দিতেন। [মোয়াল্লেফাতুল কুলুবের অংশ এবং মোতা’ হজ্জ ও মোতা’ বিবাহকে হারাম ঘোষণা দিয়েছেন। অথচ আল্লাহ তায়ালা সেগুলিকে হালাল করেছিলেন। তিন তালাককে এক তালাকের মাধ্যমে হালাল করে দিলেন অথচ আল্লাহ তা হারাম ঘোষণা দিয়েছিলেন]।
আবার ঘটনাবলী একথাও বলে দিচ্ছে যে, সাহাবাদের মধ্যেকার যারা হযরত উমরকে সমর্থন করতেন তাদেরও ধর্ম তা’ই ছিল। আর পরবর্তীকালেও তার ভক্তবৃন্দরাও ‘বিদআত-এ- হাসানা’ বলে তারই আনুগত্য করেছেন। যেমন তিনি নিজেই সেগুলিকে বিদআত-এ-হাসানা বলেছেন (উদাহরণ স্বরুপ ‘তারাবিহ’)।
পরবর্তী আলোচনাতে এই কথা স্পষ্ট করা হবে যে, সাহাবাগণ নবী (সা.)-এর সুন্নাতকে ত্যাগ করেছিলেন এবং উমর ইবনে খাত্তাবের সুন্নাতকে অনুসরণ করতেন।
রাসূল (সা.)-এর বিরোধিতার দ্বিতীয় ঘটনা
রাসুলুাল্লাহ (সা.) তাঁর ওফাতের দু’দিন পূর্বে একটি সেনাবাহিনী গঠন করে ওসামা বিন যায়েদকে উহার প্রধান নিযুক্ত করেন, আর সমস্ত সাহাবাকে সেই বাহিনীতে শরীক হবার হুকুম দিলেন, কিন্তু সাহাবাগণ তাতে শরীক হোন নি। এমনকি সাহাবাগণ রাসুল (সা.)-কে এই কথা বলে ভর্ৎসনা করলেন যে, আপনি ১৭ বছর বয়সি দাড়ি-গোঁফ ছাড়া একটি যুবককে আমাদের সরদার নিযুক্ত করে দিলেন!
ওসামার বাহিনীতে যোগদান না করার জন্য রাসুল (সা.) কর্তৃক লানত করা [“ওসামার বাহিনতে যারা যোগদান করবে না, তাদের প্রতি আল্লাহ লানত” সূত্র: মুলাল ওয়ান্নাহল, শাহরসেতানী, খন্ড-১, পৃ-২৯] সত্বেও হযরত আবু বকর ও উমর এবং আরো কিছু বিশিষ্ঠ সাহাবা খেলাফতের চক্করে উক্ত বাহিনীতে যোগদান করেন নি।
কিন্তু রাসুলুল্লাহ (সা.) হযরত আলী এবং তাঁর ভক্তবৃন্দকে ওসামার বাহিনীতে যোগদান করার হুকুম দেন নি, আর এই কাজটি তিনি (সা.) বিরোধকে শেষ/নিস্পত্তি করার জন্য করেছিলেন, যাতে আল্লাহর নির্দেশের বিরোধিতাকারীদেরকে মদীনার বাহিরে পাঠিয়ে দেয়া যায়। ইহা তো স্পষ্ট যে, সেখান থেকে এই লোকগুলি যতদিনে ফেরৎ আসবে ততদিনে হযরত আলীর খেলাফত প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে। খেলাফতের বিষয়ে এটিই ছিল আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর ইরাদা। কিন্তু কোরায়েশের চালাক-চতুর লোকেরা এই কথা বুঝতে পেরেছিল বিধায় তারা নিজেদের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, আমরা কিছুতেই মদীনার বাহিরে যাব না। সুতরাং তারা গড়িমসি করে এতো ঢিলামী করল যে, অবশেষে রাসুল (সা.)-এর ইন্তেকাল হয়ে গেল এবং তারা তাদের পরিকল্পনায় সফল হয়ে গেল এবং রাসুল (সা.)-এর ইচ্ছাকে তারা অবজ্ঞা করল অথবা অন্য ভাষায় এভাবে বলা যেতে পারে যে, ‘তারা রাসুল (সা.)-এর সুন্নাতকে অস্বীকার করল’।
উক্ত ঘটনা দ্বারা আমাদের কাছে এই কথাটিও স্পষ্ট হয়ে যায় যে, হযরত আবু বকর, উমর, উসমান, আব্দুর রহমান বিন আউফ, আবু ওবায়দা, আমের বিন জেরাহ ইত্যাদীগণ রাসুল (সা.)-এর সুন্নাত অস্বীকারকারী ছিলেন। তারা পার্থিব ও খেলাফতের মুসলেহাতের কারণে নির্দ্বিধায় ইজতিহাদ করে নিতেন। আর এ ব্যাপারে তারা আল্লাহ ও রাসুল (সা.)-এর আদেশকেও ভয় করতেন না।
কিন্তু হযরত আলী এবং তাঁর আনুগত্যকারীগণ রাসুল (সা.)-এর সুন্নাতের পাবন্দ (বাদ্ধ) ছিলেন, আর যতদূর সম্ভব হত তারা সুন্নাতের প্রতি আমল করতেন। সুতরাং এমন কঠিনতম পরিস্থিতিতেও আমরা হযরত আলীকে রাসুল (সা.)-এর ওসিয়াতের প্রতি আমল করতে দেখতে পাই। অথচ সমস্ত সাহাবা রাসুল (সা.)-কে বিনা গোসল ও বিনা কাফনেই ফেলে রেখে খেলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য ‘সকীফা’-তে গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন। হযরত আলী, রাসুল (সা.)-এর গোসল ও কাফন-দাফনের কাজে ব্যস্ত ছিলেন। হযরত আলী রাসুল (সা.)-এর প্রতিটা হুকুমের প্রতি আমল করতে থাকেন, আর এই বিষয়ে তাঁকে কোন জিনিষই বাধা দিতে পারতো না, অথচ তিনিও সকীফাতে যেতে পারতেন এবং সাহাবাদের পরিকল্পনাকে ধুলিস্যাৎ করতে পারতেন। কিন্তু তাঁর দৃষ্টির সম্মুখে ছিল নবী (সা.)-এর সুন্নাতের প্রতি সম্মান করা এবং সেই মতে আমল করা। সুতরাং তিনি স্বীয় চাচাতো ভাইয়ের জানাজার নিকটই অবস্থান নিলেন, যদিও খেলাফত থেকে বঞ্চিত হতে হল।
এ স্থানে অল্প বিরতির জন্য হলেও সেই মহান চরিত্রের প্রতি বিবেচনা করা আবশ্যক, যা হযরত আলী মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.)-এর কাছ থেকে উত্তরাধিকার হিসাবে পেয়েছিলেন।
হযরত আলী নবী (সা.)-এর সুন্নাত প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে খেলাফতকে প্রত্যাখ্যান করে দিলেন, পক্ষান্তরে অন্যান্যরা খেলাফতের লোভে রাসুল (সা.)-এর সুন্নাতকে প্রত্যাখ্যান করেছেন।
আহলে সুন্নাতের তুলনায় আহলে বাইত
ইহা এমনই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা সাহাবাগণ সকীফাতে এ জন্য গ্রহণ করেছিলেন যেন তারা হযরত আলীর খেলাফত বিষয়ে রাসুল (সা.)-এর সেই স্পষ্ট হুকুমের বিরোধিতা করেন, যে হুকুমের মাধ্যমে তিনি (সা.) বিদায়ী হজ্জের সময় ‘গাদীর দিবসে’ হযরত আলীকে খলিফা নিযুক্ত করেছিলেন, আর এ সকল সাহাবা সেদিন সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
যদিও খেলাফতের বিষয়ে মোহাজের ও আনছারদের মাঝে বিরোধ ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত রাসুল (সা.)-এর সুন্নাতকে প্রত্যাখ্যান এবং হযরত আবু বকরকে খেলাফতের জন্য উপস্থাপন করার বিষয়ে সবাই ঐক্যমত হয়ে গিয়েছিলেন। আর এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে ছিলেন যে, আবু বকরই খলিফা থাকবেন। যদিও এ ব্যাপারে অনেক মানুষের প্রাণেরও ক্ষতি হোক না কেন তবুও পরওয়া নেই। আর যে ব্যক্তি হযরত আবু বকরের খেলাফতের বিরোধিতা করবে তাকে হত্যা করে দিতে হবে। হোক সে ব্যক্তি নবী (সা.)-এর নৈকট্যপ্রাপপ্তই হোক না কেন [হযরত ফাতেমা যাহরার ঘরে আগুন ধরিয়ে দেয়ার ঘটনাটি হল এর উত্তম দলিল]।
এই ঘটনাতেও সংখ্যাগরিষ্ঠ সাহাবা রাসুল (সা.)-এর সুন্নাত অস্বীকার করা এবং তা নিজেদের ইজতিহাদ দ্বারা পরিবর্তন করে দেয়ার ক্ষেত্রে হযরত আবু বকর ও উমরকে সাহায্য করেছেন। স্পষ্টতঃ এরা ইজতিহাদের পক্ষে ছিলেন।
এভাবেই মুসলমানদের এই সংখ্যালঘুটি একটি আকার ধারণ করে নিল যারা রাসুল (সা.)-এর সুন্নাতের সাথে সম্পৃক্ত ছিল এবং হযরত আবু বকরের বায়াতকে অস্বীকার করেছিল, অর্থাৎ হযরত আলী ও তাঁর অনুসারীবৃন্দ।
জি হ্যাঁ, বর্ণিত তিনটি ঘটনার পর ইসলামী সমাজে দুই পক্ষ অথবা দুটি বিশেষ দল সৃষ্টি হয়ে গেল। তাদের মধ্যেকার একটি দল ‘সুন্নাতে রাসুলের বিশ্বাসী’ এবং তা প্রতিষ্ঠার পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। অপর দলটি রাসুল (সা.)-এরসুন্নাতকে নিজেদের ইজতিহাদ দ্বারা পরিবর্তন করে দিত। এটি ছিল সংখ্যাগরিষ্ট সেই দলের কাজ যারা হুকুামত (শাসণ ক্ষমতা) পর্যন্ত পৌঁছাতে চাইত অথবা তাতে যোগদান করার আকাংখ্যা পোষণ করত। এমতাবস্থায় একটি দল অর্থাৎ হযরত আলী এবং তাঁর অনুসারীগণ ‘সুন্নী’ সাব্যস্ত হলেন এবং অপর দল অর্থাৎ হযরত আবু বকর, উমর ও অন্যান্য সাহাবাগণ ‘ইজতেহাদী’ সাব্যস্ত হলেন।
দ্বিতীয় দলটি হযরত আবু বকরের নেতৃত্বে প্রথম দলের মান-মর্যাদাকে শেষ করার অভিযান শুরু করে দিল এবং নিজেদের বিরোধি পক্ষকে পরাজিত করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা আঁটতে লাগল।
অর্থনৈতিক আক্রমন
ক্ষমতাসীন দলটি বিপক্ষীয় দলের রুজি-রুটির উপর আক্রমন সানাল। সে জন্যই হযরত আবু বকর, হযরত ফাতেমা যাহরার নিকট থেকে ‘বাগ-এ-ফিদাক’ কেড়ে নিলেন [ইতিহাসের কিতাবাদিতে ফিদাকের কাহিনী এবং হযরত ফাতেমা যাহরা কর্তৃক হযরত আবু বকরের প্রতি অসন্তুষ্ট হওয়া এবং সেই অবস্থাতেই এই দুনিয়া থেকে বিদায় নেয়ার ঘটনাটি খুবই প্রসিদ্ধ] এবং উহাকে সমস্ত মুসলমানের সম্পত্তি বলে ঘোষণা দিয়ে দিলেন আর বললেন যে, ‘এই ফিদাকটি কেবল ফাতেমার সাথে সংশ্লিষ্ট নয়, যেমন তাঁর পিতা বলেছেন’। হযরত আবু বকর, হযরত ফাতেমাকে তাঁর পিতার উত্তরাধিকার থেকে বঞ্চিত করে দিলেন আর বললেন, “নবীগণ কাউকে ওয়ারেশ রেখে জান না”। তারপর তাঁর ‘খুমস’-ও বন্ধ করে দিলেন, অথচ রাসুল (সা.) নিজের এবং নিজের আহলে বাইতের জন্য খুমস নির্দিষ্ট করেছিলেন কারণ তাঁদের জন্য ‘সদকা’ হারাম ছিল।
এভাবে হযরত আলীকে অর্থনৈতিকভাবে দূর্বল করে দিলেন, সেই ফিদাককে আত্মসাৎ করে নিলেন যার দ্বারা যথেষ্ট আয়-আমদানি হত। তাঁকে তাঁর চাচাতো ভাইয়ের সুন্নাতকে নিজেদের ইজতিহাদ দ্বারা পরিবর্তন করে দিত। এটি ছিল সংখ্যাগরিষ্ট সেই দলের কাজ যারা হুকুামত (শাসণ ক্ষমতা) পর্যন্ত পৌঁছাতে চাইত অথবা তাতে যোগদান করার আকাংখ্যা পোষণ করত। এমতাবস্থায় একটি দল অর্থাৎ হযরত আলী এবং তাঁর অনুসারীগণ ‘সুন্নী’ সাব্যস্ত হলেন এবং অপর দল অর্থাৎ হযরত আবু বকর, উমর ও অন্যান্য সাহাবাগণ ‘ইজতেহাদী’ সাব্যস্ত হলেন।
দ্বিতীয় দলটি হযরত আবু বকরের নেতৃত্বে প্রথম দলের মান-মর্যাদাকে শেষ করার অভিযান শুরু করে দিল এবং নিজেদের বিরোধি পক্ষকে পরাজিত করার জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা আঁটতে লাগল।
উত্তরাধিকার থেকেও বঞ্চিত করে দিলেন। খুমসও বন্ধ করে দিলেন। সুতরাং হযরত আলী তাঁর বৌ-বাচ্চার ভরণ-পোষণে অক্ষম হয়েগেলেন। আর ইহা ঠিক সেই কথা যা হযরত আবু বকর, হযরত ফাতেমা যাহরাকে বলেছিলেন যে, “হ্যাঁ খুমসে আপনারও অধিকার আছে, কিন্তু আমি এ বিষয়ে সেই আমলই করব, যা রাসুল করতেন। তবে হ্যাঁ, আপনার রুটি ও কাপড়-চোপড়ের ব্যবস্থা করা হবে”।
যেমনটি আমি পূর্বেও বয়ান করেছি যে, হযরত আলীর আনুগত্য ও অনুসরণকারীদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষ গোলাম ছিলেন, যাদের কাছে ধন-দৌলত নামের কোন জিনিসই ছিল না এবং শাসক দলটিও তাদেরকে ভয় পেত না। আবার মানুষের স্বভাব হল যে, তারা ধনবানদের প্রতি আকৃষ্ট হয় এবং ফকীরদেরকে তুচ্ছ জ্ঞান করে থাকে।
চলবে.......।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
তনম্য় বলেছেন: সাহাবিদের দোষ খুজার কেমতা আমাদের নাই
আমরা তাদের মত হাজার try করলে ও হতে পারবোনা।
উনি আসছে সাহাবিদের দোষ খুজতে।
আপনি কি জানেন রাসূল (স) যাদেরকে জাননাত এর সু খবর দিয়েছেন উমর & বককর তাদের মাঝে আছেন.. ফেরকা বাদ দিয়া ভালকিছু করেন। না পারলে ভাগেন!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১০
আল-মুনতাজার বলেছেন: প্রথম ৩ খলিফা রাসুল(সাঃ)এর যে সুন্নতগুলো পরিবরতন করে ফেলেছিল
(বইঃহাদিছের ইতিহাস অনুসন্ধ্বান,লেখকঃআল্লামা সাইয়েদ মুরতাযা আশকারি রঃ)
প্রথম ৩ খলিফার ২৫ বছর সময়ের শাসনকালে,গনঅভ্যুথ্যানের ফলে উসমানের ক্ষমতাচ্যুতি ও হত্যাকান্ডের পুব পযন্ত,মহানবী(সাঃ)এর সাহাবীগন ও ইসলামের অন্যান্য প্রজন্ম চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে জীবনপাত করছিল।অতঃপর জনগন ইমাম আলী(আঃ)এর প্রতি ফিরে আসে এবং তাঁকে তাদের পরবরতি খলিফা নিযুক্ত করে(“আল-হাদিছ-ই-উম্মুল মু’মেনিন আয়শা” অধ্যায়-আলা আহদ আল সাহরাইন/১১৫)
ইমাম আলী(আঃ) এমন সময়ে খেলাফতে অধিষ্টিত হলেন যখন মুসলমানেরা পুরববরতি খলিফাদের আমলের ২৫ বছরে তাদের নিজেদের স্টাইলে জীবন-যাপনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছিল।ঐ সময়ে বিরাজিত পরিবেশ সম্পরকে ইমাম আলী(আঃ)নিজে যে বননা দিয়েছেন তা হলো নিম্নরুপ(মুহাম্মাদ ইবনে ইয়াকুব কুলাইনীর গ্রন্থ “রাওজাতুল কাফী”৮/৬১-৬৩তে বিস্তারিত দেখা যেতে পারে)ঃ
“আমার পুরববরতি খলিফাগন এমন কাজ করেছিলেন যাতে তারা সচেতনভাবেই রাসুলুল্লাহর(সাঃ) নিরদেশের বিপরীতে চলে গিয়েছিলেন।তাঁর প্রতি করা আনুগত্যের শপথ তারা ভঙ্গ করেছিল এবং তাঁর সুন্নতের পরিবরতন করেছিল।এখন আমি যদি ঐ সকল বিষয়গুলোকে পরিত্যাগ করার জন্য চাপ প্রয়োগ করি এবং রাসুল(সাঃ)এর সময় যা ছিল সেইভাবে ঐ বিষয়গুলোকে পুরবাবস্থায় ফিরিয়ে আনি,তাহলে আমার বাহিনীর লোকেরা আমাকে নিঃসঙ্গ অসহায় অবস্থায় ফেলে আমা হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে।খুব বেশী হলে এক ক্ষুদ্র সংখ্যক অনুসারী আমার পক্ষে থাকবে;যারা আল-কুরান ও সুন্নাহর ভিত্তিতে আমার ইমামতকে স্বীকার করে”।
“আমি যদি নিম্ন বরনিত ব্যাবস্থাগুলো গ্রহন করি তার ফলাফল কি হবে তা কি তমরা ভাবতে পারো?ঃ
১/রাসুল(সাঃ) যেখানে মাকামে ইব্রাহিমকে স্থাপন করতে নিদেশ দিয়েছিলেন যদি আমি তা সেখানে পুনঃস্থাপন করি।
২/নবী কন্যা ফাতেমা(আঃ)এর সন্তানদেরকে আমি আমি যদি ফিদাকের সম্পত্তি ফিরিয়ে দেই।
৩/মহানবী(সাঃ)এর সময় ওজন ও পরিমাপ যেমন প্রতিস্টিত ছিল,যদি সেই অবস্থায় তা প্রতিস্টিত করি।
৪/যেসব ভুমি মহানবী(সাঃ)যাদেরকে দিয়ে গিয়েছিলেন যদি সেগুলো তাদের কাছে ফিরিয়ে দেই।
৫/যদি খলিফাদের জারীকৃ্ত নিষ্টুর আইন বাতিল করি।
৬/যদি যাকাত ব্যাবস্থাকে তার প্রকৃ্ত ভিত্তির উপর পুনরবিন্যাস্ত করি।
৭/যদি অজু গোসল ও নামযের নিয়ম-নীতি সংশোধন করি।
৮/যে সকল মহিলাদের অন্যায়ভাবে তাদের স্বামীদের থেকে পৃ্থক করে অন্যদের নিকট দেওয়া হয়েছে,যদি তাদেরকে তাদের আসল স্বামীদের নিকট ফিরিয়ে দেই।
৯/বায়তুলমালের অরথ যেভাবে ধনিকদের প্রদান করতঃশুধুমাত্র তাদের হাতে উহা পুঞ্জিভুত না করে মহানবী(সাঃ)এর সময়কালে যেমন ছিল তেমনিভাবে উহা পাওয়ার উপযুক্ত ব্যাক্তিদের মাঝে সমভাবে বন্টন করি(হযরত উমর রাষ্টিয় কোষাগার হতে অরথ বন্টনের ক্ষেত্রে সমাজে শ্রেনী বিভাজন চালু করেছিল।সেই সময়ে একটি তালিকা করা হয়েছিল এবং এই অনুযায়ি একদল পাচ্ছিল প্রতি বছর ৫০০০ দিরহাম,অন্য একদল ৪০০০ দিরহাম এবং অন্যান্যরা ৩০০০,২০০০,১০০০ এবং ৫০০ শত থেকে ২০০শত দিরহাম।এইভাবে সমাজে ধনী ও দরিদ্র শ্রেনী সৃষ্টি করা হয়)।
১০/যদি ভুমি কর বাতিল করি(হযরত উমর ইরাকের ভুমি কর আরোপ করেছিল ইরানের সাসানিদ রাজন্যদের ভুমি রাজস্ব আইন অনুসারে এবং মিশরে রোমান রাজন্যদের ভুমি রাজস্ব আইন অনুসারে)।
১১/যদি দাম্পত্য সম্পরক সংক্রান্ত ব্যাপারে সকল মুসলমানকে সমান ঘোশনা করি(হযরত উমর আরবীয় কন্যাদের সাথে অনারবদের বিবাহ নিষিদ্ব করেছিলেন)।
১২/যদি আল্লাহর আইন অনুসারে খুমস(সম্পদের এক পঞ্চমাংশ) আদায় করি(সুরা আনফাল-৪১)(৩ খলিফা মহানবী(সাঃ) ওফাতের পর খুমস হতে আহলে বায়াতের প্রাপ্য অংশ বাদ দিয়ে দিয়েছিল)।
১৩/যদি মসজিদে নববীকে এর সুচনালগ্নের কাঠামোতে,যে কাঠামোতে রাসুল(সা)এর সময়কালে প্রতিষ্টিত ছিল,পুনঃপ্রতিষ্টিত করি।মহানবী(সাঃ)ওফাতের পর নসজিদের যে প্রবেশ পথ গুলো বন্দ্ব করে দেয়া হয়েছিল তা আবার খুলে দেই,এবং তাঁর ওফাতের পর যে প্রবেশ পথগুলো খোলা হয়েছিল তা আবার বন্দ্ব করে দেই।
১৪/যদি ওজুতে চামড়ার মোজার উপর মাসেহ করা নিষিধ্ব করি(‘খুফ’ হচ্ছে পশুর চামড়ার তৈরী মোজা।সুন্নী মুসলমানগন,তাদের পুরববতীদের মত,ওজুর জন্য নগ্ন পা ধোয়া বাধ্যতামুলক মনে করে,কিন্তু ‘খুফ’ দ্বারা পা আবৃত থাকলে উহা মাসেহ করা যথেষ্ট মনে করে(এব্যাপারে বুখারি শরিফে মিথ্যা হাদিস রয়েছে)।
১৫/ “নাবিয” এবং খেজুরের মদপানের উপর দন্ড এবং বিশেষ শাস্তির বিধান চালু করি(নাবিয হচ্ছে একধরনের হাল্কা মদ,যা সাধারনত বিয়ার জাতীয় যব/বারলি হতে তৈ্রি করা হয়)।
১৬/যদি নারী এবং হজ্বের ক্ষেত্রে মহানবী(সাঃ)এর সময়কালে যেমন ছিল,সেই মোতাবেক মু’তার বিধান আইনসিদ্ব করি(খলিফা উমর ২ ধরনের মুতাকে অবৈ্ধ ঘোষনা করেন।হজ্বের মুতা(হজ্বে তামাত্তু) ও নারীর মুতা।একইভাবে নিদিষ্ট কন্তাদের বিবাহ,কুরানের ঘোষনা ও সুন্নী পন্ডিতগনের বননা অনুযায়ী যা সুস্পশটভাবেই ইসলামি বিধানের অন্তরভুক্ত)।
১৭/যদি মৃত ব্যাক্তির জানাযার নামাযে ৫বার তাকবির বলি(আবু হোরায়রার সুত্রে সুন্নীগন মৃতের জানাজা নামাযে ৪বার তাকবির পড়ে থাকে,সুত্রঃইবনে রুশদ আন্দালুসীর “বিদায়া ওয়াল মুজতাহিদ”১//২৪০)।
১৮/যদি নামাযের শুরুর সময় শব্দ করে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ তেলাওয়াত করা বাধ্যতামুলক করি(সুন্নিদের একটি গ্রুপ তেলাওয়াতের সময় সুরা ফাতিহা ও অন্য সুরা হতে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বাদ দেয়।স্পষ্টতই তারা এই ব্যাপারে মুয়াবিয়াকে অনুসরন করে থাকে,সুত্রঃআল-ফাতিহার তাফসীর, ‘তাফদীরে আল-কাশশাফ’১/২৪-২৫)।
১৯/যদি মহানবী(সাঃ)এর সময়কালে তালাকের যে রীতি প্রচলিত ছিল,সেই রীতি কঠোরভাবে অনুসরনের নিদেশ দেই(তালাক ২ বার……..সুরা বাকারাহঃ২২৯,সুন্নিদের মতে তালাক দেওয়ার জন্য এক বৈঠকে ৩ তালাক উচ্চারন করলে তা বৈ্ধ,এবং এর যথাযথ সাক্ষী না থাকলে তা দ্রুত অনুসমরথন করাতে হবে,সুত্রঃ’বিদায়াহ ওয়াল মুজতাহিদ ১/৮০-৮৪)।
২০/যদি বিভিন্ন জাতির যুধ্ববন্দীদের প্রতি আচরনের ব্যাপারে আল্লাহ এবং তাঁর রাসুল(সাঃ)এর নিদেশনা কঠোরভাবে অনুসরনের নিদেশ দেই।
“ এক কথায় আমি যদি লোকদেরকে আল্লাহতায়ালা এবং রাসুল(সাঃ)এর নিদেশ অনুসরন করানোর জন্য প্রচেষ্টা গ্রহন করি,তাহলে তারা আমায় ত্যাগ করবে এবং এদিক-সেদিক চলে যাবে”।
“আমি আল্লাহর নামে শপথ করে বলছি,যখন রমযানের মাসে ওয়াযিব(ফরয) নামায ছাড়া অন্য কোন নামায জামাতের সাথে না আদায় করার জন্য আমি লোকদেরকে নিদেশ দিলাম এবং বুঝিয়ে বললাম যে মুস্তাহাব নামায জামাতের সাথে আদায় করা বিদায়াত,আমার সেনাবাহিনীর একটি দল,যারা আমার পক্ষে একদা যুধ্ব করেছিল,হৈচৈ শুরু করে দিল,বলেঃ’আহ!উমরের সুন্নাত’।‘হে মুসলমানেরা।আলী উমরের সুন্নাওত পালটে দিতে চায় ও রমযান মাসে মুস্তাহাব নামায বন্ধ করে দেওয়ার বাসনা করে।তারা এমন গোলমাল শুরু করে দিল যে আমি ভীত হলাম-তারা কিনা বিদ্রোহ করে বসে”।
“হায়!”,ইমাম আলী(আঃ) বলতে থাকেন, “আহ এমন যন্ত্রনা আমি এই লোকদের হাতে ভোগ করলাম,যারা অত্যন্ত প্রবল ভাবে আমার বীরোধিতা করে;যারা তাদেরকে কেবলমাত্র জাহান্নামের দিকেই চালিত করেছিল তারা তাদের সেই ভ্রান্ত নেতাদের আনুগত্য করে”।
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১১
আল-মুনতাজার বলেছেন: সাহাবী সম্পকে হাদিছ ও কুরান
বুখারি ও মুসলিম শরিফে একটি হাদিছ দেখতে পাইঃ “কিয়ামতের দিন তোমাদেরকে উত্তরের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে তখন আমি জিজ্ঞেস করবো,কোথায় নিয়ে যাচ্ছো?উত্তর দেয়া হবে জাহান্নামে।আল্লাহর কসম,আমি পুঃরায় বলবো,পরোয়ারদিগার এরা তো আমার সাহাবী।উত্তর দেয়া হবে,তুমি জান না,এরা তোমার পরে কত কিছুই না করেছে-এরা কাফেরই থেকে গেছে।তখন আমি বলবো,আল্লাহ তাদের ধ্বংশ করুন যারা আমার পরে শরীয়তকে পরিবতন করেছে এবং আমি খুব কমই মুখলেছ বান্দা খুজে পাই”।
আল্লাহপাক কুরান শরিফে ইরশাদ করেন,মরুবাসীদের মধ্যে যাহারা তোমাদের আশে পাশে আছে তাহাদের কেহ কেহ মুনাফিক এবং মদীনাবাসীদের মধ্যেও কেহ কেহ,উহারা কপটতায় সিদ্ব।তুমি উহাদিগকে জান না,আমি উহাদিগকে জানি।আমি উহাদিগকে ২ বার শাস্তি দিব ও পরে উহারা প্রত্যাবতিত হবে মহাশাস্তির দিকে”(সুরা তাওবাঃ১০১)
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৪
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সাহাবাদের এবং মহান অলিদের ঘোড়ারপায়ের খুরারধুলি পরিমান
সমান ও বর্তমান যামানার আলেম গন নয় ।
হাদিসে বয়ান
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:২৬
সফিকুর বলেছেন: সালায় মুরতাদ
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
দিশার বলেছেন: @ তন্ময় হাহাহা সাহাবাদের দোষ খুঁজে পাচ্ছেন না . জনগে জামাল, দুই পক্ষে হাজার হাজার সাহাবা যুদ্ধে মারা গেসে এক পক্ষে আয়েশা (র : ) আরেক দিকে আমি (র : ) . সিফফিন এর যুদ্ধ , ওসমান (র : ) এর হত্যাকারী মোহাম্মদ বিন আবু বকর , নবীর সাহাবী . ...আরো লাগবে ?
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
দিশার বলেছেন: উপরে আমি (র ), আলী হবে , বানান ভুল
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন:
সত্যিকারের মুসলিম হলে আমার কথা গুলা মানবেন আসা করি-
১। আল্লাহ ও রাসুল কে বিশ্বাস করুন।
২। কুরআন কে জানুন/বুঝুন, আপনার কাছে যে হাদিস গুলা সত্যি প্রমান আছে, ঐ গুলা অনুসরন করুন।
৩। জীবনে কারো হক্ব (অধিকার) মেরে খাইয়েন না।
৪। ফরয কায গুলা ঠিকমত পালন করার চেস্টা করুন+ সুন্নাত গুলা যতটুকু পারেন কায়েম করুন।
৫।পারলে অপরের উপকার করুন (ক্ষতি নয়)
৬। আপনার পরিবারে ইসলামকে জীবিত রাখুন।
৭। সর্বোপরি দেশকে ভালবাসুন
অযথা মুসলিমদের মধ্যে বিভেদ কইরেন না।
আর পেইড ব্লগার (হিন্দু/অন্য ধর্মী) হলে কথা নাই।
দুরে গিয়া মর
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
দিশার বলেছেন: শিয়া দের তাজিয়া মিসিল কোন সুন্নত ? নকল কবর য়ে মান্নত করা কোন সুন্নত? ইমাম প্রথা নবীর সুন্নত না কোরান য়ে আসে?
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪২
তনম্য় বলেছেন: জনাব দিশার আমার কথা হলো সাহাবা দের দোষ খোজার হেডাম আমাদের নাই। সে কেমতা খোদা আমাদের দেয় নাই। আর আপনে যে সব এর কথা বলেছেন কোদ সাহাবারা এসব গোপন রাকতেন। আর আমরা তো সাধারণ মানুষ। এসব যারা বলে তারাই তো যুগে যুগে ফেরকা creat করে ইসলাম এ বিবেদ নি্য়ে আসছে....।
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
দিশার বলেছেন: গোপন কথা তো না এগুলা একটাও . আপনার কাসে জবাব নাই সেটা বলেন . নিজের ধর্মের রক্তাক্ত ইতিহাস জানেন না ধার্মিক হইসেন। আপনার চেয়ে তো আমি বেশি জানি দেখা যাচ্ছে হাহাহা
১১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১১
তনম্য় বলেছেন: আরে মি্য়া আমি কই কি আর হেতে কি কয়!!!!!!!!!! আমি বলতাছি সাহাবারা এসব কম বলতেন। কারণ এগুলো বললে মুসলিমদের বিবেদ বাদে কিছু হবে না। তারা বাজে কথা কম বলতেন। ভাই কন দেখি এগুলো নি্য়ে আলোচনা করলে কি কোনো আমল হবে????????????? আমল নি্য়া কথা কন মি্য়া। আর আমি আমি সব সময় বলি আমার অনেক কিছু জানার আছে। but আমি জা জানি সব দলিল সহ জানি. আপনি আমার চে্য়ে বেশী জানেন ঠিক মানে আমার চে্য়ে বেশি বিবেদ করতে জানেন আরকি। আমি বিবেদ করতে একেবারে পারিনা সে বিষয়ে আমি একেবারে আবাল!!!!!!!! আপনি সে বিষয়ে বেশ পটু মনে লয়..।! হাই রে মুসলিম কবে যে এক হবি??????????????????????/
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইয়া রাসূল আল্লাহ!!!!
পড়তে পড়তে মন ভারাক্রান্ত হয়ে গেল।
সুন্নীয়াতের এই ধারাই বিজয়ী হবে ইনশাল্লাহ এইকালে এবং ঐ কালে।
ইজতিহাদী বা ইয়াজিদীরা সাময়িক ভোগ দখলে থাকলে তাদের পরিণতি কতইনা করুন!!!